বড় অঙ্কের একটি অনুদান পাওয়ার সব শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি বাতিল করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের একটি মেডিকেল কলেজ।
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আলবার্ট আইনস্টাইন কলেজ অব মেডিসিনের মূল সংস্থা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, একজন ধনী হিতৈষীর কাছ থেকে তারা ১০০ কোটি ডলার মূল্যের একটি ‘রূপান্তরযোগ্য উপহার’ পেয়েছে। ফলে ভবিষ্যতে নিউইয়র্কের ওই মেডিকেল স্কুলে পড়তে আর কোনো টিউশন ফি লাগবে না।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো মেডিকেল কলেজের পাওয়া দাতব্য অনুদানের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ। প্রতিষ্ঠানটির বাৎসরিক টিউশন ফি বাবদ আয় ছিল প্রায় ৬০ হাজার ডলার। সেটি এখন শূন্য হয়ে যাবে।
মেডিকেল স্কুলটি এবং এর অধিভুক্ত হাসপাতাল মন্টেফিওর মেডিকেল সেন্টার নিউইয়র্কের ব্রঙ্কসে অবস্থিত। নিউইয়র্ক সিটির দরিদ্রতম পৌর এলাকা এটি। সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুরো অঙ্গরাজ্যের মধ্যে এখানেই সবচেয়ে খারাপ।
ক্যাম্পাসের এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে টিউশন ফি বাতিল ঘোষণার একটি ভিডিও ক্লিপ সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, টিউশন ফি বাতিল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে অডিটোরিয়াম ভর্তি শিক্ষার্থী উচ্ছ্বসিত প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন। তাঁরা উল্লাস, চিৎকার এবং করতালি দিচ্ছেন।
সংস্থাটি গত সোমবার সন্ধ্যার দিকে এক বিবৃতিতে বলে, আইনস্টাইন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান এবং মন্টেফিওর হেলথ সিস্টেম বোর্ডের সদস্য রুথ এল গোটেসম্যানের কাছ থেকে আলবার্ট আইনস্টাইন কলেজ অব মেডিসিন একটি রূপান্তরযোগ্য উপহার পেয়েছে। এই ঐতিহাসিক উপহার—দেশের যেকোনো মেডিকেল স্কুলের পাওয়া সবচেয়ে বড় অঙ্কের—আইনস্টাইনের কোনো শিক্ষার্থীকে আর টিউশন দিতে হবে না।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বর্তমান চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের বসন্ত ২০২৪–এর সেমিস্টার ফি কলেজ কর্তৃপক্ষ পরিশোধ করবে। আর আগামী আগস্ট থেকে ভবিষ্যতের সমস্ত শিক্ষার্থী বিনা খরচে এখানে পড়তে পারবেন।
গোটেসম্যান (৯৩) আলবার্ট আইনস্টাইন কলেজ অব মেডিসিনের শিশুরোগবিদ্যার প্রাক্তন ক্লিনিক্যাল অধ্যাপক এবং ওয়াল স্ট্রিটের প্রাক্তন বিনিয়োগকারী ডেভিড গোটেসম্যানের স্ত্রী। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অন্যতম দাতা তাঁরা।
বড় অঙ্কের একটি অনুদান পাওয়ার সব শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি বাতিল করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের একটি মেডিকেল কলেজ।
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আলবার্ট আইনস্টাইন কলেজ অব মেডিসিনের মূল সংস্থা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, একজন ধনী হিতৈষীর কাছ থেকে তারা ১০০ কোটি ডলার মূল্যের একটি ‘রূপান্তরযোগ্য উপহার’ পেয়েছে। ফলে ভবিষ্যতে নিউইয়র্কের ওই মেডিকেল স্কুলে পড়তে আর কোনো টিউশন ফি লাগবে না।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো মেডিকেল কলেজের পাওয়া দাতব্য অনুদানের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ। প্রতিষ্ঠানটির বাৎসরিক টিউশন ফি বাবদ আয় ছিল প্রায় ৬০ হাজার ডলার। সেটি এখন শূন্য হয়ে যাবে।
মেডিকেল স্কুলটি এবং এর অধিভুক্ত হাসপাতাল মন্টেফিওর মেডিকেল সেন্টার নিউইয়র্কের ব্রঙ্কসে অবস্থিত। নিউইয়র্ক সিটির দরিদ্রতম পৌর এলাকা এটি। সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুরো অঙ্গরাজ্যের মধ্যে এখানেই সবচেয়ে খারাপ।
ক্যাম্পাসের এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে টিউশন ফি বাতিল ঘোষণার একটি ভিডিও ক্লিপ সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, টিউশন ফি বাতিল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে অডিটোরিয়াম ভর্তি শিক্ষার্থী উচ্ছ্বসিত প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছেন। তাঁরা উল্লাস, চিৎকার এবং করতালি দিচ্ছেন।
সংস্থাটি গত সোমবার সন্ধ্যার দিকে এক বিবৃতিতে বলে, আইনস্টাইন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান এবং মন্টেফিওর হেলথ সিস্টেম বোর্ডের সদস্য রুথ এল গোটেসম্যানের কাছ থেকে আলবার্ট আইনস্টাইন কলেজ অব মেডিসিন একটি রূপান্তরযোগ্য উপহার পেয়েছে। এই ঐতিহাসিক উপহার—দেশের যেকোনো মেডিকেল স্কুলের পাওয়া সবচেয়ে বড় অঙ্কের—আইনস্টাইনের কোনো শিক্ষার্থীকে আর টিউশন দিতে হবে না।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বর্তমান চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থীদের বসন্ত ২০২৪–এর সেমিস্টার ফি কলেজ কর্তৃপক্ষ পরিশোধ করবে। আর আগামী আগস্ট থেকে ভবিষ্যতের সমস্ত শিক্ষার্থী বিনা খরচে এখানে পড়তে পারবেন।
গোটেসম্যান (৯৩) আলবার্ট আইনস্টাইন কলেজ অব মেডিসিনের শিশুরোগবিদ্যার প্রাক্তন ক্লিনিক্যাল অধ্যাপক এবং ওয়াল স্ট্রিটের প্রাক্তন বিনিয়োগকারী ডেভিড গোটেসম্যানের স্ত্রী। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অন্যতম দাতা তাঁরা।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
১৩ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১ দিন আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১ দিন আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে