বিনোদন ডেস্ক
বিভিন্ন সময় বলিউড তারকাদের অনর্থক চাহিদার সমালোচনা করেছেন পরিচালক অনুরাগ কশ্যপ, ফারাহ খান, অভিনেতা নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকীসহ অনেকে। তাঁদের দাবি, তারকাদের বিলাসবহুল জীবনযাপনের খরচ মেটাতে হয় সিনেমার প্রযোজকদের। বেশির ভাগ তারকা শুটিং সেটে চার-পাঁচটি করে ভ্যানিটি ভ্যান নিয়ে যান—কোনোটিতে মেকআপ নেন, কোনোটিতে রান্না হয়, কোনোটিতে জিম কিংবা মিটিং। এসব ভ্যানের খরচ যায় সিনেমার বাজেট থেকে। এ ছাড়া তারকাদের ড্রাইভার কিংবা সহকারীদের টাকাও দিতে হয় প্রযোজককে।
তার ওপর তো তারকাদের নানা টালবাহানা লেগেই থাকে। বেশির ভাগ তারকা শুটিং সেটে আসেন ১০-১২ জন সহকারী নিয়ে। এতে একদিকে যেমন সিনেমার খরচ বেড়ে যায়, প্রযোজকেরাও পড়েন ক্ষতির মুখে। বিষয়টি নিয়ে এবার সরব হলেন আমির খানও। তিনি জানালেন, তারকাদের এমন অনর্থক চাহিদা শুধু অদ্ভুত নয়, লজ্জাজনকও বটে।
চলচ্চিত্র ব্যবসা বিশ্লেষক কমল নেহতাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সম্প্রতি আমির খান জানান, তিনি যখন ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন এসেছিলেন, তখন এমন নিয়ম ছিল যে, তারকারা সেটে এলে তাঁদের ড্রাইভার ও সহকারীর টাকা দিতেন প্রযোজক। তবে আমিরের বিষয়টি ভালো লাগেনি। তিনি এ অর্থ নিতে অস্বীকার করেন।
আমির খান বলেন, ‘আমি ভাবতাম, আমার সহকারী ও ড্রাইভার তো সার্বক্ষণিক আমার জন্যই কাজ করে। প্রযোজক কেন তাদের টাকা দিচ্ছেন? আমি খুবই স্বাধীনচেতা মানুষ। আমি চাই না আমার লোকের টাকা অন্য কেউ দিয়ে দিক। আমার বাচ্চার স্কুলের বেতনও কি তাঁরা দিয়ে দেবেন? আমার মনে হয়, প্রযোজকদের ওইটুকু খরচ করা উচিত, যেটা সিনেমার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। প্রযোজক মেকআপম্যান, হেয়ারড্রেসার, কস্টিউম পারসনের টাকা দেবেন। এগুলো সিনেমার জন্য। আমার সহকারী এবং ড্রাইভারের টাকা তাঁরা কেন দেবেন? তারা আমার জন্য কাজ করছে, আমিই তাদের টাকা দেব।’
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই বিষয়টি নিয়ে আমির সচেতন থাকলেও ইন্ডাস্ট্রি দিনে দিনে উল্টো পথে হেঁটেছে। আমির জানান, এখন শুধু তারকাদের ড্রাইভার কিংবা সহকারীর বেতন নয়; তাঁদের রান্নার লোক, জিম ট্রেইনার, এমনকি তারকাদের সোশ্যাল মিডিয়া পেজের জন্য যারা কাজ করে, তাদের বেতনও দিতে হয় প্রযোজককে।
আমির খান বলেন, ‘এখনো তারকাদের ড্রাইভার কিংবা সহকারীর বেতন তারকারা দেন না, প্রযোজক দেন। আজকাল তারকাদের সঙ্গে তাঁদের রান্নার লোক আসে সেটে। কুকিং ভ্যান আসে, জিমের জন্য আলাদা ভ্যান আসে, ট্রেইনার আসে। সবই সিনেমার বাজেট থেকে দিতে হয়। আমার খুব অদ্ভুত লাগে বিষয়গুলো। এটা খুব দুঃখজনক এবং ইন্ডাস্ট্রির জন্য ক্ষতিকর। একজন টিম মেম্বার হিসেবে প্রতিটি অভিনেতার এটুকু খেয়াল রাখা উচিত যে, তাঁর জন্য যেন সিনেমার কোনো ক্ষতি না হয়। আপনি যদি এত বড় তারকা হন, কোটি কোটি টাকা আয় করছেন, আপনার কি নিজের খরচ বহন করার মতো এতটুকু আত্মসম্মান নেই?’ ইন্ডাস্ট্রির প্রভাবশালী তারকাদের প্রতি প্রশ্ন আমির খানের।
বিভিন্ন সময় বলিউড তারকাদের অনর্থক চাহিদার সমালোচনা করেছেন পরিচালক অনুরাগ কশ্যপ, ফারাহ খান, অভিনেতা নওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকীসহ অনেকে। তাঁদের দাবি, তারকাদের বিলাসবহুল জীবনযাপনের খরচ মেটাতে হয় সিনেমার প্রযোজকদের। বেশির ভাগ তারকা শুটিং সেটে চার-পাঁচটি করে ভ্যানিটি ভ্যান নিয়ে যান—কোনোটিতে মেকআপ নেন, কোনোটিতে রান্না হয়, কোনোটিতে জিম কিংবা মিটিং। এসব ভ্যানের খরচ যায় সিনেমার বাজেট থেকে। এ ছাড়া তারকাদের ড্রাইভার কিংবা সহকারীদের টাকাও দিতে হয় প্রযোজককে।
তার ওপর তো তারকাদের নানা টালবাহানা লেগেই থাকে। বেশির ভাগ তারকা শুটিং সেটে আসেন ১০-১২ জন সহকারী নিয়ে। এতে একদিকে যেমন সিনেমার খরচ বেড়ে যায়, প্রযোজকেরাও পড়েন ক্ষতির মুখে। বিষয়টি নিয়ে এবার সরব হলেন আমির খানও। তিনি জানালেন, তারকাদের এমন অনর্থক চাহিদা শুধু অদ্ভুত নয়, লজ্জাজনকও বটে।
চলচ্চিত্র ব্যবসা বিশ্লেষক কমল নেহতাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সম্প্রতি আমির খান জানান, তিনি যখন ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন এসেছিলেন, তখন এমন নিয়ম ছিল যে, তারকারা সেটে এলে তাঁদের ড্রাইভার ও সহকারীর টাকা দিতেন প্রযোজক। তবে আমিরের বিষয়টি ভালো লাগেনি। তিনি এ অর্থ নিতে অস্বীকার করেন।
আমির খান বলেন, ‘আমি ভাবতাম, আমার সহকারী ও ড্রাইভার তো সার্বক্ষণিক আমার জন্যই কাজ করে। প্রযোজক কেন তাদের টাকা দিচ্ছেন? আমি খুবই স্বাধীনচেতা মানুষ। আমি চাই না আমার লোকের টাকা অন্য কেউ দিয়ে দিক। আমার বাচ্চার স্কুলের বেতনও কি তাঁরা দিয়ে দেবেন? আমার মনে হয়, প্রযোজকদের ওইটুকু খরচ করা উচিত, যেটা সিনেমার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। প্রযোজক মেকআপম্যান, হেয়ারড্রেসার, কস্টিউম পারসনের টাকা দেবেন। এগুলো সিনেমার জন্য। আমার সহকারী এবং ড্রাইভারের টাকা তাঁরা কেন দেবেন? তারা আমার জন্য কাজ করছে, আমিই তাদের টাকা দেব।’
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই বিষয়টি নিয়ে আমির সচেতন থাকলেও ইন্ডাস্ট্রি দিনে দিনে উল্টো পথে হেঁটেছে। আমির জানান, এখন শুধু তারকাদের ড্রাইভার কিংবা সহকারীর বেতন নয়; তাঁদের রান্নার লোক, জিম ট্রেইনার, এমনকি তারকাদের সোশ্যাল মিডিয়া পেজের জন্য যারা কাজ করে, তাদের বেতনও দিতে হয় প্রযোজককে।
আমির খান বলেন, ‘এখনো তারকাদের ড্রাইভার কিংবা সহকারীর বেতন তারকারা দেন না, প্রযোজক দেন। আজকাল তারকাদের সঙ্গে তাঁদের রান্নার লোক আসে সেটে। কুকিং ভ্যান আসে, জিমের জন্য আলাদা ভ্যান আসে, ট্রেইনার আসে। সবই সিনেমার বাজেট থেকে দিতে হয়। আমার খুব অদ্ভুত লাগে বিষয়গুলো। এটা খুব দুঃখজনক এবং ইন্ডাস্ট্রির জন্য ক্ষতিকর। একজন টিম মেম্বার হিসেবে প্রতিটি অভিনেতার এটুকু খেয়াল রাখা উচিত যে, তাঁর জন্য যেন সিনেমার কোনো ক্ষতি না হয়। আপনি যদি এত বড় তারকা হন, কোটি কোটি টাকা আয় করছেন, আপনার কি নিজের খরচ বহন করার মতো এতটুকু আত্মসম্মান নেই?’ ইন্ডাস্ট্রির প্রভাবশালী তারকাদের প্রতি প্রশ্ন আমির খানের।
একসময়ের টিভি নাটকের নিয়মিত মুখ অভিনেতা ওমর আয়াজ অনি থাকেন অস্ট্রেলিয়ায়। পাঁচ বছর পর সম্প্রতি দেশে ফিরেছেন তিনি। আবার দেশের মিডিয়ায় নিয়মিত হওয়ার ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন অনি। ইতিমধ্যে বিজ্ঞাপন, ওটিটি ও সিনেমা নিয়ে নির্মাতাদের সঙ্গে কথা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন এই অভিনেতা।
৫ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার না করলেও চলচ্চিত্র অভিনেতা আলমগীরের নামে রয়েছে বেশ কিছু ভুয়া অ্যাকাউন্ট। আছে ফ্যান গ্রুপও। আলমগীরের ছবি ও নাম ব্যবহার করে তৈরি এসব আইডি ও গ্রুপ নিয়ে সতর্ক করলেন তাঁর মেয়ে সংগীতশিল্পী আঁখি আলমগীর।
৬ ঘণ্টা আগেওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকিতে প্রকাশ পেল ফিডব্যাক ব্যান্ডের ভোকালিস্ট শাহনুর রহমান লুমিনের মিউজিক্যাল ফিল্ম ‘ফিরে এসো’। গানটি লিখেছেন ও সংগীতায়োজন করেছেন অটমনাল মুন। মিউজিক ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন রাজিবুল হোসেন। মডেল হয়েছেন লুমিন ও নীলাঞ্জনা নীল।
৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি, ব্রিটেনে এক রেস্তোরাঁয় গান পরিবেশনের পর ভক্তদের সঙ্গে ছবি তোলার সময় জনপ্রিয় পাকিস্তানি গায়ক চাহাত ফতেহ আলী খানের দিকে ডিম ছুড়ে মারে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনার ভিডিও প্রকাশ করায় এবার ওই রেস্তোরাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন গায়ক।
২১ ঘণ্টা আগে