এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
ভাগ্য বনাম ঝুঁকি
ভাগ্য এবং ঝুঁকি হলো পরস্পর ভাই-বোনের মতো। বলা হয়ে থাকে, ভাগ্য হলো আজব কারিগর। কাজের সঙ্গে ভাগ্যেও বিশ্বাস করতে হবে। আর্থিক উন্নতির জন্য দক্ষতা ও কঠোর পরিশ্রম জরুরি। এ জন্য ঝুঁকি নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। এর সঙ্গে ভাগ্য যে বড় ভূমিকা রাখে, সে ব্যাপারে বিশ্বাস রাখতে হবে। আমাদের সব কাজের ফল আসবে, এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। সফল হলে আমরা আমাদের দক্ষতাকে কৃতিত্ব দিই এবং ব্যর্থ হলে দুর্ভাগ্যকে দায়ী করি। বাস্তবতা হলো, ব্যক্তিগতভাবে আমাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় বেশি ভাগ্যবান।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন
অনেক মানুষের স্বপ্নের চেয়ে বেশি সম্পদ থাকা সত্ত্বেও তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। আরও সম্পদ না থাকায় হা-হুতাশ করে। আমরা যদি পর্যাপ্ত সম্পদ থাকা সত্ত্বেও আরও চাই, আরও চাই করতে থাকি; তাহলে আমাদের কখনো যথেষ্ট সম্পদ হবে না। বেশি পাওয়া আমাদের সন্তুষ্ট করবে না, বরং বেশি পাওয়ার লোভ সবকিছু হারানোর ফাঁদে ফেলে দিতে পারে। আপনার যা আছে বা যা আপনার নেই, তার জন্য নিরর্থক ঝুঁকি নেওয়ার কোনো কারণ নেই।
কোনো কিছুই বিনা মূল্যে নয়
পৃথিবীর সবকিছুর মূল্য আছে। তবে সবকিছুর মূল্য গায়ে লেখা থাকে না। মূল্য একটা আর্থিক সংখ্যা হলেও সেটির বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন না করার আগপর্যন্ত আমরা তার প্রকৃত মূল্য বুঝতে পারি না। পৃথিবীর কোনো কিছু বিনা মূল্যের নয়। এই বাস্তব সত্য মনে থাকলে আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে। কথায় আছে—লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু। লোভ আবেগপ্রবণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং অত্যধিক ঝুঁকির দিকে পরিচালিত করতে পারে। তাই ভারসাম্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
বস্তুর চেয়ে নিজেকে দামি করুন
শুনলে অবাক হবেন, আপনাকে আসলে কেউ কেয়ার করে না। আপনার একটা দামি ও সুন্দর গাড়ি থাকলে সবাই আপনার গাড়ির দিকে তাকাবে, গাড়ির প্রশংসা করবে; কিন্তু কেউ মনে করবে না আপনি গাড়ির মতো দামি ও সুন্দর। এটা বস্তুগত সব জিনিসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাই কাউকে দেখানোর জন্য, মানুষকে ইমপ্রেস করার জন্য বস্তুগত জিনিস দামি করার চেয়ে নিজেকে দামি হিসেবে তৈরি করা বেশি জরুরি।
টাকা কাজে লাগান
টাকা শুধু সঞ্চয় করলেই আর্থিকভাবে সফল হওয়া যাবে না, বরং বিনিয়োগ করে টাকা বাড়াতে হবে। যত তাড়াতাড়ি এবং অল্প বয়সে বিনিয়োগ করতে পারবেন, ততই আপনি সম্পদশালী হবেন। টাকা সঞ্চয় করে ফেলে রাখলে সম্পদশালী হতে পারবেন না, বরং মুদ্রাস্ফীতির কারণে টাকার মান কমে যাবে। তাই পরিকল্পনা অনুযায়ী এমন সেক্টরে বিনিয়োগ করতে হবে, যাতে টাকা বৃদ্ধি পায়।
স্বাধীন হোন
আপনার সময় নিয়ন্ত্রণ করাই হলো সর্বোচ্চ লভ্যাংশ প্রদানকারী অর্থ। সম্পদের সর্বোচ্চ পর্যায় হলো জেগে ওঠা এবং বলার ক্ষমতা যে ‘আমি আজ যা চাই তা-ই করতে পারি’। মানুষ সুখ বাড়ানোর জন্য ধনী হতে চায়। সুখ একটি জটিল বিষয়। কারণ, আমরা সবাই আলাদা। তাই সুখের জন্য সর্বজনীন অবদান হলো সময় নিয়ন্ত্রণ। স্বাধীনভাবে পছন্দের কাজটি করতে পারাই হলো সফলতা।
ভাগ্য বনাম ঝুঁকি
ভাগ্য এবং ঝুঁকি হলো পরস্পর ভাই-বোনের মতো। বলা হয়ে থাকে, ভাগ্য হলো আজব কারিগর। কাজের সঙ্গে ভাগ্যেও বিশ্বাস করতে হবে। আর্থিক উন্নতির জন্য দক্ষতা ও কঠোর পরিশ্রম জরুরি। এ জন্য ঝুঁকি নিয়ে দক্ষতার সঙ্গে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। এর সঙ্গে ভাগ্য যে বড় ভূমিকা রাখে, সে ব্যাপারে বিশ্বাস রাখতে হবে। আমাদের সব কাজের ফল আসবে, এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই। সফল হলে আমরা আমাদের দক্ষতাকে কৃতিত্ব দিই এবং ব্যর্থ হলে দুর্ভাগ্যকে দায়ী করি। বাস্তবতা হলো, ব্যক্তিগতভাবে আমাদের মধ্যে কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় বেশি ভাগ্যবান।
