শাহ বিলিয়া জুলফিকার
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং ক্লাব তাদের প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড ইমেজ নিয়ে ২৫ বছর উদ্যাপন করছে। ডিসিপ্লিন, ডাইমেনশন, ডিসটিংকশন ও ডেসটিনেশন—এ চারটি মোটো নিয়ে ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এই ক্লাব। দীর্ঘ ২৫ বছরের ব্যবধানে ক্লাবটি ঢাকার অন্যতম বড় ও বিখ্যাত বিতর্ক ক্লাবে পরিণত হয়েছে।
জাতীয় দিবসগুলোকে কেন্দ্র করে ক্লাবটি বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। প্রশিক্ষণ ও প্রতিযোগিতার দারুণ এক সমন্বয় এখানে। ক্লাবের সদস্যদের জন্য প্রতিবছর তিনটি অভ্যন্তরীণ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রতিযোগিতায় প্রতিবছর এক শর বেশি অংশগ্রহণকারী অংশ নিয়ে থাকেন। সম্প্রতি ক্লাবটি এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব উইমেন ডিবেট ক্লাব আয়োজিত ‘এইউডব্লিউ মার্চ এনটিটি’ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে বিজয়ী হয়।
এ ছাড়া ক্লাবটি বিভিন্ন জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা থেকে একাধিক শিরোপা জিতেছে। এগুলোর ২০২৩ সালে ‘চতুর্থ আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি বিতর্ক উৎসব-২০২৩’-এ রানার্সআপ (বাংলা), ‘১২ বিজিএমইএ ডিআরএমসি ন্যাশনাল ডিবেট টুর্নামেন্ট-২০২৩-এ ফাইনালিস্ট’ (ইংরেজি) ও ‘তৃতীয় হাজী মুহাম্মদ মুহসীন স্মারক আন্তক্লাব ডিবেট চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৩’-এ চ্যাম্পিয়ন (বাংলা)। ২০২৪ সালে ‘এটিইউ-ডিইউডিএস সহিংস উগ্রবাদবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৪’-এ রানার্সআপ (বাংলা), দ্বিতীয় জাতীয় আন্তবিশ্ববিদ্যালয় নবায়নযোগ্য শক্তি বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৪-এ রানার্সআপ (বাংলা) হয়েছে ইস্ট ওয়েস্ট ডিবেটিং ক্লাব।
ক্লাবটির বর্তমান সভাপতি নাঈমুর রহমান জানান, দুই ধাপে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিবেটিং ক্লাবের জন্য সদস্য বাছাই করা হয়। ফেসবুকের ইভেন্ট পেজে দেওয়া গুগল ফরম পূরণ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে সরাসরি ফরম পূরণের মাধ্যমে প্রথম ধাপ সম্পন্ন হয়। ফরমে থাকা প্রশ্নগুলোর উত্তরের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ জানার চেষ্টা করা হয়। দ্বিতীয় ধাপে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ, চিন্তন ক্ষমতা ও সাধারণ জ্ঞান যাচাই করার জন্য ইন্টারভিউ নেওয়া হয়।
এ ক্লাবের মডারেটর রুবায়েত কবির বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের চিন্তন দক্ষতা, বক্তৃতা, গবেষণা, যুক্তিচর্চার মানোন্নয়নে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং ক্লাব কাজ করছে। এ ক্লাবে যুক্ত হয়ে শিক্ষার্থীরা রাজনীতি, বিজ্ঞান এবং সমসাময়িক বিষয়ে সুচিন্তিত আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের জ্ঞানসমৃদ্ধ করার সুযোগ পায়। ক্লাবের সদস্যরা বিভিন্ন টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে সাফল্যের স্বাক্ষর রাখছে। এভাবে বিতর্ক ক্লাবটি শিক্ষার্থীদের শেখার এবং স্ব-উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।’
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং ক্লাব তাদের প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড ইমেজ নিয়ে ২৫ বছর উদ্যাপন করছে। ডিসিপ্লিন, ডাইমেনশন, ডিসটিংকশন ও ডেসটিনেশন—এ চারটি মোটো নিয়ে ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এই ক্লাব। দীর্ঘ ২৫ বছরের ব্যবধানে ক্লাবটি ঢাকার অন্যতম বড় ও বিখ্যাত বিতর্ক ক্লাবে পরিণত হয়েছে।
জাতীয় দিবসগুলোকে কেন্দ্র করে ক্লাবটি বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। প্রশিক্ষণ ও প্রতিযোগিতার দারুণ এক সমন্বয় এখানে। ক্লাবের সদস্যদের জন্য প্রতিবছর তিনটি অভ্যন্তরীণ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রতিযোগিতায় প্রতিবছর এক শর বেশি অংশগ্রহণকারী অংশ নিয়ে থাকেন। সম্প্রতি ক্লাবটি এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব উইমেন ডিবেট ক্লাব আয়োজিত ‘এইউডব্লিউ মার্চ এনটিটি’ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে বিজয়ী হয়।
এ ছাড়া ক্লাবটি বিভিন্ন জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা থেকে একাধিক শিরোপা জিতেছে। এগুলোর ২০২৩ সালে ‘চতুর্থ আন্তধর্মীয় সম্প্রীতি বিতর্ক উৎসব-২০২৩’-এ রানার্সআপ (বাংলা), ‘১২ বিজিএমইএ ডিআরএমসি ন্যাশনাল ডিবেট টুর্নামেন্ট-২০২৩-এ ফাইনালিস্ট’ (ইংরেজি) ও ‘তৃতীয় হাজী মুহাম্মদ মুহসীন স্মারক আন্তক্লাব ডিবেট চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৩’-এ চ্যাম্পিয়ন (বাংলা)। ২০২৪ সালে ‘এটিইউ-ডিইউডিএস সহিংস উগ্রবাদবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৪’-এ রানার্সআপ (বাংলা), দ্বিতীয় জাতীয় আন্তবিশ্ববিদ্যালয় নবায়নযোগ্য শক্তি বিতর্ক প্রতিযোগিতা-২০২৪-এ রানার্সআপ (বাংলা) হয়েছে ইস্ট ওয়েস্ট ডিবেটিং ক্লাব।
ক্লাবটির বর্তমান সভাপতি নাঈমুর রহমান জানান, দুই ধাপে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিবেটিং ক্লাবের জন্য সদস্য বাছাই করা হয়। ফেসবুকের ইভেন্ট পেজে দেওয়া গুগল ফরম পূরণ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে সরাসরি ফরম পূরণের মাধ্যমে প্রথম ধাপ সম্পন্ন হয়। ফরমে থাকা প্রশ্নগুলোর উত্তরের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ জানার চেষ্টা করা হয়। দ্বিতীয় ধাপে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ, চিন্তন ক্ষমতা ও সাধারণ জ্ঞান যাচাই করার জন্য ইন্টারভিউ নেওয়া হয়।
এ ক্লাবের মডারেটর রুবায়েত কবির বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের চিন্তন দক্ষতা, বক্তৃতা, গবেষণা, যুক্তিচর্চার মানোন্নয়নে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং ক্লাব কাজ করছে। এ ক্লাবে যুক্ত হয়ে শিক্ষার্থীরা রাজনীতি, বিজ্ঞান এবং সমসাময়িক বিষয়ে সুচিন্তিত আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের জ্ঞানসমৃদ্ধ করার সুযোগ পায়। ক্লাবের সদস্যরা বিভিন্ন টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করে সাফল্যের স্বাক্ষর রাখছে। এভাবে বিতর্ক ক্লাবটি শিক্ষার্থীদের শেখার এবং স্ব-উন্নয়নের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।’
বাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
৮ ঘণ্টা আগেউন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, তুলনামূলক কম খরচ, সহজ ভিসাপ্রক্রিয়া এবং পড়াশোনার পর কাজের সুযোগ—সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য আদর্শ গন্তব্য নিউজিল্যান্ড। এখানে পড়াশোনার পর হাইকোর্টের প্র্যাকটিসিং ব্যারিস্টার হিসেবে নিযুক্ত ও সলিসিটর মাসুদ আলমের...
১০ ঘণ্টা আগেস্বপ্ন, সাধনা আর বন্ধুত্বে ভর করে উচ্চশিক্ষার নতুন অধ্যায়ে পা রেখেছেন যমজ বোন নুসরাত বিনতে জামান ও ইসরাত বিনতে জামান। ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় নুসরাত সুযোগ পেয়েছেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (এমআইএসটি) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগে।
১০ ঘণ্টা আগেআধুনিক যুগের তরুণ উদ্ভাবকেরা যখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করছেন, তখন তা নিঃসন্দেহে এক অনন্য গর্বের বিষয়। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা জিনিয়াস অলিম্পিয়াডে ব্রোঞ্জ জয় করে সেই গর্বে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিভাবান শিক্ষার্থী।
১০ ঘণ্টা আগে