ঢাকা : এই সময়ের অন্যতম সেরা পরিচালক বলা হয় ক্রিস্টোফার নোলানকে। ছবি বানানোর সময় অদ্ভুত সব কাণ্ডকীর্তি করেন তিনি। এমন সব পদক্ষেপ নেন, যেগুলো সাধারণত অন্যদের চোখে নিরেট ‘পাগলামি’।
নোলানের ‘ডানকার্ক’ ছবির শুটিংয়ে এয়ারক্রাফট দরকার ছিল। অনেক খুঁজে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত এক পুরোনো বিধ্বস্ত এয়ারক্রাফট পেয়েছিলেন। ক্রিস্টোফার নোলান সেটি কিনে নিয়েছিলেন ৫০ লাখ ডলার দিয়ে।
‘ইন্টারস্টেলার’ ছবিতে একটা ভুট্টাখেতের দৃশ্য আছে। ওই দৃশ্যের শুটিংয়ের জন্য নিজেই ৫০০ একর জমিতে ভুট্টা বুনেছিলেন নোলান। শুটিং শেষে ভুট্টা বিক্রি করে মুনাফাও পেয়েছেন।
‘দ্য ডার্ক নাইট’ ছবিতে হাসপাতালের বিল্ডিংটাই উড়িয়ে দিয়েছেন। গ্রাফিকসের কারসাজিতে নয়, সত্যি সত্যিই। ছবিতে বিস্ফোরণের দৃশ্য ধারণের সময় উড়ে গেছে একটি আইম্যাক্স ক্যামেরাও, যার তৎকালীন মূল্য ছিল পাঁচ লাখ ডলারের বেশি। তখন পৃথিবীতে আইম্যাক্স ক্যামেরা ছিল মাত্র চারটি।
নোলান ‘মেমেন্টো’ ছবির চিত্রনাট্যের খসড়া লিখেছিলেন ভাইয়ের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে। অন্যদিকে ‘ইনসেপশন’–এর চিত্রনাট্য লিখতে গিয়ে খরচ করেছেন ১০ বছর! বাস্তবসম্মত দৃশ্যায়নের জন্য এই নির্মাতা পাগলামির শেষ সীমাটুকুও ছাড়িয়ে যান।
নোলানের ‘টেনেট’ ছবির অভিনেতা রবার্ট প্যাটিনসন জানিয়েছেন, শুটিংয়ের জন্য তাঁরা ৫০০ জনের বিশাল দল নিয়ে বিভিন্ন দেশ ঘুরেছেন। শুটিংয়ে আস্ত একটা বোয়িং প্লেন উড়িয়ে দেওয়াটা সামনে থেকে দেখেছেন তিনি।
ঢাকা : এই সময়ের অন্যতম সেরা পরিচালক বলা হয় ক্রিস্টোফার নোলানকে। ছবি বানানোর সময় অদ্ভুত সব কাণ্ডকীর্তি করেন তিনি। এমন সব পদক্ষেপ নেন, যেগুলো সাধারণত অন্যদের চোখে নিরেট ‘পাগলামি’।
নোলানের ‘ডানকার্ক’ ছবির শুটিংয়ে এয়ারক্রাফট দরকার ছিল। অনেক খুঁজে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত এক পুরোনো বিধ্বস্ত এয়ারক্রাফট পেয়েছিলেন। ক্রিস্টোফার নোলান সেটি কিনে নিয়েছিলেন ৫০ লাখ ডলার দিয়ে।
‘ইন্টারস্টেলার’ ছবিতে একটা ভুট্টাখেতের দৃশ্য আছে। ওই দৃশ্যের শুটিংয়ের জন্য নিজেই ৫০০ একর জমিতে ভুট্টা বুনেছিলেন নোলান। শুটিং শেষে ভুট্টা বিক্রি করে মুনাফাও পেয়েছেন।
‘দ্য ডার্ক নাইট’ ছবিতে হাসপাতালের বিল্ডিংটাই উড়িয়ে দিয়েছেন। গ্রাফিকসের কারসাজিতে নয়, সত্যি সত্যিই। ছবিতে বিস্ফোরণের দৃশ্য ধারণের সময় উড়ে গেছে একটি আইম্যাক্স ক্যামেরাও, যার তৎকালীন মূল্য ছিল পাঁচ লাখ ডলারের বেশি। তখন পৃথিবীতে আইম্যাক্স ক্যামেরা ছিল মাত্র চারটি।
নোলান ‘মেমেন্টো’ ছবির চিত্রনাট্যের খসড়া লিখেছিলেন ভাইয়ের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে। অন্যদিকে ‘ইনসেপশন’–এর চিত্রনাট্য লিখতে গিয়ে খরচ করেছেন ১০ বছর! বাস্তবসম্মত দৃশ্যায়নের জন্য এই নির্মাতা পাগলামির শেষ সীমাটুকুও ছাড়িয়ে যান।
নোলানের ‘টেনেট’ ছবির অভিনেতা রবার্ট প্যাটিনসন জানিয়েছেন, শুটিংয়ের জন্য তাঁরা ৫০০ জনের বিশাল দল নিয়ে বিভিন্ন দেশ ঘুরেছেন। শুটিংয়ে আস্ত একটা বোয়িং প্লেন উড়িয়ে দেওয়াটা সামনে থেকে দেখেছেন তিনি।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
১৩ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে; যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
১৮ ঘণ্টা আগে