প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনে গবেষণা খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৪ কোটি ২০ লাখ টাকা। নিয়ম অনুযায়ী কোন শিক্ষক গবেষণা করতে চাইলে গবেষণা প্রস্তাবনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কেন্দ্রে জমা দিয়ে গবেষণা ভাতা পেতে পারেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই নিয়মকে পাশ কাটিয়ে প্রতি মাসে শিক্ষকদের বেতন বিলের সঙ্গে তিন হাজার টাকা করে গবেষণা ভাতা প্রদান করে আসছে। যার পরিমাণ বছরে ৩ কোটি ২২ লাখ টাকা।
সম্প্রতি ইউজিসি এক প্রতিবেদনে এই ভাতা প্রদানকে বিধিবহির্ভূত ও সরকারের আর্থিক ক্ষতি বলে জানিয়েছে। পাশাপাশি বেতন স্কেল ২০১৫ এর বর্ণিত ভাতার বাহির প্রদত্ত সকল প্রকার ভাতা প্রদান বন্ধ করে অতিরিক্ত প্রদত্ত অর্থ সুবিধাভোগীদের থেকে আদায় করার জন্য অনুরোধ করেছে সংস্থাটি।
শুধু গবেষণাই নয়, ইউজিসির অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালক মো. শাহ আলম স্বাক্ষরিত ওই প্রতিবেদনে ১১টি খাতে আর্থিক অনিয়ম পাওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যার আর্থিক পরিমাণ প্রায় ১৩ কোটি টাকা (১২ কোটি ৯০ লাখ ১৫ হাজার)। সম্প্রতি ওই প্রতিবেদন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর পাঠানো হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক জ্যেষ্ঠ শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেটে গবেষণা খাতের জন্য বিশাল অঙ্কের টাকা বরাদ্দ আছে। কোন শিক্ষক চাইলেই গবেষণার জন্য কয়েক লাখ টাকাও পেতে পারেন। এর বাইরে প্রতি মাসে অতিরিক্ত টাকা প্রদান করা সম্পূর্ণ অনৈতিক। এটা মূলত শিক্ষকদের খুশি রাখার জন্য প্রদান করা হয়। এই টাকা দিয়ে তেমন কেউ গবেষণা করেন না। পাশাপাশি বাকি অনিয়মগুলোও বিশ্ববিদ্যালয়ের উচিত বন্ধ করে দেওয়া।
যেসব খাতে অনিয়ম পেয়েছে ইউজিসি-
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস সিটি করপোরেশনের বাইরে হওয়া সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা, কর্মচারীদের সিটি করপোরেশনের রেটে বাড়ি ভাড়া প্রদান করা হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক ক্ষতি ২ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারে বসবাসরত শিক্ষক-কর্মকর্তা, কর্মচারীদের পূর্ণ বাড়ি ভাড়া প্রদান করা হয়। এটিকে অনিয়ম বলেছে ইউজিসি। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক ক্ষতি ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিধিবহির্ভূতভাবে সেশন বেনিফিট প্রদান করা হয়। এতে আর্থিক ক্ষতি ২ কোটি টাকা।
যেসব শিক্ষকের এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি রয়েছে তাঁদের ইনক্রিমেন্টসহ বেতন নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে আর্থিক ক্ষতি ১ কোটি টাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সহ-উপাচার্য, ডিন, প্রভোস্ট, প্রক্টর, বিভাগীয় সভাপতি, আবাসিক শিক্ষক, মেডিকেল সেন্টারের ডাক্তার ও অন্যান্য পদের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কর্মকর্তাগণকে একাডেমিক ও প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে তাঁদের স্ব স্ব মূল বেতনের ৬-১৫ শতাংশ পর্যন্ত মাসিক অতিরিক্ত দায়িত্ব ভাতা প্রদান করা হয়। এতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ কোটি টাকা ক্ষতি।
এ ছাড়া উপাচার্যের বাংলো থাকা সত্ত্বেও বাড়ি ভাড়া গ্রহণ, শিক্ষকদের বই ভাতা প্রদান, সিটি করপোরেশন এলাকার হারে কর্মচারীদের যাতায়াত ভাতা প্রদান ও উপ-রেজিস্ট্রার বা সমমানের কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত বেতন স্কেল হিসেবে ৩য় গ্রেডে বেতন প্রদানও অনিয়ম হিসেবে চিহ্নিত করেছে ইউজিসি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন শিক্ষক গবেষণার জন্য অনুদান নিতে হলে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কেন্দ্রে গবেষণা প্রস্তাবনা জমা দিতে হয়। পরে প্রস্তাবনা রিভিউ করার জন্য বিশেষজ্ঞদের নিকট পাঠানো হয়। বিশেষজ্ঞরা যদি এটার সপক্ষে ইতিবাচক মতামত দেন তাহলে আমাদের এ সংক্রান্ত কমিটি মিটিং করে অনুমোদন দেয়। পাশাপাশি গবেষণা খাত থেকে টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়।
