ভারতের কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী আশা ভোসলে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই সময়ে বাড়তে থাকা বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি জানালেন, তাঁর বিবাহিত জীবনে একাধিক সমস্যা থাকলেও তিনি কখনই সেই বিয়ে ভাঙার কথা ভাবেননি। স্পিরিচুয়াল গুরু শ্রী শ্রী রবি শঙ্করকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি আরও জানিয়েছেন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ভালোবাসার সংজ্ঞা বদলে গেছে।
সাক্ষাৎকারে আশা ভোসলে বলেন, ‘আমি এখন ৯০ বছর বয়সী মহিলা। আমি বিবাহিত, আমার তিন সন্তানও আছে। আমার বৈবাহিক সম্পর্ক যখন খারাপ হতে শুরু করে আমি আমার সন্তানদের নিয়ে আমার মায়ের কাছে চলে এসেছি। আমি তাও কখনই ডিভোর্স ফাইল করিনি। কিন্তু আজকাল বিয়ের এক মাসের মাথাতেও শুনি অনেকে ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। কিন্তু কেন হচ্ছে এটা?’
আশা ভোসলে আরও জানান আজকাল সকলেই ভীষণ আত্মকেন্দ্রিক হয়ে গেছেন। দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন। আশা ভোসলে বলেন, ‘আমি একটা দীর্ঘ সময় এই ইন্ডাস্ট্রিতে কাটিয়েছি। কিন্তু আজকালকার প্রজন্মের মতো কাউকে এত দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে দেখিনি। ভালোবাসা থেকে এরা দ্রুত বেরিয়ে আসতে পারে। ওরা নিজেদের কথাও ভাবে না। আমাদের সময় এসব ছিল না।’
প্রসঙ্গত, আশা ভোসলে দুবার বিয়ে করেছিলেন। গণপতরাও ভোঁসলেকে প্রথমে বিয়ে করেন। কিন্তু তাঁদের সেই বিয়ে সুখের হয়েছিল না। তিন সন্তানকে নিয়ে স্বামীর বাড়ি ছাড়তে হয় তাঁকে। এক সাক্ষাৎকারে এ বিষয়ে আশা বলেছিলেন, ‘সেখানে আমার সঙ্গে অনেক দুর্ব্যবহার করা হতো। আমার ছোট ছেলে আনন্দ যখন আমার পেটে, তখন আমাকে চলে যেতে বলা হয়েছিল। এরপর আমি আমার মা, বোন এবং ভাইয়ের কাছে ফিরে গিয়েছিলাম। আমি কাউকে দোষারোপ করি না। আমি মনে করি যদি আমি মিস্টার ভোঁসলের সঙ্গে দেখা না করতাম, তাহলে আমার এই তিনটি সন্তান থাকত না এবং জীবন তো ঠিকই আছে।’
তারপর তিনি ১৯৮০ সালে প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক এবং গায়ক আর ডি বর্মণকে বিয়ে করেন।
ভারতের কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী আশা ভোসলে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই সময়ে বাড়তে থাকা বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে কথা বলেছেন। তিনি জানালেন, তাঁর বিবাহিত জীবনে একাধিক সমস্যা থাকলেও তিনি কখনই সেই বিয়ে ভাঙার কথা ভাবেননি। স্পিরিচুয়াল গুরু শ্রী শ্রী রবি শঙ্করকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি আরও জানিয়েছেন, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ভালোবাসার সংজ্ঞা বদলে গেছে।
সাক্ষাৎকারে আশা ভোসলে বলেন, ‘আমি এখন ৯০ বছর বয়সী মহিলা। আমি বিবাহিত, আমার তিন সন্তানও আছে। আমার বৈবাহিক সম্পর্ক যখন খারাপ হতে শুরু করে আমি আমার সন্তানদের নিয়ে আমার মায়ের কাছে চলে এসেছি। আমি তাও কখনই ডিভোর্স ফাইল করিনি। কিন্তু আজকাল বিয়ের এক মাসের মাথাতেও শুনি অনেকে ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। কিন্তু কেন হচ্ছে এটা?’
আশা ভোসলে আরও জানান আজকাল সকলেই ভীষণ আত্মকেন্দ্রিক হয়ে গেছেন। দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন। আশা ভোসলে বলেন, ‘আমি একটা দীর্ঘ সময় এই ইন্ডাস্ট্রিতে কাটিয়েছি। কিন্তু আজকালকার প্রজন্মের মতো কাউকে এত দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে দেখিনি। ভালোবাসা থেকে এরা দ্রুত বেরিয়ে আসতে পারে। ওরা নিজেদের কথাও ভাবে না। আমাদের সময় এসব ছিল না।’
প্রসঙ্গত, আশা ভোসলে দুবার বিয়ে করেছিলেন। গণপতরাও ভোঁসলেকে প্রথমে বিয়ে করেন। কিন্তু তাঁদের সেই বিয়ে সুখের হয়েছিল না। তিন সন্তানকে নিয়ে স্বামীর বাড়ি ছাড়তে হয় তাঁকে। এক সাক্ষাৎকারে এ বিষয়ে আশা বলেছিলেন, ‘সেখানে আমার সঙ্গে অনেক দুর্ব্যবহার করা হতো। আমার ছোট ছেলে আনন্দ যখন আমার পেটে, তখন আমাকে চলে যেতে বলা হয়েছিল। এরপর আমি আমার মা, বোন এবং ভাইয়ের কাছে ফিরে গিয়েছিলাম। আমি কাউকে দোষারোপ করি না। আমি মনে করি যদি আমি মিস্টার ভোঁসলের সঙ্গে দেখা না করতাম, তাহলে আমার এই তিনটি সন্তান থাকত না এবং জীবন তো ঠিকই আছে।’
তারপর তিনি ১৯৮০ সালে প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক এবং গায়ক আর ডি বর্মণকে বিয়ে করেন।
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
৫ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৫ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৫ ঘণ্টা আগে