বিনোদন ডেস্ক
সিনেমার প্রিমিয়ারে অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে বিরক্ত টালিউড অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। এতটাই বিরক্ত যে, জানিয়ে দিলেন, আর কোনো সিনেমার প্রিমিয়ারে যাবেন না তিনি। সেই কথা জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখলেন, ‘আমাকে আর নিমন্ত্রণ করবেন না। মুখের ওপর না বলতে না পারলে হাসিমুখে কাটিয়ে দেব।’
ফেসবুকে স্বস্তিকা লেখেন, ‘আমি এখন থেকে আর কোনো সিনেমার প্রিমিয়ারে যাব না। নিজের সিনেমারও না। পরের সিনেমারও না। এমনিতেও কম যাই, সে নিজের হোক বা পরের।’
এমন সিদ্ধান্তের কারণ জানিয়ে তিনি লেখেন, ‘সবার হাতে ফোন। সমস্ত ফুটেজ ওই ফোনেই তোলা হচ্ছে। কে আসলে মিডিয়া, আর কে ব্লগার, ইনফ্লুয়েন্সার—বোঝার উপায় নেই। কেনই-বা তাদের বাইট দেব বা তাদের ফোনে বন্দী হব, জানি না। হঠাৎ করে এই শহরে সবাই পাপারাজ্জি। আর কোনো ডেকোরাম নেই, কোনো নির্ধারিত জায়গা নেই যেখানে ফটোগ্রাফাররা দাঁড়াবেন। সবাই গায়ের ওপর উঠে পড়ে, পারলে নাকের ফুটোর মধ্যে মোবাইল গুঁজে দিতে পারলেই ব্যস, বেস্ট রিলটা বানিয়ে ফেলবে। আমার ছবি তুলতে গিয়ে সেদিন ট্রেলার লঞ্চ অনুষ্ঠানে আমাকেই ধাক্কা মেরে ফেলে দিল। এত ঠেলাঠেলি-ধাক্কাধাক্কি পোষায় না। আমি বাউন্সার নিয়ে ঘুরতে অক্ষম, সক্ষম হতেও চাই না। রাস্তাঘাটে শুটিং করতে হয় ঠিকই, কিন্তু তার বাইরে নিজের সিনেমা দেখতে গিয়ে যদি পেছনে বাউন্সার নিয়ে যেতে হয়—নইলে মানুষ গায়ে উঠে পড়বে, তাহলে সেখানে না যাওয়াই ভালো।’
সিনেমার প্রিমিয়ারে বেশির ভাগ সময়ে পর্দার পেছনে কাজ করা মানুষদের আমন্ত্রণ করা হয় না বলেও অভিযোগ করেন স্বস্তিকা। তিনি লেখেন, ‘অর্ধেক সময়েই ক্রু সদস্যদের ডাকা হয় না। যে প্রোডাকশন দাদারা মুখের কাছে জল, চা, খাবার ধরল, গরমের দিনে গ্লুকোজ গুলে নিয়ে এল, তাদের প্রিমিয়ারে নিমন্ত্রণ করাটা অনেক বেশি প্রয়োজনীয়। বাবার সঙ্গে বাবার অনেক সিনেমার বিশেষ প্রদর্শনীতে গিয়েছি। “টগরি” দেখতে গিয়েছিলাম নবীনা প্রেক্ষাগৃহে। বাবা ও সন্ধ্যা রায় ছিলেন সেই সিনেমাতে। তখন সকল কাস্ট, ক্রুকে ডাকা হতো। পরিচালক থেকে হিরো এবং জামাকাপড় যে ইস্তিরি করেছে, তাকেও। এখন শুধু দেখনদারিতে এসে ঠেকেছে সব। আর খাপ খাওয়ানো যাচ্ছে না। একরাশ বিরক্তি নিয়ে বাড়ি ফেরার চেয়ে পরে না হয় টিকিট কেটে দেখে নেব। এমনিও অন্যদের সিনেমা টিকিট কেটেই দেখি। এবার থেকে নিজেরটাও তাই করব।’
সিনেমার প্রিমিয়ারে নিমন্ত্রণ না করার অনুরোধ জানিয়ে স্বস্তিকা লেখেন, ‘আমাকে আর নিমন্ত্রণ করবেন না। মুখের ওপর না বলতে না পারলে হাসিমুখে কাটিয়ে দেব। আমি যে সিনেমায় কাজ করব, জীবন উজাড় করে তার প্রচার করব। কিন্তু প্রিমিয়ারে পৌঁছে এক হাজারটা বাইট আর আরও কয়েক শ সেলফি আর বাজে ছবি তুলতে পারছি না।’
সিনেমার প্রিমিয়ারে অতিরিক্ত ভিড়ের কারণে বিরক্ত টালিউড অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখার্জি। এতটাই বিরক্ত যে, জানিয়ে দিলেন, আর কোনো সিনেমার প্রিমিয়ারে যাবেন না তিনি। সেই কথা জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখলেন, ‘আমাকে আর নিমন্ত্রণ করবেন না। মুখের ওপর না বলতে না পারলে হাসিমুখে কাটিয়ে দেব।’
ফেসবুকে স্বস্তিকা লেখেন, ‘আমি এখন থেকে আর কোনো সিনেমার প্রিমিয়ারে যাব না। নিজের সিনেমারও না। পরের সিনেমারও না। এমনিতেও কম যাই, সে নিজের হোক বা পরের।’
