জবি প্রতিনিধি
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিতে গুচ্ছ পরীক্ষায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) অংশগ্রহণের শর্ত হিসেবে ১০টি প্রস্তাব দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক সমিতি এ ১০ প্রস্তাব দিয়েছে।
গত সোমবার জবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা-সংক্রান্ত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সভায় উপস্থিত সব সদস্যই গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে বের হয়ে জবির নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে মত দেন। তবে শর্তপূরণ সাপেক্ষে এবারের মতো গুচ্ছ পদ্ধতির পরীক্ষায় অংশগ্রহণের পক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বৈঠকে। একই সঙ্গে পরীক্ষার আগে আগামী মে মাসের মধ্যে নির্দিষ্ট শর্তগুলো পূরণের নিশ্চয়তা না পেলে অতি দ্রুত আরেকটি সাধারণ সভা করে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে বলেও সভায় জানানো হয়।
জবি শিক্ষক সমিতির শর্তগুলো হলো—বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সংশ্লিষ্ট ডিনবৃন্দকে নিয়ে গঠিত হবে ‘ইউনিট সমন্বয় কমিটি’, যারা ভর্তি পরীক্ষার যাবতীয় কার্যাদি সম্পাদন করবেন; সব উপাচার্য এবং ইউনিট সমন্বয় কমিটির প্রধানদের নিয়ে গঠিত হবে ‘কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটি’, যারা সার্বিক বিষয় তদারকি করবেন; ২০২২ সালের ভর্তি পরীক্ষা অবশ্যই ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে শেষ করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থী ভর্তির ব্যবস্থা করতে হবে; ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে, যাতে যে কেউ ফলাফল দেখতে পারে। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী সকল শিক্ষার্থীর প্রাপ্ত স্কোর ও মেধাস্থান অবশ্যই প্রকাশ করতে হবে; ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের এক সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে বিশ্ববিদ্যালয় ও ভর্তি–ইচ্ছুক বিভাগ নির্বাচন করবে এবং ভর্তির পুরো প্রক্রিয়া অনলাইনে সম্পন্ন করতে হবে; সকল আবেদনকারীকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করতে হবে। পরীক্ষার কেন্দ্র নির্বাচনে শিক্ষার্থীদের শুধু একটি পছন্দ থাকবে এবং সেই কেন্দ্রেই পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে; পরীক্ষার আবেদন ফি ব্যতীত শিক্ষার্থীরা ভর্তিকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট বিভাগে ভর্তির জন্য শুধু একবার অর্থ প্রদান করবে। মাইগ্রেশন, ভর্তি বাতিল বা অন্য যেকোনো কারণে সার্ভিস চার্জ বাবদ সর্বোচ্চ এক শ টাকার বেশি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় আদায় করতে পারবে না; ভর্তি বাতিল করে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলে এক শ টাকা কেটে জমা করা অর্থ ফেরত বা সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেরণের পন্থা উদ্ভাবন করতে হবে;
আবেদন ফি থেকে প্রাপ্ত অর্থ ব্যয়ের জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। এই অর্থ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজস্ব তহবিলে কোন অর্থ প্রদান করা যাবে না। নীতিমালা অনুযায়ী অর্থ ব্যয়ে ঘাটতি দেখা দিলে ইউজিসিকে সে পরিমাণ অর্থ ভর্তুকি হিসেবে প্রদান করতে হবে; বিভিন্ন কোটায় আবেদনপত্র জমাসহ ভর্তি প্রক্রিয়ার যাবতীয় কার্যাদি সংশ্লিষ্ট ইউনিটের ডিন, চেয়ারম্যানসহ অন্য শিক্ষকবৃন্দের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন করতে হবে; ভর্তি পরীক্ষার বিভিন্ন কাজে সব শিক্ষকের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে হবে; আগামী বছর ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসহ সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়কে গুচ্ছের আওতায় আনতে হবে। না হলে আগামী বছর গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে বের হয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় তার নিজস্ব ব্যবস্থায়, অর্থাৎ এককভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেবে।
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিতে গুচ্ছ পরীক্ষায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) অংশগ্রহণের শর্ত হিসেবে ১০টি প্রস্তাব দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক সমিতি এ ১০ প্রস্তাব দিয়েছে।
গত সোমবার জবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষা-সংক্রান্ত বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সভায় উপস্থিত সব সদস্যই গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে বের হয়ে জবির নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে মত দেন। তবে শর্তপূরণ সাপেক্ষে এবারের মতো গুচ্ছ পদ্ধতির পরীক্ষায় অংশগ্রহণের পক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বৈঠকে। একই সঙ্গে পরীক্ষার আগে আগামী মে মাসের মধ্যে নির্দিষ্ট শর্তগুলো পূরণের নিশ্চয়তা না পেলে অতি দ্রুত আরেকটি সাধারণ সভা করে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে বলেও সভায় জানানো হয়।
জবি শিক্ষক সমিতির শর্তগুলো হলো—বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সংশ্লিষ্ট ডিনবৃন্দকে নিয়ে গঠিত হবে ‘ইউনিট সমন্বয় কমিটি’, যারা ভর্তি পরীক্ষার যাবতীয় কার্যাদি সম্পাদন করবেন; সব উপাচার্য এবং ইউনিট সমন্বয় কমিটির প্রধানদের নিয়ে গঠিত হবে ‘কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটি’, যারা সার্বিক বিষয় তদারকি করবেন; ২০২২ সালের ভর্তি পরীক্ষা অবশ্যই ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে শেষ করে দ্রুততম সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থী ভর্তির ব্যবস্থা করতে হবে; ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে, যাতে যে কেউ ফলাফল দেখতে পারে। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী সকল শিক্ষার্থীর প্রাপ্ত স্কোর ও মেধাস্থান অবশ্যই প্রকাশ করতে হবে; ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের এক সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষার্থীরা অনলাইনে বিশ্ববিদ্যালয় ও ভর্তি–ইচ্ছুক বিভাগ নির্বাচন করবে এবং ভর্তির পুরো প্রক্রিয়া অনলাইনে সম্পন্ন করতে হবে; সকল আবেদনকারীকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করতে হবে। পরীক্ষার কেন্দ্র নির্বাচনে শিক্ষার্থীদের শুধু একটি পছন্দ থাকবে এবং সেই কেন্দ্রেই পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে; পরীক্ষার আবেদন ফি ব্যতীত শিক্ষার্থীরা ভর্তিকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট বিভাগে ভর্তির জন্য শুধু একবার অর্থ প্রদান করবে। মাইগ্রেশন, ভর্তি বাতিল বা অন্য যেকোনো কারণে সার্ভিস চার্জ বাবদ সর্বোচ্চ এক শ টাকার বেশি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় আদায় করতে পারবে না; ভর্তি বাতিল করে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলে এক শ টাকা কেটে জমা করা অর্থ ফেরত বা সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেরণের পন্থা উদ্ভাবন করতে হবে;
আবেদন ফি থেকে প্রাপ্ত অর্থ ব্যয়ের জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। এই অর্থ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজস্ব তহবিলে কোন অর্থ প্রদান করা যাবে না। নীতিমালা অনুযায়ী অর্থ ব্যয়ে ঘাটতি দেখা দিলে ইউজিসিকে সে পরিমাণ অর্থ ভর্তুকি হিসেবে প্রদান করতে হবে; বিভিন্ন কোটায় আবেদনপত্র জমাসহ ভর্তি প্রক্রিয়ার যাবতীয় কার্যাদি সংশ্লিষ্ট ইউনিটের ডিন, চেয়ারম্যানসহ অন্য শিক্ষকবৃন্দের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন করতে হবে; ভর্তি পরীক্ষার বিভিন্ন কাজে সব শিক্ষকের অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে হবে; আগামী বছর ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসহ সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়কে গুচ্ছের আওতায় আনতে হবে। না হলে আগামী বছর গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে বের হয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় তার নিজস্ব ব্যবস্থায়, অর্থাৎ এককভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেবে।
গবেষণার জগতে পা রাখার পর প্রায় সবার স্বপ্ন থাকে একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন গবেষণা প্রবন্ধ (রিসার্চ পেপার) প্রকাশ করার। তবে শুধু প্রবন্ধ প্রকাশ নয়, অনেকের লক্ষ্য থাকে কিউওয়ান র্যাংকের জার্নালে নিজের গবেষণাকাজ ছাপানো—যা একাডেমিক ও প্রফেশনাল জীবনে অসাধারণ একটি অর্জন।
৮ ঘণ্টা আগেআলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজনে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হলো সামার সেমিস্টার ২০২৫-এর নবীনবরণ অনুষ্ঠান। রোববার (২২ জুন) পূর্বাচলের আমেরিকান সিটি ক্যাম্পাসে এই আয়োজন সম্পন্ন হয়।
১৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) শিক্ষার্থীরা পঞ্চম আন্তর্জাতিক রোবো টেক অলিম্পিয়াড ২০২৫-এ গৌরবময় সাফল্য অর্জন করেন। গতকাল শনিবার (২১ জুন) উত্তরা ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় দেশ-বিদেশের মোট ৭০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৫০-এর অধিক দল অংশ নেয়, যেখানে মোট ১২
২১ ঘণ্টা আগেবাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
১ দিন আগে