শেখ সাদিকুর রহমান
একাডেমিক জীবনে রিসার্চ পেপার বা গবেষণাপত্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, বিশেষ করে যাঁরা বাইরে পড়তে বা ডিগ্রি নিতে যান। সঠিক গাইডলাইনের অভাবে অনেকেই গবেষণাপত্র নিয়ে বেশ চিন্তায় পড়ে যায়। এসব মাথায় রেখে সহজ উপায়ে গবেষণাপত্র বা রিসার্চ পেপার তৈরি করার কৌশল জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস টেক ইউনিভার্সিটির জিও সায়েন্সের গ্র্যাজুয়েট টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট শেখ সাদিকুর রহমান।
গবেষণা কী?
সাধারণত কোনো বিষয় নিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে বিশ্লেষণ, মূল্যায়ন এবং সিদ্ধান্তে পৌঁছানোটা হলো গবেষণা। গবেষণার জন্য প্রথমে একটি রিসার্চ পেপার বা থিসিস পেপারের ধাপ এবং অধ্যায়গুলো সম্পর্কে জানতে হবে যেগুলো হলো–
সারাংশ
একটি ভালো সারাংশই পারে খুব সহজে ব্যাখ্যা করতে যে কেন লেখা বা পেপারটি গুরুত্বপূর্ণ এবং রিলেভেন্ট। সাধারণত এটি ৩০০ থেকে ৫০০ শব্দের মধ্যে হলে ভালো হয়। এখানে যা যা আসবে–
ভূমিকা
একটি ভালো ভূমিকা তার পেপারকে প্রেজেন্ট করে। তাই আপনি চাইলে সম্পূর্ণ কাজ করার পর আবার এডিট করে ভূমিকাকে সুন্দর করতে পারেন। এখানে আপনি আপনার কাজের বিবৃতি, কারণ, প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে লিখবেন। এর জন্য কিছু ধাপ বা পর্যায় অনুসরণ করা যেতে পারে।
ব্যাকগ্রাউন্ড: ব্যাকগ্রাউন্ড এ আপনি আপনার কাজ সম্পর্কে লিখবেন। কেন আপনি এটাকে বেছে নিয়েছেন। বর্তমানে কেন এটি রিসার্চের প্রয়োজনীয়তা রাখে? এর বর্তমান প্রেক্ষাপট কী এবং আপনার সমাজ বা দেশে এর অবস্থান কোথায়?
এ ছাড়া পেপারের লক্ষ্যের একটি বিবৃতি, কেন অধ্যয়ন করা হয়েছিল, বা কেন পেপারটি লিখছেন। তবে এখানে এবস্ট্রাক্টের পুনরাবৃত্তি করবেন না। রিসার্চের পটভূমি পড়ে যেন পাঠক বুঝতে পারে পেপারের প্রসঙ্গ এবং তাৎপর্য।
ভূমিকাতে থিসিসের প্রশ্নগুলোর ওপর ফোকাস করা উচিত। সব কাজ থিসিসের লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে সরাসরি প্রাসঙ্গিক হওয়া উচিত। এবং আপনার কাজের পরিধি ব্যাখ্যা করুন, কী অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং কী হবে না।
ব্যাকগ্রাউন্ডের পর রিসার্চের উদ্দেশ্য, প্রয়োজনীয়তা এবং সমস্যার বিবৃতি এবং গুরুত্ব আলোচনা করবেন। এখানে থাকবে–
সাহিত্য পর্যালোচনা
সাহিত্য পর্যালোচনা হলো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর বিভিন্ন প্রকার লেখনী, আর্টিকেল বা অন্যান্য পেপারের পর্যালোচনা। এটি বর্তমান অবস্থার একটি ওভারভিউ প্রদান করে, যা আপনাকে প্রাসঙ্গিক তত্ত্ব, পদ্ধতি এবং বিদ্যমান গবেষণার ফাঁক শনাক্ত করতে সাহায্য করে।
একটি সাহিত্য পর্যালোচনায় লেখার সঙ্গে প্রাসঙ্গিক প্রকাশনাগুলো (যেমন বই এবং জার্নাল) সন্ধান করা, সেগুলোকে সমালোচনামূলকভাবে বিশ্লেষণ করা এবং আপনি যা পেয়েছেন তা ব্যাখ্যা করতে হয়। এর জন্য কিছু মূল বিষয় রয়েছেঃ
গবেষণার পদ্ধতি
এখানে আপনি আপনার কাজের তথ্য সংগ্রহের উপায়, মাধ্যম এবং বিশ্লেষণের পদ্ধতি বর্ণনা করবেন, যাতে পাঠক আপনার ফলাফলের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রমাণ করতে পারে।
ফলাফল (Result)
ফলাফল হল পরিসংখ্যান, টেবিল এবং গ্রাফ সহ পর্যবেক্ষণের প্রকৃত বিবৃতি। নেতিবাচক ফলাফলের পাশাপাশি ইতিবাচক ফলাফল উল্লেখ করুন। এ অধ্যায়ে ফলাফল ব্যাখ্যা করবেন না পরবর্তিতে আলোচনার জন্য এটি সংরক্ষণ করুন।
মূল ফলাফল অনুচ্ছেদের শুরুতে স্পষ্ট বাক্যে বলা উচিত। যাতে পাঠক একটি আইডিয়া পেতে পারে এবং উপ-শিরোনাম ব্যবহার করে লজিক্যাল সেগমেন্টে আপনার ফলাফল বিভক্ত করুন।
আলোচনা (Discussion)
শুরুতে কয়েকটি বাক্য দিয়ে শুরু করুন যা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফলাফলের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেয়। আলোচনা বিভাগটি নিজেই একটি সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধ হওয়া উচিত, নিম্নলিখিত প্রশ্ন এবং বিষয়ের উত্তর দেয়:
পর্যবেক্ষণ এর প্যাটার্ন টা কেমন?
ফলাফলের মধ্যে সম্পর্ক, প্রবণতা এবং সাধারণীকরণগুলি কী কী?
আপনার এক্সপেক্টেশন টা কি ছিল এবং ফলাফল কি পেলেন?
আপনার প্রেডিকশন সঠিক কি না?
আগের কাজের সঙ্গে আপনার মতামত বা ডিসিশন এর পার্থক্য আছে কি?
ভূমিকায় দেওয়া পটভূমির পরিপ্রেক্ষিতে ফলাফলগুলি ব্যাখ্যা করুন-মূল প্রশ্নের সঙ্গে বর্তমান ফলাফলের সম্পর্ক কী?
আমরা এখন কী জানি বা বুঝি যা আমরা বর্তমান কাজের আগে জানতাম না বা বুঝতাম না?
প্রতিটি ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে প্রমাণ বা যুক্তির লাইন অন্তর্ভুক্ত করুন।
বর্তমান ফলাফলের তাৎপর্য কি: কেন আমাদের এ বিষয়ে চিন্তা করা উচিত?
উপসংহার (Conclusion)
এ অংশে আপনার পর্যবেক্ষণ এর শক্তিশালী এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো লিখে ফেলুন। এ রিসার্চ এর মাধ্যমে আপনি যে সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন তা বর্ণনা করুন। বর্তমান কাজের ফলে নতুন পর্যবেক্ষণ, নতুন ব্যাখ্যা এবং নতুন অন্তর্দৃষ্টিগুলির সংক্ষিপ্তসার করুন। এবং আপনার ফলাফলের বিস্তৃত প্রভাব অন্তর্ভুক্ত করুন। তবে এবস্ট্রাক্ট, ভূমিকা বা আলোচনার শব্দের পুনরাবৃত্তি করবেন না।
অনুলিখন: রাকিবুল হাসান রবিন
একাডেমিক জীবনে রিসার্চ পেপার বা গবেষণাপত্র খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, বিশেষ করে যাঁরা বাইরে পড়তে বা ডিগ্রি নিতে যান। সঠিক গাইডলাইনের অভাবে অনেকেই গবেষণাপত্র নিয়ে বেশ চিন্তায় পড়ে যায়। এসব মাথায় রেখে সহজ উপায়ে গবেষণাপত্র বা রিসার্চ পেপার তৈরি করার কৌশল জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস টেক ইউনিভার্সিটির জিও সায়েন্সের গ্র্যাজুয়েট টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট শেখ সাদিকুর রহমান।
গবেষণা কী?
সাধারণত কোনো বিষয় নিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে বিশ্লেষণ, মূল্যায়ন এবং সিদ্ধান্তে পৌঁছানোটা হলো গবেষণা। গবেষণার জন্য প্রথমে একটি রিসার্চ পেপার বা থিসিস পেপারের ধাপ এবং অধ্যায়গুলো সম্পর্কে জানতে হবে যেগুলো হলো–
সারাংশ
একটি ভালো সারাংশই পারে খুব সহজে ব্যাখ্যা করতে যে কেন লেখা বা পেপারটি গুরুত্বপূর্ণ এবং রিলেভেন্ট। সাধারণত এটি ৩০০ থেকে ৫০০ শব্দের মধ্যে হলে ভালো হয়। এখানে যা যা আসবে–
ভূমিকা
একটি ভালো ভূমিকা তার পেপারকে প্রেজেন্ট করে। তাই আপনি চাইলে সম্পূর্ণ কাজ করার পর আবার এডিট করে ভূমিকাকে সুন্দর করতে পারেন। এখানে আপনি আপনার কাজের বিবৃতি, কারণ, প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে লিখবেন। এর জন্য কিছু ধাপ বা পর্যায় অনুসরণ করা যেতে পারে।
ব্যাকগ্রাউন্ড: ব্যাকগ্রাউন্ড এ আপনি আপনার কাজ সম্পর্কে লিখবেন। কেন আপনি এটাকে বেছে নিয়েছেন। বর্তমানে কেন এটি রিসার্চের প্রয়োজনীয়তা রাখে? এর বর্তমান প্রেক্ষাপট কী এবং আপনার সমাজ বা দেশে এর অবস্থান কোথায়?
এ ছাড়া পেপারের লক্ষ্যের একটি বিবৃতি, কেন অধ্যয়ন করা হয়েছিল, বা কেন পেপারটি লিখছেন। তবে এখানে এবস্ট্রাক্টের পুনরাবৃত্তি করবেন না। রিসার্চের পটভূমি পড়ে যেন পাঠক বুঝতে পারে পেপারের প্রসঙ্গ এবং তাৎপর্য।
ভূমিকাতে থিসিসের প্রশ্নগুলোর ওপর ফোকাস করা উচিত। সব কাজ থিসিসের লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে সরাসরি প্রাসঙ্গিক হওয়া উচিত। এবং আপনার কাজের পরিধি ব্যাখ্যা করুন, কী অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং কী হবে না।
ব্যাকগ্রাউন্ডের পর রিসার্চের উদ্দেশ্য, প্রয়োজনীয়তা এবং সমস্যার বিবৃতি এবং গুরুত্ব আলোচনা করবেন। এখানে থাকবে–
সাহিত্য পর্যালোচনা
সাহিত্য পর্যালোচনা হলো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর বিভিন্ন প্রকার লেখনী, আর্টিকেল বা অন্যান্য পেপারের পর্যালোচনা। এটি বর্তমান অবস্থার একটি ওভারভিউ প্রদান করে, যা আপনাকে প্রাসঙ্গিক তত্ত্ব, পদ্ধতি এবং বিদ্যমান গবেষণার ফাঁক শনাক্ত করতে সাহায্য করে।
একটি সাহিত্য পর্যালোচনায় লেখার সঙ্গে প্রাসঙ্গিক প্রকাশনাগুলো (যেমন বই এবং জার্নাল) সন্ধান করা, সেগুলোকে সমালোচনামূলকভাবে বিশ্লেষণ করা এবং আপনি যা পেয়েছেন তা ব্যাখ্যা করতে হয়। এর জন্য কিছু মূল বিষয় রয়েছেঃ
গবেষণার পদ্ধতি
এখানে আপনি আপনার কাজের তথ্য সংগ্রহের উপায়, মাধ্যম এবং বিশ্লেষণের পদ্ধতি বর্ণনা করবেন, যাতে পাঠক আপনার ফলাফলের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রমাণ করতে পারে।
ফলাফল (Result)
ফলাফল হল পরিসংখ্যান, টেবিল এবং গ্রাফ সহ পর্যবেক্ষণের প্রকৃত বিবৃতি। নেতিবাচক ফলাফলের পাশাপাশি ইতিবাচক ফলাফল উল্লেখ করুন। এ অধ্যায়ে ফলাফল ব্যাখ্যা করবেন না পরবর্তিতে আলোচনার জন্য এটি সংরক্ষণ করুন।
মূল ফলাফল অনুচ্ছেদের শুরুতে স্পষ্ট বাক্যে বলা উচিত। যাতে পাঠক একটি আইডিয়া পেতে পারে এবং উপ-শিরোনাম ব্যবহার করে লজিক্যাল সেগমেন্টে আপনার ফলাফল বিভক্ত করুন।
আলোচনা (Discussion)
শুরুতে কয়েকটি বাক্য দিয়ে শুরু করুন যা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফলাফলের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেয়। আলোচনা বিভাগটি নিজেই একটি সংক্ষিপ্ত প্রবন্ধ হওয়া উচিত, নিম্নলিখিত প্রশ্ন এবং বিষয়ের উত্তর দেয়:
পর্যবেক্ষণ এর প্যাটার্ন টা কেমন?
ফলাফলের মধ্যে সম্পর্ক, প্রবণতা এবং সাধারণীকরণগুলি কী কী?
আপনার এক্সপেক্টেশন টা কি ছিল এবং ফলাফল কি পেলেন?
আপনার প্রেডিকশন সঠিক কি না?
আগের কাজের সঙ্গে আপনার মতামত বা ডিসিশন এর পার্থক্য আছে কি?
ভূমিকায় দেওয়া পটভূমির পরিপ্রেক্ষিতে ফলাফলগুলি ব্যাখ্যা করুন-মূল প্রশ্নের সঙ্গে বর্তমান ফলাফলের সম্পর্ক কী?
আমরা এখন কী জানি বা বুঝি যা আমরা বর্তমান কাজের আগে জানতাম না বা বুঝতাম না?
প্রতিটি ব্যাখ্যাকে সমর্থন করে প্রমাণ বা যুক্তির লাইন অন্তর্ভুক্ত করুন।
বর্তমান ফলাফলের তাৎপর্য কি: কেন আমাদের এ বিষয়ে চিন্তা করা উচিত?
উপসংহার (Conclusion)
এ অংশে আপনার পর্যবেক্ষণ এর শক্তিশালী এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো লিখে ফেলুন। এ রিসার্চ এর মাধ্যমে আপনি যে সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন তা বর্ণনা করুন। বর্তমান কাজের ফলে নতুন পর্যবেক্ষণ, নতুন ব্যাখ্যা এবং নতুন অন্তর্দৃষ্টিগুলির সংক্ষিপ্তসার করুন। এবং আপনার ফলাফলের বিস্তৃত প্রভাব অন্তর্ভুক্ত করুন। তবে এবস্ট্রাক্ট, ভূমিকা বা আলোচনার শব্দের পুনরাবৃত্তি করবেন না।
অনুলিখন: রাকিবুল হাসান রবিন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে সংশ্লিষ্ট প্রচারণামূলক বিলবোর্ড-ব্যানার সরিয়ে ফেলার নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আজ শুক্রবার (২২ আগস্ট) ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া
১১ ঘণ্টা আগেমিথ্যা প্রচারণা না চালিয়ে রাজনৈতিকভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে মোকাবিলা করার আহ্বান জানিয়েছেন ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ডাকসু নির্বাচনে দলটির ভিপিপ্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান। আজ শুক্রবার শহীদুল্লাহ হলে জুমার নামাজ শেষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কুশল বিনিময়কালে এ কথা
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন নিয়ে চলছে ব্যাপক তোড়জোড়। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন বুধবার ডাকসুর ২৮টি পদের বিপরীতে জমা পড়েছে মোট ৫০৯টি মনোনয়নপত্র।
১ দিন আগেশিক্ষার্থীরা একটি সুন্দর বিশ্ববিদ্যালয় পাবে, যেখানে কোনো ভয়-ডরের পরিবেশ থাকবে না। নির্বাচিত হলে এমন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস গড়তে কাজ করবেন বিন ইয়ামিন মোল্লা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচনে তিনি ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী।
১ দিন আগে