খায়রুল বাসার নির্ঝর, ঢাকা
অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র এখন ইতালির ভেনিস আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে। এবারের আসরে মনোনীত হয়েছে পশ্চিম বাংলার নির্মাতা আদিত্য বিক্রম সেনগুপ্তর ছবি ‘ওয়ানস আপন আ টাইম ইন ক্যালকাটা’। ছবির অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র ভেনিস থেকে বললেন ছবিটি নিয়ে তাঁর অভিজ্ঞতার কথা, ফোনের এ প্রান্তে ছিলেন খায়রুল বাসার নির্ঝর।
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামের পোস্ট দেখে বুঝতে পারছি, আনন্দে কাটছে আপনার সময়…
ভীষণ। প্রতিদিনই ঘুরে ঘুরে শহরটা দেখছি। ভেনিসে আসার আগে আট দিন ছিলাম সুইজারল্যান্ডে। সেখানেও সময়টা ভালো কেটেছে।
২০ বছর পর ভেনিস উৎসবে আবার বাংলা ছবি। অভিনেত্রী হিসেবে এ অর্জনকে কীভাবে দেখছেন?
এর আগে বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর ছবি এ উৎসবে পুরস্কার পেয়েছিল। এবার উৎসবে মনোনয়ন পেল ‘ওয়ানস আপন আ টাইম ইন ক্যালকাটা’। এটি উৎসবের একমাত্র বাংলা ছবিই শুধু নয়, একমাত্র ভারতীয় ছবি। নিঃসন্দেহে ভীষণ ভালো লাগার ঘটনা। একমাত্র বাঙালি অভিনেত্রী হিসেবে ভেনিস উৎসবের রেড কার্পেটে হাঁটব আমি। এ-ও কী কম কথা! ভীষণ সম্মান পাচ্ছি। বিশেষ করে এখানকার লোকজন যে সম্মান দেখাচ্ছেন আমাকে, আমি আপ্লুত। সবাই জিজ্ঞেস করছেন আমাকে, আমাদের কোন ছবিটা এসেছে। নাম বলতেই সবাই চিনতে পারছেন। বলছেন—হ্যাঁ, ছবিটির খুব প্রশংসা শুনেছি। নিশ্চয়ই দেখব।
কাজ নিয়ে আপনার একধরনের বাছবিচার আছে। সব ছবিতে অভিনয় করেন না। ‘ওয়ানস আপন আ টাইম ইন ক্যালকাটা’ ছবিতে যুক্ত হলেন কীভাবে?
ছবির পরিচালক আদিত্য বিক্রম সেনগুপ্ত আমাকে ফোন করেছিলেন। এর আগে দু-একবার তাঁর সঙ্গে ‘হাই হ্যালো’ হয়েছে। তবে অত যোগাযোগ ছিল না তাঁর সঙ্গে। আদিত্যর ‘আসা যাওয়ার মাঝে’ ও ‘জোনাকি’ ছবি দুটো দেখেছিলাম। আমি তাঁকে বলেছিলাম, আমার কাজের সঙ্গে তো আপনার পরিচয় নেই। কেন আমাকে চাইছেন? তিনি বলেছিলেন, এ ছবির যে চরিত্র, সেটার জন্য আপনাকেই লাগবে। ভীষণ ভালো লেগেছিল কথাটা শুনে। তারপর তো গল্প শুনলাম। কাজও করলাম।
শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল? খুব টাফ ছিল কি?
কাজটা সহজ ছিল না। শুটিংয়ে মাটিতে পাটি পেতে ঘুমিয়েছি রাতের পর রাত। কিন্তু আমার একটুও খারাপ লাগেনি। এনজয় করেছি। চরিত্রটাই ছিল এমন। চরিত্রটি ফুটিয়ে তুলতে যা যা করা দরকার ছিল, কোনো কমতি রাখিনি।
আপনার অভিনীত ছবি এত বড় উৎসবে দেখানো হচ্ছে। নিজের ইন্ডাস্ট্রির লোকজনের কাছ থেকে কেমন প্রতিক্রিয়া পাচ্ছেন?
আমি নিজের মতো করে বাঁচতে পছন্দ করি। আপনি যদি আমাকে ফলো করেন, তাহলে দেখবেন, কাজের জন্য কারও কাছে ধরনা ধরা আমার স্বভাবে নেই। ইন্ডাস্ট্রির কোনো পার্টিতে আমাকে পাবেন না। তেলবাজি করিনি কখনো। ফলে আমাকে সবাই পছন্দ করেন, এমনটা নয়। আমি না হয়ে কলকাতার অন্য কেউ যদি এ উৎসবে আসতেন, তাহলে চিত্রটা নিশ্চয়ই আলাদা হতো। খুব হইচই হতো। তা তো হচ্ছে না। এ নিয়ে আমার কোনো দিন আফসোস ছিল না, এখনো নেই। যত দূর এসেছি, সম্পূর্ণ নিজের যোগ্যতায়। লবিংবাজি করে কিংবা কারও সুপারিশে কাজ পেতে চাইনি কখনো।
অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র এখন ইতালির ভেনিস আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে। এবারের আসরে মনোনীত হয়েছে পশ্চিম বাংলার নির্মাতা আদিত্য বিক্রম সেনগুপ্তর ছবি ‘ওয়ানস আপন আ টাইম ইন ক্যালকাটা’। ছবির অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র ভেনিস থেকে বললেন ছবিটি নিয়ে তাঁর অভিজ্ঞতার কথা, ফোনের এ প্রান্তে ছিলেন খায়রুল বাসার নির্ঝর।
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামের পোস্ট দেখে বুঝতে পারছি, আনন্দে কাটছে আপনার সময়…
ভীষণ। প্রতিদিনই ঘুরে ঘুরে শহরটা দেখছি। ভেনিসে আসার আগে আট দিন ছিলাম সুইজারল্যান্ডে। সেখানেও সময়টা ভালো কেটেছে।
২০ বছর পর ভেনিস উৎসবে আবার বাংলা ছবি। অভিনেত্রী হিসেবে এ অর্জনকে কীভাবে দেখছেন?
এর আগে বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর ছবি এ উৎসবে পুরস্কার পেয়েছিল। এবার উৎসবে মনোনয়ন পেল ‘ওয়ানস আপন আ টাইম ইন ক্যালকাটা’। এটি উৎসবের একমাত্র বাংলা ছবিই শুধু নয়, একমাত্র ভারতীয় ছবি। নিঃসন্দেহে ভীষণ ভালো লাগার ঘটনা। একমাত্র বাঙালি অভিনেত্রী হিসেবে ভেনিস উৎসবের রেড কার্পেটে হাঁটব আমি। এ-ও কী কম কথা! ভীষণ সম্মান পাচ্ছি। বিশেষ করে এখানকার লোকজন যে সম্মান দেখাচ্ছেন আমাকে, আমি আপ্লুত। সবাই জিজ্ঞেস করছেন আমাকে, আমাদের কোন ছবিটা এসেছে। নাম বলতেই সবাই চিনতে পারছেন। বলছেন—হ্যাঁ, ছবিটির খুব প্রশংসা শুনেছি। নিশ্চয়ই দেখব।
কাজ নিয়ে আপনার একধরনের বাছবিচার আছে। সব ছবিতে অভিনয় করেন না। ‘ওয়ানস আপন আ টাইম ইন ক্যালকাটা’ ছবিতে যুক্ত হলেন কীভাবে?
ছবির পরিচালক আদিত্য বিক্রম সেনগুপ্ত আমাকে ফোন করেছিলেন। এর আগে দু-একবার তাঁর সঙ্গে ‘হাই হ্যালো’ হয়েছে। তবে অত যোগাযোগ ছিল না তাঁর সঙ্গে। আদিত্যর ‘আসা যাওয়ার মাঝে’ ও ‘জোনাকি’ ছবি দুটো দেখেছিলাম। আমি তাঁকে বলেছিলাম, আমার কাজের সঙ্গে তো আপনার পরিচয় নেই। কেন আমাকে চাইছেন? তিনি বলেছিলেন, এ ছবির যে চরিত্র, সেটার জন্য আপনাকেই লাগবে। ভীষণ ভালো লেগেছিল কথাটা শুনে। তারপর তো গল্প শুনলাম। কাজও করলাম।
শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল? খুব টাফ ছিল কি?
কাজটা সহজ ছিল না। শুটিংয়ে মাটিতে পাটি পেতে ঘুমিয়েছি রাতের পর রাত। কিন্তু আমার একটুও খারাপ লাগেনি। এনজয় করেছি। চরিত্রটাই ছিল এমন। চরিত্রটি ফুটিয়ে তুলতে যা যা করা দরকার ছিল, কোনো কমতি রাখিনি।
আপনার অভিনীত ছবি এত বড় উৎসবে দেখানো হচ্ছে। নিজের ইন্ডাস্ট্রির লোকজনের কাছ থেকে কেমন প্রতিক্রিয়া পাচ্ছেন?
আমি নিজের মতো করে বাঁচতে পছন্দ করি। আপনি যদি আমাকে ফলো করেন, তাহলে দেখবেন, কাজের জন্য কারও কাছে ধরনা ধরা আমার স্বভাবে নেই। ইন্ডাস্ট্রির কোনো পার্টিতে আমাকে পাবেন না। তেলবাজি করিনি কখনো। ফলে আমাকে সবাই পছন্দ করেন, এমনটা নয়। আমি না হয়ে কলকাতার অন্য কেউ যদি এ উৎসবে আসতেন, তাহলে চিত্রটা নিশ্চয়ই আলাদা হতো। খুব হইচই হতো। তা তো হচ্ছে না। এ নিয়ে আমার কোনো দিন আফসোস ছিল না, এখনো নেই। যত দূর এসেছি, সম্পূর্ণ নিজের যোগ্যতায়। লবিংবাজি করে কিংবা কারও সুপারিশে কাজ পেতে চাইনি কখনো।
ঢাকাই চলচ্চিত্রের চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া, অপু বিশ্বাস, নিপুণ আক্তার, আসনা হাবিব ভাবনা, চিত্রনায়ক জায়েদ খানসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা হয়েছে। ঢাকার নিম্ন আদালতে এই মামলা করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেগত নভেম্বরে ফার্স্ট লুক পোস্টার প্রকাশ করে আদর আজাদ ও বুবলী অভিনীত ‘পিনিক’ সিনেমার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। জানানো হয়েছিল, রোজার ঈদে মুক্তির লক্ষ্য নিয়ে তৈরি হচ্ছে সিনেমাটি। শেষ পর্যন্ত ঈদে মুক্তি দেওয়া সম্ভব হয়নি। রোজার ঈদে না এলেও কোরবানির ঈদে প্রেক্ষাগৃহে আসবে পিনিক। আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি
১ দিন আগেআজ ২৯ এপ্রিল, আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস। এ উপলক্ষে রাত ১০টা ৩০ মিনিটে মাছরাঙা টেলিভিশন প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান ‘মায়া বেঙ্গল ইন মোশন’। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানের একটি কনভেনশন সেন্টারে আয়োজন করা হয়েছিল অনুষ্ঠানটি। সেটি আজ প্রচার করা হবে দর্শকদের জন্য।
১ দিন আগে‘বজরঙ্গি ভাইজান’ দেখে চোখ ভিজেছিল দর্শকদের। ২০১৫ সালে মুক্তি পাওয়া সিনেমাটি প্রায় ৯৬৯ কোটি রুপি ব্যবসা করেছিল। শুধু টাকার অঙ্ক নয়, সালমানের ক্যারিয়ারও সমৃদ্ধ করেছিল হনুমানভক্ত পবন কল্যাণ আর এক বোবা শিশুর ঘরে ফেরার এই গল্প। অনেক দিন ধরে গুঞ্জন, আসতে পারে বজরঙ্গি ভাইজান-এর সিকুয়েল। এবার সেই গুঞ্জনের
১ দিন আগে