শুটিং নিয়ে বিপাকেই পড়েছেন নির্মাতারা। অভিনয়শিল্পীদের কেউ রয়েছেন দ্বিধায় কেউ কেউ আবার বলে দিয়েছেন ‘না’। এই লকডাউনে নিরাপত্তার স্বার্থেই শুটিং করতে চাইছেন না অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। ফলে সিদ্ধান্তহীনতার দোলাচলে রয়েছেন টিভি নাটকের নির্মাতারা।
কঠোর এই লকডাউনে নিরাপত্তার স্বার্থেই যারা শুটিং স্থগিত করে ঘরে থাকার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন, সেই তালিকায় রয়েছেন মোশাররফ করিম, জাকিয়া বারি মম, তিশা, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাহসানসহ আরও অনেকেই।
মোশাররফ করিম বলেছেন, ‘নিরাপত্তার স্বার্থেই আপাতত কয়েকটা দিন শুটিং না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আগে তো জীবনের নিরাপত্তা, দেশের নিরাপত্তা, তারপরে না শুটিং!’
চঞ্চল চৌধুরী বলেছেন, ‘সরকারি সিদ্ধান্তে যা হবে, সেটাই মানতে হবে। শুটিং নিয়ে আমরা অভিনয় শিল্পী সংঘ থেকে সঠিক দিকনির্দেশনা এখনো পাইনি। আমার নিজেরই ঈদ পর্যন্ত শিডিউল দেওয়া আছে। সব মিলিয়ে বেশ বিপাকে আছি।’
জাকিয়া বারি মম বলেছেন, ‘করোনাকালে এমনিতেই কম শুটিং করছি। তার ওপর এই লকডাউনে তো শুটিং করার প্রশ্নই আসে না।’
মেহজাবীন তাঁর ফেসবুক প্রোফাইলে স্ট্যাটাস দিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন শুটিং না করার সিদ্ধান্ত। শুধু তা–ই নয়, তিনি শুটিংয়ের জন্য সময় নির্ধারণেরও অনুরোধ জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের। তিনি বলেন, ‘গত ২৮ জুন থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত সব ধরনের শুটিং স্থগিত করেছি। পরিস্থিতি ভালো হলে আবার ফিরব। এই লকডাউনে সবাই ঘরে থাকুন। নিজে ও নিজের পরিবারকে নিরাপদে রাখুন।’
নির্মাতা ও অভিনেতা সালাহউদ্দিন লাভলু বলেছেন, ‘এই মুহূর্তে শুটিং বন্ধ হয়ে গেলে বিরাট ক্ষতির মুখে পড়ব। অনেকেরই অর্থলগ্নি হয়ে গেছে। টেলিভিশনগুলোও বিপদে পড়বে। শুটিংয়ের শিডিউল তো আগে থেকেই করা ছিল।’
অভিনয় শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব নাসিম বলেন, ‘আমরা বলছি প্রশাসনের সহযোগিতা নিয়ে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাঁরা শুটিং করতে পারবেন, তাঁরা শুটিং করবেন, যাঁরা পারবেন না, তাঁরা করবেন না। এ ক্ষেত্রে চ্যানেল কর্তৃপক্ষও তাদের নাটকের নির্মাতা ও শিল্পীদের সহযোগিতা করতে পারে।’
টিভি চ্যানেলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, অনেক চ্যানেলেরই ঈদের নাটকের প্রস্তুতি প্রায় শেষ। এখন প্রিভিউর পালা। আবার অনেক চ্যানেল প্রচারসূচি ঠিক করলেও হাতে পায়নি সব নাটক। যেসব নাটকের কাজ বাকি রয়েছে, সেগুলো পূর্বনির্ধারিত শিডিউল অনুযায়ী এই সময়েই শুটিং হওয়ার কথা। ফলে তারাও রয়েছে দুশ্চিন্তায়।
সব মিলিয়ে নাট্যনির্মাতারা এখনো রয়েছেন সিদ্ধান্তহীনতায়। প্রশাসনের সহযোগিতা পেলেও যদি অভিনেতা-অভিনেত্রীরা শুটিং করতে না চান, তাহলে কীভাবে শেষ করবেন নাটকের কাজ, তা নিয়ে পড়েছেন বিপাকে। নির্মাতা ও অভিনেতারা অপেক্ষায় আছেন সাংগঠনিকভাবে আলোচনার মাধ্যমে একটি সঠিক দিকনির্দেশনার।
শুটিং নিয়ে বিপাকেই পড়েছেন নির্মাতারা। অভিনয়শিল্পীদের কেউ রয়েছেন দ্বিধায় কেউ কেউ আবার বলে দিয়েছেন ‘না’। এই লকডাউনে নিরাপত্তার স্বার্থেই শুটিং করতে চাইছেন না অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। ফলে সিদ্ধান্তহীনতার দোলাচলে রয়েছেন টিভি নাটকের নির্মাতারা।
কঠোর এই লকডাউনে নিরাপত্তার স্বার্থেই যারা শুটিং স্থগিত করে ঘরে থাকার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন, সেই তালিকায় রয়েছেন মোশাররফ করিম, জাকিয়া বারি মম, তিশা, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাহসানসহ আরও অনেকেই।
মোশাররফ করিম বলেছেন, ‘নিরাপত্তার স্বার্থেই আপাতত কয়েকটা দিন শুটিং না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আগে তো জীবনের নিরাপত্তা, দেশের নিরাপত্তা, তারপরে না শুটিং!’
চঞ্চল চৌধুরী বলেছেন, ‘সরকারি সিদ্ধান্তে যা হবে, সেটাই মানতে হবে। শুটিং নিয়ে আমরা অভিনয় শিল্পী সংঘ থেকে সঠিক দিকনির্দেশনা এখনো পাইনি। আমার নিজেরই ঈদ পর্যন্ত শিডিউল দেওয়া আছে। সব মিলিয়ে বেশ বিপাকে আছি।’
জাকিয়া বারি মম বলেছেন, ‘করোনাকালে এমনিতেই কম শুটিং করছি। তার ওপর এই লকডাউনে তো শুটিং করার প্রশ্নই আসে না।’
মেহজাবীন তাঁর ফেসবুক প্রোফাইলে স্ট্যাটাস দিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন শুটিং না করার সিদ্ধান্ত। শুধু তা–ই নয়, তিনি শুটিংয়ের জন্য সময় নির্ধারণেরও অনুরোধ জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের। তিনি বলেন, ‘গত ২৮ জুন থেকে ৭ জুলাই পর্যন্ত সব ধরনের শুটিং স্থগিত করেছি। পরিস্থিতি ভালো হলে আবার ফিরব। এই লকডাউনে সবাই ঘরে থাকুন। নিজে ও নিজের পরিবারকে নিরাপদে রাখুন।’
নির্মাতা ও অভিনেতা সালাহউদ্দিন লাভলু বলেছেন, ‘এই মুহূর্তে শুটিং বন্ধ হয়ে গেলে বিরাট ক্ষতির মুখে পড়ব। অনেকেরই অর্থলগ্নি হয়ে গেছে। টেলিভিশনগুলোও বিপদে পড়বে। শুটিংয়ের শিডিউল তো আগে থেকেই করা ছিল।’
অভিনয় শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবিব নাসিম বলেন, ‘আমরা বলছি প্রশাসনের সহযোগিতা নিয়ে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে যাঁরা শুটিং করতে পারবেন, তাঁরা শুটিং করবেন, যাঁরা পারবেন না, তাঁরা করবেন না। এ ক্ষেত্রে চ্যানেল কর্তৃপক্ষও তাদের নাটকের নির্মাতা ও শিল্পীদের সহযোগিতা করতে পারে।’
টিভি চ্যানেলগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে জানা গেছে, অনেক চ্যানেলেরই ঈদের নাটকের প্রস্তুতি প্রায় শেষ। এখন প্রিভিউর পালা। আবার অনেক চ্যানেল প্রচারসূচি ঠিক করলেও হাতে পায়নি সব নাটক। যেসব নাটকের কাজ বাকি রয়েছে, সেগুলো পূর্বনির্ধারিত শিডিউল অনুযায়ী এই সময়েই শুটিং হওয়ার কথা। ফলে তারাও রয়েছে দুশ্চিন্তায়।
সব মিলিয়ে নাট্যনির্মাতারা এখনো রয়েছেন সিদ্ধান্তহীনতায়। প্রশাসনের সহযোগিতা পেলেও যদি অভিনেতা-অভিনেত্রীরা শুটিং করতে না চান, তাহলে কীভাবে শেষ করবেন নাটকের কাজ, তা নিয়ে পড়েছেন বিপাকে। নির্মাতা ও অভিনেতারা অপেক্ষায় আছেন সাংগঠনিকভাবে আলোচনার মাধ্যমে একটি সঠিক দিকনির্দেশনার।
ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর নয়া দিল্লি পাকিস্তানের সঙ্গে ৬ দশকের পুরোনো সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিতের ঘোষণা দেয়। তবে সেই ঘোষণা কতটা কার্যকর হয়েছে তা এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি। দুই দেশের মূল ধারার গণমাধ্যম এই বিষয়ে সেই অর্থে কোনো তথ্য দেয়নি।
২ ঘণ্টা আগেঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
৯ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৯ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৯ ঘণ্টা আগে