গত দুই মাস ধরে ভারত ও পাকিস্তানে নজিরবিহীন তাপপ্রবাহ বইছে। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অস্বাভাবিক আবহাওয়ার কারণে এই তাপপ্রবাহ আরও বাড়বে এবং ‘প্রচণ্ড গরমে’ দেশ দুটির হাজার হাজার মানুষ মারা যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একজন শীর্ষ জলবায়ু বিজ্ঞানী। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এএফপি জানিয়েছে, ওই জলবায়ুবিজ্ঞানীর নাম রবার্ট রোহডে। তিনি বার্কলে আর্থ নামের একটি অলাভজনক পরিবেশবাদী সংস্থায় শীর্ষ বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করেন। এ সপ্তাহে প্রকাশিত একটি গবেষণার ভিত্তিতে রবার্ট রোহডে এক টুইটার পোস্টে বলেন, ‘ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ও বায়ুর তাপমাত্রার মধ্যে ভিন্নতা দেখা যাচ্ছে। সূর্যকিরণে বালু যেমন উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, তেমনি ভূপৃষ্ঠের মাটিও উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। আবহাওয়ার প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, বায়ুর তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠে গেছে। এই ভয়ংকর তাপপ্রবাহের কারণে হাজার হাজার মানুষ মারা যেতে পারে।’
রবার্ট রোডহে বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্যালিফোর্নিয়া যেমন ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে আছে, তেমনি দক্ষিণ এশিয়াও তীব্র তাপপ্রবাহের ঝুঁকিতে আছে।’
গত মার্চ ও এপ্রিল মাসে ভারত ও পাকিস্তানে তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বলা হচ্ছে, বছরের উষ্ণতম মাস এই অঞ্চলে এখনো আসেনি। ভারতের পরিবেশবিজ্ঞান মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ১৯৮০ সাল থেকে ভারতে তাপপ্রবাহে মৃত্যুর হার ৬০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার প্রধান পেটেরি তালাস এ সপ্তাহে বলেছেন, ‘কৃষি, পানি, জ্বালানি সরবরাহ এবং অন্যান্য খাতে ইতিমধ্যে ‘‘জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব’’ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।’
হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্যামিলো মোরা বলেছেন, ‘এ ধরনের পরিবেশ বিপর্যয় দেখে বেশির ভাগ মানুষ হতবাক হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু হতবাক হওয়ার কিছু নেই। আমরা বহু বছর ধরে পরিবেশের এই বিপর্যয়ের ব্যাপারে সতর্ক করে আসছি।’ তাপপ্রবাহের জন্য দক্ষিণ এশিয়ার এই অঞ্চল (ভারত ও পাকিস্তান) এবং অন্যান্য গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলগুলো সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
গত দুই মাস ধরে ভারত ও পাকিস্তানে নজিরবিহীন তাপপ্রবাহ বইছে। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অস্বাভাবিক আবহাওয়ার কারণে এই তাপপ্রবাহ আরও বাড়বে এবং ‘প্রচণ্ড গরমে’ দেশ দুটির হাজার হাজার মানুষ মারা যেতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একজন শীর্ষ জলবায়ু বিজ্ঞানী। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এএফপি জানিয়েছে, ওই জলবায়ুবিজ্ঞানীর নাম রবার্ট রোহডে। তিনি বার্কলে আর্থ নামের একটি অলাভজনক পরিবেশবাদী সংস্থায় শীর্ষ বিজ্ঞানী হিসেবে কাজ করেন। এ সপ্তাহে প্রকাশিত একটি গবেষণার ভিত্তিতে রবার্ট রোহডে এক টুইটার পোস্টে বলেন, ‘ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ও বায়ুর তাপমাত্রার মধ্যে ভিন্নতা দেখা যাচ্ছে। সূর্যকিরণে বালু যেমন উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, তেমনি ভূপৃষ্ঠের মাটিও উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। আবহাওয়ার প্রতিবেদন থেকে জানা যাচ্ছে, বায়ুর তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠে গেছে। এই ভয়ংকর তাপপ্রবাহের কারণে হাজার হাজার মানুষ মারা যেতে পারে।’
রবার্ট রোডহে বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্যালিফোর্নিয়া যেমন ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে আছে, তেমনি দক্ষিণ এশিয়াও তীব্র তাপপ্রবাহের ঝুঁকিতে আছে।’
গত মার্চ ও এপ্রিল মাসে ভারত ও পাকিস্তানে তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বলা হচ্ছে, বছরের উষ্ণতম মাস এই অঞ্চলে এখনো আসেনি। ভারতের পরিবেশবিজ্ঞান মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ১৯৮০ সাল থেকে ভারতে তাপপ্রবাহে মৃত্যুর হার ৬০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার প্রধান পেটেরি তালাস এ সপ্তাহে বলেছেন, ‘কৃষি, পানি, জ্বালানি সরবরাহ এবং অন্যান্য খাতে ইতিমধ্যে ‘‘জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব’’ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।’
হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ক্যামিলো মোরা বলেছেন, ‘এ ধরনের পরিবেশ বিপর্যয় দেখে বেশির ভাগ মানুষ হতবাক হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু হতবাক হওয়ার কিছু নেই। আমরা বহু বছর ধরে পরিবেশের এই বিপর্যয়ের ব্যাপারে সতর্ক করে আসছি।’ তাপপ্রবাহের জন্য দক্ষিণ এশিয়ার এই অঞ্চল (ভারত ও পাকিস্তান) এবং অন্যান্য গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলগুলো সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বৃষ্টি হলেও সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিতই থাকবে। তবে, সামান্য বাড়তে পারে রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে দিনের তাপমাত্রা। কিন্তু গোপালগঞ্জ, পটুয়াখালী ও কক্সবাজার জেলাসহ খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের যে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা কিছু এলাকায় প্রশমিত হতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) দেখা যায়, ঢাকার বায়ুমান ১৭৭, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। গতকাল সোমবার ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩২, যা ছিল সংবেদনশীল স্বাস্থ্যের মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর।
৯ ঘণ্টা আগেঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার তাপমাত্রা ব্যাপকভাবে কমে গেছে। গতকাল যেখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩১ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেখানে আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৬ ডিগ্রির কিছু বেশি।
৯ ঘণ্টা আগেটানা কয়েক দিন গরমের পর আজ সোমবার দেশের সাত বিভাগে কমবেশি বৃষ্টি হয়েছে। তাপমাত্রাও নেমে এসেছে সহনীয় পর্যায়ে। ঢাকাতে তাপমাত্রা কমেছে ৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এবার দেশের আট বিভাগেই বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সংস্থাটি বলছে, এতে তাপমাত্রা আরও কমে আসবে।
২০ ঘণ্টা আগে