রবিউল আলম, ঢাকা
রাজধানীর ইংরেজি মাধ্যমের পুরোনো প্রতিষ্ঠান আগা খান স্কুলের কার্যক্রম দুই ধাপে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। তাদের এই সিদ্ধান্তে স্কুলের প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ বলছে, ক্যামব্রিজ কারিকুলাম ছেড়ে তারা ইন্টারন্যাশনাল ব্যাকালরিয়েট (আইবি) কারিকুলামে যাচ্ছে। এ কারণে তারা আগা খান স্কুল বন্ধ করে আগা খান একাডেমি চালু করছে। স্কুলের শিক্ষার্থীরা চাইলে এই একাডেমিতে ভর্তি হতে পারবে।
ক্যামব্রিজ কারিকুলাম কেন্দ্রীয়ভাবে যুক্তরাজ্য থেকে পরিচালিত হয়। সব শিক্ষার্থী অভিন্ন প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেয়। তাদের পরীক্ষার খাতার মূল্যায়নও হয় কেন্দ্রীয়ভাবে। আর আইবি কারিকুলাম সুইজারল্যান্ডের আইবি ফাউন্ডেশনের অধীনে পরিচালিত হয়। তবে ‘ও’ লেভেলে কেন্দ্রীয়ভাবে কোনো পরীক্ষা হয় না। স্ব স্ব স্কুল নিজেদের মতো করে পরীক্ষা নেয়।
অভিভাবকেরা বলছেন, ক্যামব্রিজের তুলনায় আইবি কারিকুলাম অনেক ব্যয়বহুল। তা ছাড়া বাংলাদেশে বেসরকারি ব্র্যাক ও নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্য কোনো সরকারি–বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা ভর্তির সুযোগ পাবে না। এমনকি ইউরোপের অনেক দেশের বিশ্ববিদ্যালয়েও আইবি কারিকুলামের ডিগ্রি গ্রহণ করা হয় না।
জানা গেছে, গত ১৬ জুন আগা খান স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের কার্যক্রম দুই ধাপে বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের বসুন্ধরায় নির্মিতব্য আগা খান একাডেমিতে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হবে। এই একাডেমি পরিচালিত হবে আইবি কারিকুলামের অধীনে। বর্তমান স্কুলের তুলনায় একাডেমিতে শ্রেণিভেদে বেতন তিন থেকে চারগুণ বেশি হবে।
কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২২ সালে প্রথম ধাপে গ্রেড সিক্স পর্যন্ত এবং ২০২৩ সালে দ্বিতীয় ধাপে সেভেন গ্রেড থেকে বাকি শ্রেণির শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হবে। পাশাপাশি আগা খান একাডেমিতে প্রথম ধাপে ৪৫০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। দ্বিতীয় ধাপে আসনসংখ্যা বাড়িয়ে ৭৫০–এ উন্নীত করা হবে।
অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, একাডেমিতে আসন কম থাকায় স্কুলের প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থীকে ভর্তি নেওয়া সম্ভব হবে না। আবার বেতনও এত বেশি বাড়বে যে বেশির ভাগ অভিভাবকের পক্ষে সন্তানের পড়ালেখার খরচ চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে না।
তবে এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আগা খান শিক্ষা সার্ভিসের চেয়ারম্যান আমিন সালেহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিভাবকদের সঙ্গে আমাদের কয়েক দফা বৈঠক হয়েছে। আমরা অভিভাবকদের কথা শুনছি এবং সেগুলো নিয়ে কাজ করছি। তারপর একটি সিদ্ধান্তে যাব।’
রাজধানীর ইংরেজি মাধ্যমের পুরোনো প্রতিষ্ঠান আগা খান স্কুলের কার্যক্রম দুই ধাপে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। তাদের এই সিদ্ধান্তে স্কুলের প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
স্কুল কর্তৃপক্ষ বলছে, ক্যামব্রিজ কারিকুলাম ছেড়ে তারা ইন্টারন্যাশনাল ব্যাকালরিয়েট (আইবি) কারিকুলামে যাচ্ছে। এ কারণে তারা আগা খান স্কুল বন্ধ করে আগা খান একাডেমি চালু করছে। স্কুলের শিক্ষার্থীরা চাইলে এই একাডেমিতে ভর্তি হতে পারবে।
ক্যামব্রিজ কারিকুলাম কেন্দ্রীয়ভাবে যুক্তরাজ্য থেকে পরিচালিত হয়। সব শিক্ষার্থী অভিন্ন প্রশ্নপত্রে পরীক্ষা দেয়। তাদের পরীক্ষার খাতার মূল্যায়নও হয় কেন্দ্রীয়ভাবে। আর আইবি কারিকুলাম সুইজারল্যান্ডের আইবি ফাউন্ডেশনের অধীনে পরিচালিত হয়। তবে ‘ও’ লেভেলে কেন্দ্রীয়ভাবে কোনো পরীক্ষা হয় না। স্ব স্ব স্কুল নিজেদের মতো করে পরীক্ষা নেয়।
অভিভাবকেরা বলছেন, ক্যামব্রিজের তুলনায় আইবি কারিকুলাম অনেক ব্যয়বহুল। তা ছাড়া বাংলাদেশে বেসরকারি ব্র্যাক ও নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অন্য কোনো সরকারি–বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা ভর্তির সুযোগ পাবে না। এমনকি ইউরোপের অনেক দেশের বিশ্ববিদ্যালয়েও আইবি কারিকুলামের ডিগ্রি গ্রহণ করা হয় না।
জানা গেছে, গত ১৬ জুন আগা খান স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের কার্যক্রম দুই ধাপে বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের বসুন্ধরায় নির্মিতব্য আগা খান একাডেমিতে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হবে। এই একাডেমি পরিচালিত হবে আইবি কারিকুলামের অধীনে। বর্তমান স্কুলের তুলনায় একাডেমিতে শ্রেণিভেদে বেতন তিন থেকে চারগুণ বেশি হবে।
কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২২ সালে প্রথম ধাপে গ্রেড সিক্স পর্যন্ত এবং ২০২৩ সালে দ্বিতীয় ধাপে সেভেন গ্রেড থেকে বাকি শ্রেণির শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করে দেওয়া হবে। পাশাপাশি আগা খান একাডেমিতে প্রথম ধাপে ৪৫০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। দ্বিতীয় ধাপে আসনসংখ্যা বাড়িয়ে ৭৫০–এ উন্নীত করা হবে।
অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, একাডেমিতে আসন কম থাকায় স্কুলের প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থীকে ভর্তি নেওয়া সম্ভব হবে না। আবার বেতনও এত বেশি বাড়বে যে বেশির ভাগ অভিভাবকের পক্ষে সন্তানের পড়ালেখার খরচ চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে না।
তবে এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আগা খান শিক্ষা সার্ভিসের চেয়ারম্যান আমিন সালেহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিভাবকদের সঙ্গে আমাদের কয়েক দফা বৈঠক হয়েছে। আমরা অভিভাবকদের কথা শুনছি এবং সেগুলো নিয়ে কাজ করছি। তারপর একটি সিদ্ধান্তে যাব।’
থাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগে