আজকের পত্রিকা ডেস্ক

কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে। তবে এই অমূল্য সংগ্রহকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আনার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে গানের জটিল কপিরাইট সমস্যা।
৩০ বছর বয়সী বিশাল কলিতা এক দশকের বেশি সময় ধরে ভারতজুড়ে ঘুরে ঘুরে জুবিন গার্গের দুর্লভ ক্যাসেট সংগ্রহ করেছেন। এই ব্যক্তিগত সংগ্রহে ক্যাসেট ছাড়াও রয়েছে শত শত সিডি এবং বিশ্বজুড়ে সংগীতশিল্পীদের বিরল পোস্টার। তবে দর্শকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আগ্রহ জুবিন গার্গের গানের ডিস্কোগ্রাফি নিয়ে।
গত মাসে সিঙ্গাপুরে জুবিন গার্গের মৃত্যুর পর তাঁর লাখ লাখ ভক্তের এখনো শোক কাটেনি। বিশাল কলিতার দাবি, তাঁর সংগ্রহে জুবিনের প্রায় ৩৮ হাজার গান রয়েছে, যেগুলোর মধ্যে এমন গানও রয়েছে, যা এখন আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।
শিল্পী নিজেও তাঁর এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছিলেন। মৃত্যুর মাত্র কয়েক দিন আগে, ১৬ সেপ্টেম্বর, জুবিন গার্গ বিশাল কলিতার বাড়ি গিয়েছিলেন এবং জানিয়েছিলেন, এই সংগ্রহ তাঁর ‘দীর্ঘদিন ভুলে যাওয়া’ কিছু সৃষ্টির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে।
বিশাল কলিতা এখন জুবিন গার্গের ভক্ত ও বন্ধুদের একটি বৃহত্তর নেটওয়ার্কের অংশ। তাদের মূল লক্ষ্য—জুবিনের গানগুলো অনলাইন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে আরও সহজলভ্য করা এবং শিল্পীর পরিবারের জন্য রয়্যালটি নিশ্চিত করা। কলিতা বলেন, ‘কিছু ক্যাসেট খুবই পুরোনো এবং নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আমি সেগুলোকে জনস্মৃতিতে ফিরিয়ে আনতে চাই।’
তবে কাজটি সহজ নয়। গার্গের বহু গানের স্বত্ব একটি জটিল প্রযোজক, পরিবেশক এবং মিউজিক লেবেলের মধ্যে বিভক্ত। ফলে স্বত্বাধিকার নিয়ে স্পষ্টতার অভাবে সেগুলোকে অনলাইনে আপলোড করলে কপিরাইট লঙ্ঘনের ঝুঁকি থেকে যায়।

জুবিন গার্গের মৃত্যুর পরই ভক্তরা এই জটিলতার আঁচ পান, যখন তাঁর জনপ্রিয় গান ‘মায়াবিনী রাতির বুকুত’ শীর্ষক জনপ্রিয় গানটি কোনো স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে খুঁজে পাওয়া যায়নি। গানটি পরে একজন ব্যবহারকারী আপলোড করলেও লাইসেন্সিং সমস্যার কারণে এক সপ্তাহের মধ্যে তা সরিয়ে ফেলা হয়। চলচ্চিত্র নির্মাতা ও জুবিনের বন্ধু মানস বড়ুয়া জানান, তাঁর শত শত গানের স্বত্ব হয় খুঁজে বের করা কঠিন, নয়তো বিতর্কিত।
দিল্লিভিত্তিক ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইটস (আইপিআর) আইনজীবী নীল মেসন জানান, ভারতে কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ সংগীত স্বত্বের বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করে। এর অধীনে গানের কথা, সংগীত কম্পোজিশন এবং সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের জন্য আলাদা কপিরাইট রয়েছে।
গানের কথা ও সুরের ক্ষেত্রে গীতিকার ও সুরকারেরা ‘প্রথম মালিক’ হলেও সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ‘প্রযোজককেই রচয়িতা বলে গণ্য করা হয়’। ফলে তাঁরাই প্রথম মালিক হন। স্বত্বাধিকারীরা তৃতীয় পক্ষকে লাইসেন্সের মাধ্যমে অধিকার হস্তান্তর বা প্রদান করতে পারেন। এটি যত্নসহকারে নথিভুক্ত না থাকলে একটি জটিল জাল তৈরি করে।
জুবিন গার্গের গানের প্রযোজক শ্যামন্তক গৌতম জানিয়েছেন, তাঁর গান তালিকাভুক্ত করার জন্য একটি দল কাজ করছে। তিনি বলেন, ‘ইন্ডিয়ান পারফর্মিং রাইট সোসাইটির (আইপিআরএস) সঙ্গে এ পর্যন্ত জুবিনের অন্তত ১ হাজার ৩৩টি গান নিবন্ধিত হয়েছে।’
আইপিআরএস ভারতে সংগীত রয়্যালটি সংগ্রহ ও বিতরণ করার একমাত্র সরকারি অনুমোদিত সংস্থা। তারা নিশ্চিত করছে, গানগুলো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হলে শিল্পী বা তাঁর পরিবার যেন প্রাপ্য অর্থ পান। আইপিআরএসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাকেশ নিগাম বলেন, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের দ্রুত উত্থান স্বত্বাধিকার ট্র্যাকিং আরও জটিল করে তুলেছে। তবে আইপিআরএসের সঙ্গে নিবন্ধিত গানগুলো ‘তাঁর জীবনকাল পেরিয়ে আরও ৬০ বছর সুরক্ষিত থাকবে’।
এদিকে বিশাল কলিতা এখন জুবিনের দুর্লভ ক্যাসেটগুলো সর্বোচ্চ মানের ডিজিটালের মাধ্যমে সংরক্ষণের জন্য জাপানি প্রযুক্তি ব্যবহারের চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, ‘আমি চাই, এই বিরল টেপগুলো সেরা মানে ডিজিটাইজ করা হোক। জুবিন গার্গ তাঁর গানের মাধ্যমে বেঁচে থাকবেন। আর তাঁর একজন ভক্ত হিসেবে এটাই আমার পক্ষ থেকে তাঁর জন্য ক্ষুদ্রতম কাজ।’

কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে। তবে এই অমূল্য সংগ্রহকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আনার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে গানের জটিল কপিরাইট সমস্যা।
৩০ বছর বয়সী বিশাল কলিতা এক দশকের বেশি সময় ধরে ভারতজুড়ে ঘুরে ঘুরে জুবিন গার্গের দুর্লভ ক্যাসেট সংগ্রহ করেছেন। এই ব্যক্তিগত সংগ্রহে ক্যাসেট ছাড়াও রয়েছে শত শত সিডি এবং বিশ্বজুড়ে সংগীতশিল্পীদের বিরল পোস্টার। তবে দর্শকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আগ্রহ জুবিন গার্গের গানের ডিস্কোগ্রাফি নিয়ে।
গত মাসে সিঙ্গাপুরে জুবিন গার্গের মৃত্যুর পর তাঁর লাখ লাখ ভক্তের এখনো শোক কাটেনি। বিশাল কলিতার দাবি, তাঁর সংগ্রহে জুবিনের প্রায় ৩৮ হাজার গান রয়েছে, যেগুলোর মধ্যে এমন গানও রয়েছে, যা এখন আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।
শিল্পী নিজেও তাঁর এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছিলেন। মৃত্যুর মাত্র কয়েক দিন আগে, ১৬ সেপ্টেম্বর, জুবিন গার্গ বিশাল কলিতার বাড়ি গিয়েছিলেন এবং জানিয়েছিলেন, এই সংগ্রহ তাঁর ‘দীর্ঘদিন ভুলে যাওয়া’ কিছু সৃষ্টির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে।
বিশাল কলিতা এখন জুবিন গার্গের ভক্ত ও বন্ধুদের একটি বৃহত্তর নেটওয়ার্কের অংশ। তাদের মূল লক্ষ্য—জুবিনের গানগুলো অনলাইন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে আরও সহজলভ্য করা এবং শিল্পীর পরিবারের জন্য রয়্যালটি নিশ্চিত করা। কলিতা বলেন, ‘কিছু ক্যাসেট খুবই পুরোনো এবং নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আমি সেগুলোকে জনস্মৃতিতে ফিরিয়ে আনতে চাই।’
তবে কাজটি সহজ নয়। গার্গের বহু গানের স্বত্ব একটি জটিল প্রযোজক, পরিবেশক এবং মিউজিক লেবেলের মধ্যে বিভক্ত। ফলে স্বত্বাধিকার নিয়ে স্পষ্টতার অভাবে সেগুলোকে অনলাইনে আপলোড করলে কপিরাইট লঙ্ঘনের ঝুঁকি থেকে যায়।

জুবিন গার্গের মৃত্যুর পরই ভক্তরা এই জটিলতার আঁচ পান, যখন তাঁর জনপ্রিয় গান ‘মায়াবিনী রাতির বুকুত’ শীর্ষক জনপ্রিয় গানটি কোনো স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে খুঁজে পাওয়া যায়নি। গানটি পরে একজন ব্যবহারকারী আপলোড করলেও লাইসেন্সিং সমস্যার কারণে এক সপ্তাহের মধ্যে তা সরিয়ে ফেলা হয়। চলচ্চিত্র নির্মাতা ও জুবিনের বন্ধু মানস বড়ুয়া জানান, তাঁর শত শত গানের স্বত্ব হয় খুঁজে বের করা কঠিন, নয়তো বিতর্কিত।
দিল্লিভিত্তিক ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইটস (আইপিআর) আইনজীবী নীল মেসন জানান, ভারতে কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ সংগীত স্বত্বের বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করে। এর অধীনে গানের কথা, সংগীত কম্পোজিশন এবং সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের জন্য আলাদা কপিরাইট রয়েছে।
গানের কথা ও সুরের ক্ষেত্রে গীতিকার ও সুরকারেরা ‘প্রথম মালিক’ হলেও সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ‘প্রযোজককেই রচয়িতা বলে গণ্য করা হয়’। ফলে তাঁরাই প্রথম মালিক হন। স্বত্বাধিকারীরা তৃতীয় পক্ষকে লাইসেন্সের মাধ্যমে অধিকার হস্তান্তর বা প্রদান করতে পারেন। এটি যত্নসহকারে নথিভুক্ত না থাকলে একটি জটিল জাল তৈরি করে।
জুবিন গার্গের গানের প্রযোজক শ্যামন্তক গৌতম জানিয়েছেন, তাঁর গান তালিকাভুক্ত করার জন্য একটি দল কাজ করছে। তিনি বলেন, ‘ইন্ডিয়ান পারফর্মিং রাইট সোসাইটির (আইপিআরএস) সঙ্গে এ পর্যন্ত জুবিনের অন্তত ১ হাজার ৩৩টি গান নিবন্ধিত হয়েছে।’
আইপিআরএস ভারতে সংগীত রয়্যালটি সংগ্রহ ও বিতরণ করার একমাত্র সরকারি অনুমোদিত সংস্থা। তারা নিশ্চিত করছে, গানগুলো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হলে শিল্পী বা তাঁর পরিবার যেন প্রাপ্য অর্থ পান। আইপিআরএসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাকেশ নিগাম বলেন, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের দ্রুত উত্থান স্বত্বাধিকার ট্র্যাকিং আরও জটিল করে তুলেছে। তবে আইপিআরএসের সঙ্গে নিবন্ধিত গানগুলো ‘তাঁর জীবনকাল পেরিয়ে আরও ৬০ বছর সুরক্ষিত থাকবে’।
এদিকে বিশাল কলিতা এখন জুবিনের দুর্লভ ক্যাসেটগুলো সর্বোচ্চ মানের ডিজিটালের মাধ্যমে সংরক্ষণের জন্য জাপানি প্রযুক্তি ব্যবহারের চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, ‘আমি চাই, এই বিরল টেপগুলো সেরা মানে ডিজিটাইজ করা হোক। জুবিন গার্গ তাঁর গানের মাধ্যমে বেঁচে থাকবেন। আর তাঁর একজন ভক্ত হিসেবে এটাই আমার পক্ষ থেকে তাঁর জন্য ক্ষুদ্রতম কাজ।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে। তবে এই অমূল্য সংগ্রহকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আনার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে গানের জটিল কপিরাইট সমস্যা।
৩০ বছর বয়সী বিশাল কলিতা এক দশকের বেশি সময় ধরে ভারতজুড়ে ঘুরে ঘুরে জুবিন গার্গের দুর্লভ ক্যাসেট সংগ্রহ করেছেন। এই ব্যক্তিগত সংগ্রহে ক্যাসেট ছাড়াও রয়েছে শত শত সিডি এবং বিশ্বজুড়ে সংগীতশিল্পীদের বিরল পোস্টার। তবে দর্শকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আগ্রহ জুবিন গার্গের গানের ডিস্কোগ্রাফি নিয়ে।
গত মাসে সিঙ্গাপুরে জুবিন গার্গের মৃত্যুর পর তাঁর লাখ লাখ ভক্তের এখনো শোক কাটেনি। বিশাল কলিতার দাবি, তাঁর সংগ্রহে জুবিনের প্রায় ৩৮ হাজার গান রয়েছে, যেগুলোর মধ্যে এমন গানও রয়েছে, যা এখন আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।
শিল্পী নিজেও তাঁর এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছিলেন। মৃত্যুর মাত্র কয়েক দিন আগে, ১৬ সেপ্টেম্বর, জুবিন গার্গ বিশাল কলিতার বাড়ি গিয়েছিলেন এবং জানিয়েছিলেন, এই সংগ্রহ তাঁর ‘দীর্ঘদিন ভুলে যাওয়া’ কিছু সৃষ্টির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে।
বিশাল কলিতা এখন জুবিন গার্গের ভক্ত ও বন্ধুদের একটি বৃহত্তর নেটওয়ার্কের অংশ। তাদের মূল লক্ষ্য—জুবিনের গানগুলো অনলাইন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে আরও সহজলভ্য করা এবং শিল্পীর পরিবারের জন্য রয়্যালটি নিশ্চিত করা। কলিতা বলেন, ‘কিছু ক্যাসেট খুবই পুরোনো এবং নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আমি সেগুলোকে জনস্মৃতিতে ফিরিয়ে আনতে চাই।’
তবে কাজটি সহজ নয়। গার্গের বহু গানের স্বত্ব একটি জটিল প্রযোজক, পরিবেশক এবং মিউজিক লেবেলের মধ্যে বিভক্ত। ফলে স্বত্বাধিকার নিয়ে স্পষ্টতার অভাবে সেগুলোকে অনলাইনে আপলোড করলে কপিরাইট লঙ্ঘনের ঝুঁকি থেকে যায়।

জুবিন গার্গের মৃত্যুর পরই ভক্তরা এই জটিলতার আঁচ পান, যখন তাঁর জনপ্রিয় গান ‘মায়াবিনী রাতির বুকুত’ শীর্ষক জনপ্রিয় গানটি কোনো স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে খুঁজে পাওয়া যায়নি। গানটি পরে একজন ব্যবহারকারী আপলোড করলেও লাইসেন্সিং সমস্যার কারণে এক সপ্তাহের মধ্যে তা সরিয়ে ফেলা হয়। চলচ্চিত্র নির্মাতা ও জুবিনের বন্ধু মানস বড়ুয়া জানান, তাঁর শত শত গানের স্বত্ব হয় খুঁজে বের করা কঠিন, নয়তো বিতর্কিত।
দিল্লিভিত্তিক ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইটস (আইপিআর) আইনজীবী নীল মেসন জানান, ভারতে কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ সংগীত স্বত্বের বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করে। এর অধীনে গানের কথা, সংগীত কম্পোজিশন এবং সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের জন্য আলাদা কপিরাইট রয়েছে।
গানের কথা ও সুরের ক্ষেত্রে গীতিকার ও সুরকারেরা ‘প্রথম মালিক’ হলেও সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ‘প্রযোজককেই রচয়িতা বলে গণ্য করা হয়’। ফলে তাঁরাই প্রথম মালিক হন। স্বত্বাধিকারীরা তৃতীয় পক্ষকে লাইসেন্সের মাধ্যমে অধিকার হস্তান্তর বা প্রদান করতে পারেন। এটি যত্নসহকারে নথিভুক্ত না থাকলে একটি জটিল জাল তৈরি করে।
জুবিন গার্গের গানের প্রযোজক শ্যামন্তক গৌতম জানিয়েছেন, তাঁর গান তালিকাভুক্ত করার জন্য একটি দল কাজ করছে। তিনি বলেন, ‘ইন্ডিয়ান পারফর্মিং রাইট সোসাইটির (আইপিআরএস) সঙ্গে এ পর্যন্ত জুবিনের অন্তত ১ হাজার ৩৩টি গান নিবন্ধিত হয়েছে।’
আইপিআরএস ভারতে সংগীত রয়্যালটি সংগ্রহ ও বিতরণ করার একমাত্র সরকারি অনুমোদিত সংস্থা। তারা নিশ্চিত করছে, গানগুলো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হলে শিল্পী বা তাঁর পরিবার যেন প্রাপ্য অর্থ পান। আইপিআরএসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাকেশ নিগাম বলেন, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের দ্রুত উত্থান স্বত্বাধিকার ট্র্যাকিং আরও জটিল করে তুলেছে। তবে আইপিআরএসের সঙ্গে নিবন্ধিত গানগুলো ‘তাঁর জীবনকাল পেরিয়ে আরও ৬০ বছর সুরক্ষিত থাকবে’।
এদিকে বিশাল কলিতা এখন জুবিনের দুর্লভ ক্যাসেটগুলো সর্বোচ্চ মানের ডিজিটালের মাধ্যমে সংরক্ষণের জন্য জাপানি প্রযুক্তি ব্যবহারের চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, ‘আমি চাই, এই বিরল টেপগুলো সেরা মানে ডিজিটাইজ করা হোক। জুবিন গার্গ তাঁর গানের মাধ্যমে বেঁচে থাকবেন। আর তাঁর একজন ভক্ত হিসেবে এটাই আমার পক্ষ থেকে তাঁর জন্য ক্ষুদ্রতম কাজ।’

কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে। তবে এই অমূল্য সংগ্রহকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আনার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে গানের জটিল কপিরাইট সমস্যা।
৩০ বছর বয়সী বিশাল কলিতা এক দশকের বেশি সময় ধরে ভারতজুড়ে ঘুরে ঘুরে জুবিন গার্গের দুর্লভ ক্যাসেট সংগ্রহ করেছেন। এই ব্যক্তিগত সংগ্রহে ক্যাসেট ছাড়াও রয়েছে শত শত সিডি এবং বিশ্বজুড়ে সংগীতশিল্পীদের বিরল পোস্টার। তবে দর্শকদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আগ্রহ জুবিন গার্গের গানের ডিস্কোগ্রাফি নিয়ে।
গত মাসে সিঙ্গাপুরে জুবিন গার্গের মৃত্যুর পর তাঁর লাখ লাখ ভক্তের এখনো শোক কাটেনি। বিশাল কলিতার দাবি, তাঁর সংগ্রহে জুবিনের প্রায় ৩৮ হাজার গান রয়েছে, যেগুলোর মধ্যে এমন গানও রয়েছে, যা এখন আর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না।
শিল্পী নিজেও তাঁর এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছিলেন। মৃত্যুর মাত্র কয়েক দিন আগে, ১৬ সেপ্টেম্বর, জুবিন গার্গ বিশাল কলিতার বাড়ি গিয়েছিলেন এবং জানিয়েছিলেন, এই সংগ্রহ তাঁর ‘দীর্ঘদিন ভুলে যাওয়া’ কিছু সৃষ্টির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে।
বিশাল কলিতা এখন জুবিন গার্গের ভক্ত ও বন্ধুদের একটি বৃহত্তর নেটওয়ার্কের অংশ। তাদের মূল লক্ষ্য—জুবিনের গানগুলো অনলাইন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে আরও সহজলভ্য করা এবং শিল্পীর পরিবারের জন্য রয়্যালটি নিশ্চিত করা। কলিতা বলেন, ‘কিছু ক্যাসেট খুবই পুরোনো এবং নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আমি সেগুলোকে জনস্মৃতিতে ফিরিয়ে আনতে চাই।’
তবে কাজটি সহজ নয়। গার্গের বহু গানের স্বত্ব একটি জটিল প্রযোজক, পরিবেশক এবং মিউজিক লেবেলের মধ্যে বিভক্ত। ফলে স্বত্বাধিকার নিয়ে স্পষ্টতার অভাবে সেগুলোকে অনলাইনে আপলোড করলে কপিরাইট লঙ্ঘনের ঝুঁকি থেকে যায়।

জুবিন গার্গের মৃত্যুর পরই ভক্তরা এই জটিলতার আঁচ পান, যখন তাঁর জনপ্রিয় গান ‘মায়াবিনী রাতির বুকুত’ শীর্ষক জনপ্রিয় গানটি কোনো স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে খুঁজে পাওয়া যায়নি। গানটি পরে একজন ব্যবহারকারী আপলোড করলেও লাইসেন্সিং সমস্যার কারণে এক সপ্তাহের মধ্যে তা সরিয়ে ফেলা হয়। চলচ্চিত্র নির্মাতা ও জুবিনের বন্ধু মানস বড়ুয়া জানান, তাঁর শত শত গানের স্বত্ব হয় খুঁজে বের করা কঠিন, নয়তো বিতর্কিত।
দিল্লিভিত্তিক ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি রাইটস (আইপিআর) আইনজীবী নীল মেসন জানান, ভারতে কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ সংগীত স্বত্বের বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করে। এর অধীনে গানের কথা, সংগীত কম্পোজিশন এবং সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের জন্য আলাদা কপিরাইট রয়েছে।
গানের কথা ও সুরের ক্ষেত্রে গীতিকার ও সুরকারেরা ‘প্রথম মালিক’ হলেও সাউন্ড রেকর্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ‘প্রযোজককেই রচয়িতা বলে গণ্য করা হয়’। ফলে তাঁরাই প্রথম মালিক হন। স্বত্বাধিকারীরা তৃতীয় পক্ষকে লাইসেন্সের মাধ্যমে অধিকার হস্তান্তর বা প্রদান করতে পারেন। এটি যত্নসহকারে নথিভুক্ত না থাকলে একটি জটিল জাল তৈরি করে।
জুবিন গার্গের গানের প্রযোজক শ্যামন্তক গৌতম জানিয়েছেন, তাঁর গান তালিকাভুক্ত করার জন্য একটি দল কাজ করছে। তিনি বলেন, ‘ইন্ডিয়ান পারফর্মিং রাইট সোসাইটির (আইপিআরএস) সঙ্গে এ পর্যন্ত জুবিনের অন্তত ১ হাজার ৩৩টি গান নিবন্ধিত হয়েছে।’
আইপিআরএস ভারতে সংগীত রয়্যালটি সংগ্রহ ও বিতরণ করার একমাত্র সরকারি অনুমোদিত সংস্থা। তারা নিশ্চিত করছে, গানগুলো বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহৃত হলে শিল্পী বা তাঁর পরিবার যেন প্রাপ্য অর্থ পান। আইপিআরএসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাকেশ নিগাম বলেন, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের দ্রুত উত্থান স্বত্বাধিকার ট্র্যাকিং আরও জটিল করে তুলেছে। তবে আইপিআরএসের সঙ্গে নিবন্ধিত গানগুলো ‘তাঁর জীবনকাল পেরিয়ে আরও ৬০ বছর সুরক্ষিত থাকবে’।
এদিকে বিশাল কলিতা এখন জুবিনের দুর্লভ ক্যাসেটগুলো সর্বোচ্চ মানের ডিজিটালের মাধ্যমে সংরক্ষণের জন্য জাপানি প্রযুক্তি ব্যবহারের চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, ‘আমি চাই, এই বিরল টেপগুলো সেরা মানে ডিজিটাইজ করা হোক। জুবিন গার্গ তাঁর গানের মাধ্যমে বেঁচে থাকবেন। আর তাঁর একজন ভক্ত হিসেবে এটাই আমার পক্ষ থেকে তাঁর জন্য ক্ষুদ্রতম কাজ।’

গান ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনায় তাহসান। নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা-বিতর্ক চলছে তাঁকে ঘিরে। অনেকে বলেছেন, ধর্মের টানে গান ছেড়েছেন তিনি। ধর্মভিত্তিক এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, এমন গুঞ্জনও ছড়িয়েছে। অবশেষে এ বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন তাহসান।
১৭ ঘণ্টা আগে
দরজায় কড়া নাড়ছে শীতকাল। এ সময়কে বলা হয় কনসার্টের মৌসুম। এবার শীতের শুরুতেই ঢাকায় গান শোনাতে আসছে দেশের বাইরের একাধিক ব্যান্ড ও সংগীতশিল্পী। ইতিমধ্যে এসেছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল, জুনুন ব্যান্ডের আলী আজমত ও ভারতের অনুভ জৈনের কনসার্টের ঘোষণা। এবার জানা গেল আগামী ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় গান শোনাতে আসছে...
১৭ ঘণ্টা আগে
‘আরআরআর’-এর ঐতিহাসিক সাফল্যের পর নতুন সিনেমার কাজ শুরু করেছেন এস এস রাজামৌলি। এবার তাঁর গল্পের পরিসর আরও বড়। তাঁর পরবর্তী মেগা প্রজেক্টের নাম রাখা হয়েছে ‘গ্লোব ট্রটর’। গতকাল প্রকাশ্যে এল সিনেমার প্রথম ঝলক। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে ছড়িয়ে গেল উত্তাপ। কারণ, এই সিনেমার প্রধান ভিলেন...
১৭ ঘণ্টা আগে
‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ নতুনভাবে মঞ্চে আনছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে এটির নাট্যরূপ দিয়েছেন উম্মে হানী, পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সুদীপ চক্রবর্তী। এটি দলের ৪৫তম প্রযোজনা। আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় হবে এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী।
১৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গান ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনায় তাহসান। নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা-বিতর্ক চলছে তাঁকে ঘিরে। অনেকে বলেছেন, ধর্মের টানে গান ছেড়েছেন তিনি। ধর্মভিত্তিক এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, এমন গুঞ্জনও ছড়িয়েছে। অবশেষে এ বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন তাহসান।
সস্প্রতি রাজধানীতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তাহসান বলেন, ‘মেলবোর্নের কনসার্টে যখন গান ছাড়ার কথাটা বলেছি, সে সময় খুব কম মানুষ ছিল। সেটা যে এভাবে সারা দেশে ছড়িয়ে যাবে ভাবিনি। অভিনয় থেকে যেভাবে ধীরে ধীরে বিরতি নিয়েছি, সেভাবে গান থেকেও বিরতি নেব। আমি তো একটু ইমোশনাল, কবি মানুষ। এমনভাবে বলে ফেলেছি যে ছড়িয়ে গেছে। আমার ওই একটা কথার ফলে অনেক কিছু হয়ে গেছে। একটা জায়গায় দেখলাম, আমার ছবিতে টুপি দিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে। আমি নাকি রাজনীতি করছি!’
ভাইরাল হওয়ার নেশা থেকেই এমনটা করা হয়েছে বলে মত তাহসানের। তিনি বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় এগুলো পার্ট অব দ্য গেম। একটা খেলার মতো। এখন কিছু মানুষ ভাইরাল হওয়ার নেশায় থাকে। এটা পৃথিবীজুড়েই চলছে। এ কারণে খুব চিন্তা করে কথা বলতে হয়। কোন কথাটা নিয়ে কখন কী হয়ে যাবে, এটা ভাবতে হয়।’
গান ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে তাহসান বলেন, ‘এটা প্রথম না। ক্যারিয়ারে কয়েকবার বিরতি নিয়েছি। ব্ল্যাক ব্যান্ড ছেড়ে একক ক্যারিয়ার শুরুর সময় কয়েক বছর লাইভ পারফরম্যান্স বন্ধ রেখেছিলাম। এরপর যুক্তরাষ্ট্রে যখন মাস্টার্স করতে যাই, ওই সময় দুই বছর কোনো গান রিলিজ করিনি। কনসার্টও করিনি। এখন আরও একটি বিরতিতে যাচ্ছি। আমার মনে হয়েছে, গত ২৫ বছরে যে পরিমাণ ভালোবাসা পাওয়ার কথা ছিল, তার চেয়ে অনেক বেশি পেয়েছি। এভাবে কন্টিনিউ করতে থাকলে বিষয়টি একঘেয়ে হয়ে যাবে। আরেকটি জায়গায় অন্য একটি উত্তর দিয়েছি। সেটাও সত্যি। আরও একটা উত্তর আছে। কিন্তু সেটা পাবলিকলি দিতে পারব না। কারণ, প্রতিটি মানুষের জীবনে এমন কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হয়, যা এতটাই অবিশ্বাস্য, যেটা সে নিজেই বিশ্বাস করতে পারে না। এমন কোনো কথা বলতে চাই না যেটা জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়।’
এখন পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে চান তাহসান। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের জীবনে নানা অধ্যায় থাকে। প্রথম অধ্যায়ে মনে হয় কিছু জানি না। দ্বিতীয় অধ্যায়ে মনে হয়, অনেক জেনে ফেলেছি, আর জানার নেই। আমি ওই অধ্যায়ে ছিলাম। সম্প্রতি মনে হয়েছে, জীবন ও জগৎ সম্পর্কে কিছুই জানি না। আমাকে আরও অনেক পড়াশোনা করতে হবে।’

গান ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনায় তাহসান। নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা-বিতর্ক চলছে তাঁকে ঘিরে। অনেকে বলেছেন, ধর্মের টানে গান ছেড়েছেন তিনি। ধর্মভিত্তিক এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, এমন গুঞ্জনও ছড়িয়েছে। অবশেষে এ বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন তাহসান।
সস্প্রতি রাজধানীতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তাহসান বলেন, ‘মেলবোর্নের কনসার্টে যখন গান ছাড়ার কথাটা বলেছি, সে সময় খুব কম মানুষ ছিল। সেটা যে এভাবে সারা দেশে ছড়িয়ে যাবে ভাবিনি। অভিনয় থেকে যেভাবে ধীরে ধীরে বিরতি নিয়েছি, সেভাবে গান থেকেও বিরতি নেব। আমি তো একটু ইমোশনাল, কবি মানুষ। এমনভাবে বলে ফেলেছি যে ছড়িয়ে গেছে। আমার ওই একটা কথার ফলে অনেক কিছু হয়ে গেছে। একটা জায়গায় দেখলাম, আমার ছবিতে টুপি দিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হচ্ছে। আমি নাকি রাজনীতি করছি!’
ভাইরাল হওয়ার নেশা থেকেই এমনটা করা হয়েছে বলে মত তাহসানের। তিনি বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় এগুলো পার্ট অব দ্য গেম। একটা খেলার মতো। এখন কিছু মানুষ ভাইরাল হওয়ার নেশায় থাকে। এটা পৃথিবীজুড়েই চলছে। এ কারণে খুব চিন্তা করে কথা বলতে হয়। কোন কথাটা নিয়ে কখন কী হয়ে যাবে, এটা ভাবতে হয়।’
গান ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে তাহসান বলেন, ‘এটা প্রথম না। ক্যারিয়ারে কয়েকবার বিরতি নিয়েছি। ব্ল্যাক ব্যান্ড ছেড়ে একক ক্যারিয়ার শুরুর সময় কয়েক বছর লাইভ পারফরম্যান্স বন্ধ রেখেছিলাম। এরপর যুক্তরাষ্ট্রে যখন মাস্টার্স করতে যাই, ওই সময় দুই বছর কোনো গান রিলিজ করিনি। কনসার্টও করিনি। এখন আরও একটি বিরতিতে যাচ্ছি। আমার মনে হয়েছে, গত ২৫ বছরে যে পরিমাণ ভালোবাসা পাওয়ার কথা ছিল, তার চেয়ে অনেক বেশি পেয়েছি। এভাবে কন্টিনিউ করতে থাকলে বিষয়টি একঘেয়ে হয়ে যাবে। আরেকটি জায়গায় অন্য একটি উত্তর দিয়েছি। সেটাও সত্যি। আরও একটা উত্তর আছে। কিন্তু সেটা পাবলিকলি দিতে পারব না। কারণ, প্রতিটি মানুষের জীবনে এমন কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হয়, যা এতটাই অবিশ্বাস্য, যেটা সে নিজেই বিশ্বাস করতে পারে না। এমন কোনো কথা বলতে চাই না যেটা জাতীয় ইস্যুতে পরিণত হয়।’
এখন পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে চান তাহসান। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি মানুষের জীবনে নানা অধ্যায় থাকে। প্রথম অধ্যায়ে মনে হয় কিছু জানি না। দ্বিতীয় অধ্যায়ে মনে হয়, অনেক জেনে ফেলেছি, আর জানার নেই। আমি ওই অধ্যায়ে ছিলাম। সম্প্রতি মনে হয়েছে, জীবন ও জগৎ সম্পর্কে কিছুই জানি না। আমাকে আরও অনেক পড়াশোনা করতে হবে।’

কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে।
১২ দিন আগে
দরজায় কড়া নাড়ছে শীতকাল। এ সময়কে বলা হয় কনসার্টের মৌসুম। এবার শীতের শুরুতেই ঢাকায় গান শোনাতে আসছে দেশের বাইরের একাধিক ব্যান্ড ও সংগীতশিল্পী। ইতিমধ্যে এসেছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল, জুনুন ব্যান্ডের আলী আজমত ও ভারতের অনুভ জৈনের কনসার্টের ঘোষণা। এবার জানা গেল আগামী ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় গান শোনাতে আসছে...
১৭ ঘণ্টা আগে
‘আরআরআর’-এর ঐতিহাসিক সাফল্যের পর নতুন সিনেমার কাজ শুরু করেছেন এস এস রাজামৌলি। এবার তাঁর গল্পের পরিসর আরও বড়। তাঁর পরবর্তী মেগা প্রজেক্টের নাম রাখা হয়েছে ‘গ্লোব ট্রটর’। গতকাল প্রকাশ্যে এল সিনেমার প্রথম ঝলক। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে ছড়িয়ে গেল উত্তাপ। কারণ, এই সিনেমার প্রধান ভিলেন...
১৭ ঘণ্টা আগে
‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ নতুনভাবে মঞ্চে আনছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে এটির নাট্যরূপ দিয়েছেন উম্মে হানী, পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সুদীপ চক্রবর্তী। এটি দলের ৪৫তম প্রযোজনা। আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় হবে এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী।
১৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

দরজায় কড়া নাড়ছে শীতকাল। এ সময়কে বলা হয় কনসার্টের মৌসুম। এবার শীতের শুরুতেই ঢাকায় গান শোনাতে আসছে দেশের বাইরের একাধিক ব্যান্ড ও সংগীতশিল্পী। ইতিমধ্যে এসেছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল, জুনুন ব্যান্ডের আলী আজমত ও ভারতের অনুভ জৈনের কনসার্টের ঘোষণা। এবার জানা গেল আগামী ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের আরেক ব্যান্ড কাভিশ। ‘ওয়েভ ফেস্ট: ফিল দ্য উইন্টার’ শিরোনামের কনসার্টে কাভিশের সঙ্গে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড শিরোনামহীন ও মেঘদল।
ওয়েভ ফেস্ট: ফিল দ্য উইন্টার কনসার্টটি আয়োজন করেছে প্রাইম ওয়েভ কমিউনিকেশন। কনসার্টের খবর জানিয়ে আয়োজকদের ফেসবুক পেজে লেখা হয়েছে, ‘কিছু গান কখনো ম্লান হয় না, আমাদের সঙ্গে বাঁচে। ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় ফিরছে কাভিশ, মনে করিয়ে দিতে সুর কীভাবে আত্মাকে স্পর্শ করে। সঙ্গে থাকছে শিরোনামহীন ও মেঘদল।’
জানা গেছে, ঢাকার মাদানি অ্যাভিনিউর কোর্টসাইডে বিকেল ৫টায় শুরু হবে এই আয়োজন। দর্শকের জন্য গেট খুলে দেওয়া হবে বেলা ৩টায়। ইতিমধ্যে টকটিকি নামের অনলাইন প্ল্যাটফর্মে শুরু হয়েছে অগ্রিম টিকিট বিক্রি। টিকিট পাওয়া যাচ্ছে দুই ক্যাটাগরিতে। দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ হাজার ৪৯৯ টাকা (সাধারণ) ও ৪ হাজার ৯৯৯ টাকা (ভিআইপি)।
১৯৯৮ সালে গায়ক জাফর জাইদি এবং মাজ মাওদুদের হাত ধরে গড়ে ওঠে কাভিশ ব্যান্ড। দলটির প্রথম অ্যালবাম ‘গুনকালি’ প্রকাশ পেয়েছিল ২০০৯ সালে। ব্যান্ডটির পরিচিত গানের মধ্যে রয়েছে ‘বাচপান’, ‘তেরে পেয়ার মে’, ‘মোরে সাইয়া’, ‘নিন্দিয়া রে’, ‘ফাসলে’ ইত্যাদি। এ বছরের জানুয়ারিতে প্রথমবার বাংলাদেশে গান শোনাতে এসেছিল কাভিশ। বছরের শেষে আবারও ঢাকার শ্রোতাদের মুগ্ধ করতে আসছে ব্যান্ডটি।
এদিকে নতুন গান ও দেশ-বিদেশে কনসার্ট নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে শিরোনামহীন। সম্প্রতি কানাডার টরন্টোতে পারফর্ম করেছে তারা। ১০ নভেম্বর শিরোনামহীন গান শোনাবে চট্টগ্রামের ফয়’স লেকে। ওয়েভ ফেস্ট: ফিল দ্য উইন্টার কনসার্টের আগের দিন ৪ ডিসেম্বর প্রকাশ পাবে ব্যান্ডের নতুন গান ‘এই অবেলায় ২’। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম ‘বাতিঘর’-এর শেষ গান।
কনসার্টে ব্যস্ততা শুরু হয়েছে মেঘদল ব্যান্ডেরও। আজ ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড রিসার্চের ক্যাম্পাসে গান শোনাবে তারা। এরপর ১০ নভেম্বর ময়মনসিংহ টিচার্স ট্রেনিং কলেজ গ্রাউন্ডে পারফর্ম করার কথা রয়েছে মেঘদলের।