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করুন
অনেক মানুষের স্বপ্নের চেয়ে বেশি সম্পদ থাকা সত্ত্বেও তারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। আরও সম্পদ না থাকায় হা-হুতাশ করে। আমরা যদি পর্যাপ্ত সম্পদ থাকা সত্ত্বেও আরও চাই, আরও চাই করতে থাকি; তাহলে আমাদের কখনো যথেষ্ট সম্পদ হবে না। বেশি পাওয়া আমাদের সন্তুষ্ট করবে না, বরং বেশি পাওয়ার লোভ সবকিছু হারানোর ফাঁদে ফেলে দিতে পারে। আপনার যা আছে বা যা আপনার নেই, তার জন্য নিরর্থক ঝুঁকি নেওয়ার কোনো কারণ নেই।
কোনো কিছুই বিনা মূল্যে নয়
পৃথিবীর সবকিছুর মূল্য আছে। তবে সবকিছুর মূল্য গায়ে লেখা থাকে না। মূল্য একটা আর্থিক সংখ্যা হলেও সেটির বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন না করার আগপর্যন্ত আমরা তার প্রকৃত মূল্য বুঝতে পারি না। পৃথিবীর কোনো কিছু বিনা মূল্যের নয়। এই বাস্তব সত্য মনে থাকলে আমাদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে। কথায় আছে—লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু। লোভ আবেগপ্রবণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং অত্যধিক ঝুঁকির দিকে পরিচালিত করতে পারে। তাই ভারসাম্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখা সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
বস্তুর চেয়ে নিজেকে দামি করুন
শুনলে অবাক হবেন, আপনাকে আসলে কেউ কেয়ার করে না। আপনার একটা দামি ও সুন্দর গাড়ি থাকলে সবাই আপনার গাড়ির দিকে তাকাবে, গাড়ির প্রশংসা করবে; কিন্তু কেউ মনে করবে না আপনি গাড়ির মতো দামি ও সুন্দর। এটা বস্তুগত সব জিনিসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাই কাউকে দেখানোর জন্য, মানুষকে ইমপ্রেস করার জন্য বস্তুগত জিনিস দামি করার চেয়ে নিজেকে দামি হিসেবে তৈরি করা বেশি জরুরি।
টাকা কাজে লাগান
টাকা শুধু সঞ্চয় করলেই আর্থিকভাবে সফল হওয়া যাবে না, বরং বিনিয়োগ করে টাকা বাড়াতে হবে। যত তাড়াতাড়ি এবং অল্প বয়সে বিনিয়োগ করতে পারবেন, ততই আপনি সম্পদশালী হবেন। টাকা সঞ্চয় করে ফেলে রাখলে সম্পদশালী হতে পারবেন না, বরং মুদ্রাস্ফীতির কারণে টাকার মান কমে যাবে। তাই পরিকল্পনা অনুযায়ী এমন সেক্টরে বিনিয়োগ করতে হবে, যাতে টাকা বৃদ্ধি পায়।
স্বাধীন হোন
আপনার সময় নিয়ন্ত্রণ করাই হলো সর্বোচ্চ লভ্যাংশ প্রদানকারী অর্থ। সম্পদের সর্বোচ্চ পর্যায় হলো জেগে ওঠা এবং বলার ক্ষমতা যে ‘আমি আজ যা চাই তা-ই করতে পারি’। মানুষ সুখ বাড়ানোর জন্য ধনী হতে চায়। সুখ একটি জটিল বিষয়। কারণ, আমরা সবাই আলাদা। তাই সুখের জন্য সর্বজনীন অবদান হলো সময় নিয়ন্ত্রণ। স্বাধীনভাবে পছন্দের কাজটি করতে পারাই হলো সফলতা।
গণ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (গকসু) নির্বাচনে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে মৃদুল দেওয়ান এবং সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে জয়লাভ করেছেন রায়হান খান। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা ৫০ মিনিটের দিকে ফলাফল ঘোষণা শেষ করে গকসু নির্বাচন কমিশন।
২৯ মিনিট আগেরাজধানীর নীলক্ষেতের গাউসুল আজম মার্কেটে নির্বাচনে ব্যবহৃত ব্যালট পেপার ছাপানো ও ফাঁস হওয়া নকল ব্যালটের অভিযোগ নিয়ে এবার অধিকতর তদন্ত করবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ও হল সংসদ নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে...
৯ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, জয়-পরাজয় যাই হোক না কেন, তাদের অধিকার ও স্বার্থরক্ষায় লড়াই অব্যাহত রাখব। সদ্য অনুষ্ঠিত নির্বাচনে অনিয়ম শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশিত ভোটাধিকারকে ব্যাহত করেছে। তবু আমরা আন্দোলন-সংগ্রামের পথেই আছি।’
১৭ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ইতিমধ্যেই ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারায় তারা উচ্ছ্বসিত। এবারের নির্বাচনে ১১টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫৭ জন প্রার্থী। মোট ভোটার সংখ্যা ৪ হাজার ৭৬১ জন।
২১ ঘণ্টা আগে