খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
ওয়াগেনিংগেন ইউনিভার্সিটি অব রিসার্চ, নেদারল্যান্ডসের ‘ন্যাচার বেইজড ফিউচার-২০২৪’ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের জাতীয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয়ে গ্লোবাল ফাইনালে স্থান করে নিয়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) দল ‘এইচ২ও ইনোভেটরস’। দলটির সদস্যরা হলেন ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী মাইনুল ইসলাম লাবিব (দলনেতা) ও মো. রাশেদ জাওয়াদ খান এবং বায়োটেকনোলজি ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং (বিজিই) ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী আরিফা আফরোজ রিমি।
দলটি আগামী জুন মাসে নেদারল্যান্ডসের ওয়াগেনিংগেন ইউনিভার্সিটি অব রিসার্চে অনুষ্ঠেয় গ্লোবাল ফাইনালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে। এ জন্য দলটিকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন। অভিনন্দনবার্তায় তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সাফল্যের জন্য খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় গর্বিত। তাদের সাফল্যের এই ধারাবাহিকতা বৈশ্বিক পর্যায়েও অব্যাহত থাকবে বলে মনে করি।’
দলনেতা মাইনুল ইসলাম লাবিব বলেন, ‘এমন একটি প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হতে পেরে অনেক ভালো লাগছে। গ্লোবাল ফাইনালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় তথা বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে পারাটা গর্বের বিষয়।’
‘ন্যাচার বেইজড ফিউচার-২০২৪’ প্রতিযোগিতায় এবারের চ্যালেঞ্জ ছিল, কীভাবে অর্থনৈতিক উন্নতি মুখ্য অবস্থানে রেখে প্রাকৃতিক সুরক্ষা নিশ্চিত করা যায়। প্রতিযোগিতাটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং জাতীয় স্তর থেকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কয়েকটি পর্বে সম্পন্ন করা হয়। সেখানে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা তাঁদের ন্যাচারবিষয়ক সমাধান বিচারকদের সামনে উপস্থাপন করেন। প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ পর্বের সার্বিক দায়িত্বে ছিল ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব স্টুডেন্ট ইন অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড রিলেটেড সায়েন্সেস (আইএএএস)। দলটি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চ্যাম্পিয়ন হয়ে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত আইএএএস বাংলাদেশ ন্যাশনাল কংগ্রেস ২০২৩-এ তাঁদের আইডিয়া প্রেজেন্টেশনের সুযোগ পায়।
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের লবণাক্ত পানির সমস্যা সামনে রেখে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম একটি প্রকৃতিনির্ভর সমাধান উপস্থাপন করে। এ প্রকল্প খুবই অল্প খরচে ও সহজভাবে প্রান্তিক মানুষের কাছে বিশুদ্ধ পানি পৌঁছে দিতে সক্ষম হবে।
ওয়াগেনিংগেন ইউনিভার্সিটি অব রিসার্চ, নেদারল্যান্ডসের ‘ন্যাচার বেইজড ফিউচার-২০২৪’ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের জাতীয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন হয়ে গ্লোবাল ফাইনালে স্থান করে নিয়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) দল ‘এইচ২ও ইনোভেটরস’। দলটির সদস্যরা হলেন ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী মাইনুল ইসলাম লাবিব (দলনেতা) ও মো. রাশেদ জাওয়াদ খান এবং বায়োটেকনোলজি ও জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং (বিজিই) ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী আরিফা আফরোজ রিমি।
দলটি আগামী জুন মাসে নেদারল্যান্ডসের ওয়াগেনিংগেন ইউনিভার্সিটি অব রিসার্চে অনুষ্ঠেয় গ্লোবাল ফাইনালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে। এ জন্য দলটিকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন। অভিনন্দনবার্তায় তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সাফল্যের জন্য খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় গর্বিত। তাদের সাফল্যের এই ধারাবাহিকতা বৈশ্বিক পর্যায়েও অব্যাহত থাকবে বলে মনে করি।’
দলনেতা মাইনুল ইসলাম লাবিব বলেন, ‘এমন একটি প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হতে পেরে অনেক ভালো লাগছে। গ্লোবাল ফাইনালে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় তথা বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করতে পারাটা গর্বের বিষয়।’
‘ন্যাচার বেইজড ফিউচার-২০২৪’ প্রতিযোগিতায় এবারের চ্যালেঞ্জ ছিল, কীভাবে অর্থনৈতিক উন্নতি মুখ্য অবস্থানে রেখে প্রাকৃতিক সুরক্ষা নিশ্চিত করা যায়। প্রতিযোগিতাটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং জাতীয় স্তর থেকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কয়েকটি পর্বে সম্পন্ন করা হয়। সেখানে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা তাঁদের ন্যাচারবিষয়ক সমাধান বিচারকদের সামনে উপস্থাপন করেন। প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ পর্বের সার্বিক দায়িত্বে ছিল ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব স্টুডেন্ট ইন অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড রিলেটেড সায়েন্সেস (আইএএএস)। দলটি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চ্যাম্পিয়ন হয়ে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত আইএএএস বাংলাদেশ ন্যাশনাল কংগ্রেস ২০২৩-এ তাঁদের আইডিয়া প্রেজেন্টেশনের সুযোগ পায়।
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের লবণাক্ত পানির সমস্যা সামনে রেখে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিম একটি প্রকৃতিনির্ভর সমাধান উপস্থাপন করে। এ প্রকল্প খুবই অল্প খরচে ও সহজভাবে প্রান্তিক মানুষের কাছে বিশুদ্ধ পানি পৌঁছে দিতে সক্ষম হবে।
থাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
৯ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগে