বিনোদন প্রতিবেদক
ঢাকা: নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছিলেন রুদ্রনীল ঘোষ। তাতে বিপক্ষকে অভিবাদন, ভবিষ্যতের আকাঙ্ক্ষা ইত্যাদি নিয়ে কয়েকটি বাক্য লিখেছিলেন। সেই পোস্টের নীচে কমেন্টের সংখ্যা ছাড়িয়েছে চৌদ্দ হাজার! এবং তার সিংহভাগই সরাসরি আক্রমণ। ‘এ বার কোন দলে?’, ‘আপনার সাতে পাঁচে মিলে বারোটা বাজল’ কিংবা ‘কখন যে ফের তৃণমূল হয়ে যাবেন, ধরতে পারবেন না’— এই জাতীয় মিম ও মশকরায় আরও একবার ট্রোলের শিকার রুদ্রনীল। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সহকর্মী অনেকেই। ভারতের বিধানসভা নির্বাচনে জয় পরাজয় অনেক তারকারাই হয়েছে। কিন্তু সকলের হাসির পাত্র, ক্ষোভের জায়গা যেন এক রুদ্রনীলই।
রুদ্রনীলকে নিয়ে ‘রগড়ে দেওয়া’র মিম শেয়ার করেছেন তাঁর কাছের বন্ধু পরিচালক সৃজিত মুখার্জি। রুদ্রনীলের পোস্টে সমাজ পার্টির ঠিকানা লিখে দিয়েছেন অনিকেত চট্টোপাধ্যায়। দেবেশ চট্টোপাধ্যায় মনে করিয়ে দিয়েছেন নবারুণ ভট্টাচার্যর জনপ্রিয় কাল্পনিক চরিত্র ‘ফ্যাতাড়ু’র কয়েকটি লাইন। রুদ্রনীলের দাবি, তাঁকে ব্যক্তিগত ভাবে ছুঁতে পারে না এ সব সমালোচনা। ‘অনিকেত, দেবেশকে কখনও মানুষের পাশে থাকতে দেখিনি সরাসরি। অনিকেত কোন রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন, সেটাই তো আজ অবধি বুঝতে পারিনি। উনি মাঝেমাঝেই এঁকে তাঁকে গালাগালি দেন, সেটা জানি। আর দেবেশের সঙ্গে দীর্ঘ দিন থিয়েটার করেছি, একটা ভাল স্মৃতি আছে, এটুকুই। এঁদের মতো পণ্ডিত না হলেও আমি একটু তো পড়াশোনা করেছি। তাই এ সবের জবাব দিতে রুচিতে বাধে। তবে এই তর্কগুলো থাকবেই। এটাই সুস্থতা।’ অকপটে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন।
যারা তার সমালোচনা করছেন পরাজিত হলেও তাঁদের ছেড়ে কথা বলছেন না। ‘বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে কারা কথা বলছেন? কারা বামপন্থী আর কারা তৃণমূল, বিগত ছ’মাসে গুলিয়ে গিয়েছে। যাঁরা তৃণমূলকে উঠতে বসতে সমালোচনা করতেন, চোর বলতেন, তাঁরা বিজেপিকে পরাস্ত করতে গিয়ে তৃণমূলকে সমর্থন করেছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকে আবার গান বানিয়েছেন। তৃণমূল জমানায় পশ্চিমবঙ্গের মানুষের প্রাপ্য অধিকার থেকে যে লাগাতার চুরি হয়েছে, সেটা নিয়ে সেই গানে কেউ একটা শব্দও কিন্তু বলেননি।’ পাল্টা অভিযোগ রুদ্রনীলের।
নিজে পরাভূত হলেও বিরোধী শিবিরের বন্ধু রাজ চক্রবর্তী, কাঞ্চন মল্লিকের জয়ে তিনি অখুশি নন, ‘ওরা যে রাজনীতি নিয়ে আগ্রহী, সেটা আগে জানতাম না। এসেই জয় পেয়েছে, এতে আমি খুশি। আশা করব, ওদের কাজ করতে দেওয়া হবে।’
নিজের পুরনো অবস্থানে অনড় রুদ্রনীল, ‘যেখানে ভাল লাগবে না, সেখানে থাকব না। যখন দেখেছিলাম, সাধারণ মানুষ যে কথা বলছেন বামপন্থী নেতারা তার থেকে অনেক দূরে, তখন দল ছেড়ে বেরিয়ে এসেছিলাম। তৃণমূলে এসে দেখলাম, দেদার চুরি-জোচ্চুরি। তাই সে দলও ছেড়েছি। আমি সৎ পথেই আছি তো ভাই।’
সূত্র: আনন্দবাজার, সংবাদ প্রতিদিন
ঢাকা: নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছিলেন রুদ্রনীল ঘোষ। তাতে বিপক্ষকে অভিবাদন, ভবিষ্যতের আকাঙ্ক্ষা ইত্যাদি নিয়ে কয়েকটি বাক্য লিখেছিলেন। সেই পোস্টের নীচে কমেন্টের সংখ্যা ছাড়িয়েছে চৌদ্দ হাজার! এবং তার সিংহভাগই সরাসরি আক্রমণ। ‘এ বার কোন দলে?’, ‘আপনার সাতে পাঁচে মিলে বারোটা বাজল’ কিংবা ‘কখন যে ফের তৃণমূল হয়ে যাবেন, ধরতে পারবেন না’— এই জাতীয় মিম ও মশকরায় আরও একবার ট্রোলের শিকার রুদ্রনীল। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সহকর্মী অনেকেই। ভারতের বিধানসভা নির্বাচনে জয় পরাজয় অনেক তারকারাই হয়েছে। কিন্তু সকলের হাসির পাত্র, ক্ষোভের জায়গা যেন এক রুদ্রনীলই।
রুদ্রনীলকে নিয়ে ‘রগড়ে দেওয়া’র মিম শেয়ার করেছেন তাঁর কাছের বন্ধু পরিচালক সৃজিত মুখার্জি। রুদ্রনীলের পোস্টে সমাজ পার্টির ঠিকানা লিখে দিয়েছেন অনিকেত চট্টোপাধ্যায়। দেবেশ চট্টোপাধ্যায় মনে করিয়ে দিয়েছেন নবারুণ ভট্টাচার্যর জনপ্রিয় কাল্পনিক চরিত্র ‘ফ্যাতাড়ু’র কয়েকটি লাইন। রুদ্রনীলের দাবি, তাঁকে ব্যক্তিগত ভাবে ছুঁতে পারে না এ সব সমালোচনা। ‘অনিকেত, দেবেশকে কখনও মানুষের পাশে থাকতে দেখিনি সরাসরি। অনিকেত কোন রাজনীতিতে বিশ্বাস করেন, সেটাই তো আজ অবধি বুঝতে পারিনি। উনি মাঝেমাঝেই এঁকে তাঁকে গালাগালি দেন, সেটা জানি। আর দেবেশের সঙ্গে দীর্ঘ দিন থিয়েটার করেছি, একটা ভাল স্মৃতি আছে, এটুকুই। এঁদের মতো পণ্ডিত না হলেও আমি একটু তো পড়াশোনা করেছি। তাই এ সবের জবাব দিতে রুচিতে বাধে। তবে এই তর্কগুলো থাকবেই। এটাই সুস্থতা।’ অকপটে এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন।
যারা তার সমালোচনা করছেন পরাজিত হলেও তাঁদের ছেড়ে কথা বলছেন না। ‘বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে কারা কথা বলছেন? কারা বামপন্থী আর কারা তৃণমূল, বিগত ছ’মাসে গুলিয়ে গিয়েছে। যাঁরা তৃণমূলকে উঠতে বসতে সমালোচনা করতেন, চোর বলতেন, তাঁরা বিজেপিকে পরাস্ত করতে গিয়ে তৃণমূলকে সমর্থন করেছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকে আবার গান বানিয়েছেন। তৃণমূল জমানায় পশ্চিমবঙ্গের মানুষের প্রাপ্য অধিকার থেকে যে লাগাতার চুরি হয়েছে, সেটা নিয়ে সেই গানে কেউ একটা শব্দও কিন্তু বলেননি।’ পাল্টা অভিযোগ রুদ্রনীলের।
নিজে পরাভূত হলেও বিরোধী শিবিরের বন্ধু রাজ চক্রবর্তী, কাঞ্চন মল্লিকের জয়ে তিনি অখুশি নন, ‘ওরা যে রাজনীতি নিয়ে আগ্রহী, সেটা আগে জানতাম না। এসেই জয় পেয়েছে, এতে আমি খুশি। আশা করব, ওদের কাজ করতে দেওয়া হবে।’
নিজের পুরনো অবস্থানে অনড় রুদ্রনীল, ‘যেখানে ভাল লাগবে না, সেখানে থাকব না। যখন দেখেছিলাম, সাধারণ মানুষ যে কথা বলছেন বামপন্থী নেতারা তার থেকে অনেক দূরে, তখন দল ছেড়ে বেরিয়ে এসেছিলাম। তৃণমূলে এসে দেখলাম, দেদার চুরি-জোচ্চুরি। তাই সে দলও ছেড়েছি। আমি সৎ পথেই আছি তো ভাই।’
সূত্র: আনন্দবাজার, সংবাদ প্রতিদিন
চলে গেলেন লোকসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীন। আজ শনিবার রাত ১০টা ১৫ মিনিটে তিনি মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৩। তিনি স্বামী ও চার সন্তান রেখে গেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলা গানের জনপ্রিয় ও কিংবদন্তি কণ্ঠশিল্পী এন্ড্রু কিশোর। ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে ২০২০ সালের ৬ জুলাই ৬৪ বছর বয়সে মারা যান প্লেব্যাক সম্রাটখ্যাত এই শিল্পী। মৃত্যুর পাঁচ বছর পর তাঁর নামে পাঠানো হয়েছে বকেয়া কর পরিশোধের নোটিশ।
৩ ঘণ্টা আগেএকসময়ের টিভি নাটকের নিয়মিত মুখ অভিনেতা ওমর আয়াজ অনি থাকেন অস্ট্রেলিয়ায়। পাঁচ বছর পর সম্প্রতি দেশে ফিরেছেন তিনি। আবার দেশের মিডিয়ায় নিয়মিত হওয়ার ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন অনি। ইতিমধ্যে বিজ্ঞাপন, ওটিটি ও সিনেমা নিয়ে নির্মাতাদের সঙ্গে কথা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এই অভিনেতা।
১৭ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার না করলেও চলচ্চিত্র অভিনেতা আলমগীরের নামে রয়েছে বেশ কিছু ভুয়া অ্যাকাউন্ট। আছে ফ্যান গ্রুপও। আলমগীরের ছবি ও নাম ব্যবহার করে তৈরি এসব আইডি ও গ্রুপ নিয়ে সতর্ক করলেন তাঁর মেয়ে সংগীতশিল্পী আঁখি আলমগীর।
১৭ ঘণ্টা আগে