নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী ও রাবি প্রতিনিধি

রাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি সমাগম পরিবহন মার্কেট চত্বরে। রাত ৮টায় গিয়ে দেখা গেছে, আলোছায়া পরিবেশে কয়েক শ শিক্ষার্থী জমিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। বেশির ভাগ আলোচনায় বহুল প্রতীক্ষিত রাকসুর ভোট। তাঁদের অনেকেরই মোবাইল ফোনে দোয়া ও সমর্থন চেয়ে প্রার্থীদের কাছ থেকে খুদেবার্তা আসছে। তা নিয়ে চলছে বিশ্লেষণ।
কেউ আবার গলা ছেড়ে গান ধরেছেন, কেউ বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন। কেউ আবার গানের সুরে শরীর দোলাচ্ছেন। এমন একটি দলকে দেখা গেল বেঞ্চে বসে গান গাইতে। আরেকটি দলকে দাঁড়িয়ে নাচ-গান করতে দেখা গেল একটু দূরেই। একজনের কাছে একটা গিটার। ডুগি-তবলা কিছু নেই। তাই একটি বোতল দিয়ে টেবিলে আঘাত করে তাল আনছেন এক শিক্ষার্থী।
সেখানকার চা-দোকানিদের দম ফেলার সময় নেই। টুংটাং শব্দ করে একের পর এক কাপ চা বানিয়ে চলেছেন তাঁরা। পরিবহন মার্কেট চত্বরের চা-দোকানি মোহাম্মদ আলী বললেন, ‘দম ফেলার সময় নাই। কাল ভোট, তাই আজ এই জম্পেশ আড্ডা চলছে। সবার মাঝে ঈদের খুশি। আমরাও খুশি।’
ছাত্রীদেরও এখানে-ওখানে দলবদ্ধ হয়ে বসে হাতে মেহেদি দিতে দেখা যায়। ছেলেদের কয়েকটা দলকে দেখা গেল তাস খেলতে।
কথা হয় ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী আরাফাত হোসেনের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩৫ বছর পর ভোট হচ্ছে। সবার মাঝেই আনন্দ-উদ্দীপনা কাজ করছে। এত দিন পর ভোট বলে প্রার্থী, সাধারণ শিক্ষার্থী, মিডিয়া—সবার মাঝেই আগ্রহ বেশি। প্রতিবছর ভোট হলে এ রকম পরিস্থিতি নাও দেখা যেতে পারত।
ক্যাম্পাসের টুকিটাকি চত্বর, প্যারিস রোডসংলগ্ন আমবাগান, স্টেশন বাজার, শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বর, শহীদ মিনার চত্বর—সবখানেই শিক্ষার্থীদের গল্প-আড্ডা দেখা গেছে। একটু রাত হলেই ইবলিশ চত্বর থেকে কাপলদের উঠিয়ে দেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এ দিন সেখানেও নির্ঝঞ্ঝাট আড্ডা দেখা গেছে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলবে। এর আগে ১৯৯০ সালে শেষবার এই ভোট হয়েছিল।
নির্বাচনে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ১১ নির্দেশনা
নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ১১টি দিকনির্দেশনা প্রকাশ করেছে রাকসু নির্বাচন কমিশন। আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রধান নির্বাচন কমিশন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, একই সঙ্গে দুজনের অধিক প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক একই ভোটকক্ষে প্রবেশ করতে পারবেন না এবং পাঁচ মিনিটের বেশি ভোটকক্ষে অবস্থান করতে পারবেন না, ভোটকক্ষে নির্বাচনী কর্মকর্তা, নির্বাচনী এজেন্ট বা ভোটারদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করতে পারবেন না, ভোটকক্ষের ভেতর থেকে কোনোভাবেই সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না।
তবে ভোটকক্ষ হতে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে এবং কোনোক্রমেই ভোট গ্রহণ কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করা যাবে না।
নির্দেশনা অনুযায়ী, তালিকাভুক্ত সাংবাদিকেরা ভোট গণনা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন, ছবি নিতে পারবেন; তবে সরাসরি সম্প্রচার করতে পারবেন না। ভোটকক্ষ থেকে ফেসবুকসহ কোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না ও ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিকেরা প্রিসাইডিং কর্মকর্তার আইনানুগ নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
এ ছাড়া কোনো প্রকার নির্বাচনী উপকরণ স্পর্শ বা অপসারণ করতে পারবেন না, নির্বাচনী সংবাদ সংগ্রহের সময় প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে যেকোনো ধরনের প্রচারণা বা বিদ্বেষমূলক প্রচারণা থেকে বিরত থাকতে হবে, নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহায়তার জন্য নির্বাচনী আইন ও বিধিবিধান মেনে চলা, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিডিয়া কর্মী হিসেবে নির্বাচনের দিন দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না, মিডিয়া কর্মীদের কেন্দ্রে প্রবেশের সমন্বয় ও প্রয়োজনীয় সহায়তার জন্য প্রতি নির্বাচনকেন্দ্রে একজন করে রোভার স্কাউট সদস্য দায়িত্বে থাকবেন।
রাকসু ভবন প্রস্তুতে ৫০ শ্রমিক
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এর মধ্যে শুরু হয়েছে রাকসু ভবন প্রস্তুতের কাজ। ভবনটি প্রস্তুত করতে ৫০ জন শ্রমিক বিরামহীন কাজ করছেন।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পেছনে রাকসুর দোতলা ভবন। এই ভবনে রাকসুর ভিপি হিসেবে সবশেষ বসেছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৯৯০-১৯৯১ সালের জন্য। পরের বছর নির্বাচন না হওয়ায় ১৯৯১-১৯৯২ মেয়াদেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন। তারপর আর কোনো ভিপি পায়নি রাকসু ভবন।
রাকসু অচল হয়ে পড়ায় এত দিন ভবনটির ১৩টি কক্ষ ব্যবহার করে আসছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন। দোতলায় ভিপির কক্ষটি ব্যবহার হচ্ছিল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি হিসেবে। কয়েক দিন হলো সব সংগঠনকেই ভবন ছাড়তে হয়েছিল।
আজ রাত সাড়ে ৯টার দিকে ভবনে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিটি কক্ষে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও ঘষামাজার কাজ করছেন শ্রমিকেরা। কেউ কেউ দেয়ালগুলোতে রং করার কাজ করছেন। তাঁরা জানান, আজ সকালেই তাঁরা কাজ শুরু করেছেন। তাঁদের দ্রুত কাজ শেষ করতে হবে।
জানতে চাইলে ঠিকাদার আব্দুল ওয়াহাব জানান, তাঁরা পাঁচজন ঠিকাদার কাজ করছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাঁদের কাজ বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ সকাল ৮টা থেকে তাঁরা ৫০ জন শ্রমিক নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। আগামীকাল সন্ধ্যার মধ্যে তাঁদের কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না হলে রাতেও তাঁরা কাজ করবেন। আগামী শুক্রবার সকালের মধ্যে সব কাজ শেষ হবে বলে তাঁরা আশা করছেন।
ভবনের দোতলার বারান্দায় কেন্দ্রীয় সংসদের অনার বোর্ডটি চোখে পড়ল। এতে দেখা যায়, ১৯৭২-৭৩ সালে হায়দার আলী, ১৯৭৩-৭৪ সালে নুরুল ইসলাম ঠান্ডু, ১৯৭৪-৭৫ সালে ফজলুর রহমান পটল, ১৯৮০-৮১ সালে ফজলে হোসেন বাদশা, ১৯৮৯-৯০ সালে রাগিব আহসান মুন্না ও ১৯৯০-১৯৯১ সালে রুহুল কবির রিজভী ভিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

রাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি সমাগম পরিবহন মার্কেট চত্বরে। রাত ৮টায় গিয়ে দেখা গেছে, আলোছায়া পরিবেশে কয়েক শ শিক্ষার্থী জমিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। বেশির ভাগ আলোচনায় বহুল প্রতীক্ষিত রাকসুর ভোট। তাঁদের অনেকেরই মোবাইল ফোনে দোয়া ও সমর্থন চেয়ে প্রার্থীদের কাছ থেকে খুদেবার্তা আসছে। তা নিয়ে চলছে বিশ্লেষণ।
কেউ আবার গলা ছেড়ে গান ধরেছেন, কেউ বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন। কেউ আবার গানের সুরে শরীর দোলাচ্ছেন। এমন একটি দলকে দেখা গেল বেঞ্চে বসে গান গাইতে। আরেকটি দলকে দাঁড়িয়ে নাচ-গান করতে দেখা গেল একটু দূরেই। একজনের কাছে একটা গিটার। ডুগি-তবলা কিছু নেই। তাই একটি বোতল দিয়ে টেবিলে আঘাত করে তাল আনছেন এক শিক্ষার্থী।
সেখানকার চা-দোকানিদের দম ফেলার সময় নেই। টুংটাং শব্দ করে একের পর এক কাপ চা বানিয়ে চলেছেন তাঁরা। পরিবহন মার্কেট চত্বরের চা-দোকানি মোহাম্মদ আলী বললেন, ‘দম ফেলার সময় নাই। কাল ভোট, তাই আজ এই জম্পেশ আড্ডা চলছে। সবার মাঝে ঈদের খুশি। আমরাও খুশি।’
ছাত্রীদেরও এখানে-ওখানে দলবদ্ধ হয়ে বসে হাতে মেহেদি দিতে দেখা যায়। ছেলেদের কয়েকটা দলকে দেখা গেল তাস খেলতে।
কথা হয় ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী আরাফাত হোসেনের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩৫ বছর পর ভোট হচ্ছে। সবার মাঝেই আনন্দ-উদ্দীপনা কাজ করছে। এত দিন পর ভোট বলে প্রার্থী, সাধারণ শিক্ষার্থী, মিডিয়া—সবার মাঝেই আগ্রহ বেশি। প্রতিবছর ভোট হলে এ রকম পরিস্থিতি নাও দেখা যেতে পারত।
ক্যাম্পাসের টুকিটাকি চত্বর, প্যারিস রোডসংলগ্ন আমবাগান, স্টেশন বাজার, শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বর, শহীদ মিনার চত্বর—সবখানেই শিক্ষার্থীদের গল্প-আড্ডা দেখা গেছে। একটু রাত হলেই ইবলিশ চত্বর থেকে কাপলদের উঠিয়ে দেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এ দিন সেখানেও নির্ঝঞ্ঝাট আড্ডা দেখা গেছে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলবে। এর আগে ১৯৯০ সালে শেষবার এই ভোট হয়েছিল।
নির্বাচনে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ১১ নির্দেশনা
নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ১১টি দিকনির্দেশনা প্রকাশ করেছে রাকসু নির্বাচন কমিশন। আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রধান নির্বাচন কমিশন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, একই সঙ্গে দুজনের অধিক প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক একই ভোটকক্ষে প্রবেশ করতে পারবেন না এবং পাঁচ মিনিটের বেশি ভোটকক্ষে অবস্থান করতে পারবেন না, ভোটকক্ষে নির্বাচনী কর্মকর্তা, নির্বাচনী এজেন্ট বা ভোটারদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করতে পারবেন না, ভোটকক্ষের ভেতর থেকে কোনোভাবেই সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না।
তবে ভোটকক্ষ হতে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে এবং কোনোক্রমেই ভোট গ্রহণ কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করা যাবে না।
নির্দেশনা অনুযায়ী, তালিকাভুক্ত সাংবাদিকেরা ভোট গণনা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন, ছবি নিতে পারবেন; তবে সরাসরি সম্প্রচার করতে পারবেন না। ভোটকক্ষ থেকে ফেসবুকসহ কোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না ও ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিকেরা প্রিসাইডিং কর্মকর্তার আইনানুগ নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
এ ছাড়া কোনো প্রকার নির্বাচনী উপকরণ স্পর্শ বা অপসারণ করতে পারবেন না, নির্বাচনী সংবাদ সংগ্রহের সময় প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে যেকোনো ধরনের প্রচারণা বা বিদ্বেষমূলক প্রচারণা থেকে বিরত থাকতে হবে, নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহায়তার জন্য নির্বাচনী আইন ও বিধিবিধান মেনে চলা, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিডিয়া কর্মী হিসেবে নির্বাচনের দিন দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না, মিডিয়া কর্মীদের কেন্দ্রে প্রবেশের সমন্বয় ও প্রয়োজনীয় সহায়তার জন্য প্রতি নির্বাচনকেন্দ্রে একজন করে রোভার স্কাউট সদস্য দায়িত্বে থাকবেন।
রাকসু ভবন প্রস্তুতে ৫০ শ্রমিক
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এর মধ্যে শুরু হয়েছে রাকসু ভবন প্রস্তুতের কাজ। ভবনটি প্রস্তুত করতে ৫০ জন শ্রমিক বিরামহীন কাজ করছেন।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পেছনে রাকসুর দোতলা ভবন। এই ভবনে রাকসুর ভিপি হিসেবে সবশেষ বসেছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৯৯০-১৯৯১ সালের জন্য। পরের বছর নির্বাচন না হওয়ায় ১৯৯১-১৯৯২ মেয়াদেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন। তারপর আর কোনো ভিপি পায়নি রাকসু ভবন।
রাকসু অচল হয়ে পড়ায় এত দিন ভবনটির ১৩টি কক্ষ ব্যবহার করে আসছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন। দোতলায় ভিপির কক্ষটি ব্যবহার হচ্ছিল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি হিসেবে। কয়েক দিন হলো সব সংগঠনকেই ভবন ছাড়তে হয়েছিল।
আজ রাত সাড়ে ৯টার দিকে ভবনে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিটি কক্ষে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও ঘষামাজার কাজ করছেন শ্রমিকেরা। কেউ কেউ দেয়ালগুলোতে রং করার কাজ করছেন। তাঁরা জানান, আজ সকালেই তাঁরা কাজ শুরু করেছেন। তাঁদের দ্রুত কাজ শেষ করতে হবে।
জানতে চাইলে ঠিকাদার আব্দুল ওয়াহাব জানান, তাঁরা পাঁচজন ঠিকাদার কাজ করছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাঁদের কাজ বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ সকাল ৮টা থেকে তাঁরা ৫০ জন শ্রমিক নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। আগামীকাল সন্ধ্যার মধ্যে তাঁদের কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না হলে রাতেও তাঁরা কাজ করবেন। আগামী শুক্রবার সকালের মধ্যে সব কাজ শেষ হবে বলে তাঁরা আশা করছেন।
ভবনের দোতলার বারান্দায় কেন্দ্রীয় সংসদের অনার বোর্ডটি চোখে পড়ল। এতে দেখা যায়, ১৯৭২-৭৩ সালে হায়দার আলী, ১৯৭৩-৭৪ সালে নুরুল ইসলাম ঠান্ডু, ১৯৭৪-৭৫ সালে ফজলুর রহমান পটল, ১৯৮০-৮১ সালে ফজলে হোসেন বাদশা, ১৯৮৯-৯০ সালে রাগিব আহসান মুন্না ও ১৯৯০-১৯৯১ সালে রুহুল কবির রিজভী ভিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী ও রাবি প্রতিনিধি

রাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি সমাগম পরিবহন মার্কেট চত্বরে। রাত ৮টায় গিয়ে দেখা গেছে, আলোছায়া পরিবেশে কয়েক শ শিক্ষার্থী জমিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। বেশির ভাগ আলোচনায় বহুল প্রতীক্ষিত রাকসুর ভোট। তাঁদের অনেকেরই মোবাইল ফোনে দোয়া ও সমর্থন চেয়ে প্রার্থীদের কাছ থেকে খুদেবার্তা আসছে। তা নিয়ে চলছে বিশ্লেষণ।
কেউ আবার গলা ছেড়ে গান ধরেছেন, কেউ বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন। কেউ আবার গানের সুরে শরীর দোলাচ্ছেন। এমন একটি দলকে দেখা গেল বেঞ্চে বসে গান গাইতে। আরেকটি দলকে দাঁড়িয়ে নাচ-গান করতে দেখা গেল একটু দূরেই। একজনের কাছে একটা গিটার। ডুগি-তবলা কিছু নেই। তাই একটি বোতল দিয়ে টেবিলে আঘাত করে তাল আনছেন এক শিক্ষার্থী।
সেখানকার চা-দোকানিদের দম ফেলার সময় নেই। টুংটাং শব্দ করে একের পর এক কাপ চা বানিয়ে চলেছেন তাঁরা। পরিবহন মার্কেট চত্বরের চা-দোকানি মোহাম্মদ আলী বললেন, ‘দম ফেলার সময় নাই। কাল ভোট, তাই আজ এই জম্পেশ আড্ডা চলছে। সবার মাঝে ঈদের খুশি। আমরাও খুশি।’
ছাত্রীদেরও এখানে-ওখানে দলবদ্ধ হয়ে বসে হাতে মেহেদি দিতে দেখা যায়। ছেলেদের কয়েকটা দলকে দেখা গেল তাস খেলতে।
কথা হয় ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী আরাফাত হোসেনের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩৫ বছর পর ভোট হচ্ছে। সবার মাঝেই আনন্দ-উদ্দীপনা কাজ করছে। এত দিন পর ভোট বলে প্রার্থী, সাধারণ শিক্ষার্থী, মিডিয়া—সবার মাঝেই আগ্রহ বেশি। প্রতিবছর ভোট হলে এ রকম পরিস্থিতি নাও দেখা যেতে পারত।
ক্যাম্পাসের টুকিটাকি চত্বর, প্যারিস রোডসংলগ্ন আমবাগান, স্টেশন বাজার, শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বর, শহীদ মিনার চত্বর—সবখানেই শিক্ষার্থীদের গল্প-আড্ডা দেখা গেছে। একটু রাত হলেই ইবলিশ চত্বর থেকে কাপলদের উঠিয়ে দেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এ দিন সেখানেও নির্ঝঞ্ঝাট আড্ডা দেখা গেছে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলবে। এর আগে ১৯৯০ সালে শেষবার এই ভোট হয়েছিল।
নির্বাচনে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ১১ নির্দেশনা
নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ১১টি দিকনির্দেশনা প্রকাশ করেছে রাকসু নির্বাচন কমিশন। আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রধান নির্বাচন কমিশন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, একই সঙ্গে দুজনের অধিক প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক একই ভোটকক্ষে প্রবেশ করতে পারবেন না এবং পাঁচ মিনিটের বেশি ভোটকক্ষে অবস্থান করতে পারবেন না, ভোটকক্ষে নির্বাচনী কর্মকর্তা, নির্বাচনী এজেন্ট বা ভোটারদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করতে পারবেন না, ভোটকক্ষের ভেতর থেকে কোনোভাবেই সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না।
তবে ভোটকক্ষ হতে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে এবং কোনোক্রমেই ভোট গ্রহণ কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করা যাবে না।
নির্দেশনা অনুযায়ী, তালিকাভুক্ত সাংবাদিকেরা ভোট গণনা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন, ছবি নিতে পারবেন; তবে সরাসরি সম্প্রচার করতে পারবেন না। ভোটকক্ষ থেকে ফেসবুকসহ কোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না ও ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিকেরা প্রিসাইডিং কর্মকর্তার আইনানুগ নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
এ ছাড়া কোনো প্রকার নির্বাচনী উপকরণ স্পর্শ বা অপসারণ করতে পারবেন না, নির্বাচনী সংবাদ সংগ্রহের সময় প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে যেকোনো ধরনের প্রচারণা বা বিদ্বেষমূলক প্রচারণা থেকে বিরত থাকতে হবে, নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহায়তার জন্য নির্বাচনী আইন ও বিধিবিধান মেনে চলা, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিডিয়া কর্মী হিসেবে নির্বাচনের দিন দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না, মিডিয়া কর্মীদের কেন্দ্রে প্রবেশের সমন্বয় ও প্রয়োজনীয় সহায়তার জন্য প্রতি নির্বাচনকেন্দ্রে একজন করে রোভার স্কাউট সদস্য দায়িত্বে থাকবেন।
রাকসু ভবন প্রস্তুতে ৫০ শ্রমিক
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এর মধ্যে শুরু হয়েছে রাকসু ভবন প্রস্তুতের কাজ। ভবনটি প্রস্তুত করতে ৫০ জন শ্রমিক বিরামহীন কাজ করছেন।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পেছনে রাকসুর দোতলা ভবন। এই ভবনে রাকসুর ভিপি হিসেবে সবশেষ বসেছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৯৯০-১৯৯১ সালের জন্য। পরের বছর নির্বাচন না হওয়ায় ১৯৯১-১৯৯২ মেয়াদেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন। তারপর আর কোনো ভিপি পায়নি রাকসু ভবন।
রাকসু অচল হয়ে পড়ায় এত দিন ভবনটির ১৩টি কক্ষ ব্যবহার করে আসছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন। দোতলায় ভিপির কক্ষটি ব্যবহার হচ্ছিল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি হিসেবে। কয়েক দিন হলো সব সংগঠনকেই ভবন ছাড়তে হয়েছিল।
আজ রাত সাড়ে ৯টার দিকে ভবনে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিটি কক্ষে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও ঘষামাজার কাজ করছেন শ্রমিকেরা। কেউ কেউ দেয়ালগুলোতে রং করার কাজ করছেন। তাঁরা জানান, আজ সকালেই তাঁরা কাজ শুরু করেছেন। তাঁদের দ্রুত কাজ শেষ করতে হবে।
জানতে চাইলে ঠিকাদার আব্দুল ওয়াহাব জানান, তাঁরা পাঁচজন ঠিকাদার কাজ করছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাঁদের কাজ বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ সকাল ৮টা থেকে তাঁরা ৫০ জন শ্রমিক নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। আগামীকাল সন্ধ্যার মধ্যে তাঁদের কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না হলে রাতেও তাঁরা কাজ করবেন। আগামী শুক্রবার সকালের মধ্যে সব কাজ শেষ হবে বলে তাঁরা আশা করছেন।
ভবনের দোতলার বারান্দায় কেন্দ্রীয় সংসদের অনার বোর্ডটি চোখে পড়ল। এতে দেখা যায়, ১৯৭২-৭৩ সালে হায়দার আলী, ১৯৭৩-৭৪ সালে নুরুল ইসলাম ঠান্ডু, ১৯৭৪-৭৫ সালে ফজলুর রহমান পটল, ১৯৮০-৮১ সালে ফজলে হোসেন বাদশা, ১৯৮৯-৯০ সালে রাগিব আহসান মুন্না ও ১৯৯০-১৯৯১ সালে রুহুল কবির রিজভী ভিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

রাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি সমাগম পরিবহন মার্কেট চত্বরে। রাত ৮টায় গিয়ে দেখা গেছে, আলোছায়া পরিবেশে কয়েক শ শিক্ষার্থী জমিয়ে আড্ডা দিচ্ছেন। বেশির ভাগ আলোচনায় বহুল প্রতীক্ষিত রাকসুর ভোট। তাঁদের অনেকেরই মোবাইল ফোনে দোয়া ও সমর্থন চেয়ে প্রার্থীদের কাছ থেকে খুদেবার্তা আসছে। তা নিয়ে চলছে বিশ্লেষণ।
কেউ আবার গলা ছেড়ে গান ধরেছেন, কেউ বাদ্যযন্ত্র বাজাচ্ছেন। কেউ আবার গানের সুরে শরীর দোলাচ্ছেন। এমন একটি দলকে দেখা গেল বেঞ্চে বসে গান গাইতে। আরেকটি দলকে দাঁড়িয়ে নাচ-গান করতে দেখা গেল একটু দূরেই। একজনের কাছে একটা গিটার। ডুগি-তবলা কিছু নেই। তাই একটি বোতল দিয়ে টেবিলে আঘাত করে তাল আনছেন এক শিক্ষার্থী।
সেখানকার চা-দোকানিদের দম ফেলার সময় নেই। টুংটাং শব্দ করে একের পর এক কাপ চা বানিয়ে চলেছেন তাঁরা। পরিবহন মার্কেট চত্বরের চা-দোকানি মোহাম্মদ আলী বললেন, ‘দম ফেলার সময় নাই। কাল ভোট, তাই আজ এই জম্পেশ আড্ডা চলছে। সবার মাঝে ঈদের খুশি। আমরাও খুশি।’
ছাত্রীদেরও এখানে-ওখানে দলবদ্ধ হয়ে বসে হাতে মেহেদি দিতে দেখা যায়। ছেলেদের কয়েকটা দলকে দেখা গেল তাস খেলতে।
কথা হয় ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী আরাফাত হোসেনের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৩৫ বছর পর ভোট হচ্ছে। সবার মাঝেই আনন্দ-উদ্দীপনা কাজ করছে। এত দিন পর ভোট বলে প্রার্থী, সাধারণ শিক্ষার্থী, মিডিয়া—সবার মাঝেই আগ্রহ বেশি। প্রতিবছর ভোট হলে এ রকম পরিস্থিতি নাও দেখা যেতে পারত।
ক্যাম্পাসের টুকিটাকি চত্বর, প্যারিস রোডসংলগ্ন আমবাগান, স্টেশন বাজার, শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বর, শহীদ মিনার চত্বর—সবখানেই শিক্ষার্থীদের গল্প-আড্ডা দেখা গেছে। একটু রাত হলেই ইবলিশ চত্বর থেকে কাপলদের উঠিয়ে দেন প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এ দিন সেখানেও নির্ঝঞ্ঝাট আড্ডা দেখা গেছে।
আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলবে। এর আগে ১৯৯০ সালে শেষবার এই ভোট হয়েছিল।
নির্বাচনে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ১১ নির্দেশনা
নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে সম্পন্ন করতে গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য ১১টি দিকনির্দেশনা প্রকাশ করেছে রাকসু নির্বাচন কমিশন। আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রধান নির্বাচন কমিশন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, একই সঙ্গে দুজনের অধিক প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক একই ভোটকক্ষে প্রবেশ করতে পারবেন না এবং পাঁচ মিনিটের বেশি ভোটকক্ষে অবস্থান করতে পারবেন না, ভোটকক্ষে নির্বাচনী কর্মকর্তা, নির্বাচনী এজেন্ট বা ভোটারদের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করতে পারবেন না, ভোটকক্ষের ভেতর থেকে কোনোভাবেই সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না।
তবে ভোটকক্ষ হতে নিরাপদ দূরত্বে গিয়ে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে এবং কোনোক্রমেই ভোট গ্রহণ কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করা যাবে না।
নির্দেশনা অনুযায়ী, তালিকাভুক্ত সাংবাদিকেরা ভোট গণনা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন, ছবি নিতে পারবেন; তবে সরাসরি সম্প্রচার করতে পারবেন না। ভোটকক্ষ থেকে ফেসবুকসহ কোনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে না ও ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিকেরা প্রিসাইডিং কর্মকর্তার আইনানুগ নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।
এ ছাড়া কোনো প্রকার নির্বাচনী উপকরণ স্পর্শ বা অপসারণ করতে পারবেন না, নির্বাচনী সংবাদ সংগ্রহের সময় প্রার্থীর পক্ষে বা বিপক্ষে যেকোনো ধরনের প্রচারণা বা বিদ্বেষমূলক প্রচারণা থেকে বিরত থাকতে হবে, নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহায়তার জন্য নির্বাচনী আইন ও বিধিবিধান মেনে চলা, নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মিডিয়া কর্মী হিসেবে নির্বাচনের দিন দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না, মিডিয়া কর্মীদের কেন্দ্রে প্রবেশের সমন্বয় ও প্রয়োজনীয় সহায়তার জন্য প্রতি নির্বাচনকেন্দ্রে একজন করে রোভার স্কাউট সদস্য দায়িত্বে থাকবেন।
রাকসু ভবন প্রস্তুতে ৫০ শ্রমিক
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ আগামীকাল সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এর মধ্যে শুরু হয়েছে রাকসু ভবন প্রস্তুতের কাজ। ভবনটি প্রস্তুত করতে ৫০ জন শ্রমিক বিরামহীন কাজ করছেন।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পেছনে রাকসুর দোতলা ভবন। এই ভবনে রাকসুর ভিপি হিসেবে সবশেষ বসেছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন ১৯৯০-১৯৯১ সালের জন্য। পরের বছর নির্বাচন না হওয়ায় ১৯৯১-১৯৯২ মেয়াদেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন। তারপর আর কোনো ভিপি পায়নি রাকসু ভবন।
রাকসু অচল হয়ে পড়ায় এত দিন ভবনটির ১৩টি কক্ষ ব্যবহার করে আসছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন। দোতলায় ভিপির কক্ষটি ব্যবহার হচ্ছিল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি হিসেবে। কয়েক দিন হলো সব সংগঠনকেই ভবন ছাড়তে হয়েছিল।
আজ রাত সাড়ে ৯টার দিকে ভবনে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতিটি কক্ষে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও ঘষামাজার কাজ করছেন শ্রমিকেরা। কেউ কেউ দেয়ালগুলোতে রং করার কাজ করছেন। তাঁরা জানান, আজ সকালেই তাঁরা কাজ শুরু করেছেন। তাঁদের দ্রুত কাজ শেষ করতে হবে।
জানতে চাইলে ঠিকাদার আব্দুল ওয়াহাব জানান, তাঁরা পাঁচজন ঠিকাদার কাজ করছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে তাঁদের কাজ বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ সকাল ৮টা থেকে তাঁরা ৫০ জন শ্রমিক নিয়ে কাজ শুরু করেছেন। আগামীকাল সন্ধ্যার মধ্যে তাঁদের কাজ শেষ করতে বলা হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না হলে রাতেও তাঁরা কাজ করবেন। আগামী শুক্রবার সকালের মধ্যে সব কাজ শেষ হবে বলে তাঁরা আশা করছেন।
ভবনের দোতলার বারান্দায় কেন্দ্রীয় সংসদের অনার বোর্ডটি চোখে পড়ল। এতে দেখা যায়, ১৯৭২-৭৩ সালে হায়দার আলী, ১৯৭৩-৭৪ সালে নুরুল ইসলাম ঠান্ডু, ১৯৭৪-৭৫ সালে ফজলুর রহমান পটল, ১৯৮০-৮১ সালে ফজলে হোসেন বাদশা, ১৯৮৯-৯০ সালে রাগিব আহসান মুন্না ও ১৯৯০-১৯৯১ সালে রুহুল কবির রিজভী ভিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৬ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল-সমর্থিত প্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদকাসক্ত নন বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন, চিকিৎসার প্রয়োজনে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই তাঁর ডোপ টেস্টের (মাদক পরীক্ষা) রেজাল্ট পজিটিভ এসেছে।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ডাক্তার) ডা. শায়লা ফেরদৌস আহসান স্বাক্ষরিত এক চিকিৎসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
অর্ঘ্য দাস ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী। ডোপ টেস্টে ফল পজিটিভ আসায় ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত তালিকা থেকে বাদ পড়েন তিনি।
চিকিৎসা প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘অর্ঘ্য দাস এপিলেপসি নামক স্নায়বিক রোগে আক্রান্ত এবং ২০০২ সাল থেকে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ সেবন করে চিকিৎসাধীন আছেন। চিকিৎসার অংশ হিসেবে তাঁর রক্ত, প্রস্রাব ও অন্যান্য টিস্যুতে বেঞ্জোডায়াজেপিনের উপস্থিতি পাওয়া স্বাভাবিক এবং ডোপ টেস্টে ফল চিকিৎসাজনিত কারণে পজিটিভ আসতে পারে। তিনি বর্তমানে চিকিৎসাধীন থাকলেও ক্লিনিক্যালি ও মানসিকভাবে সুস্থ এবং ব্যক্তিগত ও আইনি সব কর্মকাণ্ড পরিচালনায় সক্ষম। তিনি কোনো ধরনের মাদকের সঙ্গে জড়িত নন।’
ড. শায়লা ফেরদৌস আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অর্ঘ্য দাস একটি স্নায়বিক সমস্যার কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্দিষ্ট একটি ওষুধ সেবন করছে। ওই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে তার ডোপ টেস্টে পজিটিভ ফল এসেছিল।’
এই চিকিৎসক আরও বলেন, ‘অর্ঘ্য কোনো ধরনের নেশা বা মাদক গ্রহণ করে না। চিকিৎসাগত কারণে নেওয়া ওষুধের প্রতিক্রিয়াতেই এমনটা হয়েছে।’
অর্ঘ্য দাস বলেন, ‘আমি ২০০২ সাল থেকে স্নায়ুর রোগে ভুগছি এবং চিকিৎসকের পরামর্শে বেঞ্জোডায়াজেপিন গ্রুপের ওষুধ নিয়মিত সেবন করি। ঢাকা মেডিকেলে পরীক্ষায় নিশ্চিত নিশ্চত হওয়া গেছে ডোপ টেস্টে পজিটিভ আসা শুধুই এই ওষুধের কারণে, কোনো মাদক নয়। আমার সম্পর্কে মাদকসংশ্লিষ্ট অপপ্রচার আমাকে ও আমার পরিবারকে অসম্মানিত করেছে। অনুরোধ করছি, এ ধরনের বিভ্রান্তি ছড়ানো বন্ধ করুন। আমি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। আলো ছড়ান, ঘৃণা নয়।’
এদিকে, জকসু নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল। বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
এর আগে, ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জকসুর সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়।

রাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
১৬ অক্টোবর ২০২৫
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৬ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা থেকে ৪২ জন প্রার্থীকে বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল ও ছাত্র অধিকার পরিষদ সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের সামনে আজ রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে এ দাবি তোলেন প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী খাদিজাতুল কুবরা।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা দেয়নি।
খাদিজাতুল কুবরা বলেন, প্রার্থীর এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার সনদে যে নাম আছে, এর পাশাপাশি তাঁর পরিচিত নাম প্রার্থী তালিকায় না থাকায় ভোটারদের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।
প্যানেলের দাবি, অবিলম্বে ওই ৪২ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করা হোক। একই সঙ্গে জকসু নির্বাচনে অংশ নেওয়া সব প্রার্থী ও প্যানেলের প্রতি সমান, নিরপেক্ষ ও ন্যায়সংগত আচরণ নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়।
