দ্য স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্কে পিএইচডি (কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং) করছেন ইঞ্জিনিয়ার মো. রহিম উদ্দিন। পাশাপাশি তিনি একই বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কর্মরত। যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
নাদিম মজিদ
প্রশ্ন: যুক্তরাষ্ট্রে পিএইচডির প্রস্তুতি কেমন হওয়া উচিত?
উত্তর: পিএইচডির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড এবং গবেষণার প্রতি আগ্রহ। ভালো জিপিএ, গবেষণার অভিজ্ঞতা (যদি থাকে), স্টেটমেন্ট অব পারপাস এবং ভালো রেকমেন্ডেশন লেটার দরকার হয়। এ ছাড়া, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে GRE ও TOEFL/IELTS স্কোরের প্রয়োজন হয়, যদিও কিছু ক্ষেত্রে এগুলোর প্রয়োজনীয়তা কমছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, আপনি গবেষণায় কী অবদান রাখতে পারবেন এবং কেন এটি করতে চান, তা স্পষ্টভাবে বোঝাতে পারা।
প্রশ্ন: গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ পাওয়ার যোগ্যতা কী?
উত্তর: সাধারণত গবেষণায় আগ্রহী ও ভালো একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ডসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ দেওয়া হয়। অনেক সময় অ্যাডমিশনের আগে অধ্যাপকের সঙ্গে যোগাযোগ করে নিজের আগ্রহ ও দক্ষতা তুলে ধরতে হয়। যদি অধ্যাপক মনে করেন, আপনি তাঁর গবেষণা প্রকল্পে অবদান রাখতে পারবেন, তাহলে তিনি আপনাকে এ সুযোগ দিতে পারেন। এটি মূলত মিউচুয়াল ইন্টারেস্টের ওপর নির্ভর করে।
প্রশ্ন: আবেদনের সময় ও বৃত্তির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো কী?
উত্তর: সাধারণত ফল সেমিস্টারের (আগস্ট) জন্য আগের বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হয়। কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতেও ডেডলাইন থাকে। বৃত্তির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হলো জিপিএ; স্টেটমেন্ট অব পারপাস; রেকমেন্ডেশন লেটার; টেস্ট স্কোর (GRE, TOEFL/IELTS); গবেষণা বা পাবলিকেশনের অভিজ্ঞতা। সবচেয়ে কার্যকর কৌশল হলো অধ্যাপকের সঙ্গে আগেই যোগাযোগ করা এবং গবেষণায় নিজের আগ্রহ ও দক্ষতা স্পষ্টভাবে উপস্থাপন করা।
প্রশ্ন: নতুন প্রেসিডেন্ট আসার পর শিক্ষার্থীদের ওপর কোনো কড়াকড়ি আছে কি?
উত্তর: এখন পর্যন্ত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে কোনো নির্দিষ্ট কড়াকড়ি আরোপ করা হয়নি। তবে সামগ্রিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসননীতিতে কিছু পরিবর্তন এসেছে, বিশেষ করে ভিসা ইস্যুতে কিছুটা কঠোরতা দেখা গেছে। ভবিষ্যতে পরিস্থিতি কী হবে তা নিশ্চিতভাবে বলা কঠিন, কারণ এসব বিষয় রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে। তাই যাঁরা যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার পরিকল্পনা করছেন, তাঁদের সম্ভাব্য যেকোনো পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।
প্রশ্ন: যুক্তরাষ্ট্রে পিএইচডির প্রস্তুতি কেমন হওয়া উচিত?
উত্তর: পিএইচডির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড এবং গবেষণার প্রতি আগ্রহ। ভালো জিপিএ, গবেষণার অভিজ্ঞতা (যদি থাকে), স্টেটমেন্ট অব পারপাস এবং ভালো রেকমেন্ডেশন লেটার দরকার হয়। এ ছাড়া, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে GRE ও TOEFL/IELTS স্কোরের প্রয়োজন হয়, যদিও কিছু ক্ষেত্রে এগুলোর প্রয়োজনীয়তা কমছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, আপনি গবেষণায় কী অবদান রাখতে পারবেন এবং কেন এটি করতে চান, তা স্পষ্টভাবে বোঝাতে পারা।
প্রশ্ন: গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ পাওয়ার যোগ্যতা কী?
উত্তর: সাধারণত গবেষণায় আগ্রহী ও ভালো একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ডসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপ দেওয়া হয়। অনেক সময় অ্যাডমিশনের আগে অধ্যাপকের সঙ্গে যোগাযোগ করে নিজের আগ্রহ ও দক্ষতা তুলে ধরতে হয়। যদি অধ্যাপক মনে করেন, আপনি তাঁর গবেষণা প্রকল্পে অবদান রাখতে পারবেন, তাহলে তিনি আপনাকে এ সুযোগ দিতে পারেন। এটি মূলত মিউচুয়াল ইন্টারেস্টের ওপর নির্ভর করে।
প্রশ্ন: আবেদনের সময় ও বৃত্তির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো কী?
উত্তর: সাধারণত ফল সেমিস্টারের (আগস্ট) জন্য আগের বছরের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হয়। কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে জানুয়ারি বা ফেব্রুয়ারিতেও ডেডলাইন থাকে। বৃত্তির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হলো জিপিএ; স্টেটমেন্ট অব পারপাস; রেকমেন্ডেশন লেটার; টেস্ট স্কোর (GRE, TOEFL/IELTS); গবেষণা বা পাবলিকেশনের অভিজ্ঞতা। সবচেয়ে কার্যকর কৌশল হলো অধ্যাপকের সঙ্গে আগেই যোগাযোগ করা এবং গবেষণায় নিজের আগ্রহ ও দক্ষতা স্পষ্টভাবে উপস্থাপন করা।
প্রশ্ন: নতুন প্রেসিডেন্ট আসার পর শিক্ষার্থীদের ওপর কোনো কড়াকড়ি আছে কি?
উত্তর: এখন পর্যন্ত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে কোনো নির্দিষ্ট কড়াকড়ি আরোপ করা হয়নি। তবে সামগ্রিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসননীতিতে কিছু পরিবর্তন এসেছে, বিশেষ করে ভিসা ইস্যুতে কিছুটা কঠোরতা দেখা গেছে। ভবিষ্যতে পরিস্থিতি কী হবে তা নিশ্চিতভাবে বলা কঠিন, কারণ এসব বিষয় রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করে। তাই যাঁরা যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার পরিকল্পনা করছেন, তাঁদের সম্ভাব্য যেকোনো পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পদে নিয়োগ দিতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের (সরকারি কলেজ-১) উপসচিব তানিয়া ফেরদৌস স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা যায়।
১১ ঘণ্টা আগেসরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোর ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ব্যাচেলর অব মেডিসিন ও ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) কোর্সে ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। আজ সোমবার স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত সভায় বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেবেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা বাড়ানোর জন্য ফের অর্থ মন্ত্রণালয়ে একাধিক প্রস্তাব পাঠিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা খালিদ মাহমুদ এ তথ্য জানান।
১৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষকেরা প্রতিনিয়ত বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। বিভিন্ন সময়ের সরকার নানা ধরনের প্রতিশ্রুতি দিলেও কেউই তা পূরণ করেনি। এখনো একই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি হচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগে