বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
রাশিদ পলাশের ‘তরী’ সিনেমায় অভিনয়ের কথা ছিল পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর। গত সপ্তাহে পরিচালক জানান, থাকছেন না ঋতুপর্ণা, তাঁর জায়গায় অভিনয় করবেন পশ্চিমবঙ্গের আরেক অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাদ দেওয়া হয়েছে ঋতুপর্ণাকে। তবে এমন খবরে বিব্রত হয়েছেন ঋতুপর্ণা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, পরিচালকের সঙ্গে তাঁর কোনো চুক্তিই হয়নি, তাহলে বাদ পড়ার প্রসঙ্গে এল কীভাবে!
ঋতুপর্ণা বলেন, ‘এ সিনেমা নিয়ে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল, কিন্তু আমি কিছু ফাইনাল করিনি। চিত্রনাট্যে কিছু পরিবর্তন চেয়েছিলাম। আমাকে নতুন করে স্ক্রিপ্ট পাঠানোর কথা ছিল। তবে তাঁরা পাঠাননি। আমি জানিয়ে দিয়েছিলাম, চিত্রনাট্য ঠিক না হলে আমি কাজ করব না। ফলে আমার সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি। তাই নেওয়া বা বাদ দেওয়া—কোনো প্রসঙ্গই উঠতে পারে না।’
সিনেমা থেকে বাদ দেওয়া প্রসঙ্গে পরিচালকের মন্তব্যে বিব্রত হয়েছেন ঋতুপর্ণা। তিনি বলেন, ‘পরিচালক আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। এর পর থেকে যেসব গল্প বানানো হচ্ছে, সেগুলো আমার অজানা। এভাবে কোনো অভিনেতার নাম ব্যবহার করে পাবলিসিটি করার বিষয়টা আমার সত্যি জানা নেই। যথাযথ নিরাপত্তা না থাকার কারণে আমাকে নিয়ে তাঁরা শুট করতে পারবেন না, সেটা আলাদা বিষয়। তবে তাঁরা যেভাবে বিষয়টাকে সামনে আনছেন, সেটা সঠিক নয়।’
ঋতুপর্ণার সঙ্গে চুক্তি না হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন নির্মাতা রাশিদ পলাশ নিজেও। তিনি বলেন, ‘এটি সত্যি তাঁর সঙ্গে আমাদের কোনো চুক্তি হয়নি। সে কারণেই তাঁকে ছাড়া কাজটি করার সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হয়েছে। জুলাই-আগস্টের পর দেশে নানা ধরনের পটপরিবর্তন হচ্ছে। আমি চাইনি তরীতে এর কোনো প্রভাব পড়ুক। আমাদের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এই মুহূর্তে ঋতুপর্ণাকে নিয়ে কাজ করতে চাইছেন না। এ কারণেই ঋতুপর্ণার পরিবর্তে শ্রীলেখাকে যুক্ত করা।’
গুঞ্জন আছে, তরী থেকে ঋতুপর্ণার বাদ পড়ার নেপথ্যে রয়েছেন অভিনেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য ফেরদৌস। তাঁর সঙ্গে অনেক দিনের বন্ধুত্ব ঋতুপর্ণার। নির্মাতা চাননি, ফেরদৌসের সূত্র ধরে সিনেমার শুটিং ও মুক্তিতে কোনো প্রতিবন্ধকতা তৈরি হোক। অন্যদিকে, বাংলাদেশের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পক্ষে সরব ছিলেন শ্রীলেখা, তাই তাঁকে যুক্ত করা হয়েছে এ সিনেমায়।
তরীর গল্প লিখেছেন আহাদুর রহমান। চিত্রনাট্য করেছেন গোলাম রাব্বানী। প্রযোজনা করছে পুণ্য ফিল্মস। ইতিমধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তবর্তী এলাকায় হয়েছে তরী সিনেমার প্রথম লটের শুটিং। আগামী বছরের শুরুর দিকে বাকি অংশের শুটিংয়ের পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে জানান নির্মাতা।
রাশিদ পলাশের ‘তরী’ সিনেমায় অভিনয়ের কথা ছিল পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর। গত সপ্তাহে পরিচালক জানান, থাকছেন না ঋতুপর্ণা, তাঁর জায়গায় অভিনয় করবেন পশ্চিমবঙ্গের আরেক অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাদ দেওয়া হয়েছে ঋতুপর্ণাকে। তবে এমন খবরে বিব্রত হয়েছেন ঋতুপর্ণা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, পরিচালকের সঙ্গে তাঁর কোনো চুক্তিই হয়নি, তাহলে বাদ পড়ার প্রসঙ্গে এল কীভাবে!
ঋতুপর্ণা বলেন, ‘এ সিনেমা নিয়ে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল, কিন্তু আমি কিছু ফাইনাল করিনি। চিত্রনাট্যে কিছু পরিবর্তন চেয়েছিলাম। আমাকে নতুন করে স্ক্রিপ্ট পাঠানোর কথা ছিল। তবে তাঁরা পাঠাননি। আমি জানিয়ে দিয়েছিলাম, চিত্রনাট্য ঠিক না হলে আমি কাজ করব না। ফলে আমার সঙ্গে কোনো চুক্তি হয়নি। তাই নেওয়া বা বাদ দেওয়া—কোনো প্রসঙ্গই উঠতে পারে না।’
সিনেমা থেকে বাদ দেওয়া প্রসঙ্গে পরিচালকের মন্তব্যে বিব্রত হয়েছেন ঋতুপর্ণা। তিনি বলেন, ‘পরিচালক আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। এর পর থেকে যেসব গল্প বানানো হচ্ছে, সেগুলো আমার অজানা। এভাবে কোনো অভিনেতার নাম ব্যবহার করে পাবলিসিটি করার বিষয়টা আমার সত্যি জানা নেই। যথাযথ নিরাপত্তা না থাকার কারণে আমাকে নিয়ে তাঁরা শুট করতে পারবেন না, সেটা আলাদা বিষয়। তবে তাঁরা যেভাবে বিষয়টাকে সামনে আনছেন, সেটা সঠিক নয়।’
ঋতুপর্ণার সঙ্গে চুক্তি না হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন নির্মাতা রাশিদ পলাশ নিজেও। তিনি বলেন, ‘এটি সত্যি তাঁর সঙ্গে আমাদের কোনো চুক্তি হয়নি। সে কারণেই তাঁকে ছাড়া কাজটি করার সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হয়েছে। জুলাই-আগস্টের পর দেশে নানা ধরনের পটপরিবর্তন হচ্ছে। আমি চাইনি তরীতে এর কোনো প্রভাব পড়ুক। আমাদের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এই মুহূর্তে ঋতুপর্ণাকে নিয়ে কাজ করতে চাইছেন না। এ কারণেই ঋতুপর্ণার পরিবর্তে শ্রীলেখাকে যুক্ত করা।’
গুঞ্জন আছে, তরী থেকে ঋতুপর্ণার বাদ পড়ার নেপথ্যে রয়েছেন অভিনেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য ফেরদৌস। তাঁর সঙ্গে অনেক দিনের বন্ধুত্ব ঋতুপর্ণার। নির্মাতা চাননি, ফেরদৌসের সূত্র ধরে সিনেমার শুটিং ও মুক্তিতে কোনো প্রতিবন্ধকতা তৈরি হোক। অন্যদিকে, বাংলাদেশের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পক্ষে সরব ছিলেন শ্রীলেখা, তাই তাঁকে যুক্ত করা হয়েছে এ সিনেমায়।
তরীর গল্প লিখেছেন আহাদুর রহমান। চিত্রনাট্য করেছেন গোলাম রাব্বানী। প্রযোজনা করছে পুণ্য ফিল্মস। ইতিমধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তবর্তী এলাকায় হয়েছে তরী সিনেমার প্রথম লটের শুটিং। আগামী বছরের শুরুর দিকে বাকি অংশের শুটিংয়ের পরিকল্পনা করা হচ্ছে বলে জানান নির্মাতা।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
৬ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি করে দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে। যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
৭ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে