ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চার জেলা থেকে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ৭৭ হাজার ৪৫৭ জন শিক্ষার্থী। পাস করেছেন ৫৩ হাজার ৪২৬ জন। এ বছর প্রাপ্ত ফল অনুযায়ী জিপিএ–৫ ও পাসের হারে এগিয়ে রয়েছেন মেয়েরা।
এই শিক্ষাবোর্ডে মেয়ে পাস করেছেন ২৮ হাজার ৫০৩ জন। পাসের হার ৭১ দশমিক ১৯ শতাংশ। ছেলে পাস করেছেন ২৪ হাজার ৯২৩ জন। পাসের হার ৬৯ দশমিক ৬১ শতাংশ। গড় পাসের হার ৭০ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
শিক্ষা বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, এই বোর্ডে ফলাফলের দিক দিয়ে শীর্ষস্থানে রয়েছেন নগরীর শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজ। এই কলেজ থেকে এক হাজার ২৪৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছেন এক হাজার ২২৫ জন। এর মধ্যে জিপিএ–৫ পেয়েছেন ৫৪৪ জন। পাসের হার ৯৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
ফলাফল ঘোষণার পর উল্লাসে মাতে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। সামনে আরও ভালো কিছু করার প্রত্যাশা জানান তাঁরা।
জিপিএ ৫ পাওয়া মারিয়া জান্নাত বলেন, ‘কঠোর পরিশ্রমের সফলতা ফলাফলের মাধ্যমে পেয়েছি। সর্বপ্রথম কৃতজ্ঞতা জানাই মহান সৃষ্টিকর্তার প্রতি। এই সফলতা ধরে রাখতে আরও কঠোর অধ্যবসায় অব্যাহত রাখব।’
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজের সিনিয়র শিক্ষক মফিজুন নূর খোকা বলেন, ‘আমরা ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ডে বরাবরের মতো এবারও শীর্ষস্থান ধরে রেখেছি। তবে এ বছর সবার ফলাফল কিছুটা খারাপ হয়েছে। আমরা শিক্ষার্থীদের শুধু বইয়ের মধ্যে ব্যস্ত রাখি না, তাদের নৈতিকভাবেও গড়ে তোলার চেষ্টা করি।’
ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. গাজী হাসান কামাল বলেন, ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল ৭৭ হাজার ৪৫৭ জন শিক্ষার্থী। পাস করেছে ৫৩ হাজার ৪২৬ জন। ফেল করেছে ২৮ হাজার ৩২৫ জন। যেখানে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩ হাজার ২৪৪ জন শিক্ষার্থী।
তিনি আরও বলেন, পাসের হার এবং জিপিএ–৫ এর দিক দিয়ে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছে। মেয়েরা জিপিএ–৫ পেয়েছে এক হাজার ৮৩৯ জন। ছেলেরা জিপিএ–৫ পেয়েছে এক হাজার ৪০৫ জন।
ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চার জেলা থেকে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ৭৭ হাজার ৪৫৭ জন শিক্ষার্থী। পাস করেছেন ৫৩ হাজার ৪২৬ জন। এ বছর প্রাপ্ত ফল অনুযায়ী জিপিএ–৫ ও পাসের হারে এগিয়ে রয়েছেন মেয়েরা।
এই শিক্ষাবোর্ডে মেয়ে পাস করেছেন ২৮ হাজার ৫০৩ জন। পাসের হার ৭১ দশমিক ১৯ শতাংশ। ছেলে পাস করেছেন ২৪ হাজার ৯২৩ জন। পাসের হার ৬৯ দশমিক ৬১ শতাংশ। গড় পাসের হার ৭০ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
শিক্ষা বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, এই বোর্ডে ফলাফলের দিক দিয়ে শীর্ষস্থানে রয়েছেন নগরীর শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজ। এই কলেজ থেকে এক হাজার ২৪৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছেন এক হাজার ২২৫ জন। এর মধ্যে জিপিএ–৫ পেয়েছেন ৫৪৪ জন। পাসের হার ৯৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ।
ফলাফল ঘোষণার পর উল্লাসে মাতে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। সামনে আরও ভালো কিছু করার প্রত্যাশা জানান তাঁরা।
জিপিএ ৫ পাওয়া মারিয়া জান্নাত বলেন, ‘কঠোর পরিশ্রমের সফলতা ফলাফলের মাধ্যমে পেয়েছি। সর্বপ্রথম কৃতজ্ঞতা জানাই মহান সৃষ্টিকর্তার প্রতি। এই সফলতা ধরে রাখতে আরও কঠোর অধ্যবসায় অব্যাহত রাখব।’
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজের সিনিয়র শিক্ষক মফিজুন নূর খোকা বলেন, ‘আমরা ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ডে বরাবরের মতো এবারও শীর্ষস্থান ধরে রেখেছি। তবে এ বছর সবার ফলাফল কিছুটা খারাপ হয়েছে। আমরা শিক্ষার্থীদের শুধু বইয়ের মধ্যে ব্যস্ত রাখি না, তাদের নৈতিকভাবেও গড়ে তোলার চেষ্টা করি।’
ময়মনসিংহ শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. গাজী হাসান কামাল বলেন, ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল ৭৭ হাজার ৪৫৭ জন শিক্ষার্থী। পাস করেছে ৫৩ হাজার ৪২৬ জন। ফেল করেছে ২৮ হাজার ৩২৫ জন। যেখানে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩ হাজার ২৪৪ জন শিক্ষার্থী।
তিনি আরও বলেন, পাসের হার এবং জিপিএ–৫ এর দিক দিয়ে মেয়েরা এগিয়ে রয়েছে। মেয়েরা জিপিএ–৫ পেয়েছে এক হাজার ৮৩৯ জন। ছেলেরা জিপিএ–৫ পেয়েছে এক হাজার ৪০৫ জন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
২ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগে