বিনোদন ডেস্ক
হাসপাতালে ঘটনাবহুল ছয়টি দিন কাটিয়ে অবশেষে আজ বিকেলে বাড়ি ফিরলেন সাইফ আলী খান। গত বুধবার দিবাগত রাতে তাঁর বাসভবন সদগুরু শরণে এক চোর ঢুকে তাঁর ওপর হামলা চালায়। ওই রাতেই নিকটস্থ লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সাইফকে। দুটি সার্জারির পর এখন অনেকটাই সুস্থ তিনি, তাই চিকিৎসকের পরামর্শে ফিরলেন বাড়িতে।
হাসপাতাল ও বাড়িতে এদিন নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছিল। মোতায়েন ছিল ব্যাপকসংখ্যক পুলিশ। সাইফকে নিতে হাসপাতালে যান মা শর্মিলা ঠাকুর ও স্ত্রী কারিনা। বিকেল নাগাদ হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে আসেন সাইফ। অসুস্থ থাকলেও হুইলচেয়ারে বসতে চাননি। স্বাভাবিক ভঙ্গিতে হেঁটে গাড়িতে উঠতে দেখা যায় তাঁকে। পরনে ছিল সাদা শার্ট, নীল ডেনিম, চোখে চশমা। বাঁ হাতে ব্যান্ডেজ না থাকলে বোঝাই যেত না, এত বড় ধকল পেরিয়ে এসেছেন সাইফ।
যেখানে হামলার ঘটনা ঘটেছিল, সেই সদগুরু শরণে ফেরেননি অভিনেতা। যে বাড়িতে উঠেছেন, সেটা সদগুরু শরণ আবাসন থেকে কিছুটা দূরে বান্দ্রার ফরচুন হাইটসে। আপাতত সেখানেই সপরিবার থাকবেন সাইফ। এ পরিবেশে অভিনেতার সুস্থ হওয়া দ্রুত হবে বলে মনে করছেন চিকিৎসকেরা। নিরাপত্তার স্বার্থে সেখানকার আনাচকানাচে সিসিটিভি লাগানো হয়েছে। সার্বক্ষণিক মোতায়েন রয়েছে নিরাপত্তারক্ষী। স্ত্রী কারিনা, পুত্র তৈমুর ও জেহ থাকবেন তাঁর সঙ্গে।
চিকিৎসকদের পরামর্শ, আগামী দুই মাস সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে সাইফকে। জিম, শুটিং আপাতত একেবারে বন্ধ। এক সপ্তাহ বাইরের কারও সঙ্গে দেখা দেবেন না তিনি।
গত বুধবার গভীর রাতে নিজের বাড়িতে যেভাবে দুষ্কৃতির হামলার মুখে পড়েছিলেন শর্মিলাপুত্র, তাতে বড়সড় সমস্যা হতে পারত। অল্পের জন্য বেঁচেছেন। মেরুদণ্ডের কাছাকাছি ছুরির একাংশ গেঁথে গিয়েছিল। আঘাত লেগেছিল হাতে ও শরীরের অন্যান্য জায়গায়। পরদিনই লীলাবতী হাসপাতালে জটিল অস্ত্রোপচার হয় তাঁর। দ্রুত শারীরিক অবস্থার উন্নতিও হয়। চিকিৎসকেরা তা দেখে আগেই জানিয়েছিলেন, দ্রুতই তিনি হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরতে পারেন।
সাইফের ওপর হামলার ঘটনায় গত রোববার মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম শেহজাদ নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে মুম্বাই পুলিশ। তাঁকে পাঁচ দিনের পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। সোমবার রাতে সাইফের ফ্ল্যাটে তাঁকে নিয়ে গিয়ে ক্রাইম সিন রিক্রিয়েট করেছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। অভিযুক্ত জানিয়েছেন, ওই বাড়ি যে সাইফ আলী খানের, এ বিষয়ে কোনো ধারণাই ছিল না তাঁর। কোনো বড়লোকের বাড়ি ভেবে চুরির উদ্দেশ্যে ঢুকেছিলেন ওই বাড়িতে।
হাসপাতালে ঘটনাবহুল ছয়টি দিন কাটিয়ে অবশেষে আজ বিকেলে বাড়ি ফিরলেন সাইফ আলী খান। গত বুধবার দিবাগত রাতে তাঁর বাসভবন সদগুরু শরণে এক চোর ঢুকে তাঁর ওপর হামলা চালায়। ওই রাতেই নিকটস্থ লীলাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয় সাইফকে। দুটি সার্জারির পর এখন অনেকটাই সুস্থ তিনি, তাই চিকিৎসকের পরামর্শে ফিরলেন বাড়িতে।
হাসপাতাল ও বাড়িতে এদিন নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছিল। মোতায়েন ছিল ব্যাপকসংখ্যক পুলিশ। সাইফকে নিতে হাসপাতালে যান মা শর্মিলা ঠাকুর ও স্ত্রী কারিনা। বিকেল নাগাদ হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে আসেন সাইফ। অসুস্থ থাকলেও হুইলচেয়ারে বসতে চাননি। স্বাভাবিক ভঙ্গিতে হেঁটে গাড়িতে উঠতে দেখা যায় তাঁকে। পরনে ছিল সাদা শার্ট, নীল ডেনিম, চোখে চশমা। বাঁ হাতে ব্যান্ডেজ না থাকলে বোঝাই যেত না, এত বড় ধকল পেরিয়ে এসেছেন সাইফ।
যেখানে হামলার ঘটনা ঘটেছিল, সেই সদগুরু শরণে ফেরেননি অভিনেতা। যে বাড়িতে উঠেছেন, সেটা সদগুরু শরণ আবাসন থেকে কিছুটা দূরে বান্দ্রার ফরচুন হাইটসে। আপাতত সেখানেই সপরিবার থাকবেন সাইফ। এ পরিবেশে অভিনেতার সুস্থ হওয়া দ্রুত হবে বলে মনে করছেন চিকিৎসকেরা। নিরাপত্তার স্বার্থে সেখানকার আনাচকানাচে সিসিটিভি লাগানো হয়েছে। সার্বক্ষণিক মোতায়েন রয়েছে নিরাপত্তারক্ষী। স্ত্রী কারিনা, পুত্র তৈমুর ও জেহ থাকবেন তাঁর সঙ্গে।
চিকিৎসকদের পরামর্শ, আগামী দুই মাস সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে সাইফকে। জিম, শুটিং আপাতত একেবারে বন্ধ। এক সপ্তাহ বাইরের কারও সঙ্গে দেখা দেবেন না তিনি।
গত বুধবার গভীর রাতে নিজের বাড়িতে যেভাবে দুষ্কৃতির হামলার মুখে পড়েছিলেন শর্মিলাপুত্র, তাতে বড়সড় সমস্যা হতে পারত। অল্পের জন্য বেঁচেছেন। মেরুদণ্ডের কাছাকাছি ছুরির একাংশ গেঁথে গিয়েছিল। আঘাত লেগেছিল হাতে ও শরীরের অন্যান্য জায়গায়। পরদিনই লীলাবতী হাসপাতালে জটিল অস্ত্রোপচার হয় তাঁর। দ্রুত শারীরিক অবস্থার উন্নতিও হয়। চিকিৎসকেরা তা দেখে আগেই জানিয়েছিলেন, দ্রুতই তিনি হাসপাতাল থেকে বাড়িতে ফিরতে পারেন।
সাইফের ওপর হামলার ঘটনায় গত রোববার মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম শেহজাদ নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে মুম্বাই পুলিশ। তাঁকে পাঁচ দিনের পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। সোমবার রাতে সাইফের ফ্ল্যাটে তাঁকে নিয়ে গিয়ে ক্রাইম সিন রিক্রিয়েট করেছেন পুলিশ কর্মকর্তারা। অভিযুক্ত জানিয়েছেন, ওই বাড়ি যে সাইফ আলী খানের, এ বিষয়ে কোনো ধারণাই ছিল না তাঁর। কোনো বড়লোকের বাড়ি ভেবে চুরির উদ্দেশ্যে ঢুকেছিলেন ওই বাড়িতে।
গ্লাসগোর রাস্তায় শুটিং দেখতে জড়ো হয়েছেন অনেকে। ভক্তদের উদ্দেশে হাত নাড়ছেন হল্যান্ড। তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন। ছবি তুলছেন। স্পাইডার-ম্যানের পোশাক পরা এক শিশুকে কাছে টেনে নেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেঅভিনেত্রী ভূমি পেডনেকারও শুরু করলেন নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। তবে খানিকটা ভিন্ন পথে হেঁটেছেন। মিনারেল ওয়াটারের ব্যবসা শুরু করেছেন তিনি। এ উদ্যোগে ভূমির সঙ্গে আছেন তাঁর বোন সমীক্ষা পেডনেকার।
৪ ঘণ্টা আগেসেই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় যাতে প্রেমিকাকে বারবার জড়িয়ে ধরতে পারেন ধর্মেন্দ্র, সেই ব্যবস্থা করেছিলেন। স্পটবয়দের প্রত্যেককে ২০ রুপি করে দিয়ে বলেছিলেন, শটটি কোনো না কোনোভাবে বারবার ভেস্তে দিতে। যাতে বারবার রিটেকের প্রয়োজন হয়।
৬ ঘণ্টা আগেব্যক্তিগত বিষয় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান। সিনেমা, সমাজ, পরিবেশ, সংস্কৃতি—নানা বিষয় নিয়ে সংবাদমাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সাক্ষাৎকার দিলেও, ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি সব সময় এড়িয়ে যান। তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জয়া জানালেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সম্পর্কে আছেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে