বিনোদন ডেস্ক
গত বছর যাঁরা বক্স অফিসে ঝড় তুলেছিলেন, তাঁদের সিনেমা মুক্তি পায়নি এ বছর। শাহরুখ খান (পাঠান, জওয়ান, ডানকি), সালমান খান (টাইগার থ্রি) কিংবা রণবীর কাপুরের (অ্যানিমেল) কোনো নতুন সিনেমা না থাকায় আশঙ্কা ছিল, বছরটা মন্দ যাবে বলিউডে। তবে তা হয়নি। অভিনয়-গল্প-নির্মাণগুণে তুলনামূলক ছোট বাজেটের বেশ কিছু সিনেমা রাজত্ব করেছে বক্স অফিসে। বড় তারকাদের নতুন সিনেমার অভাব খানিকটা হলেও পুষিয়ে দিয়েছে রি-রিলিজ ট্রেন্ড। দক্ষিণি সিনেমার দাপট এ বছর আরও তীব্র হয়েছে।
সুপারন্যাচারাল জনরার সিনেমা এ বছর পছন্দ করেছেন দর্শক। ফলে ভূতেরাই রাজত্ব করেছে বলিউডের বক্স অফিসে। অজয় দেবগনের ‘শয়তান’, শর্বরী ও অভয় ভার্মার ‘মুঞ্ঝ্যা’, রাজকুমার-শ্রদ্ধার ‘স্ত্রী টু’, কার্তিক-বিদ্যা-মাধুরীর ‘ভুলভুলাইয়া থ্রি’—প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সাফল্য পেয়েছে। স্বল্প বাজেটের স্ত্রী টুর মিলেছে এ বছরের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল সিনেমার খেতাব। বলিউডের ইতিহাসের তৃতীয় সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল সিনেমাও এখন এটি।
বলিউডে কমেডি সিনেমার বাজার সব সময় ভালো। এ বছরও ছিল সেই ধারাবাহিকতা। ‘তেরি বাতো ম্যায় অ্যায়সা উলঝা জিয়া’, ‘লাপাতা লেডিস’ ও ‘ক্রু’—তিনটি সিনেমাই ছিল দর্শকদের পছন্দের তালিকায়। লাপাতা লেডিস সিনেমা হলে অত আলোচিত না হলেও ওটিটিতে আসার পর এটি নিয়ে উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো।
বছরটা বলিউডের জন্য আরও ভালো হতে পারত। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল বক্স অফিস ক্ল্যাশ। ভারতের স্বাধীনতা দিবসে মুক্তি পায় ‘খেল খেল ম্যায়’, ‘স্ত্রী টু’ ও ‘ভেদা’। দশেরায় মুক্তি পায় ‘ভেট্টিয়ান’, ‘জিগরা’, ‘কানগুভা’ ও ‘মার্টিন’। দীপাবলিতে এসেছিল দুই বড় সিনেমা ‘সিংহাম অ্যাগেইন’ ও ‘ভুলভুলাইয়া থ্রি’। বিশেষ দিবস উপলক্ষে একাধিক বড় সিনেমা একই দিনে মুক্তি পায়। পরিকল্পনা করে মুক্তির তারিখ ঠিক করতে পারলে বক্স অফিসে এই মুখোমুখি সংঘর্ষ এড়ানো যেত।
শুধু নতুন সিনেমা নয়, পুরোনো সিনেমা নিয়েও যথেষ্ট আলোচনা ছিল। ২০২৪ সাল ছিল বলিউডের নস্টালজিয়ায় ভোগার বছর। ‘কাল হো না হো’, ‘রকস্টার’, ‘লায়লা মজনু’, ‘বীর-জারা’, ‘জিন্দেগি না মিলেগি দোবারা’, ‘জব উই মেট’, ‘চাক দে ইন্ডিয়া’, ‘তুম্বাদ’, ‘করণ অর্জুন’, ‘কাল হো না হো’, ‘পরদেশ’-এর মতো আলোচিত সিনেমাগুলো নতুন করে হলে মুক্তি পেয়েছে এ বছর। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের হিসাব অনুযায়ী, ৫০টি সিনেমা রি-রিলিজ হয়েছে ২০২৪ সালে। বলিউডের এই নতুন ট্রেন্ড ভালোই সাড়া ফেলেছিল।
বছরজুড়ে অব্যাহত ছিল দক্ষিণি সিনেমার রাজত্ব। এখন তো দক্ষিণি সিনেমাগুলো প্যান-ইন্ডিয়ান নাম দিয়ে হিন্দিসহ একাধিক ভাষায় মুক্তি পায়। সেটা আরও চাপ তৈরি করেছে বলিউডের ওপর। ২১ দিনে ‘পুষ্পা টু’ ১ হাজার ৭০৫ কোটি রুপি ব্যবসা করেছে। এ দাপট অব্যাহত আছে এখনো। পুষ্পা টু ছাড়াও আলোচনায় ছিল ‘মাঞ্জুম্মেল বয়েজ’, ‘আভেশাম’, ‘আমরণ’, ‘মহারাজা’, ‘দ্য গোট লাইফ’, ‘কানগুভা’, ‘লাকি ভাস্কর’, ‘এআরএম’, ‘দেভারা পার্ট ওয়ান’, ‘মেইয়াজাগান’, ‘দ্য গ্রেটেস্ট অব অল টাইম’, ‘কল্কি ২৮৯৮ এডি’, ‘প্রেমালু’ ইত্যাদি।