এমন সিদ্ধান্তের কারণ জানিয়ে তিনি লেখেন, ‘সবার হাতে ফোন। সমস্ত ফুটেজ ওই ফোনেই তোলা হচ্ছে। কে আসলে মিডিয়া, আর কে ব্লগার, ইনফ্লুয়েন্সার—বোঝার উপায় নেই। কেনই-বা তাদের বাইট দেব বা তাদের ফোনে বন্দী হব, জানি না। হঠাৎ করে এই শহরে সবাই পাপারাজ্জি। আর কোনো ডেকোরাম নেই, কোনো নির্ধারিত জায়গা নেই যেখানে ফটোগ্রাফাররা দাঁড়াবেন। সবাই গায়ের ওপর উঠে পড়ে, পারলে নাকের ফুটোর মধ্যে মোবাইল গুঁজে দিতে পারলেই ব্যস, বেস্ট রিলটা বানিয়ে ফেলবে। আমার ছবি তুলতে গিয়ে সেদিন ট্রেলার লঞ্চ অনুষ্ঠানে আমাকেই ধাক্কা মেরে ফেলে দিল। এত ঠেলাঠেলি-ধাক্কাধাক্কি পোষায় না। আমি বাউন্সার নিয়ে ঘুরতে অক্ষম, সক্ষম হতেও চাই না। রাস্তাঘাটে শুটিং করতে হয় ঠিকই, কিন্তু তার বাইরে নিজের সিনেমা দেখতে গিয়ে যদি পেছনে বাউন্সার নিয়ে যেতে হয়—নইলে মানুষ গায়ে উঠে পড়বে, তাহলে সেখানে না যাওয়াই ভালো।’
সিনেমার প্রিমিয়ারে বেশির ভাগ সময়ে পর্দার পেছনে কাজ করা মানুষদের আমন্ত্রণ করা হয় না বলেও অভিযোগ করেন স্বস্তিকা। তিনি লেখেন, ‘অর্ধেক সময়েই ক্রু সদস্যদের ডাকা হয় না। যে প্রোডাকশন দাদারা মুখের কাছে জল, চা, খাবার ধরল, গরমের দিনে গ্লুকোজ গুলে নিয়ে এল, তাদের প্রিমিয়ারে নিমন্ত্রণ করাটা অনেক বেশি প্রয়োজনীয়। বাবার সঙ্গে বাবার অনেক সিনেমার বিশেষ প্রদর্শনীতে গিয়েছি। “টগরি” দেখতে গিয়েছিলাম নবীনা প্রেক্ষাগৃহে। বাবা ও সন্ধ্যা রায় ছিলেন সেই সিনেমাতে। তখন সকল কাস্ট, ক্রুকে ডাকা হতো। পরিচালক থেকে হিরো এবং জামাকাপড় যে ইস্তিরি করেছে, তাকেও। এখন শুধু দেখনদারিতে এসে ঠেকেছে সব। আর খাপ খাওয়ানো যাচ্ছে না। একরাশ বিরক্তি নিয়ে বাড়ি ফেরার চেয়ে পরে না হয় টিকিট কেটে দেখে নেব। এমনিও অন্যদের সিনেমা টিকিট কেটেই দেখি। এবার থেকে নিজেরটাও তাই করব।’
সিনেমার প্রিমিয়ারে নিমন্ত্রণ না করার অনুরোধ জানিয়ে স্বস্তিকা লেখেন, ‘আমাকে আর নিমন্ত্রণ করবেন না। মুখের ওপর না বলতে না পারলে হাসিমুখে কাটিয়ে দেব। আমি যে সিনেমায় কাজ করব, জীবন উজাড় করে তার প্রচার করব। কিন্তু প্রিমিয়ারে পৌঁছে এক হাজারটা বাইট আর আরও কয়েক শ সেলফি আর বাজে ছবি তুলতে পারছি না।’
গত নভেম্বরে ফার্স্ট লুক পোস্টার প্রকাশ করে আদর আজাদ ও বুবলী অভিনীত ‘পিনিক’ সিনেমার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। জানানো হয়েছিল, রোজার ঈদে মুক্তির লক্ষ্য নিয়ে তৈরি হচ্ছে সিনেমাটি। শেষ পর্যন্ত ঈদে মুক্তি দেওয়া সম্ভব হয়নি। রোজার ঈদে না এলেও কোরবানির ঈদে প্রেক্ষাগৃহে আসবে পিনিক। আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি
৬ ঘণ্টা আগেআজ ২৯ এপ্রিল, আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস। এ উপলক্ষে রাত ১০টা ৩০ মিনিটে মাছরাঙা টেলিভিশন প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠান ‘মায়া বেঙ্গল ইন মোশন’। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানের একটি কনভেনশন সেন্টারে আয়োজন করা হয়েছিল অনুষ্ঠানটি। সেটি আজ প্রচার করা হবে দর্শকদের জন্য।
৬ ঘণ্টা আগে‘বজরঙ্গি ভাইজান’ দেখে চোখ ভিজেছিল দর্শকদের। ২০১৫ সালে মুক্তি পাওয়া সিনেমাটি প্রায় ৯৬৯ কোটি রুপি ব্যবসা করেছিল। শুধু টাকার অঙ্ক নয়, সালমানের ক্যারিয়ারও সমৃদ্ধ করেছিল হনুমানভক্ত পবন কল্যাণ আর এক বোবা শিশুর ঘরে ফেরার এই গল্প। অনেক দিন ধরে গুঞ্জন, আসতে পারে বজরঙ্গি ভাইজান-এর সিকুয়েল। এবার সেই গুঞ্জনের
৬ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় কোরিয়ান সিরিজ ‘ডিসেন্ডেন্টস অব দ্য সান’ এবার দেখা যাবে বাংলায়। ভিউজ অ্যান্ড ভিশনসের পরিবেশনায় আগামী ১ মে থেকে স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম টফিতে দেখা যাবে সিরিজটির বাংলা সংস্করণ।
৬ ঘণ্টা আগে