১৮ মাসের বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণ শেষে বৃহস্পতিবার ফিরে এলেন বিটিএস তারকা জে-হোপ। এর আগে গত ১২ জুন প্রশিক্ষণ শেষে ফেরেন বিটিএস ব্যান্ডের সবচেয়ে পুরোনো সদস্য জিন।
দক্ষিণ কোরিয়ার নিয়ম অনুযায়ী গত বছর থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ নিতে শুরু করেন বিটিএসের সদস্যরা। ফলে সাময়িকভাবে বন্ধ আছে ব্যান্ডের কার্যক্রম। জুনে জিনের প্রত্যাবর্তনের পর এবার ফিরলেন জে-হোপ। তিনি গত বছরের ১৮ এপ্রিল ৩৬তম পদাতিক ডিভিশন রিক্রুট ট্রেনিং সেন্টারে যোগ দেন। সেখানে পাঁচ সপ্তাহের সামরিক প্রশিক্ষণ নেন।
এ প্রশিক্ষণ শেষ করে দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনির বুট ক্যাম্পে সহকারি ড্রিল প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তী সময়ে স্পেশাল ক্লাস এলিট ওয়ারিয়র হিসেবে উন্নীত হন। সামরিক বাহিনিতে অসাধারণ পারফরম্যান্সের জন্য প্রশংসিত হয়েছেন জে-হোপ।
বৃহস্পতিবার সেনাবাহিনির ইউনিফর্ম পরিহিত অবস্থায় সামরিক ঘাঁটি থেকে বেরিয়ে আসেন জে-হোপ। বাইরে তাঁর জন্য অপেক্ষায় ছিলেন বিটিএসের আরেক সদস্য জিন। ফুলের তোড়া দিয়ে হোপকে বরণ করে নেন তিনি। জে-হোপের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন মিডিয়াকর্মীরাও।
সংবাদমাধ্যমকে জে-হোপ বলেন, ‘প্রথমেই সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমি ভালোভাবে সুস্থ শরীরে সামরিক প্রশিক্ষণ থেকে ফিরে আসতে পেরেছি।’ জে-হোপ যখন বক্তব্য দিচ্ছিলেন, তখন এক নারী সাংবাদিক বুম নিয়ে ক্যামেরার ফ্রেমে ঢুকে যান। তাঁর কাছ থেকে সংবাদমাধ্যমের বুমগুলো নিয়ে জিন নিজেই বসে পড়েন জে-হোপের পায়ের কাছে।
জে-হোপ যতক্ষণ কথা বলেছেন, পুরোটা সময় বুম ধরে রাখেন জিন। জে-হোপ আরও বলেন, ‘সহকারি ড্রিল প্রশিক্ষক হিসেবে প্রায় দেড় বছর কাজ করেছি। মার্চ করেছি, ওনজু শহরের অনেক নাগরিকের সঙ্গে দেখা করেছি। তাঁরা যেভাবে আমাদের অভিবাদন জানিয়েছেন, তা মনে রাখার মতো। এই দেড় বছরের প্রতিটি সময়ে অনুভব করেছি, সেনাবাহিনির সদস্যরা দেশকে রক্ষার জন্য নিষ্ঠার সঙ্গে কতটা পরিশ্রম করেন।’
বিটিএস ব্যান্ডের ভক্তরা, যাদেরকে বলা হয় বিটিএস আর্মি, তাঁরা প্রত্যেকে এমন দিনের অপেক্ষায় ছিলেন। জে-হোপকে শুভেচ্ছা জানাতে বিটিএসের এজেন্সি হাইবের ভবনের সামনে জড়ো হয়েছিলেন অনেক ভক্ত।
জিন ও জে-হোপ প্রশিক্ষণ শেষ করে ফিরে এলেও বাকি সদস্যরা এখনো আছেন সামরিক প্রশিক্ষণে। ১৫তম পদাতিক ডিভিশনে প্রশিক্ষণ শেষ করে আরএম যোগ দিয়েছেন স্পেশাল ডিউটি টিমে। সেখানে আগে থেকেই আছেন আরেক সদস্য ভি।
পঞ্চম পদাতিক ডিভিশনে আছেন আরও দুই সদস্য জাংকুক ও জিমিন। অন্য সদস্য সুগা প্রশিক্ষণ শেষ করে বর্তমানে একটি সোশ্যাল সার্ভিস এজেন্সিতে কাজ করছেন। জানা গেছে, ২০২৫ সাল নাগাদ সামরিক প্রশিক্ষণ শেষ করে গানে ফিরবেন বিটিএসের সব সদস্য।
