দুই যুগ আগে ঢাকায় এসেছিলেন কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা দিলীপ কুমার। প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের উদ্যোগে ১৯৯৪ সালে তিনি বাংলাদেশে এসেছিলেন। বাংলাদেশে দিলীপ কুমারকে তিন দফা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিএফডিসিতে, সরকারিভাবে ওসমানী মিলনায়তনে এবং জাতীয়ভাবে মিরপুর জাতীয় স্টেডিয়ামে। মিরপুর স্টেডিয়ামে তিনি ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে ভক্তদের সংবর্ধনা গ্রহণ করেন। বাংলাদেশের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানেও তিনি উপস্থিত ছিলেন। সে সময় দিলীপ কুমারকে একনজর দেখতে হাজার হাজার মানুষের ঢল নামে। সে সময় শিল্পী সমিতির সভাপতি ছিলেন নায়ক আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আমি তখন শিল্পী সমিতির সভাপতি। তিনি উর্দু, হিন্দি আর ইংরেজিতে স্বচ্ছন্দে কথা বলতেন। আমিও তিনটি ভাষাতেই অভ্যস্ত ছিলাম। আমি দোভাষীর কাজ করেছি। তিন দিন ছিলেন। আমি সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তাঁর সঙ্গে ছিলাম। সব অনুষ্ঠান থেকে হোটেলে ফিরতে গভীর রাতও হতো। তিনি খুব ভোজনরসিক ছিলেন। যাওয়ার আগের দিন রাত ১২টারও পরে আমাকে কল দিয়ে বললেন—তুমি কি জেগে আছ? আমার সঙ্গে ঢাকা ঘুরতে বের হতে পারবে? আমি বললাম, এখনই গাড়ি নিয়ে আসছি। তারপর আমরা পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজার, রায়েরবাজার, চানখাঁরপুল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা—সব ঘুরে তারপর হোটেলে ফিরেছিলাম। কোনো অহংকার দেখিনি তাঁর মধ্যে।’
এফডিসির ২ নম্বর ফ্লোরে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন খান আতাউর রহমান, ওবায়েদ-উল-হক, চাষী নজরুল ইসলাম, আলমগীর, উজ্জল, কবরী প্রমুখ। তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয় ক্রেস্ট। তখনকার নবীন জুটি শাবনাজ-নাঈমসহ অনেকেই পেয়েছিলেন অভিনেতার সান্নিধ্য। তিন দিন বাংলাদেশে ছিলেন দিলীপ কুমার। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের ছবি তুলেছিলেন মীর শামসুল আলম বাবু। সংবর্ধনা অনুষ্ঠান সম্পর্কে বাবু বলেন, ‘চাষী নজরুল ইসলাম ওই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের ছবি তোলার জন্য আমাকে বলেছিলেন। আমি অন্তত তিন রিল ছবি তুলেছিলাম। ছবিগুলো যত্ন করে সংগ্রহে রেখেছি। তাঁকে নিয়ে যে স্মরণিকা বের হয়েছিল, সেটাও আছে আমার কাছে। অত্যন্ত ভদ্র, বিনয়ী, চমৎকার উর্দু, হিন্দি, ইংরেজি বলেন তিনি।’
দিলীপ কুমার বাংলাদেশে এসে মুগ্ধ হয়েছিলেন এবং আতিথেয়তার ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন বলে জানান তিনি।
দুই যুগ আগে ঢাকায় এসেছিলেন কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা দিলীপ কুমার। প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের উদ্যোগে ১৯৯৪ সালে তিনি বাংলাদেশে এসেছিলেন। বাংলাদেশে দিলীপ কুমারকে তিন দফা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিএফডিসিতে, সরকারিভাবে ওসমানী মিলনায়তনে এবং জাতীয়ভাবে মিরপুর জাতীয় স্টেডিয়ামে। মিরপুর স্টেডিয়ামে তিনি ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে ভক্তদের সংবর্ধনা গ্রহণ করেন। বাংলাদেশের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানেও তিনি উপস্থিত ছিলেন। সে সময় দিলীপ কুমারকে একনজর দেখতে হাজার হাজার মানুষের ঢল নামে। সে সময় শিল্পী সমিতির সভাপতি ছিলেন নায়ক আলমগীর। তিনি বলেন, ‘আমি তখন শিল্পী সমিতির সভাপতি। তিনি উর্দু, হিন্দি আর ইংরেজিতে স্বচ্ছন্দে কথা বলতেন। আমিও তিনটি ভাষাতেই অভ্যস্ত ছিলাম। আমি দোভাষীর কাজ করেছি। তিন দিন ছিলেন। আমি সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তাঁর সঙ্গে ছিলাম। সব অনুষ্ঠান থেকে হোটেলে ফিরতে গভীর রাতও হতো। তিনি খুব ভোজনরসিক ছিলেন। যাওয়ার আগের দিন রাত ১২টারও পরে আমাকে কল দিয়ে বললেন—তুমি কি জেগে আছ? আমার সঙ্গে ঢাকা ঘুরতে বের হতে পারবে? আমি বললাম, এখনই গাড়ি নিয়ে আসছি। তারপর আমরা পুরান ঢাকার শাঁখারীবাজার, রায়েরবাজার, চানখাঁরপুল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা—সব ঘুরে তারপর হোটেলে ফিরেছিলাম। কোনো অহংকার দেখিনি তাঁর মধ্যে।’
এফডিসির ২ নম্বর ফ্লোরে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন খান আতাউর রহমান, ওবায়েদ-উল-হক, চাষী নজরুল ইসলাম, আলমগীর, উজ্জল, কবরী প্রমুখ। তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয় ক্রেস্ট। তখনকার নবীন জুটি শাবনাজ-নাঈমসহ অনেকেই পেয়েছিলেন অভিনেতার সান্নিধ্য। তিন দিন বাংলাদেশে ছিলেন দিলীপ কুমার। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের ছবি তুলেছিলেন মীর শামসুল আলম বাবু। সংবর্ধনা অনুষ্ঠান সম্পর্কে বাবু বলেন, ‘চাষী নজরুল ইসলাম ওই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের ছবি তোলার জন্য আমাকে বলেছিলেন। আমি অন্তত তিন রিল ছবি তুলেছিলাম। ছবিগুলো যত্ন করে সংগ্রহে রেখেছি। তাঁকে নিয়ে যে স্মরণিকা বের হয়েছিল, সেটাও আছে আমার কাছে। অত্যন্ত ভদ্র, বিনয়ী, চমৎকার উর্দু, হিন্দি, ইংরেজি বলেন তিনি।’
দিলীপ কুমার বাংলাদেশে এসে মুগ্ধ হয়েছিলেন এবং আতিথেয়তার ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন বলে জানান তিনি।
নিজের ভুলের জন্য সংগীতশিল্পী ও সংগীত পরিচালক পার্থ মজুমদারের কছে ক্ষমা চাইলেন গজলশিল্পী মেজবাহ আহমেদ। এক অডিও বার্তায় নিজের ভুল স্বীকার করে মেজবাহ জানিয়েছেন, যা ঘটেছে, তা একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ভুল।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র আন্দোলনের সময় নিশ্চুপ থাকা, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভিডিও ভাইরালসহ বেশ কিছু কর্মকাণ্ডে বিতর্কিত হন অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এর জেরে শোবিজে অনেকটাই কোনঠাসা হয়ে পড়েছিলেন। তাঁর নতুন কোনো কাজের খবর পাওয়া যাচ্ছিল না। আগে শেষ করা কাজের মুক্তির সময়েও প্রচারে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন।
১১ ঘণ্টা আগেঈদে প্রেক্ষাগৃহে ‘তাণ্ডব’ মুক্তির পর থেকে আলোচনা শুরু হয়েছে শাকিব খানের পরবর্তী সিনেমা নিয়ে। শোনা যাচ্ছে, ‘বরবাদ’খ্যাত মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালনা করবেন শাকিবের পরের সিনেমা। এ ছাড়া পরিচালক রায়হান রাফী ও অনন্য মামুনের নামও আছে আলোচনায়।
১১ ঘণ্টা আগেডার্ক কনটেন্ট পছন্দ অভিনেত্রী খুশি কাপুরের। ওটিটিতে যেসব অপরাধমূলক সিনেমা-সিরিজ মুক্তি পায়, সেসবের নিয়মিত দর্শক তিনি। দেখেন অপরাধমূলক তথ্যচিত্রও। বোম্বে টাইমসকে খুশি কাপুর জানালেন ইদানীং দেখা কোন সিনেমা-সিরিজ বেশি ভালো লেগেছে তাঁর।
১১ ঘণ্টা আগে