ক্যাম্পাস

কৃষিবিদ্যা কি ভুলে যাওয়ার বিষয়? আমাদের দেশে সেটা মনে করা হলেও বিশ্বের বিভিন্ন বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে পড়ানো হয় কৃষিবিদ্যা। শুধু তা-ই নয়; সেই সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিষয়ের জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি। 

একসময় বাংলাদেশ টেলিভিশনে কিছু অনুষ্ঠান প্রচারিত হতো, যেখানে ফোন করে বিশেষজ্ঞদের কাছে নিজের সমস্যা সম্পর্কে জানানো যেত। এ বিষয়টিকে ডিজিটালাইজড করার ভাবনা থেকে ২০১৮ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শাওন খুলেছিলেন ‘বিজ্ঞান প্রিয় পরিবার’ নামে

আরিফুল ইসলাম নাঈমের জন্ম ও বেড়ে ওঠা বন্দরনগরী চট্টগ্রামের একটি সরকারি কলোনিতে। তাঁর শৈশব ও কৈশোরের অনেকটা সময় কেটেছে সেখানে। আরিফের বড় বোন আমেনা খাতুন ছিলেন নাচের মানুষ। তাঁকে দেখে নাচের প্রতি ঝোঁক চাপে আরিফের। বড় বোন তাঁর আগ্রহ দেখে বাংলাদেশ শিশু

বিশ্ববিদ্যালয়টির ১০২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আমাদের যে প্রতিপাদ্য, সেটির মধ্যে একটি বার্তা দেওয়া আছে। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে এই বিশ্ববিদ্যালয়কে এখন ভূমিকা রাখতে হবে। একটি প্রযুক্তিনির্ভর, অন্তর্ভুক্তিমূলক, মানবিক, অসাম্প্রদায়িক মূল্যবোধসম্পন্ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার ইচ্ছেটা কলেজজীবনের শুরু থেকে। দেশের মেধাবী মানুষদের রাষ্ট্রীয় যেকোনো সমস্যা সমাধানে সামনে থেকে আন্দোলন ও আত্মত্যাগের ইতিহাস সব সময়ই অনুপ্রেরণা জোগাত। সোনালি সেই অতীতকে ধারণ করে সুন্দর একটি ভবিষ্যতের

অতিথি পাখির অভয়ারণ্য জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। সবুজে আচ্ছাদিত এই ক্যাম্পাসে রাস্তার ধারে কিংবা গাছের মগডালে দেখা মেলে কিছু কাঠের বাক্সের। প্রথম দেখায় মনে কিছুটা ধন্দ তৈরি হতে পারে। কিন্তু খেয়াল করলে বোঝা যায় এগুলো পাখিদের জন্য তৈরি করা কৃত্রিম বাসা।

দেশে প্রথমবারের মতো আমাজন ওয়েব সার্ভিসেসের (এডব্লিউএস) সহযোগিতায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল প্রফেশনাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (দীপ্তি) যৌথভাবে আয়োজন করে ‘আমাজন ওয়েব সার্ভিসেস ক্লাউড ডে-২০২৩’।

এই র‍্যাঙ্কিং মূলত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ও উদ্ভাবনের ওপর নির্ভর করে। এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা-১: দারিদ্র্য বিলোপ নিয়ে আমরা কাজ করেছি। ভ্যারাইটি এবং বিভিন্ন ফসলের জন্য টেকনোলজি ডেভেলপ করি। এগুলো আমাদের খাদ্য উৎপাদনে সহায়তা করে। দারিদ্র্য কমাতে জাতীয়ভাবে আমরা গবেষণার মাধ্যমে

আজ জুন মাসের তৃতীয় রোববার, বাবা দিবস। এটিই সত্য যে বাবাকে কখনো বলা হয় না, আমরা তাঁদের ভালোবাসি। বাবাকে নিয়ে তরুণ শিক্ষার্থীরা লিখেছেন তাঁদের আবেগের কথা।

আমি তুরস্কে পড়তে এসেছিলাম সরকারি বৃত্তি নিয়ে। তুরস্ক সরকারের অর্থায়নে প্রতিবছর ‘তুরকিয়ে বুর্সলারি’ বা তুর্কি স্কলারশিপ দেওয়া হয়। অনলাইনে আবেদনের পর প্রাথমিক বাছাইপর্ব উতরে তুরস্কের দূতাবাসে একটা পরীক্ষায় বসতে হয়েছিল। সেখান থেকেই আমি সুযোগ পাই বৃত্তি নিয়ে এখানে

নিঃসন্দেহে জীবনের অন্যতম বড় পাওয়া এই অর্জনগুলো। সঠিক গাইডলাইন পেয়েছি, সেই অনুযায়ী পরিশ্রম করেছিলাম। আমার পরিশ্রম যে বৃথা যায়নি, এটাই আমাকে আনন্দিত করেছে।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের পাশের বটগাছে ঝুলছে একটি বাক্স। গায়ে লেখা ‘মনের বাক্স’। এই বাক্সে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা মনের দুঃখ, কষ্ট, হতাশা, বিষণ্নতা ইত্যাদির কথা চিঠি আকারে লিখে জানাতে পারবেন। কেউ তাঁদের পরিচয় জানবে না।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৩-এ শ্রেষ্ঠ স্কাউট গ্রুপ নির্বাচিত হয়েছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ। জাতীয় পর্যায়ে সহপাঠ্যক্রম, সাংস্কৃতিক ও অন্যান্য বিষয়ের প্রতিযোগিতায় বিচারকদের রায়ে প্রতিষ্ঠানটির স্কাউট গ্রুপকে জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ হিসেবে নির্বাচিত হয়।

আগামী চার বছরের মধ্যে বিডিইউকে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করতে চাই। আমি সত্যিকার একটা ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি বানিয়ে চলে আসতে চাই। আমি আমার ধ্যান-জ্ঞান দিয়ে চেষ্টা করছি। বিডিইউর শিক্ষার্থীরা তাঁদের স্নাতক শেষ করার পর যেন

ইউরোপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দেশ হাঙ্গেরির একটি গুরুত্বপূর্ণ ফুল-ফান্ডেড বৃত্তি হলো ‘স্টাইপেন্ডিয়াম হাঙ্গেরিকাম’। চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজের শিক্ষার্থী মাইশা আনজুম ফারিহা সেই বৃত্তি পেয়ে ইউনিভার্সিটি অব ডেব্রুসানের মেডিসিন বিভাগে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন।

গল্পের শুরু ২০১৬ সালের এপ্রিলে। বৃষ্টিস্নাত এক সকালের কথা। কেবল ঘুম থেকে উঠেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী মো. রফিকুল ইসলাম। হঠাৎ খবর পেলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের পাশে জালের সঙ্গে আটকে আছে বিশালাকৃতির এক সাপ। তখন উদ্ধার তো দূরের কথা, সাপের

২০১৮ সাল। প্রতিবছরের মতো সেবারও বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ জামাল হোসেন হলে আয়োজন করা হয় বার্ষিক নৈশভোজের। উৎসবে মেতে ওঠে পুরো হল। উদ্‌যাপনমুখর এ রকম আড্ডা শেষে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেষ মোড় থেকে হাঁটতে হাঁটতে হলের দিকে ফিরছিলেন রিদম, পলক ও নিয়ন নামের