সোনাক্ষী সিনহার বিয়ে নিয়ে কম ঝামেলা হয়নি! একে তো প্রেমিক জহির ইকবাল ভিন্ন ধর্মের, তার ওপর সোনাক্ষীর তুলনায় জহির বয়সে অনেকটাই ছোট। সব মিলিয়ে এ বিয়েতে একেবারে মত ছিল না বাবা শত্রুঘ্ন সিনহা ও দাদা লাভ সিনহার। পরে বাবাকে রাজি করাতে পেরেছেন সোনাক্ষী। তবে বড় ভাইয়ের রাগ কমাতে পারেননি এতটুকুও। শেষ পর্যন্ত সোনাক্ষী-জহিরের বিয়েতে আসেননি লাভ সিনহা। বিয়ে-পরবর্তী কোনো অনুষ্ঠানেও পাওয়া যায়নি তাঁকে।
যখন খবর ছড়ায়, হিন্দু পরিবারের মেয়ে সোনাক্ষী বিয়ে করছেন মুসলিম পরিবারের জহিরকে—তখন থেকেই ভারতের ধর্মীয় উগ্রবাদী গোষ্ঠীগুলো বিভিন্ন হুমকি দিতে শুরু করে। বিয়ের সময় ভারতের বেশ কিছু এলাকায় উত্তেজনাও ছড়িয়েছিল। তাঁদের এ বিয়েকে ‘লাভ জিহাদ’ বলেও দেগে দেওয়া হয়েছে।
তবে যাঁদের নিয়ে এত কথা, সেই সোনাক্ষী-জহির জানিয়েছেন, ধর্ম তাঁদের বিয়ের ক্ষেত্রে কোনো বাধা হতে পারেনি। শ্বশুরবাড়ির সবাইকে নিয়ে এখন তাঁর সংসার। জহিরের মা-বাবা অর্থাৎ সোনাক্ষীর শ্বশুর-শাশুড়ি সারাক্ষণ বউমার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে বউমা সম্পর্কে অভিনেত্রীর শাশুড়ি বলেছেন, সোনাক্ষী আসলে খাঁটি সোনা। জহিরের বাবা বউমা সম্পর্কে বলেছেন, ‘সোনাক্ষীর মন খুব ভালো। জহিরের জন্য সোনাক্ষীর চেয়ে ভালো কোনো মেয়ে হতেই পারত না। ওদের দুজনকে একসঙ্গে সুখী দেখে আমরাও খুশি।’
জহিরের সঙ্গে সাত বছরের প্রেমের পর গত ২৩ জুন নিজেদের বাড়িতে আইনি মতে বিয়ে সারেন তারকা জুটি। বিয়ের পর তেমন কোনো ছুটি নেননি অভিনেত্রী। এখন তিনি ব্যস্ত আছেন নিজের আসন্ন সিনেমার প্রচারে। স্ত্রীকে মুহূর্তের জন্যও চোখের আড়াল করছেন না জহির, সারাক্ষণ সোনাক্ষীর সঙ্গে দেখা যাচ্ছে তাঁকে। সম্প্রতি এক হাসপাতালের বাইরে সোনাক্ষীকে দেখে অনেকে বলতে শুরু করেন, অভিনেত্রী নাকি অন্তঃসত্ত্বা! এ গুঞ্জনের বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি অভিনেত্রী, তবে মজা করে দিয়েছেন উত্তর।
বিয়ের আগে আর পরের জীবন কতটা বদলেছে, এমন এক প্রশ্নের উত্তরে হাসতে হাসতে সোনাক্ষীর উত্তর, ‘কিছুই বদলায়নি। তবে এখন আর কাউকে দেখার জন্য হলেও হাসপাতালে যেতে পারি না। হাসপাতালে যেতে দেখলেই সবাই ভাবে, আমি অন্তঃসত্ত্বা।’
সোনাক্ষী সিনহার বিয়ে নিয়ে কম ঝামেলা হয়নি! একে তো প্রেমিক জহির ইকবাল ভিন্ন ধর্মের, তার ওপর সোনাক্ষীর তুলনায় জহির বয়সে অনেকটাই ছোট। সব মিলিয়ে এ বিয়েতে একেবারে মত ছিল না বাবা শত্রুঘ্ন সিনহা ও দাদা লাভ সিনহার। পরে বাবাকে রাজি করাতে পেরেছেন সোনাক্ষী। তবে বড় ভাইয়ের রাগ কমাতে পারেননি এতটুকুও। শেষ পর্যন্ত সোনাক্ষী-জহিরের বিয়েতে আসেননি লাভ সিনহা। বিয়ে-পরবর্তী কোনো অনুষ্ঠানেও পাওয়া যায়নি তাঁকে।
যখন খবর ছড়ায়, হিন্দু পরিবারের মেয়ে সোনাক্ষী বিয়ে করছেন মুসলিম পরিবারের জহিরকে—তখন থেকেই ভারতের ধর্মীয় উগ্রবাদী গোষ্ঠীগুলো বিভিন্ন হুমকি দিতে শুরু করে। বিয়ের সময় ভারতের বেশ কিছু এলাকায় উত্তেজনাও ছড়িয়েছিল। তাঁদের এ বিয়েকে ‘লাভ জিহাদ’ বলেও দেগে দেওয়া হয়েছে।
তবে যাঁদের নিয়ে এত কথা, সেই সোনাক্ষী-জহির জানিয়েছেন, ধর্ম তাঁদের বিয়ের ক্ষেত্রে কোনো বাধা হতে পারেনি। শ্বশুরবাড়ির সবাইকে নিয়ে এখন তাঁর সংসার। জহিরের মা-বাবা অর্থাৎ সোনাক্ষীর শ্বশুর-শাশুড়ি সারাক্ষণ বউমার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে বউমা সম্পর্কে অভিনেত্রীর শাশুড়ি বলেছেন, সোনাক্ষী আসলে খাঁটি সোনা। জহিরের বাবা বউমা সম্পর্কে বলেছেন, ‘সোনাক্ষীর মন খুব ভালো। জহিরের জন্য সোনাক্ষীর চেয়ে ভালো কোনো মেয়ে হতেই পারত না। ওদের দুজনকে একসঙ্গে সুখী দেখে আমরাও খুশি।’
জহিরের সঙ্গে সাত বছরের প্রেমের পর গত ২৩ জুন নিজেদের বাড়িতে আইনি মতে বিয়ে সারেন তারকা জুটি। বিয়ের পর তেমন কোনো ছুটি নেননি অভিনেত্রী। এখন তিনি ব্যস্ত আছেন নিজের আসন্ন সিনেমার প্রচারে। স্ত্রীকে মুহূর্তের জন্যও চোখের আড়াল করছেন না জহির, সারাক্ষণ সোনাক্ষীর সঙ্গে দেখা যাচ্ছে তাঁকে। সম্প্রতি এক হাসপাতালের বাইরে সোনাক্ষীকে দেখে অনেকে বলতে শুরু করেন, অভিনেত্রী নাকি অন্তঃসত্ত্বা! এ গুঞ্জনের বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি অভিনেত্রী, তবে মজা করে দিয়েছেন উত্তর।
বিয়ের আগে আর পরের জীবন কতটা বদলেছে, এমন এক প্রশ্নের উত্তরে হাসতে হাসতে সোনাক্ষীর উত্তর, ‘কিছুই বদলায়নি। তবে এখন আর কাউকে দেখার জন্য হলেও হাসপাতালে যেতে পারি না। হাসপাতালে যেতে দেখলেই সবাই ভাবে, আমি অন্তঃসত্ত্বা।’
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
১৩ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে; যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
১৮ ঘণ্টা আগে