বিনোদন প্রতিবেদক
ঢাকা: সিনেমা নেই, সিনেমা নেই করে কাটছে ঢাকাই সিনেমার সময়। এই অসময়ে বেশ কিছু ভালো মানের সিনেমার যাত্রা হয় ২০১৯ সালের দিকে, যার মধ্যে বেশির ভাগ সিনেমাই প্রস্তুত হয়ে আছে প্রদর্শিত হবে বলে। দিনও ঠিক করা ছিল অনেক সিনেমার, মুক্তি পাবে ২০২০ সালের বিভিন্ন সময়ে।
সে আর হলো কই! মহামারিতে আক্রান্ত সারা পৃথিবী। বাংলাদেশও সংক্রমণে বিপর্যস্ত সময় পার করছে গত বছর থেকে। তাই বন্ধ ছিল সিনেমা হল প্রায় সাত মাস। এরপর কাগজে-কলমে হলগুলো চালু হলেও বিগ বাজেটের মানসম্পন্ন সিনেমার প্রযোজকেরা সাহস করতে পারেননি তাঁদের সিনেমা মুক্তি দিতে।
কয়েকজন ঠিক করে রেখেছিলেন, আসছে রোজার ঈদে মুক্তি দেবেন সিনেমাগুলো। নতুন এই সিনেমায়ও দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। সিনেমাগুলোর ভাগ্যের জন্য দুর্ভাগ্য হয়ে আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে করোনাভাইরাস।
ঈদকেন্দ্রিক সিনেমা মুক্তির পরিকল্পনা ক্রমেই অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে। অন্য সময়ে দর্শক কম থাকলেও প্রযোজকদের আশা ছিল, ঈদে বড় বাজেটের ছবিগুলো লগ্নিকৃত টাকা তুলে আনতে পারবে! কিন্তু সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা এবং করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে ঈদের ছবি মুক্তি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা।
ঈদে মুক্তি পেতে পারে ‘বিদ্রোহী’, ‘নবাব এলএলবি: ব্যাক ফর জাস্টিস’, ‘মিশন এক্সট্রিম’, ‘মন দেব মন নেব’, ‘শান’, ‘বিক্ষোভ’সহ বেশ কিছু সিনেমা। এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে ‘অন্তরাত্মা’, ‘পরাণ’, ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’, ‘শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ-২’, ‘দিন: দ্য ডে’সহ ১০টির মতো সিনেমা।
‘মিশন এক্সট্রিম’ সিনেমার প্রযোজক ও পরিচালকদের একজন সানী সরোয়ার। তিনি বলেন, ‘আমাদের সিনেমায় মাল্টি ইনভেস্টর আছেন। আমাদের বিনিয়োগও অনেক। উৎসব ছাড়া মুক্তি দেওয়া ভাবতে পারি না। অন্যদিকে ছবি ফেলে রাখা মানে প্রতিদিন লসের পাল্লা ভারী হওয়া। এ অবস্থায় আমরা কী করব, সেই সিদ্ধান্ত এখনো নিইনি। পরিস্থিতি বুঝেই সিদ্ধান্ত নেব।’
গত ১৫ বছর ঈদে নিয়মিত সিনেমা মুক্তি পেয়েছে শাকিব খানের। গত বছর তাঁর অভিনীত দুটি সিনেমা মুক্তির তালিকায় ছিল। পাশাপাশি এবার যোগ হয়েছে ‘অন্তরাত্মা’ ছবিটি। ঈদে মুক্তি দেওয়ার জন্য সিনেমাটির একটানা শুটিং করেছেন শাকিব খান। সিনেমাটির শ্যুটিং শেষ, এখন চলছে ডাবিং। ঈদের আগে সিনেমাটির পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ শেষ হলেও ঈদে মুক্তি পাবে কি না, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন পরিচালক ওয়াজেদ আলী সুমন। তিনি বলেন, ‘ঈদে মুক্তি দেওয়ার জন্যই ছবিটি নির্মাণ করেছি। শ্যুটিং শেষ। ঈদের আগে আগে সব কাজ শেষও হয়ে যাবে। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে সিনেমাটি মুক্তি দিতে পারব কি না, তা নিয়ে টেনশনে আছি। ধরেন, লকডাউন উঠে গেল, সিনেমা হলও খুলে গেল। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে দর্শক হলে যাবে কি না, কয়টা হল খোলা হবে, সেটাও একটা বিষয়। তবে ইচ্ছে আছে পরিস্থিতি মোটামুটি স্বাভাবিক হলেও আমরা সিনেমাটি মুক্তি দেব।’
প্রযোজনা সংস্থা শাপলা মিডিয়ার মুক্তির মিছিলে রয়েছে ‘বিক্ষোভ’ ও ‘বিদ্রোহী’ নামের দুটি সিনেমা। এর মধ্যে ‘বিদ্রোহী’ ঈদে মুক্তি দেওয়ার জন্য প্রযোজক সমিতিতে নিবন্ধনও করেছে। ‘বিক্ষোভ’ ঈদে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল। কলকাতার শ্রাবন্তী ও বাংলাদেশের শান্ত খান অভিনীত এই চলচ্চিত্রের মুক্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। শাপলা মিডিয়ার কর্ণধার সেলিম খান বলেন, ‘হলগুলো খুলে দেওয়া হলে শিওর সিনেমা মুক্তি দেব। ছবি আটকে রেখে যে লোকসান গুনছি তাতে মুক্তি দিয়ে যে টাকা পাই তাই লাভ।’
তিনি বলেন, ‘সিনেমাগুলো এবারও যদি মুক্তি না দিই, তাহলে পুরোনো হয়ে যাবে। সিনেমাগুলো নিয়ে দর্শকদের আগ্রহ কমতে পারে। আমাদের বড় বাজেটের সিনেমা। দেরি করলে সমস্যাই বেশি।’
লকডাউনের কারণে সিনেমা হল বন্ধ। এ পরিস্থিতি ঈদ পর্যন্ত গড়ালে এই ঈদেও সিনেমা মুক্তির অনিশ্চয়তা থাকছে। শুধু তা–ই নয়, বন্ধ থাকা সিনেমা হল আবার কয়টি খুলবে, তা নিয়েও আছে শঙ্কা। এমনিতেই সিনেমা হল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ক্রমেই। প্রদর্শক সমিতির উপদেষ্টা ও হলমালিক মিয়া আলাউদ্দিন বলেন, ‘গত বছর দীর্ঘ সময় হল বন্ধ থাকায় হলের যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে গেছে। প্রজেক্টর থেকে শুরু করে অনেক যন্ত্র না চালালে নষ্ট হয়ে যায়। গত বছরও হল মালিকরা কয়েক লাখ টাকা করে যন্ত্রপাতির পেছনে লোকসান গুনেছেন। আমরা চাই হল খুলে দেওয়ার পাশাপাশি ভালো মানের সিনেমাও যেন মুক্তি দেওয়া হয়। না হলে বড় ধরনের লোকসানে পড়বেন হল মালিকরা।’
রাজধানীর সিনেপ্লেক্সগুলোও ঈদে সিনেমা চালাতে চায়। স্টার সিনেপ্লেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মার্কেট খুলে দিলে আমরা সিনেপ্লক্সও খুলব। আমরা ঈদে সিনেপ্লেক্স চালাতে চাই। দর্শক কম হলেও আমরা চালু করব। প্রয়োজনে হলিউডের সিনেমা চালাবো। তবে আশা করব যাতে ভালো মানের বাংলা ছবি মুক্তি পায়।’
ঢাকা: সিনেমা নেই, সিনেমা নেই করে কাটছে ঢাকাই সিনেমার সময়। এই অসময়ে বেশ কিছু ভালো মানের সিনেমার যাত্রা হয় ২০১৯ সালের দিকে, যার মধ্যে বেশির ভাগ সিনেমাই প্রস্তুত হয়ে আছে প্রদর্শিত হবে বলে। দিনও ঠিক করা ছিল অনেক সিনেমার, মুক্তি পাবে ২০২০ সালের বিভিন্ন সময়ে।
সে আর হলো কই! মহামারিতে আক্রান্ত সারা পৃথিবী। বাংলাদেশও সংক্রমণে বিপর্যস্ত সময় পার করছে গত বছর থেকে। তাই বন্ধ ছিল সিনেমা হল প্রায় সাত মাস। এরপর কাগজে-কলমে হলগুলো চালু হলেও বিগ বাজেটের মানসম্পন্ন সিনেমার প্রযোজকেরা সাহস করতে পারেননি তাঁদের সিনেমা মুক্তি দিতে।
কয়েকজন ঠিক করে রেখেছিলেন, আসছে রোজার ঈদে মুক্তি দেবেন সিনেমাগুলো। নতুন এই সিনেমায়ও দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। সিনেমাগুলোর ভাগ্যের জন্য দুর্ভাগ্য হয়ে আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে করোনাভাইরাস।
ঈদকেন্দ্রিক সিনেমা মুক্তির পরিকল্পনা ক্রমেই অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে। অন্য সময়ে দর্শক কম থাকলেও প্রযোজকদের আশা ছিল, ঈদে বড় বাজেটের ছবিগুলো লগ্নিকৃত টাকা তুলে আনতে পারবে! কিন্তু সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা এবং করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণে ঈদের ছবি মুক্তি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা।
ঈদে মুক্তি পেতে পারে ‘বিদ্রোহী’, ‘নবাব এলএলবি: ব্যাক ফর জাস্টিস’, ‘মিশন এক্সট্রিম’, ‘মন দেব মন নেব’, ‘শান’, ‘বিক্ষোভ’সহ বেশ কিছু সিনেমা। এ তালিকায় নতুন করে যুক্ত হয়েছে ‘অন্তরাত্মা’, ‘পরাণ’, ‘অ্যাডভেঞ্চার অব সুন্দরবন’, ‘শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ-২’, ‘দিন: দ্য ডে’সহ ১০টির মতো সিনেমা।
‘মিশন এক্সট্রিম’ সিনেমার প্রযোজক ও পরিচালকদের একজন সানী সরোয়ার। তিনি বলেন, ‘আমাদের সিনেমায় মাল্টি ইনভেস্টর আছেন। আমাদের বিনিয়োগও অনেক। উৎসব ছাড়া মুক্তি দেওয়া ভাবতে পারি না। অন্যদিকে ছবি ফেলে রাখা মানে প্রতিদিন লসের পাল্লা ভারী হওয়া। এ অবস্থায় আমরা কী করব, সেই সিদ্ধান্ত এখনো নিইনি। পরিস্থিতি বুঝেই সিদ্ধান্ত নেব।’
গত ১৫ বছর ঈদে নিয়মিত সিনেমা মুক্তি পেয়েছে শাকিব খানের। গত বছর তাঁর অভিনীত দুটি সিনেমা মুক্তির তালিকায় ছিল। পাশাপাশি এবার যোগ হয়েছে ‘অন্তরাত্মা’ ছবিটি। ঈদে মুক্তি দেওয়ার জন্য সিনেমাটির একটানা শুটিং করেছেন শাকিব খান। সিনেমাটির শ্যুটিং শেষ, এখন চলছে ডাবিং। ঈদের আগে সিনেমাটির পোস্ট প্রোডাকশনের কাজ শেষ হলেও ঈদে মুক্তি পাবে কি না, তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন পরিচালক ওয়াজেদ আলী সুমন। তিনি বলেন, ‘ঈদে মুক্তি দেওয়ার জন্যই ছবিটি নির্মাণ করেছি। শ্যুটিং শেষ। ঈদের আগে আগে সব কাজ শেষও হয়ে যাবে। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে সিনেমাটি মুক্তি দিতে পারব কি না, তা নিয়ে টেনশনে আছি। ধরেন, লকডাউন উঠে গেল, সিনেমা হলও খুলে গেল। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে দর্শক হলে যাবে কি না, কয়টা হল খোলা হবে, সেটাও একটা বিষয়। তবে ইচ্ছে আছে পরিস্থিতি মোটামুটি স্বাভাবিক হলেও আমরা সিনেমাটি মুক্তি দেব।’
প্রযোজনা সংস্থা শাপলা মিডিয়ার মুক্তির মিছিলে রয়েছে ‘বিক্ষোভ’ ও ‘বিদ্রোহী’ নামের দুটি সিনেমা। এর মধ্যে ‘বিদ্রোহী’ ঈদে মুক্তি দেওয়ার জন্য প্রযোজক সমিতিতে নিবন্ধনও করেছে। ‘বিক্ষোভ’ ঈদে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল। কলকাতার শ্রাবন্তী ও বাংলাদেশের শান্ত খান অভিনীত এই চলচ্চিত্রের মুক্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। শাপলা মিডিয়ার কর্ণধার সেলিম খান বলেন, ‘হলগুলো খুলে দেওয়া হলে শিওর সিনেমা মুক্তি দেব। ছবি আটকে রেখে যে লোকসান গুনছি তাতে মুক্তি দিয়ে যে টাকা পাই তাই লাভ।’
তিনি বলেন, ‘সিনেমাগুলো এবারও যদি মুক্তি না দিই, তাহলে পুরোনো হয়ে যাবে। সিনেমাগুলো নিয়ে দর্শকদের আগ্রহ কমতে পারে। আমাদের বড় বাজেটের সিনেমা। দেরি করলে সমস্যাই বেশি।’
লকডাউনের কারণে সিনেমা হল বন্ধ। এ পরিস্থিতি ঈদ পর্যন্ত গড়ালে এই ঈদেও সিনেমা মুক্তির অনিশ্চয়তা থাকছে। শুধু তা–ই নয়, বন্ধ থাকা সিনেমা হল আবার কয়টি খুলবে, তা নিয়েও আছে শঙ্কা। এমনিতেই সিনেমা হল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ক্রমেই। প্রদর্শক সমিতির উপদেষ্টা ও হলমালিক মিয়া আলাউদ্দিন বলেন, ‘গত বছর দীর্ঘ সময় হল বন্ধ থাকায় হলের যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে গেছে। প্রজেক্টর থেকে শুরু করে অনেক যন্ত্র না চালালে নষ্ট হয়ে যায়। গত বছরও হল মালিকরা কয়েক লাখ টাকা করে যন্ত্রপাতির পেছনে লোকসান গুনেছেন। আমরা চাই হল খুলে দেওয়ার পাশাপাশি ভালো মানের সিনেমাও যেন মুক্তি দেওয়া হয়। না হলে বড় ধরনের লোকসানে পড়বেন হল মালিকরা।’
রাজধানীর সিনেপ্লেক্সগুলোও ঈদে সিনেমা চালাতে চায়। স্টার সিনেপ্লেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মেজবাহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘মার্কেট খুলে দিলে আমরা সিনেপ্লক্সও খুলব। আমরা ঈদে সিনেপ্লেক্স চালাতে চাই। দর্শক কম হলেও আমরা চালু করব। প্রয়োজনে হলিউডের সিনেমা চালাবো। তবে আশা করব যাতে ভালো মানের বাংলা ছবি মুক্তি পায়।’
সদ্যপ্রয়াত সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীনের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আজ রোববার সকালে তাঁর মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হবে। পরে কুষ্টিয়ায় মা-বাবার কবরে তাকে দাফন করা হবে। রাতে হাসপাতালে গণমাধ্যমের সামনে এসব তথ্য জানান শিল্পীর স্বামী প্রখ্যাত বংশীবাদক ওস্তাদ গাজী আব্দুল হাকিম।
২ ঘণ্টা আগেচলে গেলেন লোকসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীন। আজ শনিবার রাত ১০টা ১৫ মিনিটে তিনি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৩। তিনি স্বামী ও চার সন্তান রেখে গেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলা গানের জনপ্রিয় ও কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী এন্ড্রু কিশোর। ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ২০২০ সালের ৬ জুলাই ৬৪ বছর বয়সে মারা যান প্লেব্যাক সম্রাটখ্যাত এই শিল্পী। মৃত্যুর পাঁচ বছর পর তাঁর নামে পাঠানো হয়েছে বকেয়া কর পরিশোধের নোটিশ।
৫ ঘণ্টা আগেএকসময়ের টিভি নাটকের নিয়মিত মুখ অভিনেতা ওমর আয়াজ অনি থাকেন অস্ট্রেলিয়ায়। পাঁচ বছর পর সম্প্রতি দেশে ফিরেছেন তিনি। আবার দেশের মিডিয়ায় নিয়মিত হওয়ার ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন অনি। ইতিমধ্যে বিজ্ঞাপন, ওটিটি ও সিনেমা নিয়ে নির্মাতাদের সঙ্গে কথা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এই অভিনেতা।
১৯ ঘণ্টা আগে