তামিল সিনেমার অ্যাকশন হিরো থালাপতি বিজয় এবার আসছেন সিংহের বেশে। ‘বিগিল’, ‘মাস্টার’, ‘বিস্ট’, ‘ভারিসু’—গত পাঁচ বছরে চারটি সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। সবই সুপারহিট। এ বছর তাঁর দ্বিতীয় সিনেমা ‘লিও’ ভারতসহ বিশ্বের অনেক দেশে আজ মুক্তি পাচ্ছে। কেমন ব্যবসা করবে লিও, হলে আসার আগেই তার একটা ধারণা পাওয়া গেছে। অগ্রিম টিকিট বিক্রিতে তামিল সিনেমায় নতুন বেঞ্চমার্ক তৈরি করেছে এ অ্যাকশন থ্রিলার।
বিশ্বজুড়ে ১৬০ কোটি রুপির অগ্রিম টিকিট বিক্রি হয়েছে এ সিনেমার। এর মধ্যে ৮৭ কোটি এসেছে ভারতের বাজার থেকে, বাকি ৭২ কোটির টিকিট বিক্রি হয়েছে উত্তর আমেরিকা, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে। বাণিজ্য বিশ্লেষকেরা আশা করছেন, প্রথম দিনেই বক্স অফিসে ২০০ কোটির অঙ্ক পেরিয়ে যাবে লিও। প্রথম দিনের আয়ের নিরিখে তামিল ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করতে পারে থালাপতি বিজয়ের এ সিনেমা।
‘কাইথি’, ‘মাস্টার’, ‘বিক্রম’-এর মতো আলোচিত সিনেমার নির্মাতা লোকেশ কানাগরাজের সঙ্গে বিজয়ের এটা দ্বিতীয় কাজ। মাস্টার সিনেমায় একটি ছোট চরিত্রে দেখা গিয়েছিল বিজয়কে। হয়তো লোকেশের সঙ্গে বোঝাপড়ার জন্য কাজটি করতে রাজি হয়েছিলেন বিজয়। মাস্টারকে তাই লিওর পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবেই ধরা যায়।
তবে লিওর গল্পে থালাপতি বিজয়ই সর্বেসর্বা। সিনেমায় তাঁর নাম পার্থি। খুব সাধারণ মানুষ। ছোটখাটো একটি চকলেটের দোকান চালায়। স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে সাধারণ জীবনযাপন পার্থির। তার সুখের সংসারে হঠাৎ হানা দেয় গ্যাংস্টার অ্যান্টনি ও অর্জুন। তাদের দাবি, এই পার্থি আসলে লিও দাস। পার্থি ও তার পরিবারকে বিভিন্নভাবে আক্রমণ করতে থাকে তারা। পার্থি বুঝতে পারে না, কী এর কারণ।
পরে জানা যায়, অ্যান্টনি ও অর্জুনের ভাই ছিল লিও। তার সঙ্গে চেহারার মিল আছে পার্থির। গ্যাংস্টাররা তাই তার পিছু নিয়েছে, তাকে মেরে ফেলতে চায়। এ পরিস্থিতিতে কী করবে পার্থি? সিংহের মতো গর্জন তুলে সেও নেমে যায় প্রতি আক্রমণে।
গল্পটা খুব সাধারণ মনে হলেও লোকেশ কানাগরাজের নির্মাণের গুণে এটি হয়ে উঠেছে অসাধারণ। লিওর ট্রেলারে তার আঁচ পাওয়া গেছে। ট্রেলারে গল্প শুরুই হয়েছে একজন সিরিয়াল কিলারের একটি শহরে হত্যাযজ্ঞ ঘটানোর মধ্য দিয়ে। এরপর ক্রমেই দানা বেঁধেছে রহস্য। লিও সিনেমায় বিজয়ের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী সঞ্জয় দত্ত। আরও আছেন তৃষা, অর্জুন, গৌতম বাসুদেব মেনন, মনসুর আলি খান, প্রিয়া আনন্দ প্রমুখ।
তামিল সিনেমার অ্যাকশন হিরো থালাপতি বিজয় এবার আসছেন সিংহের বেশে। ‘বিগিল’, ‘মাস্টার’, ‘বিস্ট’, ‘ভারিসু’—গত পাঁচ বছরে চারটি সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। সবই সুপারহিট। এ বছর তাঁর দ্বিতীয় সিনেমা ‘লিও’ ভারতসহ বিশ্বের অনেক দেশে আজ মুক্তি পাচ্ছে। কেমন ব্যবসা করবে লিও, হলে আসার আগেই তার একটা ধারণা পাওয়া গেছে। অগ্রিম টিকিট বিক্রিতে তামিল সিনেমায় নতুন বেঞ্চমার্ক তৈরি করেছে এ অ্যাকশন থ্রিলার।
বিশ্বজুড়ে ১৬০ কোটি রুপির অগ্রিম টিকিট বিক্রি হয়েছে এ সিনেমার। এর মধ্যে ৮৭ কোটি এসেছে ভারতের বাজার থেকে, বাকি ৭২ কোটির টিকিট বিক্রি হয়েছে উত্তর আমেরিকা, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে। বাণিজ্য বিশ্লেষকেরা আশা করছেন, প্রথম দিনেই বক্স অফিসে ২০০ কোটির অঙ্ক পেরিয়ে যাবে লিও। প্রথম দিনের আয়ের নিরিখে তামিল ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করতে পারে থালাপতি বিজয়ের এ সিনেমা।
‘কাইথি’, ‘মাস্টার’, ‘বিক্রম’-এর মতো আলোচিত সিনেমার নির্মাতা লোকেশ কানাগরাজের সঙ্গে বিজয়ের এটা দ্বিতীয় কাজ। মাস্টার সিনেমায় একটি ছোট চরিত্রে দেখা গিয়েছিল বিজয়কে। হয়তো লোকেশের সঙ্গে বোঝাপড়ার জন্য কাজটি করতে রাজি হয়েছিলেন বিজয়। মাস্টারকে তাই লিওর পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবেই ধরা যায়।
তবে লিওর গল্পে থালাপতি বিজয়ই সর্বেসর্বা। সিনেমায় তাঁর নাম পার্থি। খুব সাধারণ মানুষ। ছোটখাটো একটি চকলেটের দোকান চালায়। স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে সাধারণ জীবনযাপন পার্থির। তার সুখের সংসারে হঠাৎ হানা দেয় গ্যাংস্টার অ্যান্টনি ও অর্জুন। তাদের দাবি, এই পার্থি আসলে লিও দাস। পার্থি ও তার পরিবারকে বিভিন্নভাবে আক্রমণ করতে থাকে তারা। পার্থি বুঝতে পারে না, কী এর কারণ।
পরে জানা যায়, অ্যান্টনি ও অর্জুনের ভাই ছিল লিও। তার সঙ্গে চেহারার মিল আছে পার্থির। গ্যাংস্টাররা তাই তার পিছু নিয়েছে, তাকে মেরে ফেলতে চায়। এ পরিস্থিতিতে কী করবে পার্থি? সিংহের মতো গর্জন তুলে সেও নেমে যায় প্রতি আক্রমণে।
গল্পটা খুব সাধারণ মনে হলেও লোকেশ কানাগরাজের নির্মাণের গুণে এটি হয়ে উঠেছে অসাধারণ। লিওর ট্রেলারে তার আঁচ পাওয়া গেছে। ট্রেলারে গল্প শুরুই হয়েছে একজন সিরিয়াল কিলারের একটি শহরে হত্যাযজ্ঞ ঘটানোর মধ্য দিয়ে। এরপর ক্রমেই দানা বেঁধেছে রহস্য। লিও সিনেমায় বিজয়ের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী সঞ্জয় দত্ত। আরও আছেন তৃষা, অর্জুন, গৌতম বাসুদেব মেনন, মনসুর আলি খান, প্রিয়া আনন্দ প্রমুখ।
বুসান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ‘কুরাক’ চলচ্চিত্রকে বাংলাদেশের জুলাই মেমোরিয়াল পদকে ভূষিত করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে সিনেমার পরিচালক এর্কে জুমাকমাতোভার হাতে পুরস্কার তুলে দেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
২ ঘণ্টা আগেগত আগস্টে বঙ্গরঙ্গ নাট্যদল নিয়ে এসেছিল তাদের নতুন নাটক ‘মৃত্যুহীন প্রাণ’। আবারও মঞ্চে উঠছে নাটকটি। আগামীকাল শুক্রবার রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত হবে মৃত্যুহীন প্রাণ নাটকের দ্বিতীয় প্রদর্শনী।
৬ ঘণ্টা আগেছন্দে ফিরেছে কোক স্টুডিও বাংলা। এক বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর হাশিম মাহমুদের ‘বাজি’ গান দিয়ে আবার শুরু হয়েছে কোক স্টুডিও বাংলার তৃতীয় সিজনের কার্যক্রম। এরপর প্রকাশ পেয়েছে অংকন কুমার ও শেখ মুমতাহিনা মেহজাবিনের গাওয়া ‘লং ডিসট্যান্স লাভ’। এবার কোক স্টুডিওতে আসছেন সংগীতশিল্পী হাবিব ওয়াহিদ।
১৬ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের দুষ্ট-মিষ্টি সময়ের গল্পের ওয়েব ফিল্ম ‘লিটল মিস ক্যাওস’। বানিয়েছেন মাহমুদা সুলতানা রীমা। এটি নির্মাতার প্রথম ওয়েব ফিল্ম। কেন্দ্রীয় দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন সাদ সালমি নাওভী ও সাদনিমা বিনতে নোমান।
১৭ ঘণ্টা আগে