ক্যাম্পাস ডেস্ক
মাত্র আট বছর বয়সে রাজশাহীর সামিউল আরেফিন পেয়েছে সাফল্যের দেখা। রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের এই খুদে শিক্ষার্থী অরেঞ্জ গ্লোবাল অলিম্পিয়াডে জাতীয় পর্যায়ে শীর্ষ স্থান অর্জন করে পেয়েছে গোল্ড মেডেল।
পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলায় সামিউলের বাড়ি। বাবা মো. মোমরেজ আলী একজন সরকারি কর্মকর্তা এবং মা মোছা. সালমা জাহান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষিকা। বাবা-মায়ের সঙ্গে রাজশাহীতেই থাকেন সামিউল। পড়ালেখার পাশাপাশি বই পড়া, গান শোনা ও আঁকাআঁকি তার নেশা।
অলিম্পিয়াডে যাত্রা
স্কুলের বিআইকিউ অলিম্পিয়াডে অংশ নেওয়ার মধ্য দিয়ে সামিউলের এই প্রতিযোগিতায় আগ্রহ জন্মায়। প্রথম পরীক্ষায় ভালো স্কোর করার পর তার আগ্রহ আরও বাড়ে। পরে আঞ্চলিক পর্বে ভালো করার পর আন্তর্জাতিক অরেঞ্জ গ্লোবাল অলিম্পিয়াডে আবেদন করে সে। অনলাইন পরীক্ষার নিয়মকানুন এবং বিষয়বস্তু সম্পর্কে ধারণা নিতে শুরু করে সামিউল। বাবা-মায়ের সহায়তায় ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন প্রশ্নপত্রের নমুনা সংগ্রহ করে ধীরে ধীরে প্রস্তুতি নিতে থাকে। পড়াশোনার ফাঁকে, বিশেষ করে ছুটির দিনে সময় পেলেই সে অনুশীলনে বসে যেত। ভারত থেকে নেওয়া অনলাইন পরীক্ষায় জাতীয় পর্যায়ে সে টপ স্কোর করার পর ২০২৪ সালে গোল্ড মেডেল, র্যাঙ্ক সার্টিফিকেট এবং অংশগ্রহণ সনদ অর্জন করে।
পরিবারের আনন্দ
প্রথম সন্তান সামিউলের এই অর্জনে বাবা-মা অনেক খুশি। তাঁরা জানান, ছোট বয়সে আন্তর্জাতিক মানের পুরস্কার অর্জন করায় তাঁরা সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া আদায় করেছেন এবং ছেলের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।
সামিউলের বাংলা শিক্ষক মিলন উদ্দিন খান বলেন, ‘আমাদের স্কুলের শিক্ষার্থী সামিউলের এই অর্জন শুধু আমাদের জন্যই নয়, পুরো প্রতিষ্ঠানের জন্য গর্বের।’
সামিউলের স্বপ্ন
নিজের ভালো লাগার বিষয়টি প্রকাশ করে সামিউল জানায়, ‘আমি ভাবতেও পারিনি যে এত ভালো করব। পুরস্কার পেয়ে খুব আনন্দিত। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন, আমি যেন বড় হয়ে মানবিক মানুষ হতে পারি।’
মাত্র আট বছর বয়সে রাজশাহীর সামিউল আরেফিন পেয়েছে সাফল্যের দেখা। রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের এই খুদে শিক্ষার্থী অরেঞ্জ গ্লোবাল অলিম্পিয়াডে জাতীয় পর্যায়ে শীর্ষ স্থান অর্জন করে পেয়েছে গোল্ড মেডেল।
পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলায় সামিউলের বাড়ি। বাবা মো. মোমরেজ আলী একজন সরকারি কর্মকর্তা এবং মা মোছা. সালমা জাহান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষিকা। বাবা-মায়ের সঙ্গে রাজশাহীতেই থাকেন সামিউল। পড়ালেখার পাশাপাশি বই পড়া, গান শোনা ও আঁকাআঁকি তার নেশা।
অলিম্পিয়াডে যাত্রা
স্কুলের বিআইকিউ অলিম্পিয়াডে অংশ নেওয়ার মধ্য দিয়ে সামিউলের এই প্রতিযোগিতায় আগ্রহ জন্মায়। প্রথম পরীক্ষায় ভালো স্কোর করার পর তার আগ্রহ আরও বাড়ে। পরে আঞ্চলিক পর্বে ভালো করার পর আন্তর্জাতিক অরেঞ্জ গ্লোবাল অলিম্পিয়াডে আবেদন করে সে। অনলাইন পরীক্ষার নিয়মকানুন এবং বিষয়বস্তু সম্পর্কে ধারণা নিতে শুরু করে সামিউল। বাবা-মায়ের সহায়তায় ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন প্রশ্নপত্রের নমুনা সংগ্রহ করে ধীরে ধীরে প্রস্তুতি নিতে থাকে। পড়াশোনার ফাঁকে, বিশেষ করে ছুটির দিনে সময় পেলেই সে অনুশীলনে বসে যেত। ভারত থেকে নেওয়া অনলাইন পরীক্ষায় জাতীয় পর্যায়ে সে টপ স্কোর করার পর ২০২৪ সালে গোল্ড মেডেল, র্যাঙ্ক সার্টিফিকেট এবং অংশগ্রহণ সনদ অর্জন করে।
পরিবারের আনন্দ
প্রথম সন্তান সামিউলের এই অর্জনে বাবা-মা অনেক খুশি। তাঁরা জানান, ছোট বয়সে আন্তর্জাতিক মানের পুরস্কার অর্জন করায় তাঁরা সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া আদায় করেছেন এবং ছেলের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।
সামিউলের বাংলা শিক্ষক মিলন উদ্দিন খান বলেন, ‘আমাদের স্কুলের শিক্ষার্থী সামিউলের এই অর্জন শুধু আমাদের জন্যই নয়, পুরো প্রতিষ্ঠানের জন্য গর্বের।’
সামিউলের স্বপ্ন
নিজের ভালো লাগার বিষয়টি প্রকাশ করে সামিউল জানায়, ‘আমি ভাবতেও পারিনি যে এত ভালো করব। পুরস্কার পেয়ে খুব আনন্দিত। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন, আমি যেন বড় হয়ে মানবিক মানুষ হতে পারি।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন-২০২৫ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা এবং সাইবার বুলিং প্রতিরোধের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেজুবেল বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে যারা ছাত্র নির্যাতন এবং ভিন্নমতাবলম্বী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা-মামলা করেছে, তারা যাতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারে এবং তাদের প্রার্থীতা বাতিল করা হয়, সে ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে আমরা জানাব।’
২ ঘণ্টা আগেকিছু প্রার্থীর আচরণবিধি লঙ্ঘন দেখেও প্রশাসন ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’-এর সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী আবু সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ‘কোনো কোনো প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করছে। কনসার্ন দেওয়ার পরেও প্রশাসন নীরব ভূমিকা দেখাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন..
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ছয় বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ২০২৫। এই নির্বাচন শুধু শিক্ষার্থীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার নয়, ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে তোলারও সুযোগ এনে দিচ্ছে। ইতিহাস বলে, ডাকসুর ভেতর থেকে উঠে আসা নেতৃত্বই জাতীয় পরিসরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
৬ ঘণ্টা আগে