নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীতি এজিএস প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদ বলেছেন, ‘মাঠের রাজনীতি ও শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যর্থ হয়ে অনলাইন ব্যবহার করে আমাদের প্রার্থীদের নামে প্রোপাগাণ্ডা ও সাইবার বুলিং করা হচ্ছে।’
আজ শনিবার ৫টার সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে নির্বাচন কমিশনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের সাথে তিনি এসব কথা বলেন।
হাদী মায়েদ বলেন, অনলাইনে অপপ্রচার ও প্রোপাগাণ্ডা ছড়ালে আমরা মনে করি লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড ও গনতান্ত্রিক পরিবেশ ব্যাহত হবে। শতভাগ ভোটাররা সুষ্ঠু পরিবেশে যাতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে, ডাকসু নির্বাচন বাস্তবায়ন করতে পারে সেক্ষেত্রে আমরা সবসময় শিক্ষার্থীদের ও প্রশাসনের পাশে থাকব।
তানভীর আল হাদী মায়েদ বলেন, দীর্ঘ বছর ধরে গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে মানুষ বঞ্চিত ছিল, ডাকসু নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠা করার সেই সুবর্ণ সুযোগ এসেছে। আমরা বিশ্বাস করি সুষ্ঠু পরিবেশে ভোটাধিকার প্রয়োগ করে পছন্দ প্রার্থীকে শিক্ষার্থীরা ভোট দিবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন বলেন, একটা সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক পরিবেশেরে বাইরে আমাদের প্রার্থীদের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রোপাগাণ্ডা, ঘৃণার বিষবাক্য ছড়ানো হচ্ছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নামে প্রোপাগাণ্ডা, সাইবার বুলিং করা ও ভিন্নমতকে দমন করার জন্য নোংরা আক্রমণ করা হচ্ছে। এসব কারণে আশঙ্কা থাকে যে লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হতে বাধাগ্রস্ত হবে। এজন্য বিভিন্ন গ্রুপ যেগুলো অপপ্রচার চালানো হচ্ছে সেগুলো নিষ্ক্রিয় করা খুবই প্রয়োজন।
এর আগে তিনি অনলাইন প্রোপাগাণ্ডার, সাইবার বুলিংয়ের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগপত্র দেন ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিনের কাছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস। অভিযোগপত্রে, অনলাইনে হেনস্তা, হয়রানি ও নির্বাচনকালীন অপপ্রচারে লিপ্ত গ্রুপ সমূহ নিষিদ্ধকরণ ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান এজিএস প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীতি এজিএস প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদ বলেছেন, ‘মাঠের রাজনীতি ও শিক্ষার্থীদের মন জয় করতে ব্যর্থ হয়ে অনলাইন ব্যবহার করে আমাদের প্রার্থীদের নামে প্রোপাগাণ্ডা ও সাইবার বুলিং করা হচ্ছে।’
আজ শনিবার ৫টার সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে নির্বাচন কমিশনের কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের সাথে তিনি এসব কথা বলেন।
হাদী মায়েদ বলেন, অনলাইনে অপপ্রচার ও প্রোপাগাণ্ডা ছড়ালে আমরা মনে করি লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড ও গনতান্ত্রিক পরিবেশ ব্যাহত হবে। শতভাগ ভোটাররা সুষ্ঠু পরিবেশে যাতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে, ডাকসু নির্বাচন বাস্তবায়ন করতে পারে সেক্ষেত্রে আমরা সবসময় শিক্ষার্থীদের ও প্রশাসনের পাশে থাকব।
তানভীর আল হাদী মায়েদ বলেন, দীর্ঘ বছর ধরে গণতান্ত্রিক অধিকার থেকে মানুষ বঞ্চিত ছিল, ডাকসু নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠা করার সেই সুবর্ণ সুযোগ এসেছে। আমরা বিশ্বাস করি সুষ্ঠু পরিবেশে ভোটাধিকার প্রয়োগ করে পছন্দ প্রার্থীকে শিক্ষার্থীরা ভোট দিবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন বলেন, একটা সংঘবদ্ধ গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক পরিবেশেরে বাইরে আমাদের প্রার্থীদের নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রোপাগাণ্ডা, ঘৃণার বিষবাক্য ছড়ানো হচ্ছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নামে প্রোপাগাণ্ডা, সাইবার বুলিং করা ও ভিন্নমতকে দমন করার জন্য নোংরা আক্রমণ করা হচ্ছে। এসব কারণে আশঙ্কা থাকে যে লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হতে বাধাগ্রস্ত হবে। এজন্য বিভিন্ন গ্রুপ যেগুলো অপপ্রচার চালানো হচ্ছে সেগুলো নিষ্ক্রিয় করা খুবই প্রয়োজন।
এর আগে তিনি অনলাইন প্রোপাগাণ্ডার, সাইবার বুলিংয়ের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগপত্র দেন ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিনের কাছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস। অভিযোগপত্রে, অনলাইনে হেনস্তা, হয়রানি ও নির্বাচনকালীন অপপ্রচারে লিপ্ত গ্রুপ সমূহ নিষিদ্ধকরণ ও জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান এজিএস প্রার্থী তানভীর আল হাদী মায়েদ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ৮ টি কেন্দ্রে ৮১০ টি বুথ করা হয়েছে। আজ শনিবার রাতে ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন কমিশনের চীফ রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আগামী ৮ সেপ্টেম্বর পরিচ্ছন্নতা অভিযান পরিচালনা করবে শাখা ছাত্রদল। কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদের (ডাকসু) নির্বাচনী প্রচারণার লিফলেটসহ অন্যান্য আবর্জনা সরাতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে তারা।
১০ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ে ভালো ফল সবাই চান। সে অনুযায়ী পড়াশোনাও করেন। কিন্তু তৃতীয় কিংবা চতুর্থ বর্ষে গিয়ে দেখা যায়, খুব অল্পসংখ্যক শিক্ষার্থী সর্বোচ্চ ফলের অধিকারী হন। তাঁদের এই অর্জনের নেপথ্যের কৌশল নিয়ে জানার আগ্রহ থাকে বাকি শিক্ষার্থীদের। তাঁদের আগ্রহকে প্রাধান্য দিয়ে আমরা খুঁজেছি ভালো ফলধারী...
১৮ ঘণ্টা আগেউচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জীবনে শুরু হয় নতুন এক অধ্যায়। হ্যাঁ, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির কথাই বলছি। প্রতিবছর লাখো শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষার দৌড়ে নামেন, কিন্তু সুযোগ মেলে অল্প কিছু শিক্ষার্থীর। তাই এ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে এখন থেকেই সঠিক প্রস্তুতি নেওয়া জরুরি।
১৮ ঘণ্টা আগে