বিনোদন ডেস্ক
বলিউড অভিনেতা আমির খানের সঙ্গে যতটা মধুর সম্পর্ক তাঁর দুই বোনের, ঠিক ততটাই তিক্ততা ভাই ফয়সাল খানের। একসময় পারিবারিক সম্পত্তি ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে বিতণ্ডা তৈরি হয়েছিল তাঁদের মধ্যে। বছরখানেক ধরে সংবাদমাধ্যমে আমিরের বিরুদ্ধে একাধিকবার বিষোদ্গার করেছেন ফয়সাল। সম্প্রতি আবারও প্রকাশ্যে দেখা যায় দুই ভাইয়ের কোন্দল।
গত সোমবার রাতে সংবাদ সম্মেলন করে পরিবারের বিরুদ্ধে মানসিক অত্যাচারের অভিযোগ এনেছেন ফয়সাল। আমিরের বিরুদ্ধে একাধিক বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছেন তিনি, ঘোষণা দিয়েছেন পরিবারের সঙ্গে সব বন্ধন ছিন্ন করার।
সংবাদ সম্মেলনে ফয়সাল অভিযোগ করেন, ২০০৫ সাল থেকে আমির খানের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক খারাপ হতে শুরু করে। এক রাতে পুলিশ দিয়ে ফয়সালকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। মানসিক পরীক্ষা করার কথা বলে তাঁকে কোজি নার্সিং হোমে নেওয়া হয়। সেখানে ১৯ দিন তাঁকে আটকে রাখা হয়েছিল। বিভিন্ন ইনজেকশন পুশ করাসহ নানাভাবে মানসিক অত্যাচার করা হতো তাঁকে।
ফয়সাল বলেন, ‘কোজি নার্সিং হোমে ১৯ দিন আটকে রাখার পর আমির খানের বাড়িতে এক বছর আমাকে বন্দী রাখা হয়। আমার রুমের বাইরে বডিগার্ড থাকত। আমাকে ওষুধ দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হতো। ওই সময় আমার ওজন বাড়তে বাড়তে ১০৩ কেজি হয়ে গিয়েছিল।’
ফয়সাল জানান, এক বছর পর ২০০৬ সালে তাঁকে বাড়ি যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। এরপর সব ঠিকঠাক চলছিল। তিনি বলেন, ‘আহমেদনগরে আমি একটি পশুর খামার শুরু করার চেষ্টা করছিলাম। ২০০৭ সালে হঠাৎ একদিন দুপুরে আমির আমাকে বাড়িতে ডেকে নিয়ে বলেন, তোমাকে আদালতে গিয়ে বলতে হবে, তুমি মানসিক ভারসাম্যহীন, তোমার গার্ডিয়ানশিপ প্রয়োজন। তারপর আমি বাড়ি থেকে পালিয়ে খান্ডালা চলে যাই।’
ফয়সালের অভিযোগ, এক রাতে পুলিশ পাঠিয়ে খান্ডালা থেকে তাঁকে আটক করে আনা হয়। ফয়সাল বলেন, ‘ওরা বলছিল, আমার সিজোফ্রেনিয়া হয়েছে, আমি পাগল, আমি সমাজের জন্য ক্ষতিকারক।’ পরে আদালত তাঁর মানসিক অবস্থা পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠান। সেখানে ২০ দিন থাকতে হয় তাঁকে। পরীক্ষায় সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার প্রমাণ না মেলায় মুক্তি পান ফয়সাল।
তবে তত দিনে ইন্ডাস্ট্রিতে রটে গেছে, ফয়সাল মানসিকভাবে অসুস্থ। তাই কাজও পাচ্ছিলেন না। এর মধ্যে একটি সিনেমা পরিচালনা করেন। কয়েক বছর পর আমিরকে অনুরোধ করেন তাঁকে কাজ দেওয়ার জন্য। আমিরের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানে মাসিক ৩০ হাজার টাকা বেতনে স্ক্রিপ্ট দেখভাল করার কাজ পান ফয়সাল। পরে সেই কাজ থেকেও তাঁকে বের করে দেওয়া হয়।
ফয়সালের অভিযোগ, কয়েক মাস আগে পিঙ্কভিলার এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা প্রকাশ্যে আনায় আমিরসহ পুরো পরিবার তাঁর বিরুদ্ধে খেপেছেন। তাঁর যাবতীয় অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করে একটি বিবৃতিও দেওয়া হয় আমিরের পরিবারের পক্ষ থেকে। সব মিলিয়ে ফয়সাল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যে পরিবার তাঁকে বারবার বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছে, তাদের সঙ্গে আর কোনো সম্পর্ক রাখবেন না। সংবাদ সম্মেলন করে সে কথাই প্রকাশ্যে জানিয়ে দিলেন তিনি।
বলিউড অভিনেতা আমির খানের সঙ্গে যতটা মধুর সম্পর্ক তাঁর দুই বোনের, ঠিক ততটাই তিক্ততা ভাই ফয়সাল খানের। একসময় পারিবারিক সম্পত্তি ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে বিতণ্ডা তৈরি হয়েছিল তাঁদের মধ্যে। বছরখানেক ধরে সংবাদমাধ্যমে আমিরের বিরুদ্ধে একাধিকবার বিষোদ্গার করেছেন ফয়সাল। সম্প্রতি আবারও প্রকাশ্যে দেখা যায় দুই ভাইয়ের কোন্দল।
গত সোমবার রাতে সংবাদ সম্মেলন করে পরিবারের বিরুদ্ধে মানসিক অত্যাচারের অভিযোগ এনেছেন ফয়সাল। আমিরের বিরুদ্ধে একাধিক বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছেন তিনি, ঘোষণা দিয়েছেন পরিবারের সঙ্গে সব বন্ধন ছিন্ন করার।
সংবাদ সম্মেলনে ফয়সাল অভিযোগ করেন, ২০০৫ সাল থেকে আমির খানের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক খারাপ হতে শুরু করে। এক রাতে পুলিশ দিয়ে ফয়সালকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। মানসিক পরীক্ষা করার কথা বলে তাঁকে কোজি নার্সিং হোমে নেওয়া হয়। সেখানে ১৯ দিন তাঁকে আটকে রাখা হয়েছিল। বিভিন্ন ইনজেকশন পুশ করাসহ নানাভাবে মানসিক অত্যাচার করা হতো তাঁকে।
ফয়সাল বলেন, ‘কোজি নার্সিং হোমে ১৯ দিন আটকে রাখার পর আমির খানের বাড়িতে এক বছর আমাকে বন্দী রাখা হয়। আমার রুমের বাইরে বডিগার্ড থাকত। আমাকে ওষুধ দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হতো। ওই সময় আমার ওজন বাড়তে বাড়তে ১০৩ কেজি হয়ে গিয়েছিল।’
ফয়সাল জানান, এক বছর পর ২০০৬ সালে তাঁকে বাড়ি যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। এরপর সব ঠিকঠাক চলছিল। তিনি বলেন, ‘আহমেদনগরে আমি একটি পশুর খামার শুরু করার চেষ্টা করছিলাম। ২০০৭ সালে হঠাৎ একদিন দুপুরে আমির আমাকে বাড়িতে ডেকে নিয়ে বলেন, তোমাকে আদালতে গিয়ে বলতে হবে, তুমি মানসিক ভারসাম্যহীন, তোমার গার্ডিয়ানশিপ প্রয়োজন। তারপর আমি বাড়ি থেকে পালিয়ে খান্ডালা চলে যাই।’
ফয়সালের অভিযোগ, এক রাতে পুলিশ পাঠিয়ে খান্ডালা থেকে তাঁকে আটক করে আনা হয়। ফয়সাল বলেন, ‘ওরা বলছিল, আমার সিজোফ্রেনিয়া হয়েছে, আমি পাগল, আমি সমাজের জন্য ক্ষতিকারক।’ পরে আদালত তাঁর মানসিক অবস্থা পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠান। সেখানে ২০ দিন থাকতে হয় তাঁকে। পরীক্ষায় সিজোফ্রেনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার প্রমাণ না মেলায় মুক্তি পান ফয়সাল।
তবে তত দিনে ইন্ডাস্ট্রিতে রটে গেছে, ফয়সাল মানসিকভাবে অসুস্থ। তাই কাজও পাচ্ছিলেন না। এর মধ্যে একটি সিনেমা পরিচালনা করেন। কয়েক বছর পর আমিরকে অনুরোধ করেন তাঁকে কাজ দেওয়ার জন্য। আমিরের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানে মাসিক ৩০ হাজার টাকা বেতনে স্ক্রিপ্ট দেখভাল করার কাজ পান ফয়সাল। পরে সেই কাজ থেকেও তাঁকে বের করে দেওয়া হয়।
ফয়সালের অভিযোগ, কয়েক মাস আগে পিঙ্কভিলার এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা প্রকাশ্যে আনায় আমিরসহ পুরো পরিবার তাঁর বিরুদ্ধে খেপেছেন। তাঁর যাবতীয় অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করে একটি বিবৃতিও দেওয়া হয় আমিরের পরিবারের পক্ষ থেকে। সব মিলিয়ে ফয়সাল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যে পরিবার তাঁকে বারবার বিপদের মুখে ঠেলে দিয়েছে, তাদের সঙ্গে আর কোনো সম্পর্ক রাখবেন না। সংবাদ সম্মেলন করে সে কথাই প্রকাশ্যে জানিয়ে দিলেন তিনি।
‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন হলিউড’ তাঁর পছন্দের সিনেমা, আর ‘ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস’কে মনে করেন নিজের সেরা নির্মাণ। তবে যে সিনেমাটির জন্য নিজেকে নির্মাতা হিসেবে পরিচয় দিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, সেটা হলো ‘কিল বিল’।
১ ঘণ্টা আগেদুই যুগের বেশি একসঙ্গে আছেন জাহিদ হাসান ও সাদিয়া ইসলাম মৌ। তবে প্রকাশ্যে একসঙ্গে তেমন দেখা যায় না তাঁদের। শোবিজের কোনো অনুষ্ঠানেও একত্রে যান না তাঁরা। এ থেকে অনেকে ধরে নেন, ভালো নেই জাহিদ-মৌর সংসার।
৩ ঘণ্টা আগেনাটোরের সিংড়ার বৃদ্ধ রইস উদ্দিন গত কোরবানির ঈদের আগে নিজের পোষা গরু বিক্রি করতে গিয়েছিলেন রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ি হাটে। তবে অভিজ্ঞতা একবারেই সুখকর হয়নি। ১ লাখ ২৩ হাজার টাকায় গরু বিক্রি হয়েছিল ঠিকই, কিন্তু রইস উদ্দিন হাতে পেয়েছিলেন জাল নোট।
৩ ঘণ্টা আগেমীর রাব্বি মিডিয়ায় কাজ করছেন ২০ বছরের বেশি। অভিনয়ের ক্যারিয়ারটা দীর্ঘ সময়ের হলেও কাজের তালিকা অতটা দীর্ঘ নয়। বেছে বেছে কাজ করতে পছন্দ করেন তিনি। জীবিকার তাগিদে চাকরি করতেন ফুলটাইম।
৩ ঘণ্টা আগে