টিভি ও মঞ্চ নাটকের প্রখ্যাত অভিনেতা আব্দুল কাদেরের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০২০ সালের ২৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন আব্দুল কাদের। তিনি মরণব্যাধি ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন, যেটা চতুর্থ স্টেজে ছিল।
পাশাপাশি করোনায়ও আক্রান্ত হয়েছিলেন প্রয়াত এই অভিনেতা। ভর্তি ছিলেন করোনা ইউনিটে। ২৪ ডিসেম্বর রাত ১২টার দিকে হঠাৎই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। পরে করোনা ইউনিট থেকে তাঁকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। ২৬ ডিসেম্বর সেখানেই তিনি মারা যান।
মৃত্যুর আগে আব্দুল কাদের দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। দেশের একাধিক হাসপাতালে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর পরও কোনো রোগ ধরা পড়ছিল না। পরে সিটি স্ক্যান করালে তাঁর টিউমার ধরা পড়ে।
এরপর ২০২০ সালের ৮ ডিসেম্বর তাঁকে ভারতের চেন্নাইয়ের ক্রিশ্চিয়ান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা যায়, অভিনেতা ক্যানসারে আক্রান্ত। তবে কাদেরের অবস্থা সংকটাপন্ন থাকায় সে সময় চিকিৎসকেরা তাঁকে কেমোথেরাপি দেননি।
এরপর পারিবারিক সিদ্ধান্তে চেন্নাই থেকে তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। ভর্তি করা হয় এভারকেয়ার হাসপাতালে। সেখানে পরদিন তাঁর করোনা ধরা পড়ে। এর মধ্যে আবার ছড়িয়ে পড়ে অভিনেতার মৃত্যুর খবর। কিন্তু খবরটি পরে গুজব বলে প্রমাণিত হয়। এর কদিন না যেতে সত্যি সত্যি তিনি চলে যান না ফেরার দেশে।
১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) প্রচারিত ‘কোথাও কেউ নেই’ ধারাবাহিক নাটকে ‘বদি’ চরিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান আব্দুল কাদের। নাটকটি রচনা করেছিলেন প্রয়াত কিংবদন্তি কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ। পরিচালনা করেছিলেন মো. বরকতুল্লাহ।
ওই ধারাবাহিকে আব্দুল কাদেরকে দেখা যায় তিন সদস্যের মাস্তান দলের বস বাকের ভাইয়ের সহকারীর চরিত্রে। যে কিনা বাকের ভাইয়ের কথায় ওঠে-বসে।
এরপর আর পেছনে তাকাতে হয়নি। পরবর্তীতে হুমায়ূন আহমেদ রচিত ও পরিচালিত আরও বেশ কিছু নাটকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অভিনয় করেন আব্দুল কাদের। পাশাপাশি অভিনয় করেন অন্যান্য পরিচালকদের বহু নাটকে।
এ ছাড়া আব্দুল কাদের দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় টিভি ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র নিয়মিত শিল্পী ছিলেন। তিনি অভিনয় করেছেন বড় পর্দায়েও। ২০০৪ সালে রিয়াজ ও শ্রাবন্তী অভিনীত ‘রং নাম্বার’সহ দুটি ছবিতে তাকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গেছে।
অভিনয়ের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন টেনাশিনাস পুরস্কার, মহানগরী সংস্কৃত গোষ্ঠী পুরস্কার, জাদুকর পিসি সরকার পুরস্কার ও টেলিভিশন শ্রোতা ফোরাম পুরস্কার।
টিভি ও মঞ্চ নাটকের প্রখ্যাত অভিনেতা আব্দুল কাদেরের তৃতীয় মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০২০ সালের ২৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন আব্দুল কাদের। তিনি মরণব্যাধি ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন, যেটা চতুর্থ স্টেজে ছিল।
পাশাপাশি করোনায়ও আক্রান্ত হয়েছিলেন প্রয়াত এই অভিনেতা। ভর্তি ছিলেন করোনা ইউনিটে। ২৪ ডিসেম্বর রাত ১২টার দিকে হঠাৎই তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। পরে করোনা ইউনিট থেকে তাঁকে আইসিইউতে নেওয়া হয়। ২৬ ডিসেম্বর সেখানেই তিনি মারা যান।
