আরিয়ান-কাণ্ডে ভারতীয় কেন্দ্রীয় মাদক নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (এনসিবি) বেশ কিছু অভিযোগকে আমলে নিলেন না দেশটির হাইকোর্ট। পাশাপাশি এনসিবি যে জবানবন্দি জমা দিয়েছিল, তার আইনি ভিত্তি নেই বলে উল্লেখ করা হয়েছে। জানিয়ে দেওয়া হয়, এটা কেবল তদন্তের প্রয়োজনে ব্যবহার হতে পারে। বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খানের মাদক মামলার জামিনের নির্দেশনাপত্রে বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত লিখেছেন বোম্বে হাইকোর্ট।
গত ২৮ অক্টোবর মাদক মামলায় জামিন পান আরিয়ান। মুম্বাইয়ের আর্থার রোড জেল থেকে ছাড়া পান ৩১ অক্টোবর। শনিবার সেই মামলার বিস্তারিত রায় প্রকাশ করেছে বোম্বে হাইকোর্ট। ১৪ পৃষ্ঠার রায়ে বিচারপতি নীতিন সামব্রে জানিয়েছেন, মাদক মামলায় আরিয়ানদের গভীর উদ্দেশ্য ছিল বলে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর (এনসিবি) পক্ষ থেকে যে দাবি করা হয়েছে, তা খারিজ করে দেওয়া হচ্ছে। হাইকোর্ট জানিয়েছেন, অভিযুক্তরা ক্রুজে যাচ্ছিলেন- শুধু সেই ভিত্তিতে তাঁদের বিরুদ্ধে মাদক আইনের ২৯ নম্বর ধারা প্রয়োগ করা যাবে না।
বিচারপতি জানিয়েছেন, অভিযোগের ভিত্তি হিসেবে আবেদনকারীদের কাছে কোনো মাদক ছিল কি না, তা আদালতকে খতিয়ে দেখতে হবে। সেখানে আরিয়ানের থেকে কোনো মাদক উদ্ধার হয়নি। আরবাজ এবং মুনমুনের থেকে যে মাদক উদ্ধার করা হয়েছে, তা মাদক আইন অনুযায়ী ‘কম’। সেই পরিস্থিতিতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের ধারা প্রয়োগ করতে ‘ইতিবাচক প্রমাণ’ লাগবে। যা থেকে বোঝা যাবে যে, বেআইনি কাজ করতে কোনো রকম চুক্তি হয়েছিল আরিয়ানদের কিংবা পূর্বনির্ধারিত কোনো বিষয় ছিল। কিন্তু প্রাথমিকভাবে তেমন কোনো বিষয় মেলেনি। আপাতত যা তদন্ত হয়েছে, তা থেকে উঠে এসেছে যে মুনমুনের সঙ্গে যাননি আরিয়ান এবং আরবাজ।
পাশাপাশি আরিয়ানের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটেও কোনো ষড়যন্ত্রের প্রমাণ মেলেনি বলে জামিনের রায়ে জানিয়েছেন হাইকোর্ট। রায়ে জানানো হয়েছে, শাহরুখ খানের পুত্রের ফোন থেকে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট পাওয়া গিয়েছে, তা খুঁটিয়ে দেখার পর এমন কোনো প্রমাণ মেলেনি, যা থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে আরিয়ান এবং আরবাজ বা আরিয়ান, আরবাজ এবং মুনমুন বা অন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে কোনো ষড়যন্ত্র তৈরি করা হয়েছিল। যেহেতু ষড়যন্ত্রের কোনো প্রমাণ মেলেনি, তাই ৩৭ ধারায় জামিনের কঠোর নিয়ম কার্যকর হবে না।
আরিয়ান-কাণ্ডে ভারতীয় কেন্দ্রীয় মাদক নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (এনসিবি) বেশ কিছু অভিযোগকে আমলে নিলেন না দেশটির হাইকোর্ট। পাশাপাশি এনসিবি যে জবানবন্দি জমা দিয়েছিল, তার আইনি ভিত্তি নেই বলে উল্লেখ করা হয়েছে। জানিয়ে দেওয়া হয়, এটা কেবল তদন্তের প্রয়োজনে ব্যবহার হতে পারে। বলিউড সুপারস্টার শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খানের মাদক মামলার জামিনের নির্দেশনাপত্রে বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত লিখেছেন বোম্বে হাইকোর্ট।
গত ২৮ অক্টোবর মাদক মামলায় জামিন পান আরিয়ান। মুম্বাইয়ের আর্থার রোড জেল থেকে ছাড়া পান ৩১ অক্টোবর। শনিবার সেই মামলার বিস্তারিত রায় প্রকাশ করেছে বোম্বে হাইকোর্ট। ১৪ পৃষ্ঠার রায়ে বিচারপতি নীতিন সামব্রে জানিয়েছেন, মাদক মামলায় আরিয়ানদের গভীর উদ্দেশ্য ছিল বলে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর (এনসিবি) পক্ষ থেকে যে দাবি করা হয়েছে, তা খারিজ করে দেওয়া হচ্ছে। হাইকোর্ট জানিয়েছেন, অভিযুক্তরা ক্রুজে যাচ্ছিলেন- শুধু সেই ভিত্তিতে তাঁদের বিরুদ্ধে মাদক আইনের ২৯ নম্বর ধারা প্রয়োগ করা যাবে না।
বিচারপতি জানিয়েছেন, অভিযোগের ভিত্তি হিসেবে আবেদনকারীদের কাছে কোনো মাদক ছিল কি না, তা আদালতকে খতিয়ে দেখতে হবে। সেখানে আরিয়ানের থেকে কোনো মাদক উদ্ধার হয়নি। আরবাজ এবং মুনমুনের থেকে যে মাদক উদ্ধার করা হয়েছে, তা মাদক আইন অনুযায়ী ‘কম’। সেই পরিস্থিতিতে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের ধারা প্রয়োগ করতে ‘ইতিবাচক প্রমাণ’ লাগবে। যা থেকে বোঝা যাবে যে, বেআইনি কাজ করতে কোনো রকম চুক্তি হয়েছিল আরিয়ানদের কিংবা পূর্বনির্ধারিত কোনো বিষয় ছিল। কিন্তু প্রাথমিকভাবে তেমন কোনো বিষয় মেলেনি। আপাতত যা তদন্ত হয়েছে, তা থেকে উঠে এসেছে যে মুনমুনের সঙ্গে যাননি আরিয়ান এবং আরবাজ।
পাশাপাশি আরিয়ানের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটেও কোনো ষড়যন্ত্রের প্রমাণ মেলেনি বলে জামিনের রায়ে জানিয়েছেন হাইকোর্ট। রায়ে জানানো হয়েছে, শাহরুখ খানের পুত্রের ফোন থেকে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট পাওয়া গিয়েছে, তা খুঁটিয়ে দেখার পর এমন কোনো প্রমাণ মেলেনি, যা থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে আরিয়ান এবং আরবাজ বা আরিয়ান, আরবাজ এবং মুনমুন বা অন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গে কোনো ষড়যন্ত্র তৈরি করা হয়েছিল। যেহেতু ষড়যন্ত্রের কোনো প্রমাণ মেলেনি, তাই ৩৭ ধারায় জামিনের কঠোর নিয়ম কার্যকর হবে না।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
১০ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি করে দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে। যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১২ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগে