মো. খশরু আহসান
বাসের নাম এনএসইউডিসি পরিবহন। রেজিস্ট্রেশন নম্বর এনএসইউ, মেট্রো-ড, ন্যাক ১১২। নর্থ সাউথের প্লাজা চত্বরে দাঁড়িয়ে ভাবছিলাম, এটা আবার কোন বাস! আগ্রহকে সামাল দিতে না পেরে এগিয়ে গেলাম। জানতে পারলাম, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্ক ক্লাবের বাস এটি। এই সেশনে নতুন ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের বিতর্ক জগতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য বাসটি অপেক্ষা করছে। মজার বিষয় হলো, বাসটি কাউকে নিরাশ করছে না। বিতর্কের প্রতি আগ্রহী সবাকেই স্বাচ্ছন্দ্যে স্বাগত জানাচ্ছে।
প্রথমে আগ্রহীদের একটি নিবন্ধন ফরম পূরণ করতে হয়। এটিই বাসের টিকিট। এরপর বাসের ভেতর গিয়ে সাক্ষাৎকার দিলেই যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয় এবং তাকে নিয়ে যাওয়া হয় গন্তব্যে।
প্রতিবছর দুইবার ক্লাবটি নতুন সদস্য সংগ্রহের কাজ করে। আগ্রহী বিতার্কিকদের জন্য নিয়মিত সেশনের ব্যবস্থা আছে। পাশাপাশি নতুন ও পুরোনোদের মধ্যে ভালো সম্পর্ক স্থাপনের জন্য আয়োজন করা হয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা।
কেন আপনি মনে করেন, আসছে নির্বাচনে ট্রাম্পের জিতে যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে? এরই মধ্যে আরেক দলের আলোচনার বিষয়বস্তু ঠিক হয়ে গেছে। তারা বলছে, মালদ্বীপ তাদের দীর্ঘদিনের বন্ধু ভারতকে ছেড়ে কেন চীনের দিকে যাচ্ছে? ইতিহাস বলছে, স্বার্থ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র কোনো সিদ্ধান্ত নেয় না। অতএব ট্রাম্প অনেকাংশেই যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের স্বার্থকে বড় করে দেখে। আরেক দলের আলোচনা বেশ আকর্ষণীয়। তারা বলছে, ধনীদের জন্য অতিরিক্ত ট্যাক্স নির্ধারণ করা উচিত কি না! বাসের মধ্যে ততক্ষণে আড্ডা জমে উঠেছে। এমন সব আকর্ষণীয় আলোচনা সভার আয়োজন প্রায়ই করে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক ক্লাব। ৩০ বছর আগে ছাউনি দেওয়া একটি নড়বড়ে টং ঘরে শুরু হয়েছিল এনএসইউডিসির গল্প।
আবার কখনো কখনো ধোঁয়া-ওঠা চায়ের কাপে সাহিত্য আড্ডাও হয় এখানে। শার্লক হোমস আসেন, ফেলুদা আসেন। হিমু-রুপারা উদাস হয়ে ঘুরে বেড়ায়। মিসির আলি আড় চোখে তাকিয়ে দেখেন আর হাসেন। মাঝে মাঝেই দেখা যায়, আনমনে একটি ছেলে দূরে দাঁড়িয়ে কবিতা লিখছে, হাতে ঠান্ডা হয়ে যাওয়া লাল চা। যুক্তিসংগত আলোচনায় মুখরিত হয় বিতর্ক ক্লাব। এ ক্লাবে যাওয়ার জন্য নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো শিক্ষার্থী উঠে বসতে পারেন বিতর্ক ক্লাবের বাসটিতে।
বাসের নাম এনএসইউডিসি পরিবহন। রেজিস্ট্রেশন নম্বর এনএসইউ, মেট্রো-ড, ন্যাক ১১২। নর্থ সাউথের প্লাজা চত্বরে দাঁড়িয়ে ভাবছিলাম, এটা আবার কোন বাস! আগ্রহকে সামাল দিতে না পেরে এগিয়ে গেলাম। জানতে পারলাম, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্ক ক্লাবের বাস এটি। এই সেশনে নতুন ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের বিতর্ক জগতে পৌঁছে দেওয়ার জন্য বাসটি অপেক্ষা করছে। মজার বিষয় হলো, বাসটি কাউকে নিরাশ করছে না। বিতর্কের প্রতি আগ্রহী সবাকেই স্বাচ্ছন্দ্যে স্বাগত জানাচ্ছে।
প্রথমে আগ্রহীদের একটি নিবন্ধন ফরম পূরণ করতে হয়। এটিই বাসের টিকিট। এরপর বাসের ভেতর গিয়ে সাক্ষাৎকার দিলেই যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয় এবং তাকে নিয়ে যাওয়া হয় গন্তব্যে।
প্রতিবছর দুইবার ক্লাবটি নতুন সদস্য সংগ্রহের কাজ করে। আগ্রহী বিতার্কিকদের জন্য নিয়মিত সেশনের ব্যবস্থা আছে। পাশাপাশি নতুন ও পুরোনোদের মধ্যে ভালো সম্পর্ক স্থাপনের জন্য আয়োজন করা হয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা।
কেন আপনি মনে করেন, আসছে নির্বাচনে ট্রাম্পের জিতে যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে? এরই মধ্যে আরেক দলের আলোচনার বিষয়বস্তু ঠিক হয়ে গেছে। তারা বলছে, মালদ্বীপ তাদের দীর্ঘদিনের বন্ধু ভারতকে ছেড়ে কেন চীনের দিকে যাচ্ছে? ইতিহাস বলছে, স্বার্থ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র কোনো সিদ্ধান্ত নেয় না। অতএব ট্রাম্প অনেকাংশেই যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের স্বার্থকে বড় করে দেখে। আরেক দলের আলোচনা বেশ আকর্ষণীয়। তারা বলছে, ধনীদের জন্য অতিরিক্ত ট্যাক্স নির্ধারণ করা উচিত কি না! বাসের মধ্যে ততক্ষণে আড্ডা জমে উঠেছে। এমন সব আকর্ষণীয় আলোচনা সভার আয়োজন প্রায়ই করে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ক ক্লাব। ৩০ বছর আগে ছাউনি দেওয়া একটি নড়বড়ে টং ঘরে শুরু হয়েছিল এনএসইউডিসির গল্প।
আবার কখনো কখনো ধোঁয়া-ওঠা চায়ের কাপে সাহিত্য আড্ডাও হয় এখানে। শার্লক হোমস আসেন, ফেলুদা আসেন। হিমু-রুপারা উদাস হয়ে ঘুরে বেড়ায়। মিসির আলি আড় চোখে তাকিয়ে দেখেন আর হাসেন। মাঝে মাঝেই দেখা যায়, আনমনে একটি ছেলে দূরে দাঁড়িয়ে কবিতা লিখছে, হাতে ঠান্ডা হয়ে যাওয়া লাল চা। যুক্তিসংগত আলোচনায় মুখরিত হয় বিতর্ক ক্লাব। এ ক্লাবে যাওয়ার জন্য নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো শিক্ষার্থী উঠে বসতে পারেন বিতর্ক ক্লাবের বাসটিতে।
থাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৮ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগে