প্রায় ২৫টির মতো সিনেমায় একসঙ্গে অভিনয় করেছেন আলমগীর-কবরী। তাঁদের ‘লাভ ইন সিমলা’ দেশের প্রেমের সিনেমায় একটি মাইলস্টোন। কবরীর চলে যাওয়ার দিনে স্মৃতিচারণা করলেন আলমগীর।
কবরীর সঙ্গে আমার ৫০ বছরের স্মৃতি। কোনটা রেখে কোনটা বলবো! প্রতিদিনি ঝগড়া হতো দুই-তিন বার করে, আবার মিলেও যেতাম। এরকম একটা বন্ধুত্ব ছিল ওনার সঙ্গে। অত্যন্ত স্নেহ করতেন। আমরা তিন জন একটা গ্রুপ ছিলাম। সত্তর দশকের কথা বলছি। আমি, চিত্রগ্রাহক মাহফুজ আর কবরী তিন জনের একটা গ্রুপ ছিল। আমরা খুব আড্ডা মারতাম একত্রে। মাহফুজ আমার স্কুল ফ্রেন্ড ছিল। ও চলে গিয়েছে আগেই।
কবরীর বাসাতেই আড্ডা মারতাম। তারপর গাড়ি নিয়ে বের হতাম। ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে খাওয়াতে নিয়ে যেতেন। একবার শুটিং করছি কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে, হঠাৎ সন্ধ্যার পরে এসে বললেন, চলেন ঘুরে আসি। ওনার গাড়িতে উঠলাম। পরে তিনি ড্রাইভারকে বললেন চট্টগ্রাম চলো। অমি বললাম চট্টগ্রাম যাবো! অবাক হয়ে গেলোম। পরে গেলামও। পরদিন আবার এসে শুটিং করলাম। ‘আমার জন্মভূমি’র স্মৃতি এখনো মনে আছে। আমরা তখন তো নতুন আর্টিস্ট। আমরা কোথায় থাকবো, কী করবো সব তো জানার কথা না। প্রোডাকশন থেকেও দেখতো না। তবে উনি কিন্তু সবারই খোঁজ খবর নিতেন।
‘আমার জন্মভূমি’ সিনেমার শুটিংয়ের সময় আমাকে কোনো রুম দেয়া হয়নি। একটা বড় বারান্দা ছিল ওইটাতে খড় বিছিয়ে বিছানা করে ঘুমিয়েছিলাম। পরের দিন এটা উনি দেখলেন। দেখেই নিজে টাকা দিয়ে চকি, চাদর, বালিশ এনে ঘুমানোর ব্যবস্থা করে দিলেন। এগুলো অসাধারণ ব্যাপার। এমন স্মৃতি অনেক আছে।
মানুষ কবরীকে আমি মূল্যায়ন করতে চাই। কবরীর তুলনা কবরী নিজেই। তিনি সজ্জন ছিলেন। কিন্তু অভিনেত্রী কবরীকে মূল্যায়ন করার মতো ধৃষ্টতা আমার নেই।
প্রায় ২৫টির মতো সিনেমায় একসঙ্গে অভিনয় করেছেন আলমগীর-কবরী। তাঁদের ‘লাভ ইন সিমলা’ দেশের প্রেমের সিনেমায় একটি মাইলস্টোন। কবরীর চলে যাওয়ার দিনে স্মৃতিচারণা করলেন আলমগীর।
কবরীর সঙ্গে আমার ৫০ বছরের স্মৃতি। কোনটা রেখে কোনটা বলবো! প্রতিদিনি ঝগড়া হতো দুই-তিন বার করে, আবার মিলেও যেতাম। এরকম একটা বন্ধুত্ব ছিল ওনার সঙ্গে। অত্যন্ত স্নেহ করতেন। আমরা তিন জন একটা গ্রুপ ছিলাম। সত্তর দশকের কথা বলছি। আমি, চিত্রগ্রাহক মাহফুজ আর কবরী তিন জনের একটা গ্রুপ ছিল। আমরা খুব আড্ডা মারতাম একত্রে। মাহফুজ আমার স্কুল ফ্রেন্ড ছিল। ও চলে গিয়েছে আগেই।
কবরীর বাসাতেই আড্ডা মারতাম। তারপর গাড়ি নিয়ে বের হতাম। ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে খাওয়াতে নিয়ে যেতেন। একবার শুটিং করছি কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে, হঠাৎ সন্ধ্যার পরে এসে বললেন, চলেন ঘুরে আসি। ওনার গাড়িতে উঠলাম। পরে তিনি ড্রাইভারকে বললেন চট্টগ্রাম চলো। অমি বললাম চট্টগ্রাম যাবো! অবাক হয়ে গেলোম। পরে গেলামও। পরদিন আবার এসে শুটিং করলাম। ‘আমার জন্মভূমি’র স্মৃতি এখনো মনে আছে। আমরা তখন তো নতুন আর্টিস্ট। আমরা কোথায় থাকবো, কী করবো সব তো জানার কথা না। প্রোডাকশন থেকেও দেখতো না। তবে উনি কিন্তু সবারই খোঁজ খবর নিতেন।
‘আমার জন্মভূমি’ সিনেমার শুটিংয়ের সময় আমাকে কোনো রুম দেয়া হয়নি। একটা বড় বারান্দা ছিল ওইটাতে খড় বিছিয়ে বিছানা করে ঘুমিয়েছিলাম। পরের দিন এটা উনি দেখলেন। দেখেই নিজে টাকা দিয়ে চকি, চাদর, বালিশ এনে ঘুমানোর ব্যবস্থা করে দিলেন। এগুলো অসাধারণ ব্যাপার। এমন স্মৃতি অনেক আছে।
মানুষ কবরীকে আমি মূল্যায়ন করতে চাই। কবরীর তুলনা কবরী নিজেই। তিনি সজ্জন ছিলেন। কিন্তু অভিনেত্রী কবরীকে মূল্যায়ন করার মতো ধৃষ্টতা আমার নেই।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
১৫ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে; যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে