তানভীর আহমেদ
যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় বসতে ইচ্ছুক, কিছু বিষয়ের প্রতি লক্ষ রাখলে তাঁরা তুলনামূলক আরও ভালো ফল করতে পারবেন। ধারণা করছি, আপনারা ইতিমধ্যে যথেষ্ট পরিমাণ পড়াশোনা করেছেন। এখন শেষ সময়ে কিছু বিষয়ের প্রতি লক্ষ রাখতে হবে। তার মধ্যে একটি হলো, বেশি বেশি প্রশ্ন সমাধান করা। এর মাধ্যমে আপনারা নিজেদের দুর্বল দিকগুলো সম্পর্কে বুঝতে পারবেন–
আপনি যখন বাংলা প্রশ্ন সমাধান করতে যাবেন, তখন বাংলাকে তিনটি ভাগে ভাগ করতে পারেন। যথা: পাঠ্যবইয়ের গদ্য-পদ্য, বাংলা ব্যাকরণ ও মুখস্থ বিষয়। যখন প্রশ্ন সমাধান করবেন, তখন কোন ভাগে আপনার দুর্বলতা আছে, তা বুঝতে পারবেন। সেটা পুনরায় পড়তে পারেন। পড়ার পর কতটুকু উন্নতি হলো, তা আবার যাচাই করে নিতে পারেন। এ প্রক্রিয়া এখন থেকেই শুরু করতে পারেন।
একইভাবে ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয়েও অনুশীলন করা যায়।
দ্বিতীয়ত, একটা দিনকে তিনটি ভাগে ভাগ করে পড়াশোনা করা যায়। সকাল থেকে দুপুর, দুপুর থেকে সন্ধ্যা এবং সন্ধ্যা থেকে রাত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেহেতু এমসিকিউর পাশাপাশি লিখিত অংশ থাকে, তাই অবশ্যই লেখার অনুশীলন করতে হবে।
পরীক্ষার আগের দিনগুলোয় আরও কিছু বিষয়ের প্রতি লক্ষ রাখতে হবে। পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে, যাতে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা যায়। মানসিকভাবেও প্রস্তুত থাকতে হবে। আমার দেখা অনেক বন্ধু মানসিকভাবে দুর্বল হওয়ায় তারা তুলনামূলক খারাপ ফল করেছে। তাদের মানসিকভাবে দুর্বল হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে একটি ছিল ভর্তি পরীক্ষার দিন হাজার হাজার শিক্ষার্থীর সমাগম। অনেক শিক্ষার্থী দেখে তাদের আত্মবিশ্বাসে কিছুটা ভাটা পড়েছিল। কারণ, তারা এ রকম পরিস্থিতির মুখোমুখি আগে হয়নি। এই পরিস্থিতির জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা দেখে বিচলিত হওয়া যাবে না।
পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে শেষকরা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই সময় ব্যবস্থাপনার দিকে লক্ষ রাখতে হবে। অন্যথায় নির্ধারিত সময়ে পরীক্ষা শেষ করা আপনার জন্য কঠিন হতে পারে। এ জন্য আপনি নির্ধারিত সময় ধরে মডেল টেস্ট অনুশীলন করতে পারেন। ঠিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যেভাবে প্রশ্ন হয় এবং যতটুকু সময় বরাদ্দ থাকে–তার আলোকে। এভাবে অনুশীলন করলে এই সমস্যা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
আমাকে চান্স পেতেই হবে–এমন মনোভাব পরীক্ষার হলে আপনাকে মানসিকভাবে দুর্বল করে দিতে পারে। পরীক্ষার হলে সব ধরনের টেনশন থেকে মুক্ত থাকতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার জন্য লেখার অনুশীলন করতে হবে। লেখার অনুশীলন না থাকলে পরীক্ষার নির্ধারিত সময়ে লেখা শেষ করা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। তাই নিয়মিত লেখার অনুশীলন করতে হবে।
তানভীর আহমেদ
২০১৮-২০১৯ সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় বি-ইউনিটে চতুর্থ ও ডি ইউনিটে (মানবিক) তৃতীয়।
যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় বসতে ইচ্ছুক, কিছু বিষয়ের প্রতি লক্ষ রাখলে তাঁরা তুলনামূলক আরও ভালো ফল করতে পারবেন। ধারণা করছি, আপনারা ইতিমধ্যে যথেষ্ট পরিমাণ পড়াশোনা করেছেন। এখন শেষ সময়ে কিছু বিষয়ের প্রতি লক্ষ রাখতে হবে। তার মধ্যে একটি হলো, বেশি বেশি প্রশ্ন সমাধান করা। এর মাধ্যমে আপনারা নিজেদের দুর্বল দিকগুলো সম্পর্কে বুঝতে পারবেন–
আপনি যখন বাংলা প্রশ্ন সমাধান করতে যাবেন, তখন বাংলাকে তিনটি ভাগে ভাগ করতে পারেন। যথা: পাঠ্যবইয়ের গদ্য-পদ্য, বাংলা ব্যাকরণ ও মুখস্থ বিষয়। যখন প্রশ্ন সমাধান করবেন, তখন কোন ভাগে আপনার দুর্বলতা আছে, তা বুঝতে পারবেন। সেটা পুনরায় পড়তে পারেন। পড়ার পর কতটুকু উন্নতি হলো, তা আবার যাচাই করে নিতে পারেন। এ প্রক্রিয়া এখন থেকেই শুরু করতে পারেন।
একইভাবে ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞানসহ অন্যান্য বিষয়েও অনুশীলন করা যায়।
দ্বিতীয়ত, একটা দিনকে তিনটি ভাগে ভাগ করে পড়াশোনা করা যায়। সকাল থেকে দুপুর, দুপুর থেকে সন্ধ্যা এবং সন্ধ্যা থেকে রাত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যেহেতু এমসিকিউর পাশাপাশি লিখিত অংশ থাকে, তাই অবশ্যই লেখার অনুশীলন করতে হবে।
পরীক্ষার আগের দিনগুলোয় আরও কিছু বিষয়ের প্রতি লক্ষ রাখতে হবে। পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে, যাতে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা যায়। মানসিকভাবেও প্রস্তুত থাকতে হবে। আমার দেখা অনেক বন্ধু মানসিকভাবে দুর্বল হওয়ায় তারা তুলনামূলক খারাপ ফল করেছে। তাদের মানসিকভাবে দুর্বল হওয়ার কারণগুলোর মধ্যে একটি ছিল ভর্তি পরীক্ষার দিন হাজার হাজার শিক্ষার্থীর সমাগম। অনেক শিক্ষার্থী দেখে তাদের আত্মবিশ্বাসে কিছুটা ভাটা পড়েছিল। কারণ, তারা এ রকম পরিস্থিতির মুখোমুখি আগে হয়নি। এই পরিস্থিতির জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। পরীক্ষার্থীর সংখ্যা দেখে বিচলিত হওয়া যাবে না।
পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে শেষকরা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই সময় ব্যবস্থাপনার দিকে লক্ষ রাখতে হবে। অন্যথায় নির্ধারিত সময়ে পরীক্ষা শেষ করা আপনার জন্য কঠিন হতে পারে। এ জন্য আপনি নির্ধারিত সময় ধরে মডেল টেস্ট অনুশীলন করতে পারেন। ঠিক বিশ্ববিদ্যালয়ে যেভাবে প্রশ্ন হয় এবং যতটুকু সময় বরাদ্দ থাকে–তার আলোকে। এভাবে অনুশীলন করলে এই সমস্যা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
আমাকে চান্স পেতেই হবে–এমন মনোভাব পরীক্ষার হলে আপনাকে মানসিকভাবে দুর্বল করে দিতে পারে। পরীক্ষার হলে সব ধরনের টেনশন থেকে মুক্ত থাকতে হবে।
লিখিত পরীক্ষার জন্য লেখার অনুশীলন করতে হবে। লেখার অনুশীলন না থাকলে পরীক্ষার নির্ধারিত সময়ে লেখা শেষ করা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। তাই নিয়মিত লেখার অনুশীলন করতে হবে।
তানভীর আহমেদ
২০১৮-২০১৯ সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় বি-ইউনিটে চতুর্থ ও ডি ইউনিটে (মানবিক) তৃতীয়।
নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে প্রয়োজন দৃঢ় ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রম, তেমনি প্রয়োজন দূরদৃষ্টি। চলুন জেনে নিই নিউজিল্যান্ডে আইন পেশায় ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে করণীয় নিয়ে...
২ ঘণ্টা আগেপ্রিয় এইচএসসি শিক্ষার্থীরা, তোমাদের অর্থনীতি পরীক্ষা অতীব নিকটে। তাই পঠিত বিষয়গুলো বারবার চর্চা করো। অর্থনীতি বিষয়ে ভালো ফলাফলের জন্য কিছু দিকনির্দেশনা প্রদান করছি...
২ ঘণ্টা আগেপ্রিয় এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা শুভেচ্ছা নিও। ইংরেজি প্রথম পত্রে ভালো করার জন্য কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। তা না হলে কাঙ্ক্ষিত ফল লাভ করা যাবে না। তোমরা নিশ্চয়ই জানো, গত বছরের এইচএসসি পরীক্ষার ফল খারাপ হওয়ার পেছনে ইংরেজির প্রভাব ছিল বিশেষভাবে লক্ষণীয়—
৩ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষায় সমাজবিজ্ঞান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়—বিশেষ করে যাঁরা মানবিক শাখায় পড়াশোনা করেন তাঁদের জন্য। ভালো প্রস্তুতির জন্য কেবল মুখস্থ নয়, বোঝা ও ব্যাখ্যা করার দক্ষতাও জরুরি। নিচে বিষয়ভিত্তিক কিছু টিপস দেওয়া হলো, যা এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের কাজে...
৩ ঘণ্টা আগে