বাংলা চলচ্চিত্রের অ্যাকশনধর্মী নায়ক জসিমের ২৫তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৯৮ সালের ৮ অক্টোবর এই দিনে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন এই নায়ক।
জসিমের জন্ম ১৯৫০ সালের ১৪ আগস্ট ঢাকার নবাবগঞ্জে। তিনি ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে ২ নম্বর সেক্টরে মেজর হায়দারের নেতৃত্বে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন তিনি।
অনেকেই তাঁকে বাংলা চলচ্চিত্রের অ্যাকশনের পথপ্রদর্শক হিসেবে মনে করেন। তিনি প্রখ্যাত অভিনেতা আজিমের হাত ধরে চলচ্চিত্রে আসেন। জসিম অভিনীত প্রথম সিনেমা ‘দেবর’। তবে নায়ক হিসেবে রুপালি পর্দায় ধরা দেন ‘মোকাবেলা’ সিনেমায় অভিনয়ের মধ্য দিয়ে।
১৯৭৭ সালে দেওয়ান নজরুলের ‘দোস্ত দুশমন’ সিনেমার মাধ্যমে জসিম আলোড়ন তোলেন। সেটি ছিল সাড়া জাগানো হিন্দি ছবি ‘শোলে’র রিমেক। সেখানে গব্বারের চরিত্র করেছিলেন জসিম। খোদ শোলে ছবির নামকরা চরিত্র গব্বার সিংয়ের চরিত্রে অভিনয় করা ভারতীয় খলনায়ক আমজাদ খান পর্যন্ত জসিমের ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন।
স্বাধীনতার পর আধুনিক বাংলা চলচ্চিত্র এগিয়ে যাওয়ার পেছনে জসিমের অবদান অনস্বীকার্য। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে অ্যাকশন ধারার প্রবর্তক এবং ‘ফাইটিং গ্রুপ’-এর শুরুটা তাঁর হাত ধরেই হয়েছিল।
জসিমের মৃত্যুর পর বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (বিএফডিসি) তাঁর নামে একটি ফ্লোরের নামকরণ করা হয়।
চলচ্চিত্রে দীর্ঘ ক্যারিয়ার জীবনে তিনি নায়ক হিসেবে ১২০টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। নায়কের পাশাপাশি খলনায়কের ভূমিকায়ও তাঁকে অভিনয় করতে দেখা গেছে। ৭০টিরও বেশি সিনেমায় তিনি খলনায়ক হয়ে অভিনয় করেছেন।
জসিমের উল্লেখযোগ্য সিনেমার মধ্যে রয়েছে ‘তুফান’, ‘জবাব’, ‘নাগ নাগিনী’, ‘বদলা’, ‘বারুদ’, ‘সুন্দরী’, ‘কসাই’, ‘লালু মাস্তান’, ‘নবাবজাদা’, ‘অভিযান’, ‘কালিয়া’, ‘বাংলার নায়ক’, ‘গরিবের ওস্তাদ’, ‘ভাইবোন’, ‘মেয়েরাও মানুষ’, ‘পরিবার’, ‘রাজা বাবু’, ‘বুকের ধন’, ‘স্বামী কেন আসামী’, ‘লাল গোলাপ’, ‘দাগী’, ‘টাইগার’, ‘হাবিলদার’, ‘ভালোবাসার ঘর’ প্রভৃতি।
বাংলা চলচ্চিত্রের অ্যাকশনধর্মী নায়ক জসিমের ২৫তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৯৮ সালের ৮ অক্টোবর এই দিনে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন এই নায়ক।
জসিমের জন্ম ১৯৫০ সালের ১৪ আগস্ট ঢাকার নবাবগঞ্জে। তিনি ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে ২ নম্বর সেক্টরে মেজর হায়দারের নেতৃত্বে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন তিনি।
অনেকেই তাঁকে বাংলা চলচ্চিত্রের অ্যাকশনের পথপ্রদর্শক হিসেবে মনে করেন। তিনি প্রখ্যাত অভিনেতা আজিমের হাত ধরে চলচ্চিত্রে আসেন। জসিম অভিনীত প্রথম সিনেমা ‘দেবর’। তবে নায়ক হিসেবে রুপালি পর্দায় ধরা দেন ‘মোকাবেলা’ সিনেমায় অভিনয়ের মধ্য দিয়ে।
১৯৭৭ সালে দেওয়ান নজরুলের ‘দোস্ত দুশমন’ সিনেমার মাধ্যমে জসিম আলোড়ন তোলেন। সেটি ছিল সাড়া জাগানো হিন্দি ছবি ‘শোলে’র রিমেক। সেখানে গব্বারের চরিত্র করেছিলেন জসিম। খোদ শোলে ছবির নামকরা চরিত্র গব্বার সিংয়ের চরিত্রে অভিনয় করা ভারতীয় খলনায়ক আমজাদ খান পর্যন্ত জসিমের ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন।
স্বাধীনতার পর আধুনিক বাংলা চলচ্চিত্র এগিয়ে যাওয়ার পেছনে জসিমের অবদান অনস্বীকার্য। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে অ্যাকশন ধারার প্রবর্তক এবং ‘ফাইটিং গ্রুপ’-এর শুরুটা তাঁর হাত ধরেই হয়েছিল।
জসিমের মৃত্যুর পর বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনে (বিএফডিসি) তাঁর নামে একটি ফ্লোরের নামকরণ করা হয়।
চলচ্চিত্রে দীর্ঘ ক্যারিয়ার জীবনে তিনি নায়ক হিসেবে ১২০টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করেছেন। নায়কের পাশাপাশি খলনায়কের ভূমিকায়ও তাঁকে অভিনয় করতে দেখা গেছে। ৭০টিরও বেশি সিনেমায় তিনি খলনায়ক হয়ে অভিনয় করেছেন।
জসিমের উল্লেখযোগ্য সিনেমার মধ্যে রয়েছে ‘তুফান’, ‘জবাব’, ‘নাগ নাগিনী’, ‘বদলা’, ‘বারুদ’, ‘সুন্দরী’, ‘কসাই’, ‘লালু মাস্তান’, ‘নবাবজাদা’, ‘অভিযান’, ‘কালিয়া’, ‘বাংলার নায়ক’, ‘গরিবের ওস্তাদ’, ‘ভাইবোন’, ‘মেয়েরাও মানুষ’, ‘পরিবার’, ‘রাজা বাবু’, ‘বুকের ধন’, ‘স্বামী কেন আসামী’, ‘লাল গোলাপ’, ‘দাগী’, ‘টাইগার’, ‘হাবিলদার’, ‘ভালোবাসার ঘর’ প্রভৃতি।
১৯৯৯ সালে যাত্রা শুরু নেমেসিস ব্যান্ডের। প্রতিষ্ঠার ছয় বছর পর ২০০৫ সালে প্রকাশ পেয়েছিল ব্যান্ডের প্রথম স্টুডিও অ্যালবাম ‘অন্বেষণ’। এরপর ২০১১ ও ২০১৭ সালে আসে ‘তৃতীয় যাত্রা’ ও ‘গণজোয়ার’ নামের আরও দুটি স্টুডিও অ্যালবাম। প্রতিটি অ্যালবামে ছিল ৬ বছরের গ্যাপ। তবে চতুর্থ অ্যালবাম প্রকাশ করতে আরও বেশি সময়
১৩ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপনের মডেল হওয়ার পর গত বছর মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজের ‘সন্ধিক্ষণ’ নাটক দিয়ে অভিনয়ে নাম লিখিয়েছেন মালাইকা চৌধুরী। সম্পর্কে তিনি মেহজাবীন চৌধুরীর ছোট বোন। নিজ অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়ে বোন মালাইকাকে সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করছেন মেহজাবীন। অভিনয়ের প্রথম প্রশিক্ষণও বড় বোনের কাছেই পেয়েছেন মালাইকা।
১৩ ঘণ্টা আগে৫ মে শুরু হয়েছে তারকাদের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট ‘সেলিব্রিটি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি’ বা সিসিটি। প্রথম রাউন্ড শেষে ফাইনালে উঠেছে গিগাবাইট টাইটানস ও স্বপ্নধরা স্পারটান্স। দল দুটির মেন্টর হিসেবে আছেন নির্মাতা গিয়াস উদ্দিন সেলিম ও মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ।
১৩ ঘণ্টা আগেসিনেমার কোনো সীমান্ত নেই, সিনেমা মানে না কাঁটাতারের বিধিনিষেধ—প্রতিবছর কান চলচ্চিত্র উৎসবে সেটা আরও স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পরিচালক, প্রযোজক, সেলস এজেন্ট ও সাংবাদিকেরা হাজির হন ‘বড় পর্দার অলিম্পিক’খ্যাত এ উৎসবে। নির্মাতারা আসেন তাঁদের সিনেমা দেখাতে। সেসব বিক্রির প্রক্রিয়া
১৩ ঘণ্টা আগে