দরজায় কড়া নাড়ছে শীতকাল। এ সময়কে বলা হয় কনসার্টের মৌসুম। এবার শীতের শুরুতেই ঢাকায় গান শোনাতে আসছে দেশের বাইরের একাধিক ব্যান্ড ও সংগীতশিল্পী। ইতিমধ্যে এসেছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল, জুনুন ব্যান্ডের আলী আজমত ও ভারতের অনুভ জৈনের কনসার্টের ঘোষণা। এবার জানা গেল আগামী ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় গান শোনাতে আসছে পাকিস্তানের আরেক ব্যান্ড কাভিশ। ‘ওয়েভ ফেস্ট: ফিল দ্য উইন্টার’ শিরোনামের কনসার্টে কাভিশের সঙ্গে পারফর্ম করবে দেশের দুই ব্যান্ড শিরোনামহীন ও মেঘদল।
ওয়েভ ফেস্ট: ফিল দ্য উইন্টার কনসার্টটি আয়োজন করেছে প্রাইম ওয়েভ কমিউনিকেশন। কনসার্টের খবর জানিয়ে আয়োজকদের ফেসবুক পেজে লেখা হয়েছে, ‘কিছু গান কখনো ম্লান হয় না, আমাদের সঙ্গে বাঁচে। ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় ফিরছে কাভিশ, মনে করিয়ে দিতে সুর কীভাবে আত্মাকে স্পর্শ করে। সঙ্গে থাকছে শিরোনামহীন ও মেঘদল।’
জানা গেছে, ঢাকার মাদানি অ্যাভিনিউর কোর্টসাইডে বিকেল ৫টায় শুরু হবে এই আয়োজন। দর্শকের জন্য গেট খুলে দেওয়া হবে বেলা ৩টায়। ইতিমধ্যে টকটিকি নামের অনলাইন প্ল্যাটফর্মে শুরু হয়েছে অগ্রিম টিকিট বিক্রি। টিকিট পাওয়া যাচ্ছে দুই ক্যাটাগরিতে। দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ হাজার ৪৯৯ টাকা (সাধারণ) ও ৪ হাজার ৯৯৯ টাকা (ভিআইপি)।
১৯৯৮ সালে গায়ক জাফর জাইদি এবং মাজ মাওদুদের হাত ধরে গড়ে ওঠে কাভিশ ব্যান্ড। দলটির প্রথম অ্যালবাম ‘গুনকালি’ প্রকাশ পেয়েছিল ২০০৯ সালে। ব্যান্ডটির পরিচিত গানের মধ্যে রয়েছে ‘বাচপান’, ‘তেরে পেয়ার মে’, ‘মোরে সাইয়া’, ‘নিন্দিয়া রে’, ‘ফাসলে’ ইত্যাদি। এ বছরের জানুয়ারিতে প্রথমবার বাংলাদেশে গান শোনাতে এসেছিল কাভিশ। বছরের শেষে আবারও ঢাকার শ্রোতাদের মুগ্ধ করতে আসছে ব্যান্ডটি।
এদিকে নতুন গান ও দেশ-বিদেশে কনসার্ট নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে শিরোনামহীন। সম্প্রতি কানাডার টরন্টোতে পারফর্ম করেছে তারা। ১০ নভেম্বর শিরোনামহীন গান শোনাবে চট্টগ্রামের ফয়’স লেকে। ওয়েভ ফেস্ট: ফিল দ্য উইন্টার কনসার্টের আগের দিন ৪ ডিসেম্বর প্রকাশ পাবে ব্যান্ডের নতুন গান ‘এই অবেলায় ২’। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম ‘বাতিঘর’-এর শেষ গান।
কনসার্টে ব্যস্ততা শুরু হয়েছে মেঘদল ব্যান্ডেরও। আজ ঢাকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড রিসার্চের ক্যাম্পাসে গান শোনাবে তারা। এরপর ১০ নভেম্বর ময়মনসিংহ টিচার্স ট্রেনিং কলেজ গ্রাউন্ডে পারফর্ম করার কথা রয়েছে মেঘদলের।

কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে।
১২ দিন আগে
গান ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনায় তাহসান। নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা-বিতর্ক চলছে তাঁকে ঘিরে। অনেকে বলেছেন, ধর্মের টানে গান ছেড়েছেন তিনি। ধর্মভিত্তিক এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, এমন গুঞ্জনও ছড়িয়েছে। অবশেষে এ বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন তাহসান।
১৭ ঘণ্টা আগে
‘আরআরআর’-এর ঐতিহাসিক সাফল্যের পর নতুন সিনেমার কাজ শুরু করেছেন এস এস রাজামৌলি। এবার তাঁর গল্পের পরিসর আরও বড়। তাঁর পরবর্তী মেগা প্রজেক্টের নাম রাখা হয়েছে ‘গ্লোব ট্রটর’। গতকাল প্রকাশ্যে এল সিনেমার প্রথম ঝলক। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে ছড়িয়ে গেল উত্তাপ। কারণ, এই সিনেমার প্রধান ভিলেন...
১৭ ঘণ্টা আগে
‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ নতুনভাবে মঞ্চে আনছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে এটির নাট্যরূপ দিয়েছেন উম্মে হানী, পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সুদীপ চক্রবর্তী। এটি দলের ৪৫তম প্রযোজনা। আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় হবে এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী।
১৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

‘আরআরআর’-এর ঐতিহাসিক সাফল্যের পর নতুন সিনেমার কাজ শুরু করেছেন এস এস রাজামৌলি। এবার তাঁর গল্পের পরিসর আরও বড়। তাঁর পরবর্তী মেগা প্রজেক্টের নাম রাখা হয়েছে ‘গ্লোব ট্রটর’। গতকাল প্রকাশ্যে এল সিনেমার প্রথম ঝলক। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে ছড়িয়ে গেল উত্তাপ। কারণ, এই সিনেমার প্রধান ভিলেন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন পৃথ্বীরাজ সুকুমারন। একদম ভিন্ন লুকে, ভিন্ন রূপে।
মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা পৃথ্বীরাজ। প্রায় এক শ সিনেমার এ নায়ক যখন ভিলেন হিসেবে দেখা দেন, সেটা নিয়ে তো উত্তেজনা ছড়াবেই। সেটা মাথায় রেখেই হয়তো পৃথ্বীরাজকে দিয়েই নতুন সিনেমার লুক প্রকাশ শুরু করলেন রাজামৌলি। গ্লোব ট্রটর সিনেমায় পৃথ্বীরাজকে দেখা গেছে হুইলচেয়ারে বসা অবস্থায়, প্রযুক্তিনির্ভর রোবোটিক আর্মযুক্ত এক ভবিষ্যৎ চরিত্রে।
রাজামৌলির শেয়ার করা পোস্টারে দেখা যাচ্ছে, পৃথ্বীরাজের চোখমুখে হিংস্রতা। রয়েছে শীতল হুমকির আভাস। চরিত্রটির নাম কুম্ভ। এই লুকেই স্পষ্ট যে তিনি কোনো সাধারণ প্রতিপক্ষ নন, বরং গোটা সিনেমার ভয়ের প্রতীক। এক্সে রাজামৌলি লিখেছেন, ‘প্রথম শটের পরেই আমি ওকে বলেছিলাম, তুমি আমার দেখা অন্যতম সেরা অভিনেতা। এই নির্মম, ক্ষমতাশালী ও অন্ধকার চরিত্র কুম্ভকে সামনে আনতে পেরে আমি খুবই খুশি।’ এ সিনেমায় নায়ক হিসেবে দেখা যাবে তেলুগু সুপারস্টার মহেশ বাবুকে। পৃথ্বীরাজের লুক শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘এবার কুম্ভর মুখোমুখি হওয়ার জন্য প্রস্তুত।’ এই এক বাক্যেই বোঝা যাচ্ছে, দুই শক্তিশালী চরিত্রের মধ্যে হতে চলেছে ব্যাপক সিনেম্যাটিক লড়াই।
গ্লোব ট্রটরে মহেশ বাবু ও পৃথ্বীরাজের সঙ্গে আছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। এই তিনজনকে নিয়েই রাজামৌলির নতুন অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চার এগোচ্ছে আন্তর্জাতিক পরিসরে। শোনা যাচ্ছে, এটি এমন এক গল্প, যা পৃথিবীর নানা প্রান্ত ঘুরে তৈরি। এককথায়, বিস্ময়, যুদ্ধ, বিজ্ঞান আর মানবিক আবেগের মিশেলে এক বিশ্বব্যাপী অভিযান। সব মিলিয়ে, ‘আরআরআর’-এর পর ‘গ্লোব ট্রটর’ হতে চলেছে রাজামৌলির সবচেয়ে সাহসী সিনেমা। যেখানে নায়ক আর খলনায়ক—উভয়েই প্রবল ক্ষমতার প্রতীক।

‘আরআরআর’-এর ঐতিহাসিক সাফল্যের পর নতুন সিনেমার কাজ শুরু করেছেন এস এস রাজামৌলি। এবার তাঁর গল্পের পরিসর আরও বড়। তাঁর পরবর্তী মেগা প্রজেক্টের নাম রাখা হয়েছে ‘গ্লোব ট্রটর’। গতকাল প্রকাশ্যে এল সিনেমার প্রথম ঝলক। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে ছড়িয়ে গেল উত্তাপ। কারণ, এই সিনেমার প্রধান ভিলেন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছেন পৃথ্বীরাজ সুকুমারন। একদম ভিন্ন লুকে, ভিন্ন রূপে।
মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা পৃথ্বীরাজ। প্রায় এক শ সিনেমার এ নায়ক যখন ভিলেন হিসেবে দেখা দেন, সেটা নিয়ে তো উত্তেজনা ছড়াবেই। সেটা মাথায় রেখেই হয়তো পৃথ্বীরাজকে দিয়েই নতুন সিনেমার লুক প্রকাশ শুরু করলেন রাজামৌলি। গ্লোব ট্রটর সিনেমায় পৃথ্বীরাজকে দেখা গেছে হুইলচেয়ারে বসা অবস্থায়, প্রযুক্তিনির্ভর রোবোটিক আর্মযুক্ত এক ভবিষ্যৎ চরিত্রে।
রাজামৌলির শেয়ার করা পোস্টারে দেখা যাচ্ছে, পৃথ্বীরাজের চোখমুখে হিংস্রতা। রয়েছে শীতল হুমকির আভাস। চরিত্রটির নাম কুম্ভ। এই লুকেই স্পষ্ট যে তিনি কোনো সাধারণ প্রতিপক্ষ নন, বরং গোটা সিনেমার ভয়ের প্রতীক। এক্সে রাজামৌলি লিখেছেন, ‘প্রথম শটের পরেই আমি ওকে বলেছিলাম, তুমি আমার দেখা অন্যতম সেরা অভিনেতা। এই নির্মম, ক্ষমতাশালী ও অন্ধকার চরিত্র কুম্ভকে সামনে আনতে পেরে আমি খুবই খুশি।’ এ সিনেমায় নায়ক হিসেবে দেখা যাবে তেলুগু সুপারস্টার মহেশ বাবুকে। পৃথ্বীরাজের লুক শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, ‘এবার কুম্ভর মুখোমুখি হওয়ার জন্য প্রস্তুত।’ এই এক বাক্যেই বোঝা যাচ্ছে, দুই শক্তিশালী চরিত্রের মধ্যে হতে চলেছে ব্যাপক সিনেম্যাটিক লড়াই।
গ্লোব ট্রটরে মহেশ বাবু ও পৃথ্বীরাজের সঙ্গে আছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। এই তিনজনকে নিয়েই রাজামৌলির নতুন অ্যাকশন-অ্যাডভেঞ্চার এগোচ্ছে আন্তর্জাতিক পরিসরে। শোনা যাচ্ছে, এটি এমন এক গল্প, যা পৃথিবীর নানা প্রান্ত ঘুরে তৈরি। এককথায়, বিস্ময়, যুদ্ধ, বিজ্ঞান আর মানবিক আবেগের মিশেলে এক বিশ্বব্যাপী অভিযান। সব মিলিয়ে, ‘আরআরআর’-এর পর ‘গ্লোব ট্রটর’ হতে চলেছে রাজামৌলির সবচেয়ে সাহসী সিনেমা। যেখানে নায়ক আর খলনায়ক—উভয়েই প্রবল ক্ষমতার প্রতীক।

কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে।
১২ দিন আগে
গান ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনায় তাহসান। নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা-বিতর্ক চলছে তাঁকে ঘিরে। অনেকে বলেছেন, ধর্মের টানে গান ছেড়েছেন তিনি। ধর্মভিত্তিক এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, এমন গুঞ্জনও ছড়িয়েছে। অবশেষে এ বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন তাহসান।
১৭ ঘণ্টা আগে
দরজায় কড়া নাড়ছে শীতকাল। এ সময়কে বলা হয় কনসার্টের মৌসুম। এবার শীতের শুরুতেই ঢাকায় গান শোনাতে আসছে দেশের বাইরের একাধিক ব্যান্ড ও সংগীতশিল্পী। ইতিমধ্যে এসেছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল, জুনুন ব্যান্ডের আলী আজমত ও ভারতের অনুভ জৈনের কনসার্টের ঘোষণা। এবার জানা গেল আগামী ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় গান শোনাতে আসছে...
১৭ ঘণ্টা আগে
‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ নতুনভাবে মঞ্চে আনছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে এটির নাট্যরূপ দিয়েছেন উম্মে হানী, পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সুদীপ চক্রবর্তী। এটি দলের ৪৫তম প্রযোজনা। আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় হবে এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী।
১৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ নতুনভাবে মঞ্চে আনছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে এটির নাট্যরূপ দিয়েছেন উম্মে হানী, পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সুদীপ চক্রবর্তী। এটি দলের ৪৫তম প্রযোজনা। আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় হবে এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী। আগামীকাল ৯ নভেম্বর একই স্থান ও সময়ে রয়েছে নাটকটির দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
নাটকের গল্পে দেখা যাবে, সম্রাট শাহরিয়ার তার প্রথম স্ত্রীর কাছ থেকে প্রতারিত হয়। ধীরে ধীরে এক নারীবিদ্বেষী শাসকে পরিণত হয় সে। প্রতিদিন রাজ্যের একজন করে অবিবাহিত নারীকে বিয়ে করে এবং তাকে শর্ত দেয়, গল্প শুনিয়ে তাকে সারা রাত জাগিয়ে রাখতে না পারলে ভোরে তাকে হত্যা করা হবে। একে একে নিহত হয় রাজ্যের প্রায় সব নারী, বাকি রইল কেবল উজিদের দুই কন্যা। বড় কন্যার নাম শেহেরজাদ। এবার আসে তার পালা। বুদ্ধিমতী শেহেরজাদ শুরু করে গল্প বলা।
নির্দেশক সুদীপ চক্রবর্তী বলেন, ‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর চ্যালেঞ্জে পূর্ণ একটি নাট্য অভিযাত্রা। কারণ, প্রায়-স্বেচ্ছাসেবার ভিত্তিতে চল্লিশের অধিক কুশীলব (২১ জন অভিনয় কুশীলব এবং ২০ জন নেপথ্য কুশীলব) সহযোগে, বৃহৎ পরিসরে, নিয়মিত প্রদর্শনীর লক্ষ্যে, একটি নাট্য সৃজনে একত্র করা বাংলাদেশের নাট্যদলগুলোর জন্য অত্যন্ত কঠিন কাজে পরিণত হয়েছে। সব কুশীলবের উপস্থিতিতে নিয়মিত মহড়া আয়োজন, মহড়ার জন্য বড় আয়তন খুঁজে বের করা এবং সর্বোপরি প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান—সব চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে আরব্য রজনীর গল্প থেকে উম্মে হানী রূপায়িত নাটক আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর প্রযোজনা করেছে পদাতিক নাট্য সংসদ।’
আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন শরীফুল ইসলাম, মেঘা ঘোষ, সৈয়দা শামছি আরা সায়েকা, জিয়াউল হক, জিনিয়া আজাদ, শাখাওয়াত হোসেন, বর্ষা ঘোষ, সবুজ খান, তপু চন্দ্র দাস প্রমুখ।

‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর’ নতুনভাবে মঞ্চে আনছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আরব্য রজনীর গল্প অবলম্বনে এটির নাট্যরূপ দিয়েছেন উম্মে হানী, পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় সুদীপ চক্রবর্তী। এটি দলের ৪৫তম প্রযোজনা। আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় হবে এ নাটকের উদ্বোধনী প্রদর্শনী। আগামীকাল ৯ নভেম্বর একই স্থান ও সময়ে রয়েছে নাটকটির দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
নাটকের গল্পে দেখা যাবে, সম্রাট শাহরিয়ার তার প্রথম স্ত্রীর কাছ থেকে প্রতারিত হয়। ধীরে ধীরে এক নারীবিদ্বেষী শাসকে পরিণত হয় সে। প্রতিদিন রাজ্যের একজন করে অবিবাহিত নারীকে বিয়ে করে এবং তাকে শর্ত দেয়, গল্প শুনিয়ে তাকে সারা রাত জাগিয়ে রাখতে না পারলে ভোরে তাকে হত্যা করা হবে। একে একে নিহত হয় রাজ্যের প্রায় সব নারী, বাকি রইল কেবল উজিদের দুই কন্যা। বড় কন্যার নাম শেহেরজাদ। এবার আসে তার পালা। বুদ্ধিমতী শেহেরজাদ শুরু করে গল্প বলা।
নির্দেশক সুদীপ চক্রবর্তী বলেন, ‘আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর চ্যালেঞ্জে পূর্ণ একটি নাট্য অভিযাত্রা। কারণ, প্রায়-স্বেচ্ছাসেবার ভিত্তিতে চল্লিশের অধিক কুশীলব (২১ জন অভিনয় কুশীলব এবং ২০ জন নেপথ্য কুশীলব) সহযোগে, বৃহৎ পরিসরে, নিয়মিত প্রদর্শনীর লক্ষ্যে, একটি নাট্য সৃজনে একত্র করা বাংলাদেশের নাট্যদলগুলোর জন্য অত্যন্ত কঠিন কাজে পরিণত হয়েছে। সব কুশীলবের উপস্থিতিতে নিয়মিত মহড়া আয়োজন, মহড়ার জন্য বড় আয়তন খুঁজে বের করা এবং সর্বোপরি প্রয়োজনীয় অর্থের জোগান—সব চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে আরব্য রজনীর গল্প থেকে উম্মে হানী রূপায়িত নাটক আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর প্রযোজনা করেছে পদাতিক নাট্য সংসদ।’
আলিবাবা এবং চল্লিশ চোর নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন শরীফুল ইসলাম, মেঘা ঘোষ, সৈয়দা শামছি আরা সায়েকা, জিয়াউল হক, জিনিয়া আজাদ, শাখাওয়াত হোসেন, বর্ষা ঘোষ, সবুজ খান, তপু চন্দ্র দাস প্রমুখ।

কিংবদন্তি অসমিয়া সংগীতশিল্পী জুবিন গার্গের প্রয়াণের পর তাঁর বিপুল সৃষ্টিকর্ম সংরক্ষণ নিয়ে তৈরি হয়েছে নতুন বিতর্ক। গুয়াহাটির বাসিন্দা বিশাল কলিতা নামের এক ভক্ত তাঁর বাড়িতে জুবিন গার্গের গানের ক্যাসেটের এক বিশাল সংগ্রহ গড়ে তুলেছেন। জুবিনের মৃত্যুর পর এখন সেটি ব্যক্তিগত জাদুঘরে পরিণত হয়েছে।
১২ দিন আগে
গান ছাড়ার ঘোষণা দিয়ে কয়েক মাস ধরে আলোচনায় তাহসান। নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা-বিতর্ক চলছে তাঁকে ঘিরে। অনেকে বলেছেন, ধর্মের টানে গান ছেড়েছেন তিনি। ধর্মভিত্তিক এক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন, এমন গুঞ্জনও ছড়িয়েছে। অবশেষে এ বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন তাহসান।
১৭ ঘণ্টা আগে
দরজায় কড়া নাড়ছে শীতকাল। এ সময়কে বলা হয় কনসার্টের মৌসুম। এবার শীতের শুরুতেই ঢাকায় গান শোনাতে আসছে দেশের বাইরের একাধিক ব্যান্ড ও সংগীতশিল্পী। ইতিমধ্যে এসেছে পাকিস্তানের ব্যান্ড জাল, জুনুন ব্যান্ডের আলী আজমত ও ভারতের অনুভ জৈনের কনসার্টের ঘোষণা। এবার জানা গেল আগামী ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় গান শোনাতে আসছে...
১৭ ঘণ্টা আগে
‘আরআরআর’-এর ঐতিহাসিক সাফল্যের পর নতুন সিনেমার কাজ শুরু করেছেন এস এস রাজামৌলি। এবার তাঁর গল্পের পরিসর আরও বড়। তাঁর পরবর্তী মেগা প্রজেক্টের নাম রাখা হয়েছে ‘গ্লোব ট্রটর’। গতকাল প্রকাশ্যে এল সিনেমার প্রথম ঝলক। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে ছড়িয়ে গেল উত্তাপ। কারণ, এই সিনেমার প্রধান ভিলেন...
১৭ ঘণ্টা আগে