প্রতিনিধি
রাবি: স্থগিত পরীক্ষা দিতে এসে আটকা পড়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থীরা। লকডাউনের কারণে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় বাড়ি ফেরা নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তায়। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র ফেডারেশন।
আজ বুধবার সংগঠনটির রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক মহব্বত হোসেন মিলন ও সাংগঠনিক সম্পাদক আহসানুল হক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি জানান।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০১৯ সালের আটকে থাকা পরীক্ষা গত ২০ জুন এবং ২০২০ সালের পরীক্ষা আগামী ০৪ জুলাই থেকে বিভাগগুলো নিতে পারবে ঘোষণা দেওয়া হয়। ঘোষণার পর থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে শিক্ষার্থীরা আসতে শুরু করে। কিন্তু পরবর্তীতে রাজশাহীতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে ১১ জুন থেকে লকডাউন ঘোষণা করে জেলা প্রশাসক। ফলে পরীক্ষা দিতে আসা শিক্ষার্থীরা রাজশাহীতে আটকা পড়ে।
বিবৃতিতে ছাত্র নেতারা বলেন, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন স্থগিত পরীক্ষা পুনরায় নেওয়ার তারিখ ঘোষণা করলে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে শিক্ষার্থীরা রাজশাহীতে আসে। কিন্তু হঠাৎ করে সরকারের হঠকারী সিদ্ধান্ত লকডাউন-শাটডাউনের কারণে রাবির ব্যর্থ প্রশাসন পরীক্ষা আবারও স্থগিত করে। ফলে শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। অনেক শিক্ষার্থী রাজশাহীতে এসে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় বাড়ি ফিরতে পারছে না। এই ভোগান্তির দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিতে হবে।'
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা সহযোগী অধ্যাপক তারেক নূর আজকের পত্রিকাকে বলেন, `আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলেছি। রাজশাহীতে গত ১১ জুন থেকে স্থানীয়ভাবে লকডাউন চলছে। স্থানীয় লকডাউন উঠে গেলে আমরা শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহনে বাড়ি পৌঁছে দিব।'
রাবি: স্থগিত পরীক্ষা দিতে এসে আটকা পড়েছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থীরা। লকডাউনের কারণে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় বাড়ি ফেরা নিয়ে তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তায়। এ অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় আটকে পড়া শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র ফেডারেশন।
আজ বুধবার সংগঠনটির রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক মহব্বত হোসেন মিলন ও সাংগঠনিক সম্পাদক আহসানুল হক যৌথ বিবৃতিতে এ দাবি জানান।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০১৯ সালের আটকে থাকা পরীক্ষা গত ২০ জুন এবং ২০২০ সালের পরীক্ষা আগামী ০৪ জুলাই থেকে বিভাগগুলো নিতে পারবে ঘোষণা দেওয়া হয়। ঘোষণার পর থেকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে শিক্ষার্থীরা আসতে শুরু করে। কিন্তু পরবর্তীতে রাজশাহীতে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলে ১১ জুন থেকে লকডাউন ঘোষণা করে জেলা প্রশাসক। ফলে পরীক্ষা দিতে আসা শিক্ষার্থীরা রাজশাহীতে আটকা পড়ে।
বিবৃতিতে ছাত্র নেতারা বলেন, ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন স্থগিত পরীক্ষা পুনরায় নেওয়ার তারিখ ঘোষণা করলে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে শিক্ষার্থীরা রাজশাহীতে আসে। কিন্তু হঠাৎ করে সরকারের হঠকারী সিদ্ধান্ত লকডাউন-শাটডাউনের কারণে রাবির ব্যর্থ প্রশাসন পরীক্ষা আবারও স্থগিত করে। ফলে শিক্ষার্থীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। অনেক শিক্ষার্থী রাজশাহীতে এসে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় বাড়ি ফিরতে পারছে না। এই ভোগান্তির দায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নিতে হবে।'
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা সহযোগী অধ্যাপক তারেক নূর আজকের পত্রিকাকে বলেন, `আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলেছি। রাজশাহীতে গত ১১ জুন থেকে স্থানীয়ভাবে লকডাউন চলছে। স্থানীয় লকডাউন উঠে গেলে আমরা শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব পরিবহনে বাড়ি পৌঁছে দিব।'
মিথ্যা প্রচারণা না চালিয়ে রাজনৈতিকভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে মোকাবিলা করার আহ্বান জানিয়েছেন ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ডাকসু নির্বাচনে দলটির ভিপিপ্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান। আজ শুক্রবার শহীদুল্লাহ হলে জুমার নামাজ শেষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কুশল বিনিময়কালে এ কথা
২৭ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন নিয়ে চলছে ব্যাপক তোড়জোড়। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন বুধবার ডাকসুর ২৮টি পদের বিপরীতে জমা পড়েছে মোট ৫০৯টি মনোনয়নপত্র।
১৫ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীরা একটি সুন্দর বিশ্ববিদ্যালয় পাবে, যেখানে কোনো ভয়-ডরের পরিবেশ থাকবে না। নির্বাচিত হলে এমন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস গড়তে কাজ করবেন বিন ইয়ামিন মোল্লা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচনে তিনি ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী।
১৬ ঘণ্টা আগেক্যাম্পাসে রাজনীতিতে সহাবস্থান ও সম্প্রীতির নমুনা তৈরি করতে চান ইয়াসিন আরাফাত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ‘সচেতন শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) পদে প্রার্থী হয়েছেন তিনি। ইসলামী ছাত্র আন্দোলন এই প্যানেল দিয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে