৯৫তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডে (অস্কার) সেরা স্বল্পদৈর্ঘ্যের তথ্যচিত্র বিভাগে পুরস্কার জিতে ভারতকে গর্বিত করে তামিল তথ্যচিত্র ‘দ্য এলিফ্যান্ট হুইস্পারার্স’। সেখানে উঠে এসেছিল তামিলনাড়ুর ধরমপুরিতে বেড়ে ওঠা অনাথ হাতির বাচ্চা রঘুর বাস্তব কাহিনি। উঠে এসেছিল রঘুকে বড় করে তোলা আদিবাসী দম্পতি বোমান ও বেলির গল্প।
তথ্যচিত্রটি বানিয়েছিলেন প্রযোজক গুনিত মঙ্গা এবং পরিচালক কার্তিকি গনসালভেস। অস্কার জয়ের পর আদিবাসী দম্পতি বোমান ও বেলির কাছে গিয়ে তাঁদের সঙ্গে অস্কার হাতে ছবিও তুলেছিলেন পরিচালক কার্তিকি। এবার সেই পরিচালক কার্তিকি গনসালভেস এবং শিখ্যা এন্টারটেইনমেন্টের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনলেন মাহুত দম্পতি।
গত ৪ আগস্ট একটি ইউটিউব চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আদিবাসী দম্পতি বোমান ও বেলি তথ্যচিত্র নির্মাতাদের বিরুদ্ধে আর্থিক শোষণ ও হয়রানির অভিযোগ আনেন। শুধু তাই নয়, অস্কারজয়ী তথ্যচিত্র নির্মাতাদের কাছ থেকে ২ কোটি রুপি চেয়ে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন এই দম্পতি।
আইনি নোটিশে বলা হয়েছে, নির্মাতারা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা পেয়েছেন। নির্মাতারা এই দম্পতিকে ছবি তৈরির সময় বেশ কিছু প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁদের সময় ব্যয়ের জন্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে একটি উপযুক্ত বাড়ি, একটি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা যায় এমন যানবাহন এবং পর্যাপ্ত আর্থিক সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন নির্মাতারা। তবে নির্মাণ শেষে তাঁরা সেটা আর দেননি। এমনকি সিনেমাটির বিপুল আয়ের পরও তাঁদের কোনো টাকা দিতে রাজি নন নির্মাতারা।
আদিবাসী দম্পতি বোমান ও বেলির আরও অভিযোগ, তাঁরা তথ্যচিত্র তৈরির সময় পরিচালক কার্তিকির কথামতো চলেছেন, যা করতে বলা হয়েছিল তখন তাঁরা তাই করেছেন। তাঁদের একটাই আশা ছিল, সিনেমাটি যেন ভালো হয়, তাহলে সেটা সকলের জন্যই ভালো।
এদিকে দম্পতিদের মামলা পরিচালনাকারী আইনজীবী মুহাম্মদ মনসুর জানিয়েছেন, তাঁরা পরিচালক ও তথ্যচিত্র নির্মাতাদের কাছ থেকে আইনি নোটিশের উত্তরে একটা চিঠি পেয়েছেন। সেখানে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, মাহুত দম্পতির প্রাপ্য টাকা তাঁরা আগেই দিয়েছেন, আর কোনো সাহায্য তাঁরা করতে পারবেন না। এ ক্ষেত্রে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মাহুত দম্পতির আইনজীবী।
যদিও পরিচালক কার্তিকি ও তথ্যচিত্র নির্মাতাদের দাবি, যা দেওয়ার তা আগেই দেওয়া হয়েছে। এই দম্পতির দাবি মিথ্যে। ‘দ্য এলিফ্যান্ট হুইস্পারার্স’ একটি অনাথ হাতির বাচ্চার গল্প। তার নাম রঘু। আদিবাসী দম্পতি বোমান ও বেলি এই অনাথ রঘুকে পালতেন। রঘুর সঙ্গে তাঁদের ভালোবাসার বন্ধনকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে তথ্যচিত্রটির কাহিনি। পাশাপাশি নানা প্রাকৃতিক ও নৈসর্গিক দৃশ্যও উঠে এসেছে এই তথ্যচিত্রে। তথ্যচিত্রটি গত বছরের ডিসেম্বরে নেটফ্লিক্সে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।
৯৫তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডে (অস্কার) সেরা স্বল্পদৈর্ঘ্যের তথ্যচিত্র বিভাগে পুরস্কার জিতে ভারতকে গর্বিত করে তামিল তথ্যচিত্র ‘দ্য এলিফ্যান্ট হুইস্পারার্স’। সেখানে উঠে এসেছিল তামিলনাড়ুর ধরমপুরিতে বেড়ে ওঠা অনাথ হাতির বাচ্চা রঘুর বাস্তব কাহিনি। উঠে এসেছিল রঘুকে বড় করে তোলা আদিবাসী দম্পতি বোমান ও বেলির গল্প।
তথ্যচিত্রটি বানিয়েছিলেন প্রযোজক গুনিত মঙ্গা এবং পরিচালক কার্তিকি গনসালভেস। অস্কার জয়ের পর আদিবাসী দম্পতি বোমান ও বেলির কাছে গিয়ে তাঁদের সঙ্গে অস্কার হাতে ছবিও তুলেছিলেন পরিচালক কার্তিকি। এবার সেই পরিচালক কার্তিকি গনসালভেস এবং শিখ্যা এন্টারটেইনমেন্টের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনলেন মাহুত দম্পতি।
গত ৪ আগস্ট একটি ইউটিউব চ্যানেলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আদিবাসী দম্পতি বোমান ও বেলি তথ্যচিত্র নির্মাতাদের বিরুদ্ধে আর্থিক শোষণ ও হয়রানির অভিযোগ আনেন। শুধু তাই নয়, অস্কারজয়ী তথ্যচিত্র নির্মাতাদের কাছ থেকে ২ কোটি রুপি চেয়ে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন এই দম্পতি।
আইনি নোটিশে বলা হয়েছে, নির্মাতারা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা পেয়েছেন। নির্মাতারা এই দম্পতিকে ছবি তৈরির সময় বেশ কিছু প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁদের সময় ব্যয়ের জন্য ক্ষতিপূরণ হিসেবে একটি উপযুক্ত বাড়ি, একটি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা যায় এমন যানবাহন এবং পর্যাপ্ত আর্থিক সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন নির্মাতারা। তবে নির্মাণ শেষে তাঁরা সেটা আর দেননি। এমনকি সিনেমাটির বিপুল আয়ের পরও তাঁদের কোনো টাকা দিতে রাজি নন নির্মাতারা।
আদিবাসী দম্পতি বোমান ও বেলির আরও অভিযোগ, তাঁরা তথ্যচিত্র তৈরির সময় পরিচালক কার্তিকির কথামতো চলেছেন, যা করতে বলা হয়েছিল তখন তাঁরা তাই করেছেন। তাঁদের একটাই আশা ছিল, সিনেমাটি যেন ভালো হয়, তাহলে সেটা সকলের জন্যই ভালো।
এদিকে দম্পতিদের মামলা পরিচালনাকারী আইনজীবী মুহাম্মদ মনসুর জানিয়েছেন, তাঁরা পরিচালক ও তথ্যচিত্র নির্মাতাদের কাছ থেকে আইনি নোটিশের উত্তরে একটা চিঠি পেয়েছেন। সেখানে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, মাহুত দম্পতির প্রাপ্য টাকা তাঁরা আগেই দিয়েছেন, আর কোনো সাহায্য তাঁরা করতে পারবেন না। এ ক্ষেত্রে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মাহুত দম্পতির আইনজীবী।
যদিও পরিচালক কার্তিকি ও তথ্যচিত্র নির্মাতাদের দাবি, যা দেওয়ার তা আগেই দেওয়া হয়েছে। এই দম্পতির দাবি মিথ্যে। ‘দ্য এলিফ্যান্ট হুইস্পারার্স’ একটি অনাথ হাতির বাচ্চার গল্প। তার নাম রঘু। আদিবাসী দম্পতি বোমান ও বেলি এই অনাথ রঘুকে পালতেন। রঘুর সঙ্গে তাঁদের ভালোবাসার বন্ধনকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছে তথ্যচিত্রটির কাহিনি। পাশাপাশি নানা প্রাকৃতিক ও নৈসর্গিক দৃশ্যও উঠে এসেছে এই তথ্যচিত্রে। তথ্যচিত্রটি গত বছরের ডিসেম্বরে নেটফ্লিক্সে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
৫ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৫ ঘণ্টা আগে