বিনোদন ডেস্ক
তিনি একজন অদ্ভুত নির্মাতা! বিতর্ক তাঁর সঙ্গী, তাঁর সিনেমা হিট কম ফ্লপ বেশি, তবু তাঁকে অস্বীকার করার উপায় নেই। পুরো ক্যারিয়ারে হিট সিনেমার সংখ্যা মাত্র তিনটি, আর ২৬টি ফ্লপ। এখনো সিনেমা তিনি নিয়মিত বানিয়ে চলেছেন। তবে ১৯৯৮ সালের পর থেকে একটাও হিট হয়নি। ভারতীয় সিনেমায় তবু তাঁকে লিজেন্ড বলে মনে করা হয়। চিনতে পারছেন কে এই বলিউডের সবচেয়ে অসফল পরিচালক? তিনি রাম গোপাল ভার্মা।
সাধারণত সিনে দুনিয়ায় কারও সাফল্য-ব্যর্থতা মাপা হয় বক্স অফিস দিয়ে। বক্স অফিসে যাঁর সিনেমার ফল সবচেয়ে ভালো, সে-ই বেশি সফল। আর বক্স অফিসে ব্যর্থ মানেই তাঁর ক্যারিয়ার ব্যর্থ। এটার ভিত্তিতে বিচার করতে গেলে বলিউডের সবচেয়ে সফল পরিচালকদের মধ্যে রাজকুমার হিরানি, যশ চোপড়া কিংবা হৃষিকেশ মুখোপাধ্যায়—তাঁদের সিনেমা ১০০ শতাংশ সফল।
সফল আরও অনেক পরিচালক আছেন, যাঁদের বেশির ভাগ সিনেমা হিট। কিন্তু রাম গোপাল ভার্মার মতো বেশির ভাগ সিনেমা ফ্লপ, এমন পরিচালক বোধ হয় কমই পাওয়া যাবে। ৩৫ বছরের ক্যারিয়ারে রাম গোপাল ভার্মা ৩৬টি হিন্দি সিনেমা বানিয়েছেন। এক ডজনের কিছু বেশি আছে তামিল, তেলুগু ও কন্নড় ভাষার সিনেমা। প্রযোজনাও করেছেন অনেকগুলো। এই ৩৬টি হিন্দি সিনেমার মধ্যে ২৬টিই বক্স অফিসে একেবারেই মুখ থুবড়ে পড়েছিল।
তাঁর পরিচালিত শেষ তিনটি হিন্দি সিনেমা তো হল থেকে ১ কোটি রুপিও তুলতে পারেনি। একটি সেমি হিট, ছয়টা মোটামুটি আয় করেছে। আর পুরো ক্যারিয়ারে হিন্দি ভাষায় মাত্র তিনটি হিট সিনেমা উপহার দিতে পেরেছেন—‘শিবা’, ‘রঙ্গিলা’ এবং ‘সত্য’, যেগুলোর সবই নব্বইয়ের দশকের কাজ। ১৯৯৮ সালের পর থেকে রাম গোপাল ভার্মার হাতে আর কোনো হিট সিনেমা তৈরি হয়নি।
তার মানে এটা নয় যে রাম গোপাল ভার্মা এখন ভালো সিনেমা বানাতে পারছেন না। তাঁর অনেক সিনেমা নানা মহল থেকে প্রশংসা পেয়েছে। কিন্তু বক্স অফিসে তেমন প্রভাব দেখাতে পারেনি। ‘কোম্পানি’, ‘জঙ্গল’, ‘সরকার’, ‘ডি’, ‘নিঃশব্দ’, ‘আব তাক ছাপ্পান’, ‘রক্তচরিত্র’, ‘নট আ লাভ স্টোরি’, ‘ভিরাপ্পান’ সিনেমাগুলো লগ্নি তুলে আনতে পেরেছে হল থেকে। সমালোচকদের বাহবাও পেয়েছে। তবে গত কয়েক বছরে তাঁর বেশ কিছু সিনেমা অভিযুক্ত হয়েছে অশ্লীলতার দায়ে। হলে তো একেবারেই চলেনি সেগুলো, বরং অনেক বিতর্ক হয়েছে।
বক্স অফিসের সঙ্গে তাঁর এই চিরবৈরিতার কারণেই রাম গোপাল ভার্মাকে বলিউডের সবচেয়ে অসফল পরিচালক বলে মনে করা হয়। তবে, এত ব্যর্থতা সঙ্গী করেও তিনি সিনে আইকন। তাঁর হাত ধরে উঠে এসেছেন মনোজ বাজপেয়ির মতো নামী তারকারা। এ আর রাহমানকে বলিউডে নিয়ে এসেছিলেন তিনি। ভারতীয় সিনেমায় নতুনভাবে গল্প বলতে শিখিয়েছেন রাম গোপাল ভার্মা। পলিটিক্যাল ক্রাইম থ্রিলার তাঁর হাতে পেয়েছে পরিপূর্ণ রূপ। তরুণ নির্মাতাদের চোখে তিনি লিজেন্ড। তাই তো সবচেয়ে অসফল পরিচালক হয়েও তিনি সবচেয়ে সফল।
তিনি একজন অদ্ভুত নির্মাতা! বিতর্ক তাঁর সঙ্গী, তাঁর সিনেমা হিট কম ফ্লপ বেশি, তবু তাঁকে অস্বীকার করার উপায় নেই। পুরো ক্যারিয়ারে হিট সিনেমার সংখ্যা মাত্র তিনটি, আর ২৬টি ফ্লপ। এখনো সিনেমা তিনি নিয়মিত বানিয়ে চলেছেন। তবে ১৯৯৮ সালের পর থেকে একটাও হিট হয়নি। ভারতীয় সিনেমায় তবু তাঁকে লিজেন্ড বলে মনে করা হয়। চিনতে পারছেন কে এই বলিউডের সবচেয়ে অসফল পরিচালক? তিনি রাম গোপাল ভার্মা।
সাধারণত সিনে দুনিয়ায় কারও সাফল্য-ব্যর্থতা মাপা হয় বক্স অফিস দিয়ে। বক্স অফিসে যাঁর সিনেমার ফল সবচেয়ে ভালো, সে-ই বেশি সফল। আর বক্স অফিসে ব্যর্থ মানেই তাঁর ক্যারিয়ার ব্যর্থ। এটার ভিত্তিতে বিচার করতে গেলে বলিউডের সবচেয়ে সফল পরিচালকদের মধ্যে রাজকুমার হিরানি, যশ চোপড়া কিংবা হৃষিকেশ মুখোপাধ্যায়—তাঁদের সিনেমা ১০০ শতাংশ সফল।
সফল আরও অনেক পরিচালক আছেন, যাঁদের বেশির ভাগ সিনেমা হিট। কিন্তু রাম গোপাল ভার্মার মতো বেশির ভাগ সিনেমা ফ্লপ, এমন পরিচালক বোধ হয় কমই পাওয়া যাবে। ৩৫ বছরের ক্যারিয়ারে রাম গোপাল ভার্মা ৩৬টি হিন্দি সিনেমা বানিয়েছেন। এক ডজনের কিছু বেশি আছে তামিল, তেলুগু ও কন্নড় ভাষার সিনেমা। প্রযোজনাও করেছেন অনেকগুলো। এই ৩৬টি হিন্দি সিনেমার মধ্যে ২৬টিই বক্স অফিসে একেবারেই মুখ থুবড়ে পড়েছিল।
তাঁর পরিচালিত শেষ তিনটি হিন্দি সিনেমা তো হল থেকে ১ কোটি রুপিও তুলতে পারেনি। একটি সেমি হিট, ছয়টা মোটামুটি আয় করেছে। আর পুরো ক্যারিয়ারে হিন্দি ভাষায় মাত্র তিনটি হিট সিনেমা উপহার দিতে পেরেছেন—‘শিবা’, ‘রঙ্গিলা’ এবং ‘সত্য’, যেগুলোর সবই নব্বইয়ের দশকের কাজ। ১৯৯৮ সালের পর থেকে রাম গোপাল ভার্মার হাতে আর কোনো হিট সিনেমা তৈরি হয়নি।
তার মানে এটা নয় যে রাম গোপাল ভার্মা এখন ভালো সিনেমা বানাতে পারছেন না। তাঁর অনেক সিনেমা নানা মহল থেকে প্রশংসা পেয়েছে। কিন্তু বক্স অফিসে তেমন প্রভাব দেখাতে পারেনি। ‘কোম্পানি’, ‘জঙ্গল’, ‘সরকার’, ‘ডি’, ‘নিঃশব্দ’, ‘আব তাক ছাপ্পান’, ‘রক্তচরিত্র’, ‘নট আ লাভ স্টোরি’, ‘ভিরাপ্পান’ সিনেমাগুলো লগ্নি তুলে আনতে পেরেছে হল থেকে। সমালোচকদের বাহবাও পেয়েছে। তবে গত কয়েক বছরে তাঁর বেশ কিছু সিনেমা অভিযুক্ত হয়েছে অশ্লীলতার দায়ে। হলে তো একেবারেই চলেনি সেগুলো, বরং অনেক বিতর্ক হয়েছে।
বক্স অফিসের সঙ্গে তাঁর এই চিরবৈরিতার কারণেই রাম গোপাল ভার্মাকে বলিউডের সবচেয়ে অসফল পরিচালক বলে মনে করা হয়। তবে, এত ব্যর্থতা সঙ্গী করেও তিনি সিনে আইকন। তাঁর হাত ধরে উঠে এসেছেন মনোজ বাজপেয়ির মতো নামী তারকারা। এ আর রাহমানকে বলিউডে নিয়ে এসেছিলেন তিনি। ভারতীয় সিনেমায় নতুনভাবে গল্প বলতে শিখিয়েছেন রাম গোপাল ভার্মা। পলিটিক্যাল ক্রাইম থ্রিলার তাঁর হাতে পেয়েছে পরিপূর্ণ রূপ। তরুণ নির্মাতাদের চোখে তিনি লিজেন্ড। তাই তো সবচেয়ে অসফল পরিচালক হয়েও তিনি সবচেয়ে সফল।
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
৪ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৪ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৪ ঘণ্টা আগে