গত ১৭ ও ১৮ নভেম্বর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ও হল সংসদের মোট ৩৪টি পদের বিপরীতে ২৪৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাই শেষে ২৪ নভেম্বর প্রাথমিক তালিকায় ২৩১ জন প্রার্থীর নাম প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
এরপর ১১ ডিসেম্বর জকসুর ২১ পদে ১৫৬ জন ও হল সংসদের ১৩ পদের বিপরীতে ৩৩ জন প্রার্থীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্য দিয়ে বাদ পড়েন মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া ৪২ জন প্রার্থী।
৩০ ডিসেম্বর জকসু নির্বাচনে ভোট গ্রহণ করা হবে। আর ফলাফল ঘোষণা করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে।

রাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
১৬ অক্টোবর ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময় বাড়ানো হয়েছে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। এর আগে আবেদনের কার্যক্রম ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছিল
সম্প্রতি কৃষি গুচ্ছের ওয়েবসাইটে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
এবার কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৭০১টি। ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ৩ জানুয়ারি। ওই দিন বেলা ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত চলবে এই পরীক্ষা।
কৃষি গুচ্ছের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

রাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
১৬ অক্টোবর ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৬ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের
৯ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেছেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২৪ এর জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করেই আমাদের এ নতুন বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’ আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জবি উপাচার্য বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও কল্যাণ রাষ্ট্রের স্বপ্নে শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মুক্তিযোদ্ধারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। কিন্তু ৫৪ বছরে আমরা সেই লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হয়েছি, যার মূল্য দিতে হয়েছে ২৪-এর জুলাই–আগস্টে বহু ছাত্র–জনতাকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একটি বৈষম্যহীন সমাজ এবং বাংলাদেশ গড়ার মাধ্যমে শহীদদের স্বপ্ন পূরণ হবে। বাংলাদেশ একটু একটু করে সেদিকেই এগিয়ে যাচ্ছে।’
এর আগে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি দেওয়া হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমীন, প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিনসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, সাংবাদিক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ছিলেন।

রাত পোহালেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এ জন্য ক্যাম্পাসে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। আজ বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীদের সমাগম দেখা গেছে।
১৬ অক্টোবর ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) নির্বাচনে ডোপ টেস্টে (মাদক পরীক্ষা) পজিটিভ ফল আসা ছাত্রদল-সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেলের আইন ও মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক পদপ্রার্থী অর্ঘ্য দাস মাদক গ্রহণ করেন না বলে দাবি করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এক চিকিৎসক। তিনি জানিয়েছেন,
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান’ প্যানেলের তিন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে। তাঁদের একজন সম্পাদক এবং অপর দুজন কার্যনির্বাহী সদস্য পদপ্রার্থী। পাশাপাশি অন্যান্য প্যানেল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদেরও প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো স্পষ্ট
৬ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়, কৃষি গুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তিতে আবেদনের সময়সীমা ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো। আবেদন শুরু হয় গত ২৫ নভেম্বর থেকে।
৬ ঘণ্টা আগে