মৃত্যুর আগে আব্দুল কাদের দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। দেশের একাধিক হাসপাতালে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর পরও কোনো রোগ ধরা পড়ছিল না। পরে সিটি স্ক্যান করালে তাঁর টিউমার ধরা পড়ে।
এরপর ২০২০ সালের ৮ ডিসেম্বর তাঁকে ভারতের চেন্নাইয়ের ক্রিশ্চিয়ান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা যায়, অভিনেতা ক্যানসারে আক্রান্ত। তবে কাদেরের অবস্থা সংকটাপন্ন থাকায় সে সময় চিকিৎসকেরা তাঁকে কেমোথেরাপি দেননি।
এরপর পারিবারিক সিদ্ধান্তে চেন্নাই থেকে তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। ভর্তি করা হয় এভারকেয়ার হাসপাতালে। সেখানে পরদিন তাঁর করোনা ধরা পড়ে। এর মধ্যে আবার ছড়িয়ে পড়ে অভিনেতার মৃত্যুর খবর। কিন্তু খবরটি পরে গুজব বলে প্রমাণিত হয়। এর কদিন না যেতে সত্যি সত্যি তিনি চলে যান না ফেরার দেশে।
১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) প্রচারিত ‘কোথাও কেউ নেই’ ধারাবাহিক নাটকে ‘বদি’ চরিত্রে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান আব্দুল কাদের। নাটকটি রচনা করেছিলেন প্রয়াত কিংবদন্তি কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ। পরিচালনা করেছিলেন মো. বরকতুল্লাহ।
ওই ধারাবাহিকে আব্দুল কাদেরকে দেখা যায় তিন সদস্যের মাস্তান দলের বস বাকের ভাইয়ের সহকারীর চরিত্রে। যে কিনা বাকের ভাইয়ের কথায় ওঠে-বসে।
এরপর আর পেছনে তাকাতে হয়নি। পরবর্তীতে হুমায়ূন আহমেদ রচিত ও পরিচালিত আরও বেশ কিছু নাটকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অভিনয় করেন আব্দুল কাদের। পাশাপাশি অভিনয় করেন অন্যান্য পরিচালকদের বহু নাটকে।
এ ছাড়া আব্দুল কাদের দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় টিভি ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ‘ইত্যাদি’র নিয়মিত শিল্পী ছিলেন। তিনি অভিনয় করেছেন বড় পর্দায়েও। ২০০৪ সালে রিয়াজ ও শ্রাবন্তী অভিনীত ‘রং নাম্বার’সহ দুটি ছবিতে তাকে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা গেছে।
অভিনয়ের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন টেনাশিনাস পুরস্কার, মহানগরী সংস্কৃত গোষ্ঠী পুরস্কার, জাদুকর পিসি সরকার পুরস্কার ও টেলিভিশন শ্রোতা ফোরাম পুরস্কার।
স্বপ্নের নায়ককে কাছে পেয়ে দিব্য আমির খানের সঙ্গে কথা বলেছেন, পরিচয় দিয়েছেন বাংলাদেশি অভিনেতা হিসেবে। আরও জানান ভারতের নন্দিত চলচ্চিত্র নির্মাতা শ্যাম বেনেগালের সঙ্গে তাঁর কাজের কথা।
৭ ঘণ্টা আগেবলিউড সুপারস্টার আমির খানের কাছে ধর্ম একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়। তিনি বিশ্বাস করেন, সব ধর্মই মানুষকে একই গন্তব্যের দিকে ধাবিত করে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠান ‘জয় জওয়ান’-এ এ কথা বলেছেন আমির খান।
৮ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে রোহিঙ্গা গণহত্যার পর কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া ছোট দুই ভাইবোনের জীবনসংগ্রামের গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে ডকুমেন্টারি ফিল্ম ‘দ্য আইসক্রিম সেলার্স’। বানিয়েছেন সোহেল রহমান। এখন পর্যন্ত বিশ্বের ৪০টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানে প্রদর্শিত হয়েছে এই চলচ্চিত্র।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
১২ ঘণ্টা আগে