১৮ মাসের বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণ শেষে বৃহস্পতিবার ফিরে এলেন বিটিএস তারকা জে-হোপ। এর আগে গত ১২ জুন প্রশিক্ষণ শেষে ফেরেন বিটিএস ব্যান্ডের সবচেয়ে পুরোনো সদস্য জিন।
দক্ষিণ কোরিয়ার নিয়ম অনুযায়ী গত বছর থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ নিতে শুরু করেন বিটিএসের সদস্যরা। ফলে সাময়িকভাবে বন্ধ আছে ব্যান্ডের কার্যক্রম। জুনে জিনের প্রত্যাবর্তনের পর এবার ফিরলেন জে-হোপ। তিনি গত বছরের ১৮ এপ্রিল ৩৬তম পদাতিক ডিভিশন রিক্রুট ট্রেনিং সেন্টারে যোগ দেন। সেখানে পাঁচ সপ্তাহের সামরিক প্রশিক্ষণ নেন।
এ প্রশিক্ষণ শেষ করে দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনির বুট ক্যাম্পে সহকারি ড্রিল প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তী সময়ে স্পেশাল ক্লাস এলিট ওয়ারিয়র হিসেবে উন্নীত হন। সামরিক বাহিনিতে অসাধারণ পারফরম্যান্সের জন্য প্রশংসিত হয়েছেন জে-হোপ।
বৃহস্পতিবার সেনাবাহিনির ইউনিফর্ম পরিহিত অবস্থায় সামরিক ঘাঁটি থেকে বেরিয়ে আসেন জে-হোপ। বাইরে তাঁর জন্য অপেক্ষায় ছিলেন বিটিএসের আরেক সদস্য জিন। ফুলের তোড়া দিয়ে হোপকে বরণ করে নেন তিনি। জে-হোপের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন মিডিয়াকর্মীরাও।
সংবাদমাধ্যমকে জে-হোপ বলেন, ‘প্রথমেই সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমি ভালোভাবে সুস্থ শরীরে সামরিক প্রশিক্ষণ থেকে ফিরে আসতে পেরেছি।’ জে-হোপ যখন বক্তব্য দিচ্ছিলেন, তখন এক নারী সাংবাদিক বুম নিয়ে ক্যামেরার ফ্রেমে ঢুকে যান। তাঁর কাছ থেকে সংবাদমাধ্যমের বুমগুলো নিয়ে জিন নিজেই বসে পড়েন জে-হোপের পায়ের কাছে।
জে-হোপ যতক্ষণ কথা বলেছেন, পুরোটা সময় বুম ধরে রাখেন জিন। জে-হোপ আরও বলেন, ‘সহকারি ড্রিল প্রশিক্ষক হিসেবে প্রায় দেড় বছর কাজ করেছি। মার্চ করেছি, ওনজু শহরের অনেক নাগরিকের সঙ্গে দেখা করেছি। তাঁরা যেভাবে আমাদের অভিবাদন জানিয়েছেন, তা মনে রাখার মতো। এই দেড় বছরের প্রতিটি সময়ে অনুভব করেছি, সেনাবাহিনির সদস্যরা দেশকে রক্ষার জন্য নিষ্ঠার সঙ্গে কতটা পরিশ্রম করেন।’
বিটিএস ব্যান্ডের ভক্তরা, যাদেরকে বলা হয় বিটিএস আর্মি, তাঁরা প্রত্যেকে এমন দিনের অপেক্ষায় ছিলেন। জে-হোপকে শুভেচ্ছা জানাতে বিটিএসের এজেন্সি হাইবের ভবনের সামনে জড়ো হয়েছিলেন অনেক ভক্ত।
জিন ও জে-হোপ প্রশিক্ষণ শেষ করে ফিরে এলেও বাকি সদস্যরা এখনো আছেন সামরিক প্রশিক্ষণে। ১৫তম পদাতিক ডিভিশনে প্রশিক্ষণ শেষ করে আরএম যোগ দিয়েছেন স্পেশাল ডিউটি টিমে। সেখানে আগে থেকেই আছেন আরেক সদস্য ভি।
পঞ্চম পদাতিক ডিভিশনে আছেন আরও দুই সদস্য জাংকুক ও জিমিন। অন্য সদস্য সুগা প্রশিক্ষণ শেষ করে বর্তমানে একটি সোশ্যাল সার্ভিস এজেন্সিতে কাজ করছেন। জানা গেছে, ২০২৫ সাল নাগাদ সামরিক প্রশিক্ষণ শেষ করে গানে ফিরবেন বিটিএসের সব সদস্য।
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
১ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
১ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
১ ঘণ্টা আগে