সাকনিল্কের তথ্য অনুযায়ী, ভারতের সব ইন্ডাস্ট্রি মিলিয়ে এ বছর ১ হাজার ৪৭৬টি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। ব্যবসা করেছে ১১ হাজার ২৪৪ কোটি রুপির বেশি। বক্স অফিসের হিসাব ছাড়াও বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ উৎসবগুলোতে ছিল ভারতীয় সিনেমার জয়জয়কার; বিশেষ করে ‘অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট’, ‘দ্য শেমলেস’ ও ‘সান্তোষ’ নিয়ে ছিল বছরজুড়ে আলোচনা।
গত বছর যাঁরা বক্স অফিসে ঝড় তুলেছিলেন, তাঁদের সিনেমা মুক্তি পায়নি এ বছর। শাহরুখ খান (পাঠান, জওয়ান, ডানকি), সালমান খান (টাইগার থ্রি) কিংবা রণবীর কাপুরের (অ্যানিমেল) কোনো নতুন সিনেমা না থাকায় আশঙ্কা ছিল, বছরটা মন্দ যাবে বলিউডে। তবে তা হয়নি। অভিনয়-গল্প-নির্মাণগুণে তুলনামূলক ছোট বাজেটের বেশ কিছু সিনেমা রাজত্ব করেছে বক্স অফিসে। বড় তারকাদের নতুন সিনেমার অভাব খানিকটা হলেও পুষিয়ে দিয়েছে রি-রিলিজ ট্রেন্ড। দক্ষিণি সিনেমার দাপট এ বছর আরও তীব্র হয়েছে।
সুপারন্যাচারাল জনরার সিনেমা এ বছর পছন্দ করেছেন দর্শক। ফলে ভূতেরাই রাজত্ব করেছে বলিউডের বক্স অফিসে। অজয় দেবগনের ‘শয়তান’, শর্বরী ও অভয় ভার্মার ‘মুঞ্ঝ্যা’, রাজকুমার-শ্রদ্ধার ‘স্ত্রী টু’, কার্তিক-বিদ্যা-মাধুরীর ‘ভুলভুলাইয়া থ্রি’—প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সাফল্য পেয়েছে। স্বল্প বাজেটের স্ত্রী টুর মিলেছে এ বছরের সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল সিনেমার খেতাব। বলিউডের ইতিহাসের তৃতীয় সর্বোচ্চ ব্যবসাসফল সিনেমাও এখন এটি।
বলিউডে কমেডি সিনেমার বাজার সব সময় ভালো। এ বছরও ছিল সেই ধারাবাহিকতা। ‘তেরি বাতো ম্যায় অ্যায়সা উলঝা জিয়া’, ‘লাপাতা লেডিস’ ও ‘ক্রু’—তিনটি সিনেমাই ছিল দর্শকদের পছন্দের তালিকায়। লাপাতা লেডিস সিনেমা হলে অত আলোচিত না হলেও ওটিটিতে আসার পর এটি নিয়ে উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো।
বছরটা বলিউডের জন্য আরও ভালো হতে পারত। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল বক্স অফিস ক্ল্যাশ। ভারতের স্বাধীনতা দিবসে মুক্তি পায় ‘খেল খেল ম্যায়’, ‘স্ত্রী টু’ ও ‘ভেদা’। দশেরায় মুক্তি পায় ‘ভেট্টিয়ান’, ‘জিগরা’, ‘কানগুভা’ ও ‘মার্টিন’। দীপাবলিতে এসেছিল দুই বড় সিনেমা ‘সিংহাম অ্যাগেইন’ ও ‘ভুলভুলাইয়া থ্রি’। বিশেষ দিবস উপলক্ষে একাধিক বড় সিনেমা একই দিনে মুক্তি পায়। পরিকল্পনা করে মুক্তির তারিখ ঠিক করতে পারলে বক্স অফিসে এই মুখোমুখি সংঘর্ষ এড়ানো যেত।
শুধু নতুন সিনেমা নয়, পুরোনো সিনেমা নিয়েও যথেষ্ট আলোচনা ছিল। ২০২৪ সাল ছিল বলিউডের নস্টালজিয়ায় ভোগার বছর। ‘কাল হো না হো’, ‘রকস্টার’, ‘লায়লা মজনু’, ‘বীর-জারা’, ‘জিন্দেগি না মিলেগি দোবারা’, ‘জব উই মেট’, ‘চাক দে ইন্ডিয়া’, ‘তুম্বাদ’, ‘করণ অর্জুন’, ‘কাল হো না হো’, ‘পরদেশ’-এর মতো আলোচিত সিনেমাগুলো নতুন করে হলে মুক্তি পেয়েছে এ বছর। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের হিসাব অনুযায়ী, ৫০টি সিনেমা রি-রিলিজ হয়েছে ২০২৪ সালে। বলিউডের এই নতুন ট্রেন্ড ভালোই সাড়া ফেলেছিল।
বছরজুড়ে অব্যাহত ছিল দক্ষিণি সিনেমার রাজত্ব। এখন তো দক্ষিণি সিনেমাগুলো প্যান-ইন্ডিয়ান নাম দিয়ে হিন্দিসহ একাধিক ভাষায় মুক্তি পায়। সেটা আরও চাপ তৈরি করেছে বলিউডের ওপর। ২১ দিনে ‘পুষ্পা টু’ ১ হাজার ৭০৫ কোটি রুপি ব্যবসা করেছে। এ দাপট অব্যাহত আছে এখনো। পুষ্পা টু ছাড়াও আলোচনায় ছিল ‘মাঞ্জুম্মেল বয়েজ’, ‘আভেশাম’, ‘আমরণ’, ‘মহারাজা’, ‘দ্য গোট লাইফ’, ‘কানগুভা’, ‘লাকি ভাস্কর’, ‘এআরএম’, ‘দেভারা পার্ট ওয়ান’, ‘মেইয়াজাগান’, ‘দ্য গ্রেটেস্ট অব অল টাইম’, ‘কল্কি ২৮৯৮ এডি’, ‘প্রেমালু’ ইত্যাদি।
সাকনিল্কের তথ্য অনুযায়ী, ভারতের সব ইন্ডাস্ট্রি মিলিয়ে এ বছর ১ হাজার ৪৭৬টি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। ব্যবসা করেছে ১১ হাজার ২৪৪ কোটি রুপির বেশি। বক্স অফিসের হিসাব ছাড়াও বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ উৎসবগুলোতে ছিল ভারতীয় সিনেমার জয়জয়কার; বিশেষ করে ‘অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট’, ‘দ্য শেমলেস’ ও ‘সান্তোষ’ নিয়ে ছিল বছরজুড়ে আলোচনা।
বুসান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘কুরাক’ চলচ্চিত্রকে বাংলাদেশের জুলাই মেমোরিয়াল পদকে ভূষিত করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে সিনেমার পরিচালক এর্কে জুমাকমাতোভার হাতে পুরস্কার তুলে দেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
৩ ঘণ্টা আগেগত আগস্টে বঙ্গরঙ্গ নাট্যদল নিয়ে এসেছিল তাদের নতুন নাটক ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’। আবারও মঞ্চে উঠছে নাটকটি। আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে মৃত্যুহীন প্রাণ নাটকের দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
৭ ঘণ্টা আগেছন্দে ফিরেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এক বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর হাশিম মাহমুদের ‘বাজি’ গান দিয়ে আবার শুরু হয়েছে কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের কার্যক্রম। এরপর প্রকাশ পেয়েছে অংকন কুমার ও শেখ মুমতাহিনা মেহজাবিনের গাওয়া ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’। এবার কোক স্টুডিওতে আসছেন সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।
১৭ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের দুষ্ট-মিষ্টি সময়ের গল্পের ওয়েব ফিল্ম ‘লিটল মিস ক্যাওস’। বানিয়েছেন মাহমুদা সুলতানা রীমা। এটি নির্মাতার প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাদ সালমি নাওভী ও সাদনিমা বিনতে নোমান।
১৮ ঘণ্টা আগে