দুর্দান্ত সব চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য বিখ্যাত নির্মাতা-পরিচালক ক্রিস্টোফার নোলান। পদার্থবিদ্যার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণ করা তার জন্য যেন ডাল-ভাত। ‘ইন্ট্রাস্ট্রেলার’ থেকে শুরু করে ‘টেনেট’ সব জায়গায়ই তিনি দারুণ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন। পদার্থবিদ্যা নিয়ে তাঁর আগ্রহ কারও অজানা নয়। কিন্তু বোধ হয় আগ্রহ এতটাই বেশি যে, তিনি ওপেনহাইমার নির্মাণের আগে বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে কোয়ান্টাম ফিজিকস বিষয়ে জ্ঞানার্জন করেছেন।
ওপেনহাইমার চলচ্চিত্রে বিজ্ঞান বিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন নোবেল বিজয়ী তত্ত্বীয় পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক কিপ থ্রোন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইনসাইডারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কিপ থ্রোন বলেন, ‘তিনি (ক্রিস্টোফার নোলান) কোয়ান্টাম ফিজিকস এত ভালোভাবে শিখেছিলেন যে, পরে তাঁর অনেক কাজ সহজ হয়ে গিয়েছিল।’ কিপ থ্রোন জানান, নোলান আগে কোয়ান্টাম ফিজিকস ভালোভাবে বুঝেছেন, তারপর গিয়েছেন চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য লিখতে।
কিপ থ্রোন জানান, চিত্রনাট্য এতটাই দুর্দান্ত ছিল যে—গুটিকয়েক অভিনেতাকে তাদের নিজেদের চরিত্রের জন্য খাপ খাইয়ে নিতে আলাদা পরিশ্রম করতে হয়েছে।
এ ছাড়া, কিপ থ্রোন এর আগেও ক্রিস্টোফার নোলানের সঙ্গে একাধিক সিনেমায় কাজ করেছেন। নোলানের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে অধ্যাপক থ্রোন বলেন, ‘নোলান তাঁর সব কাজ শুরু করার আগে বিস্তারিত গবেষণা করেন এবং আমি তাঁর এই বিষয়টি দেখে খুবই মুগ্ধ। তিনি আরও জানান, নোলানের সঙ্গে কাজ করে তিনি খুশি।
উল্লেখ্য, কিপ থ্রোন ওপেনহাইমার সিনেমাটি যাকে নিয়ে নির্মিত সেই রবার্ট ওপেনহাইমারের সরাসরি ছাত্র ছিলেন। ওপেনহাইমার যখন প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতেন তখন কিপ থ্রোন সে সময় তাঁর লেকচারের যোগ দিতেন নিয়মিতই।
দুর্দান্ত সব চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য বিখ্যাত নির্মাতা-পরিচালক ক্রিস্টোফার নোলান। পদার্থবিদ্যার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণ করা তার জন্য যেন ডাল-ভাত। ‘ইন্ট্রাস্ট্রেলার’ থেকে শুরু করে ‘টেনেট’ সব জায়গায়ই তিনি দারুণ কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন। পদার্থবিদ্যা নিয়ে তাঁর আগ্রহ কারও অজানা নয়। কিন্তু বোধ হয় আগ্রহ এতটাই বেশি যে, তিনি ওপেনহাইমার নির্মাণের আগে বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে কোয়ান্টাম ফিজিকস বিষয়ে জ্ঞানার্জন করেছেন।
ওপেনহাইমার চলচ্চিত্রে বিজ্ঞান বিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন নোবেল বিজয়ী তত্ত্বীয় পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক কিপ থ্রোন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ইনসাইডারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কিপ থ্রোন বলেন, ‘তিনি (ক্রিস্টোফার নোলান) কোয়ান্টাম ফিজিকস এত ভালোভাবে শিখেছিলেন যে, পরে তাঁর অনেক কাজ সহজ হয়ে গিয়েছিল।’ কিপ থ্রোন জানান, নোলান আগে কোয়ান্টাম ফিজিকস ভালোভাবে বুঝেছেন, তারপর গিয়েছেন চলচ্চিত্রের চিত্রনাট্য লিখতে।
কিপ থ্রোন জানান, চিত্রনাট্য এতটাই দুর্দান্ত ছিল যে—গুটিকয়েক অভিনেতাকে তাদের নিজেদের চরিত্রের জন্য খাপ খাইয়ে নিতে আলাদা পরিশ্রম করতে হয়েছে।
এ ছাড়া, কিপ থ্রোন এর আগেও ক্রিস্টোফার নোলানের সঙ্গে একাধিক সিনেমায় কাজ করেছেন। নোলানের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে অধ্যাপক থ্রোন বলেন, ‘নোলান তাঁর সব কাজ শুরু করার আগে বিস্তারিত গবেষণা করেন এবং আমি তাঁর এই বিষয়টি দেখে খুবই মুগ্ধ। তিনি আরও জানান, নোলানের সঙ্গে কাজ করে তিনি খুশি।
উল্লেখ্য, কিপ থ্রোন ওপেনহাইমার সিনেমাটি যাকে নিয়ে নির্মিত সেই রবার্ট ওপেনহাইমারের সরাসরি ছাত্র ছিলেন। ওপেনহাইমার যখন প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতেন তখন কিপ থ্রোন সে সময় তাঁর লেকচারের যোগ দিতেন নিয়মিতই।
বুসান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘কুরাক’ চলচ্চিত্রকে বাংলাদেশের জুলাই মেমোরিয়াল পদকে ভূষিত করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে সিনেমার পরিচালক এর্কে জুমাকমাতোভার হাতে পুরস্কার তুলে দেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
৬ ঘণ্টা আগেগত আগস্টে বঙ্গরঙ্গ নাট্যদল নিয়ে এসেছিল তাদের নতুন নাটক ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’। আবারও মঞ্চে উঠছে নাটকটি। আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে মৃত্যুহীন প্রাণ নাটকের দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
১০ ঘণ্টা আগেছন্দে ফিরেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এক বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর হাশিম মাহমুদের ‘বাজি’ গান দিয়ে আবার শুরু হয়েছে কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের কার্যক্রম। এরপর প্রকাশ পেয়েছে অংকন কুমার ও শেখ মুমতাহিনা মেহজাবিনের গাওয়া ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’। এবার কোক স্টুডিওতে আসছেন সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।
২০ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের দুষ্ট-মিষ্টি সময়ের গল্পের ওয়েব ফিল্ম ‘লিটল মিস ক্যাওস’। বানিয়েছেন মাহমুদা সুলতানা রীমা। এটি নির্মাতার প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাদ সালমি নাওভী ও সাদনিমা বিনতে নোমান।
২১ ঘণ্টা আগে