তামান্না-ই-জাহান
বিশ্ব চলচ্চিত্রে সব পরিচালকেরই স্বপ্ন থাকে অস্কারের সোনালি ট্রফি মুঠোবন্দী করার। কারও স্বপ্ন পূরণ হয়, কারও হয় না। তবে চলচ্চিত্রের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কারের দৌড়ে পুরুষের চেয়ে নারী পরিচালকেরা বেশ পিছিয়ে। অস্কারের ৯৪ বছরের ইতিহাসে কেবল সাতজন নারী সেরা পরিচালক বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছেন। যদিও বিজয়ের হাসি হাসার সৌভাগ্য হয়েছে মাত্র দুজনের। অস্কার মনোনীত সাত নারী পরিচালক ও তাঁদের চলচ্চিত্র সম্পর্কে জানা যাক—
লিনা ওয়ার্টমুলার, ‘সেভেন বিউটিস’ (১৯৭৫)
লিনা ওয়ার্টমুলার; প্রথম নারী পরিচালক, যিনি অস্কারে সেরা নির্মাতার মনোনয়ন পেয়ে ইতিহাস তৈরি করেছিলেন। আর সেটি ১৯৭৬ সালে অস্কারের ৪৯ তম আসরে। ইতালীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা লিনা ওয়ার্টমুলার তাঁর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে তৈরি চলচ্চিত্র ‘সেভেন বিউটিস’-এর জন্য সেরা পরিচালকের মনোনয়ন পান। ৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বিশ্ব চলচ্চিত্রে বেশ বড় প্রভাব রাখেন তিনি। ২০১৮ সালের এক সাক্ষাৎকারে, তাঁর প্রথম অস্কার মনোনয়ন প্রসঙ্গে ওয়ার্টমুলার বলেছিলেন, ‘সে সময় আমি পরিচালকদের কাছ থেকে ধন্যবাদ-পত্র পেয়েছি, যারা বলেন যে তাঁরা আমার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছেন।’ ২০২১ সালে মারা যান এই ইতালিয় নির্মাতা।
জেন ক্যাম্পিয়ন, ‘দ্য পিয়ানো’ (১৯৯৩) ‘দ্য পাওয়ার অব দ্য ডগ’ (২০২১)
ওয়ার্টমুলারের ইতিহাস তৈরির প্রায় ২০ বছর পর, ১৯৯৪ সালে অস্কারে আরেক নারী পরিচালক সেরার মনোনয়ন পান। তিনি জেন ক্যাম্পিয়ন; নিউজিল্যান্ডের চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার। জেন তাঁর ক্ল্যাসিক চলচ্চিত্র ‘দ্য পিয়ানো’-এর জন্য এই সম্মান অর্জন করেন। যদিও তিনি সেই বছর সেরা পরিচালকের পুরস্কার পাননি। তবে সেরা মৌলিক চিত্রনাট্যের জন্য পুরস্কার জিতেছিলেন তিনি। এ ছাড়া হলি হান্টার ও আনা প্যাকুইন যথাক্রমে সেরা অভিনেত্রী এবং সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রীর অস্কার ঘরে তোলেন। জেন আবারও অস্কারে সেরা পরিচালকের মনোনয়ন পেয়েছেন। ২০২১ সালের ছবি ‘দ্য পাওয়ার অব দ্য ডগ’-এর জন্য এ বছরের সেরা পরিচালকের মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি। বিশ্লেষকদের ধারণা, অধরা সোনালি ট্রফিটি এবার জেন ক্যাম্পিয়নের হাতেই উঠবে।
সোফিয়া কপোলা, ‘লস্ট ইন ট্রান্সলেশন’ (২০০৩)
জেন ক্যাম্পিয়নের প্রথমবার মনোনয়নের পরের দশ বছরে আর কোনো নারী সেরা পরিচালকের মনোনয়ন পাননি। ২০০৪ সালে অস্কারের ৭৬ তম আসরে সোফিয়া কপোলা এই তালিকায় যুক্ত হন, তাঁর ‘লস্ট ইন ট্রান্সলেশন’ ছবির জন্য। এতে বিল মারে ও স্কারলেট জোহানসনের অভিনয় দারুণ সাড়া ফেলে। অভিনয় দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করা সোফিয়া কপোলা, চলচ্চিত্র নির্মাতা ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার কন্যা। অস্কারে সেরা পরিচালকের পুরস্কার না পেলেও সেরা মূল চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার জিতেছিলেন তিনি।
ক্যাথরিন বিগেলো, ‘দ্য হার্ট লকার’ (২০০৯)
একাডেমি অ্যাওয়ার্ডের ইতিহাসে ৮২ বছর পর ২০১০ সালে প্রথম শিকে ছিঁড়ে নারী পরিচালকদের। ওয়ার ড্রামা ‘দ্য হার্ট লকার’ ছবির জন্য সেরা পরিচালকের বহুল কাঙ্ক্ষিত অস্কারের সোনালি ট্রফি জয় করেন ক্যাথরিন বিগেলো। পুরস্কার গ্রহণের পর উচ্ছ্বসিত বিগেলো বলেছিলেন, ‘জীবনের অন্যতম সেরা মুহূর্ত এটি।’ সেবার সেরা ছবি এবং সেরা মৌলিক চিত্রনাট্যের জন্যও সোনালি ট্রফি ঘরে নেয় ছবিটি। অনেক চলচ্চিত্রবোদ্ধা তখন বলেন, ‘বিশ্বের নারীদের এগিয়ে যাওয়ার আরেকটি শুভক্ষণ এল। চলচ্চিত্রের আকাশে আরেকটি উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম ক্যাথরিন বিগেলো।’
গ্রেটা গারউইগ, ‘লেডি বার্ড’ (২০১৭)
ফের দীর্ঘ বিরতি। বিগেলোর পর অন্য একজন নারীর সেরা পরিচালকের মনোনয়ন পেতে আট বছর কেটে যায়। কাল্ট হিট ‘লেডি বার্ড’ সিনেমার জন্য মনোনয়ন পান গ্রেটা গারউইগ। ‘লেডি বার্ড’ ছবিটি পাঁচটি বিভাগে পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়। গারউইগের অভিনয়ের পাশাপাশি পরিচালনার দক্ষতাও যে যথেষ্ট তা বলার অপেক্ষা রাখে না। নারী নির্মাতা হিসেবে মনোনয়ন দিয়ে ঠিকই নিজের জাত চিনিয়েছেন তিনি।
এমারল্ড ফেনেল, ‘প্রমিজিং ইয়াং ওম্যান’ (২০২০)
২০২১ সালে অস্কারের ৯৩ তম আসর ছিল নারী পরিচালকদের জন্য অন্যরকম উচ্ছ্বাসের। সেবারই প্রথম সেরা পরিচালকের মনোনয়ন তালিকায় পাঁচজনের মধ্যে দুজন ছিলেন নারী। একজন ক্লোয়ি ঝাও আর অন্যজন এমারল্ড ফেনেল। ‘প্রমিজিং ইয়াং ওম্যান’ ছবির জন্য সেরা পরিচালকের মনোনয়ন পান তিনি। এমারল্ড ফেনেল সেরা পরিচালকের পুরস্কার না পেলেও সেরা মূল চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার জেতেন। মাত্র ৩৭ বছরেই ব্রিটিশ পরিচালক অভিনেত্রী এমারল্ড ফেনেলের অর্জনের মুকুটে সাজানো আছে সাফল্যের নানা পালক। তবে অস্কারের সোনালি ট্রফি রয়ে গেছে অধরা।
ক্লোয়ি ঝাও, নোম্যাডল্যান্ড (২০২০)
২০২১ সালে সেরা পরিচালকের পুরস্কার পেয়ে ইতিহাস গড়েন ক্লোয়ি ঝাও। অস্কারজয়ী দ্বিতীয় নারী পরিচালকের তকমার সঙ্গে প্রথম এশীয় নারী পরিচালক হিসেবে মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কার পাওয়ার রেকর্ড গড়েন। বহুল আলোচিত ‘নোম্যাডল্যান্ড’ সিনেমার জন্য তিনি এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার অর্জন করেন। সেরা পরিচালকের পাশাপাশি সেরা ছবির পুরস্কারও জিতে নেয় ‘নোম্যাডল্যান্ড’। পরিচালনা ছাড়াও ছবিটির চিত্রনাট্য এবং প্রযোজনাও করেছেন ক্লোয়ি ঝাও। সে হিসেবে অস্কারের ৯৩ তম আসরে দু’দুটি পুরস্কার ঘরে তোলেন এই নির্মাতা। চীনে জন্ম ও বেড়ে ওঠা ক্লোয়ি ঝাও মূলত যুক্তরাষ্ট্রেই কাজ করে থাকেন।
তথ্যসূত্র: ভ্যারাইটি, পিপল, দ্য গার্ডিয়ান, হলিউড রিপোর্টার, রটেন টম্যাটোস, সিএনবিসি
বিশ্ব চলচ্চিত্রে সব পরিচালকেরই স্বপ্ন থাকে অস্কারের সোনালি ট্রফি মুঠোবন্দী করার। কারও স্বপ্ন পূরণ হয়, কারও হয় না। তবে চলচ্চিত্রের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কারের দৌড়ে পুরুষের চেয়ে নারী পরিচালকেরা বেশ পিছিয়ে। অস্কারের ৯৪ বছরের ইতিহাসে কেবল সাতজন নারী সেরা পরিচালক বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছেন। যদিও বিজয়ের হাসি হাসার সৌভাগ্য হয়েছে মাত্র দুজনের। অস্কার মনোনীত সাত নারী পরিচালক ও তাঁদের চলচ্চিত্র সম্পর্কে জানা যাক—
লিনা ওয়ার্টমুলার, ‘সেভেন বিউটিস’ (১৯৭৫)
লিনা ওয়ার্টমুলার; প্রথম নারী পরিচালক, যিনি অস্কারে সেরা নির্মাতার মনোনয়ন পেয়ে ইতিহাস তৈরি করেছিলেন। আর সেটি ১৯৭৬ সালে অস্কারের ৪৯ তম আসরে। ইতালীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা লিনা ওয়ার্টমুলার তাঁর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে তৈরি চলচ্চিত্র ‘সেভেন বিউটিস’-এর জন্য সেরা পরিচালকের মনোনয়ন পান। ৭০-এর দশকের শুরুর দিকে বিশ্ব চলচ্চিত্রে বেশ বড় প্রভাব রাখেন তিনি। ২০১৮ সালের এক সাক্ষাৎকারে, তাঁর প্রথম অস্কার মনোনয়ন প্রসঙ্গে ওয়ার্টমুলার বলেছিলেন, ‘সে সময় আমি পরিচালকদের কাছ থেকে ধন্যবাদ-পত্র পেয়েছি, যারা বলেন যে তাঁরা আমার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছেন।’ ২০২১ সালে মারা যান এই ইতালিয় নির্মাতা।
জেন ক্যাম্পিয়ন, ‘দ্য পিয়ানো’ (১৯৯৩) ‘দ্য পাওয়ার অব দ্য ডগ’ (২০২১)
ওয়ার্টমুলারের ইতিহাস তৈরির প্রায় ২০ বছর পর, ১৯৯৪ সালে অস্কারে আরেক নারী পরিচালক সেরার মনোনয়ন পান। তিনি জেন ক্যাম্পিয়ন; নিউজিল্যান্ডের চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক ও চিত্রনাট্যকার। জেন তাঁর ক্ল্যাসিক চলচ্চিত্র ‘দ্য পিয়ানো’-এর জন্য এই সম্মান অর্জন করেন। যদিও তিনি সেই বছর সেরা পরিচালকের পুরস্কার পাননি। তবে সেরা মৌলিক চিত্রনাট্যের জন্য পুরস্কার জিতেছিলেন তিনি। এ ছাড়া হলি হান্টার ও আনা প্যাকুইন যথাক্রমে সেরা অভিনেত্রী এবং সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রীর অস্কার ঘরে তোলেন। জেন আবারও অস্কারে সেরা পরিচালকের মনোনয়ন পেয়েছেন। ২০২১ সালের ছবি ‘দ্য পাওয়ার অব দ্য ডগ’-এর জন্য এ বছরের সেরা পরিচালকের মনোনয়ন পেয়েছেন তিনি। বিশ্লেষকদের ধারণা, অধরা সোনালি ট্রফিটি এবার জেন ক্যাম্পিয়নের হাতেই উঠবে।
সোফিয়া কপোলা, ‘লস্ট ইন ট্রান্সলেশন’ (২০০৩)
জেন ক্যাম্পিয়নের প্রথমবার মনোনয়নের পরের দশ বছরে আর কোনো নারী সেরা পরিচালকের মনোনয়ন পাননি। ২০০৪ সালে অস্কারের ৭৬ তম আসরে সোফিয়া কপোলা এই তালিকায় যুক্ত হন, তাঁর ‘লস্ট ইন ট্রান্সলেশন’ ছবির জন্য। এতে বিল মারে ও স্কারলেট জোহানসনের অভিনয় দারুণ সাড়া ফেলে। অভিনয় দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করা সোফিয়া কপোলা, চলচ্চিত্র নির্মাতা ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলার কন্যা। অস্কারে সেরা পরিচালকের পুরস্কার না পেলেও সেরা মূল চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার জিতেছিলেন তিনি।
ক্যাথরিন বিগেলো, ‘দ্য হার্ট লকার’ (২০০৯)
একাডেমি অ্যাওয়ার্ডের ইতিহাসে ৮২ বছর পর ২০১০ সালে প্রথম শিকে ছিঁড়ে নারী পরিচালকদের। ওয়ার ড্রামা ‘দ্য হার্ট লকার’ ছবির জন্য সেরা পরিচালকের বহুল কাঙ্ক্ষিত অস্কারের সোনালি ট্রফি জয় করেন ক্যাথরিন বিগেলো। পুরস্কার গ্রহণের পর উচ্ছ্বসিত বিগেলো বলেছিলেন, ‘জীবনের অন্যতম সেরা মুহূর্ত এটি।’ সেবার সেরা ছবি এবং সেরা মৌলিক চিত্রনাট্যের জন্যও সোনালি ট্রফি ঘরে নেয় ছবিটি। অনেক চলচ্চিত্রবোদ্ধা তখন বলেন, ‘বিশ্বের নারীদের এগিয়ে যাওয়ার আরেকটি শুভক্ষণ এল। চলচ্চিত্রের আকাশে আরেকটি উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম ক্যাথরিন বিগেলো।’
গ্রেটা গারউইগ, ‘লেডি বার্ড’ (২০১৭)
ফের দীর্ঘ বিরতি। বিগেলোর পর অন্য একজন নারীর সেরা পরিচালকের মনোনয়ন পেতে আট বছর কেটে যায়। কাল্ট হিট ‘লেডি বার্ড’ সিনেমার জন্য মনোনয়ন পান গ্রেটা গারউইগ। ‘লেডি বার্ড’ ছবিটি পাঁচটি বিভাগে পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়। গারউইগের অভিনয়ের পাশাপাশি পরিচালনার দক্ষতাও যে যথেষ্ট তা বলার অপেক্ষা রাখে না। নারী নির্মাতা হিসেবে মনোনয়ন দিয়ে ঠিকই নিজের জাত চিনিয়েছেন তিনি।
এমারল্ড ফেনেল, ‘প্রমিজিং ইয়াং ওম্যান’ (২০২০)
২০২১ সালে অস্কারের ৯৩ তম আসর ছিল নারী পরিচালকদের জন্য অন্যরকম উচ্ছ্বাসের। সেবারই প্রথম সেরা পরিচালকের মনোনয়ন তালিকায় পাঁচজনের মধ্যে দুজন ছিলেন নারী। একজন ক্লোয়ি ঝাও আর অন্যজন এমারল্ড ফেনেল। ‘প্রমিজিং ইয়াং ওম্যান’ ছবির জন্য সেরা পরিচালকের মনোনয়ন পান তিনি। এমারল্ড ফেনেল সেরা পরিচালকের পুরস্কার না পেলেও সেরা মূল চিত্রনাট্যের জন্য অস্কার জেতেন। মাত্র ৩৭ বছরেই ব্রিটিশ পরিচালক অভিনেত্রী এমারল্ড ফেনেলের অর্জনের মুকুটে সাজানো আছে সাফল্যের নানা পালক। তবে অস্কারের সোনালি ট্রফি রয়ে গেছে অধরা।
ক্লোয়ি ঝাও, নোম্যাডল্যান্ড (২০২০)
২০২১ সালে সেরা পরিচালকের পুরস্কার পেয়ে ইতিহাস গড়েন ক্লোয়ি ঝাও। অস্কারজয়ী দ্বিতীয় নারী পরিচালকের তকমার সঙ্গে প্রথম এশীয় নারী পরিচালক হিসেবে মর্যাদাপূর্ণ এই পুরস্কার পাওয়ার রেকর্ড গড়েন। বহুল আলোচিত ‘নোম্যাডল্যান্ড’ সিনেমার জন্য তিনি এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার অর্জন করেন। সেরা পরিচালকের পাশাপাশি সেরা ছবির পুরস্কারও জিতে নেয় ‘নোম্যাডল্যান্ড’। পরিচালনা ছাড়াও ছবিটির চিত্রনাট্য এবং প্রযোজনাও করেছেন ক্লোয়ি ঝাও। সে হিসেবে অস্কারের ৯৩ তম আসরে দু’দুটি পুরস্কার ঘরে তোলেন এই নির্মাতা। চীনে জন্ম ও বেড়ে ওঠা ক্লোয়ি ঝাও মূলত যুক্তরাষ্ট্রেই কাজ করে থাকেন।
তথ্যসূত্র: ভ্যারাইটি, পিপল, দ্য গার্ডিয়ান, হলিউড রিপোর্টার, রটেন টম্যাটোস, সিএনবিসি
স্বপ্নের নায়ককে কাছে পেয়ে দিব্য আমির খানের সঙ্গে কথা বলেছেন, পরিচয় দিয়েছেন বাংলাদেশি অভিনেতা হিসেবে। আরও জানান ভারতের নন্দিত চলচ্চিত্র নির্মাতা শ্যাম বেনেগালের সঙ্গে তাঁর কাজের কথা।
১৬ ঘণ্টা আগেবলিউড সুপারস্টার আমির খানের কাছে ধর্ম একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়। তিনি বিশ্বাস করেন, সব ধর্মই মানুষকে একই গন্তব্যের দিকে ধাবিত করে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ অনুষ্ঠান ‘জয় জওয়ান’-এ এ কথা বলেছেন আমির খান।
১৭ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে রোহিঙ্গা গণহত্যার পর কক্সবাজারে আশ্রয় নেওয়া ছোট দুই ভাইবোনের জীবনসংগ্রামের গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে ডকুমেন্টারি ফিল্ম ‘দ্য আইসক্রিম সেলার্স’। বানিয়েছেন সোহেল রহমান। এখন পর্যন্ত বিশ্বের ৪০টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রতিষ্ঠানে প্রদর্শিত হয়েছে এই চলচ্চিত্র।
২১ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
২১ ঘণ্টা আগে