নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ ক্যাম্পাসে কানাডা-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) যৌথ উদ্যোগে আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তনে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
‘কানাডা-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ, এ জার্নি অব ফিফটি ইয়ার্স’ শীর্ষক এ আলোচনা অনুষ্ঠানের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কানাডার রাষ্ট্রদূত লিলি নিকলস। তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুরো বিশ্বের জন্য একটি আদর্শ দৃষ্টান্ত। যেভাবে গত ৪০ বছরে দারিদ্র্য দূরীকরণ হয়েছে, মৃত্যুহার কমেছে এবং গড় আয়ু বেড়েছে, তা একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে। পাশাপাশি ভুলে গেলে চলবে না, এখনকার মূল চ্যালেঞ্জগুলো হলো নারী-পুরুষ বৈষম্য, মেরুকরণ এবং তরুণদের নিজেদের সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন ও বহির্ভূত ভাবার প্রবণতা। অতীতে কানাডা সব সময়ই বাংলাদেশের দিকে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়েছে এবং ভবিষ্যতেও যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পাশে থাকবে কানাডা।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সালমান এফ রহমান বলেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণেই বাংলাদেশ আজ এত দূর এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশের সেরা তিনটি সফলতার পরিমাপক হলো—কৃষিতে সাফল্য, শতভাগ বিদ্যুতায়ন এবং ডিজিটালাইজেশন।
বিশেষ অতিথি মহিবুল হাসান চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে বারবার কারিগরি প্রশিক্ষণ ও ব্যবহারিক শিক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। একের বেশি বিষয়ে প্রশিক্ষণ লাভ করে নিজেদের প্রতিযোগিতার বাজারে উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করেন তিনি।
অনুষ্ঠানের সভাপতি কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. চৌধুরী নাফিজ সরাফাত বলেন, ‘কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ শুরু থেকেই কানাডীয় হাইকমিশনের সহায়তায় শিক্ষা, গবেষণা ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এ সম্পর্ক ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে। আমরা গর্বিত যে, কানাডার রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে নিয়োগ লাভের পর প্রথম জনসমক্ষে বক্তৃতা দিয়েছেন আমাদের এই বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে। আশা করছি কানাডা এবং বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতার সূত্র ধরে কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যাবে।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আব্দুল মোনেম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এস এম মঈনউদ্দীন মোনেম, পদ্মা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তারেক রিয়াজ খান, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এইচ এম জহিরুল হকসহ সব বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা।
কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ ক্যাম্পাসে কানাডা-বাংলাদেশ বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদ্যাপন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) যৌথ উদ্যোগে আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তনে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
‘কানাডা-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ, এ জার্নি অব ফিফটি ইয়ার্স’ শীর্ষক এ আলোচনা অনুষ্ঠানের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কানাডার রাষ্ট্রদূত লিলি নিকলস। তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুরো বিশ্বের জন্য একটি আদর্শ দৃষ্টান্ত। যেভাবে গত ৪০ বছরে দারিদ্র্য দূরীকরণ হয়েছে, মৃত্যুহার কমেছে এবং গড় আয়ু বেড়েছে, তা একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে। পাশাপাশি ভুলে গেলে চলবে না, এখনকার মূল চ্যালেঞ্জগুলো হলো নারী-পুরুষ বৈষম্য, মেরুকরণ এবং তরুণদের নিজেদের সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন ও বহির্ভূত ভাবার প্রবণতা। অতীতে কানাডা সব সময়ই বাংলাদেশের দিকে বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়েছে এবং ভবিষ্যতেও যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পাশে থাকবে কানাডা।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সালমান এফ রহমান বলেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণেই বাংলাদেশ আজ এত দূর এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশের সেরা তিনটি সফলতার পরিমাপক হলো—কৃষিতে সাফল্য, শতভাগ বিদ্যুতায়ন এবং ডিজিটালাইজেশন।
বিশেষ অতিথি মহিবুল হাসান চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে বারবার কারিগরি প্রশিক্ষণ ও ব্যবহারিক শিক্ষার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। একের বেশি বিষয়ে প্রশিক্ষণ লাভ করে নিজেদের প্রতিযোগিতার বাজারে উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করেন তিনি।
অনুষ্ঠানের সভাপতি কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. চৌধুরী নাফিজ সরাফাত বলেন, ‘কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ শুরু থেকেই কানাডীয় হাইকমিশনের সহায়তায় শিক্ষা, গবেষণা ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এ সম্পর্ক ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে। আমরা গর্বিত যে, কানাডার রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে নিয়োগ লাভের পর প্রথম জনসমক্ষে বক্তৃতা দিয়েছেন আমাদের এই বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে। আশা করছি কানাডা এবং বাংলাদেশের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতার সূত্র ধরে কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যাবে।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আব্দুল মোনেম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এস এম মঈনউদ্দীন মোনেম, পদ্মা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তারেক রিয়াজ খান, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. এইচ এম জহিরুল হকসহ সব বিভাগের বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে সংশ্লিষ্ট প্রচারণামূলক বিলবোর্ড-ব্যানার সরিয়ে ফেলার নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। আজ শুক্রবার (২২ আগস্ট) ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া
১১ ঘণ্টা আগেমিথ্যা প্রচারণা না চালিয়ে রাজনৈতিকভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে মোকাবিলা করার আহ্বান জানিয়েছেন ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ডাকসু নির্বাচনে দলটির ভিপিপ্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান। আজ শুক্রবার শহীদুল্লাহ হলে জুমার নামাজ শেষে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কুশল বিনিময়কালে এ কথা
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন নিয়ে চলছে ব্যাপক তোড়জোড়। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন বুধবার ডাকসুর ২৮টি পদের বিপরীতে জমা পড়েছে মোট ৫০৯টি মনোনয়নপত্র।
১ দিন আগেশিক্ষার্থীরা একটি সুন্দর বিশ্ববিদ্যালয় পাবে, যেখানে কোনো ভয়-ডরের পরিবেশ থাকবে না। নির্বাচিত হলে এমন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস গড়তে কাজ করবেন বিন ইয়ামিন মোল্লা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচনে তিনি ‘ডাকসু ফর চেঞ্জ’ প্যানেল থেকে সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী।
১ দিন আগে