গত ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমাগুলো এখনো রয়েছে আলোচনায়। দেশের পাশাপাশি বিদেশেও ভালো ব্যবসা করছে সিনেমাগুলো। দর্শকের এই আগ্রহ ধরে রাখাটাই মূল চ্যালেঞ্জ মনে করছেন সিনেমাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। পরের সিনেমাগুলো কেমন ব্যবসা করে, সেদিকেই তাকিয়ে আছেন সবাই। এ প্রসঙ্গে জাজ মাল্টিমিডিয়ার আব্দুল আজিজ বলেন, ‘সাম্প্রতিক সিনেমাগুলোর সাফল্য প্রযোজকদের নতুন করে সাহস সঞ্চার করেছে। আমাদের বিশ্বাস, “এমআর-নাইন” সিনেমাটি সেই সাফল্য ধরে রাখবে।’ হলমালিক ও প্রদর্শক সমিতির সভাপতি কাজী শোয়েব বলেন, ‘সাম্প্রতিক সিনেমাগুলোর সাফল্যে হলমালিকেরা খুশি। এ মাসেও ভালো ভালো সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। এসব সিনেমায় সাফল্য এলে হলমালিকদের নতুন প্রেরণা জোগাবে।’
ঈদের পর পুরো জুলাই মাস ফাঁকা যাওয়ার পর এ মাসে এখন পর্যন্ত পাঁচটি সিনেমা মুক্তির খবর পাওয়া গেছে।
গোয়িং হোম
‘রাইয়ান’-এর পর নতুন সিনেমা ‘গোয়িং হোম’ নিয়ে এসেছেন অভিনেতা ও প্রযোজক সোহেল রানার ছেলে মাশরুর পারভেজ। সিনেমার কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি পরিচালনাও করেছেন মাশরুর। গত বছরের সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্যে মুক্তির পর সিনেমাটি এবার আসছে বাংলাদেশে। ১১ আগস্ট দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে সিনেমাটি। গতকাল রাজধানীর গুলশানে হয়ে গেল সিনেমাটির প্রিমিয়ার। এতে সিনেমার কলাকুশলী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শোবিজের তারকারা। সাইকোথ্রিলার ঘরানার সিনেমাটি তৈরি হয়েছে এক যুবকের শিকড়ে ফেরার আকুলতা নিয়ে। গল্পে মিলেমিশে গেছে বাস্তবতা আর গভীর জীবনবোধ। সিনেমাটি নিয়ে মাশরুর পারভেজ বলেন, ‘এটা এমন একটা সিনেমা, যেটা সময়ের সাথে সাথে মিলিয়ে যাবে না। মানুষের মনে এমন কিছু প্রশ্ন রেখে যাবে, যার জবাব তাঁরা খুঁজে বেড়াবেন।’ এ সিনেমায় ছেলের পরিচালনায় অভিনয় করেছেন সোহেল রানা। একটি বিশেষ চরিত্রে দেখা যাবে মাশরুরের মা জিনাত বেগমকেও। আরও আছেন নুসরাত জাহান জেরি, ফাহিম ফারুক প্রমুখ।
মাইক
১১ আগস্ট মুক্তি পাচ্ছে সরকারি অনুদানে নির্মিত ‘মাইক’। শিশুতোষ চলচ্চিত্রটি যৌথভাবে বানিয়েছেন এফ এম শাহীন ও হাসান জাফরুল বিপুল। নির্মাতা শাহীন বলেন, এই সিনেমার মাধ্যমে তরুণ প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণসহ স্বাধীনতার ইতিহাস জানতে পারবে। একই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে মাইক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এতে জুটি হয়ে অভিনয় করেছেন চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ ও তানভীন সুইটি। আরও আছেন তারিক আনাম খান, নাদের চৌধুরী, ঝুনা চৌধুরী, শিশুশিল্পী সানজিদ রহমান খান, খোন্দকার মেঘদূত জলিল প্রমুখ।
১৯৭১: সেই সব দিন
নন্দিত অভিনেতা ও নাট্যকার প্রয়াত ড. ইনামুল হকের গল্প ভাবনায় নির্মিত হয়েছে ‘১৯৭১: সেই সব দিন’। নির্মাণ করেছেন তাঁরই কন্যা অভিনেত্রী ও নির্দেশক হৃদি হক। সরকারি অনুদানে নির্মিত এ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দার পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছেন হৃদি হক। সিনেমাটি মুক্তি পাবে ১৮ আগস্ট। অভিনয় করেছেন ফেরদৌস আহমেদ, আব্দুন নূর সজল, সানজিদা প্রীতি, লিটু আনাম, তারিন জাহান, হৃদি হক, সাজু খাদেম প্রমুখ। মুক্তি উপলক্ষে প্রকাশ পেয়েছে সিনেমার দুটি গান। ‘যাচ্ছো কোথায়’ ও ‘ইয়ে শামে’ শিরোনামের গান দুটি প্রশংসিত হয়েছে। এ বিষয়ে হৃদি হক বলেন, ‘১৯৭১: সেই সব দিন’ ৫০ বছরের বেশি আগের গল্প। এই দীর্ঘ সময়ে শুধু শহরের আদলই বদলায়নি, মানুষের নিত্য অনুষঙ্গ, পোশাকের ধরন—বদলেছে সবই। শুটিংয়ে এ বিষয়গুলোতে দিতে হয়েছে সর্বোচ্চ মনোযোগ। আমাদের হাতে বেশি বাজেটও ছিল না। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, প্রপার গবেষণা করব। আমাদের চেষ্টা ও যত্নের কোনো ত্রুটি রাখিনি।’
আম-কাঁঠালের ছুটি
শরীফ উদ্দিন সবুজের ছোটগল্প অবলম্বনে শিশুতোষ ঘরানার ‘আম-কাঁঠালের ছুটি’ চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেছেন মোহাম্মদ নূরুজ্জামান। গত শতাব্দীর সত্তর-আশি কিংবা মধ্য নব্বইয়ের দশকে যাঁরা শৈশব-কৈশোর পার করেছেন, তাঁরা তাঁদের সেই বয়সের যাপিত জীবনের ছায়া এই চলচ্চিত্রে দেখতে পাবেন বলে মনে করেন নির্মাতা। সেই সঙ্গে আমাদের লোকজ সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হবে নতুন প্রজন্মের শিশু-কিশোররা। প্রযোজনা, পরিচালনা, চিত্রনাট্য রচনার পাশাপাশি সাউন্ড ডিজাইনও করেছেন মোহাম্মদ নূরুজ্জামান। অভিনয় করেছে লিয়ন, জুবায়ের, আরিফ, হালিমা, তানজিল, ফাতেমা প্রমুখ। বেশ কিছু আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিয়ে প্রশংসিত হয়েছে আম-কাঁঠালের ছুটি। ১৮ আগস্ট মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
এমআর-নাইন
কাজী আনোয়ার হোসেনের গোয়েন্দা চরিত্র মাসুদ রানা এবার আসছে রুপালি পর্দায়। ‘ধ্বংসপাহাড়’ উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি হয়েছে সিনেমা ‘এমআর-নাইন: ডু অর ডাই’। বানিয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নির্মাতা আসিফ আকবর। এটি বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাজেটের সিনেমা। বাংলাদেশের প্রযোজনা সংস্থা জাজ মাল্টিমিডিয়া জানিয়েছে সিনেমার বাজেট ৮৩ কোটি টাকা। এ সিনেমায় মাসুদ রানা চরিত্রে অভিনয় করেছেন এ বি এম সুমন। ইতিমধ্যে প্রকাশ পেয়েছে ট্রেলার। চোখ ধাঁধানো ধুন্ধুমার অ্যাকশনে ভরপুর ২ মিনিট ২৯ সেকেন্ডের ট্রেলারটি সবার আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়েছে। হলিউড অভিনেতাদের মধ্যে ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা’র অভিনেতা ফ্র্যাংক গ্রিলো, ‘দ্য ডার্ক নাইট’-এর মাইকেল জাই হোয়াইট, ‘আর্মি অব ওয়ান’ অভিনেতা নিকো ফস্টারের উপস্থিতি ট্রেলারে উত্তাপ বাড়িয়েছে। বলিউডের ‘পয়জন’খ্যাত অভিনেত্রী সাক্ষী প্রধান, ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত ওমি বৈদ্যকেও দেখা গেছে। চোখে পড়েছে বাংলাদেশি অভিনেতাদের মধ্যে শহীদুল আলম সাচ্চু, আনিসুর রহমান মিলন, জেসিয়া ইসলাম ও টাইগার রবির উপস্থিতি। বাংলাদেশ, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রে একযোগে ২৫ আগস্ট প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে এ সিনেমাটি।
গত ঈদে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমাগুলো এখনো রয়েছে আলোচনায়। দেশের পাশাপাশি বিদেশেও ভালো ব্যবসা করছে সিনেমাগুলো। দর্শকের এই আগ্রহ ধরে রাখাটাই মূল চ্যালেঞ্জ মনে করছেন সিনেমাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। পরের সিনেমাগুলো কেমন ব্যবসা করে, সেদিকেই তাকিয়ে আছেন সবাই। এ প্রসঙ্গে জাজ মাল্টিমিডিয়ার আব্দুল আজিজ বলেন, ‘সাম্প্রতিক সিনেমাগুলোর সাফল্য প্রযোজকদের নতুন করে সাহস সঞ্চার করেছে। আমাদের বিশ্বাস, “এমআর-নাইন” সিনেমাটি সেই সাফল্য ধরে রাখবে।’ হলমালিক ও প্রদর্শক সমিতির সভাপতি কাজী শোয়েব বলেন, ‘সাম্প্রতিক সিনেমাগুলোর সাফল্যে হলমালিকেরা খুশি। এ মাসেও ভালো ভালো সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। এসব সিনেমায় সাফল্য এলে হলমালিকদের নতুন প্রেরণা জোগাবে।’
ঈদের পর পুরো জুলাই মাস ফাঁকা যাওয়ার পর এ মাসে এখন পর্যন্ত পাঁচটি সিনেমা মুক্তির খবর পাওয়া গেছে।
গোয়িং হোম
‘রাইয়ান’-এর পর নতুন সিনেমা ‘গোয়িং হোম’ নিয়ে এসেছেন অভিনেতা ও প্রযোজক সোহেল রানার ছেলে মাশরুর পারভেজ। সিনেমার কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি পরিচালনাও করেছেন মাশরুর। গত বছরের সেপ্টেম্বরে যুক্তরাজ্যে মুক্তির পর সিনেমাটি এবার আসছে বাংলাদেশে। ১১ আগস্ট দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে সিনেমাটি। গতকাল রাজধানীর গুলশানে হয়ে গেল সিনেমাটির প্রিমিয়ার। এতে সিনেমার কলাকুশলী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শোবিজের তারকারা। সাইকোথ্রিলার ঘরানার সিনেমাটি তৈরি হয়েছে এক যুবকের শিকড়ে ফেরার আকুলতা নিয়ে। গল্পে মিলেমিশে গেছে বাস্তবতা আর গভীর জীবনবোধ। সিনেমাটি নিয়ে মাশরুর পারভেজ বলেন, ‘এটা এমন একটা সিনেমা, যেটা সময়ের সাথে সাথে মিলিয়ে যাবে না। মানুষের মনে এমন কিছু প্রশ্ন রেখে যাবে, যার জবাব তাঁরা খুঁজে বেড়াবেন।’ এ সিনেমায় ছেলের পরিচালনায় অভিনয় করেছেন সোহেল রানা। একটি বিশেষ চরিত্রে দেখা যাবে মাশরুরের মা জিনাত বেগমকেও। আরও আছেন নুসরাত জাহান জেরি, ফাহিম ফারুক প্রমুখ।
মাইক
১১ আগস্ট মুক্তি পাচ্ছে সরকারি অনুদানে নির্মিত ‘মাইক’। শিশুতোষ চলচ্চিত্রটি যৌথভাবে বানিয়েছেন এফ এম শাহীন ও হাসান জাফরুল বিপুল। নির্মাতা শাহীন বলেন, এই সিনেমার মাধ্যমে তরুণ প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণসহ স্বাধীনতার ইতিহাস জানতে পারবে। একই সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে মাইক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এতে জুটি হয়ে অভিনয় করেছেন চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ ও তানভীন সুইটি। আরও আছেন তারিক আনাম খান, নাদের চৌধুরী, ঝুনা চৌধুরী, শিশুশিল্পী সানজিদ রহমান খান, খোন্দকার মেঘদূত জলিল প্রমুখ।
১৯৭১: সেই সব দিন
নন্দিত অভিনেতা ও নাট্যকার প্রয়াত ড. ইনামুল হকের গল্প ভাবনায় নির্মিত হয়েছে ‘১৯৭১: সেই সব দিন’। নির্মাণ করেছেন তাঁরই কন্যা অভিনেত্রী ও নির্দেশক হৃদি হক। সরকারি অনুদানে নির্মিত এ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দার পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছেন হৃদি হক। সিনেমাটি মুক্তি পাবে ১৮ আগস্ট। অভিনয় করেছেন ফেরদৌস আহমেদ, আব্দুন নূর সজল, সানজিদা প্রীতি, লিটু আনাম, তারিন জাহান, হৃদি হক, সাজু খাদেম প্রমুখ। মুক্তি উপলক্ষে প্রকাশ পেয়েছে সিনেমার দুটি গান। ‘যাচ্ছো কোথায়’ ও ‘ইয়ে শামে’ শিরোনামের গান দুটি প্রশংসিত হয়েছে। এ বিষয়ে হৃদি হক বলেন, ‘১৯৭১: সেই সব দিন’ ৫০ বছরের বেশি আগের গল্প। এই দীর্ঘ সময়ে শুধু শহরের আদলই বদলায়নি, মানুষের নিত্য অনুষঙ্গ, পোশাকের ধরন—বদলেছে সবই। শুটিংয়ে এ বিষয়গুলোতে দিতে হয়েছে সর্বোচ্চ মনোযোগ। আমাদের হাতে বেশি বাজেটও ছিল না। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, প্রপার গবেষণা করব। আমাদের চেষ্টা ও যত্নের কোনো ত্রুটি রাখিনি।’
আম-কাঁঠালের ছুটি
শরীফ উদ্দিন সবুজের ছোটগল্প অবলম্বনে শিশুতোষ ঘরানার ‘আম-কাঁঠালের ছুটি’ চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেছেন মোহাম্মদ নূরুজ্জামান। গত শতাব্দীর সত্তর-আশি কিংবা মধ্য নব্বইয়ের দশকে যাঁরা শৈশব-কৈশোর পার করেছেন, তাঁরা তাঁদের সেই বয়সের যাপিত জীবনের ছায়া এই চলচ্চিত্রে দেখতে পাবেন বলে মনে করেন নির্মাতা। সেই সঙ্গে আমাদের লোকজ সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হবে নতুন প্রজন্মের শিশু-কিশোররা। প্রযোজনা, পরিচালনা, চিত্রনাট্য রচনার পাশাপাশি সাউন্ড ডিজাইনও করেছেন মোহাম্মদ নূরুজ্জামান। অভিনয় করেছে লিয়ন, জুবায়ের, আরিফ, হালিমা, তানজিল, ফাতেমা প্রমুখ। বেশ কিছু আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে অংশ নিয়ে প্রশংসিত হয়েছে আম-কাঁঠালের ছুটি। ১৮ আগস্ট মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
এমআর-নাইন
কাজী আনোয়ার হোসেনের গোয়েন্দা চরিত্র মাসুদ রানা এবার আসছে রুপালি পর্দায়। ‘ধ্বংসপাহাড়’ উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি হয়েছে সিনেমা ‘এমআর-নাইন: ডু অর ডাই’। বানিয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নির্মাতা আসিফ আকবর। এটি বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বাজেটের সিনেমা। বাংলাদেশের প্রযোজনা সংস্থা জাজ মাল্টিমিডিয়া জানিয়েছে সিনেমার বাজেট ৮৩ কোটি টাকা। এ সিনেমায় মাসুদ রানা চরিত্রে অভিনয় করেছেন এ বি এম সুমন। ইতিমধ্যে প্রকাশ পেয়েছে ট্রেলার। চোখ ধাঁধানো ধুন্ধুমার অ্যাকশনে ভরপুর ২ মিনিট ২৯ সেকেন্ডের ট্রেলারটি সবার আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়েছে। হলিউড অভিনেতাদের মধ্যে ‘ক্যাপ্টেন আমেরিকা’র অভিনেতা ফ্র্যাংক গ্রিলো, ‘দ্য ডার্ক নাইট’-এর মাইকেল জাই হোয়াইট, ‘আর্মি অব ওয়ান’ অভিনেতা নিকো ফস্টারের উপস্থিতি ট্রেলারে উত্তাপ বাড়িয়েছে। বলিউডের ‘পয়জন’খ্যাত অভিনেত্রী সাক্ষী প্রধান, ‘থ্রি ইডিয়টস’খ্যাত ওমি বৈদ্যকেও দেখা গেছে। চোখে পড়েছে বাংলাদেশি অভিনেতাদের মধ্যে শহীদুল আলম সাচ্চু, আনিসুর রহমান মিলন, জেসিয়া ইসলাম ও টাইগার রবির উপস্থিতি। বাংলাদেশ, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রে একযোগে ২৫ আগস্ট প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে এ সিনেমাটি।
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় এখন শুধু বাংলার নন, বলিউডেও তাঁর ব্যস্ততা বেড়েছে। তবু বাংলাদেশের সিরিজে অভিনয়ের প্রস্তাব পেতেই উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠেছিলেন। বাংলাদেশে আসতে পারবেন, এটাই ছিল তাঁর প্রধান আগ্রহের বিষয়। সৈয়দ আহমেদ শাওকীর পরিচালনায় ‘গুলমোহর’ সিরিজের শুটিং করতে গত বছর ঢাকায় এসেছিলেন শাশ্বত।
৭ ঘণ্টা আগেবিশ্বের অন্যতম ধনী সংগীতশিল্পী সেলেনা গোমেজ। গত বছর বিলিয়নিয়ার হওয়ার গৌরব অর্জন করেন তিনি। সেই সেলেনাই নাকি হিমশিম খাচ্ছেন কর্মীদের বেতন দিতে। প্রতিষ্ঠান চালাতে তাঁর মা ব্যাংক থেকে বড় অঙ্কের ঋণ নিয়েছেন। ফোর্বসে এমন খবর প্রকাশের পর সমালোচনার মুখে পড়েছেন সেলেনা।
৮ ঘণ্টা আগেকিংবদন্তি নির্মাতা মৃণাল সেনের বায়োপিক বানিয়েছিলেন সৃজিত মুখার্জি। ‘পদাতিক’ নামের সিনেমাটিতে মৃণাল সেনের ভূমিকায় অভিনয় করেন বাংলাদেশের চঞ্চল চৌধুরী। বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসব ঘুরে, প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির পর সিনেমাটি এবার আসছে টিভির পর্দায়।
৮ ঘণ্টা আগে১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু নেমেসিস ব্যান্ডের। প্রতিষ্ঠার ছয় বছর পর ২০০৫ সালে প্রকাশ পেয়েছিল ব্যান্ডের প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম ‘অন্বেষণ’। এরপর ২০১১ ও ২০১৭ সালে আসে ‘তৃতীয় যাত্রা’ ও ‘গণজোয়ার’ নামের আরও দুটি স্টুডিও অ্যালবাম। প্রতিটি অ্যালবামে ছিল ৬ বছরের গ্যাপ। তবে চতুর্থ অ্যালবাম প্রকাশ করতে আরও বেশি সময়
১ দিন আগে