গবেষণার জন্য মাসিক যে তিন হাজার টাকা দেওয়া হয়, সে টাকায় শিক্ষকেরা গবেষণা করে কি’না তা মনিটরিং করেন কি’না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ওটার দায়িত্ব আমাদের না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব নিয়ামক (ভারপ্রাপ্ত) মো. ফরিদুল আলম চৌধুরী বলেন, শিক্ষকদের প্রতি মাসে গবেষণার জন্য ৩ হাজার টাকা বেতনের সঙ্গে দেওয়া হয়। এ ছাড়া বছরে একবার বই কেনার জন্য টাকা দেওয়া হয়। তবে তিনি এর বাইরে অন্য বিষয়ে কিছু বলতে রাজি হননি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গবেষণা ভাতা শুধু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নয়, সব বিশ্ববিদ্যালয়ে দেওয়া হচ্ছে। বাড়ি ভাড়া যে ৪০ শতাংশ নেওয়া হচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ও নিচ্ছে। তাঁরাও আমাদের মতো শহর থেকে দূরে। তাঁরা আদালতের মাধ্যমে ৪০ শতাংশ করে ফেলছে। আমরাও এই প্রক্রিয়া আগাবো। বাকিগুলোর বিষয়েও আমরা ইউজিসিকে বলছি সেগুলো নৈতিকভাবে আমাদের প্রাপ্য।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. আবু তাহের বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে একাডেমিক স্বায়ত্তশাসন দেওয়া হয়েছে, কিন্তু অর্থনৈতিক স্বায়ত্তশাসন দেওয়া হয়নি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের বারবার বলি অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডগুলো যেন সরকারি নিয়ম নীতি অনুযায়ী পরিচালিত হয়।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনে গবেষণা খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৪ কোটি ২০ লাখ টাকা। নিয়ম অনুযায়ী কোন শিক্ষক গবেষণা করতে চাইলে গবেষণা প্রস্তাবনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কেন্দ্রে জমা দিয়ে গবেষণা ভাতা পেতে পারেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই নিয়মকে পাশ কাটিয়ে প্রতি মাসে শিক্ষকদের বেতন বিলের সঙ্গে তিন হাজার টাকা করে গবেষণা ভাতা প্রদান করে আসছে। যার পরিমাণ বছরে ৩ কোটি ২২ লাখ টাকা।
সম্প্রতি ইউজিসি এক প্রতিবেদনে এই ভাতা প্রদানকে বিধিবহির্ভূত ও সরকারের আর্থিক ক্ষতি বলে জানিয়েছে। পাশাপাশি বেতন স্কেল ২০১৫ এর বর্ণিত ভাতার বাহির প্রদত্ত সকল প্রকার ভাতা প্রদান বন্ধ করে অতিরিক্ত প্রদত্ত অর্থ সুবিধাভোগীদের থেকে আদায় করার জন্য অনুরোধ করেছে সংস্থাটি।
শুধু গবেষণাই নয়, ইউজিসির অর্থ ও হিসাব বিভাগের পরিচালক মো. শাহ আলম স্বাক্ষরিত ওই প্রতিবেদনে ১১টি খাতে আর্থিক অনিয়ম পাওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যার আর্থিক পরিমাণ প্রায় ১৩ কোটি টাকা (১২ কোটি ৯০ লাখ ১৫ হাজার)। সম্প্রতি ওই প্রতিবেদন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর পাঠানো হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক জ্যেষ্ঠ শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেটে গবেষণা খাতের জন্য বিশাল অঙ্কের টাকা বরাদ্দ আছে। কোন শিক্ষক চাইলেই গবেষণার জন্য কয়েক লাখ টাকাও পেতে পারেন। এর বাইরে প্রতি মাসে অতিরিক্ত টাকা প্রদান করা সম্পূর্ণ অনৈতিক। এটা মূলত শিক্ষকদের খুশি রাখার জন্য প্রদান করা হয়। এই টাকা দিয়ে তেমন কেউ গবেষণা করেন না। পাশাপাশি বাকি অনিয়মগুলোও বিশ্ববিদ্যালয়ের উচিত বন্ধ করে দেওয়া।
যেসব খাতে অনিয়ম পেয়েছে ইউজিসি-
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস সিটি করপোরেশনের বাইরে হওয়া সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা, কর্মচারীদের সিটি করপোরেশনের রেটে বাড়ি ভাড়া প্রদান করা হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক ক্ষতি ২ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারে বসবাসরত শিক্ষক-কর্মকর্তা, কর্মচারীদের পূর্ণ বাড়ি ভাড়া প্রদান করা হয়। এটিকে অনিয়ম বলেছে ইউজিসি। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক ক্ষতি ১ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিধিবহির্ভূতভাবে সেশন বেনিফিট প্রদান করা হয়। এতে আর্থিক ক্ষতি ২ কোটি টাকা।
যেসব শিক্ষকের এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি রয়েছে তাঁদের ইনক্রিমেন্টসহ বেতন নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে আর্থিক ক্ষতি ১ কোটি টাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, সহ-উপাচার্য, ডিন, প্রভোস্ট, প্রক্টর, বিভাগীয় সভাপতি, আবাসিক শিক্ষক, মেডিকেল সেন্টারের ডাক্তার ও অন্যান্য পদের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কর্মকর্তাগণকে একাডেমিক ও প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে তাঁদের স্ব স্ব মূল বেতনের ৬-১৫ শতাংশ পর্যন্ত মাসিক অতিরিক্ত দায়িত্ব ভাতা প্রদান করা হয়। এতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ কোটি টাকা ক্ষতি।
এ ছাড়া উপাচার্যের বাংলো থাকা সত্ত্বেও বাড়ি ভাড়া গ্রহণ, শিক্ষকদের বই ভাতা প্রদান, সিটি করপোরেশন এলাকার হারে কর্মচারীদের যাতায়াত ভাতা প্রদান ও উপ-রেজিস্ট্রার বা সমমানের কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত বেতন স্কেল হিসেবে ৩য় গ্রেডে বেতন প্রদানও অনিয়ম হিসেবে চিহ্নিত করেছে ইউজিসি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন শিক্ষক গবেষণার জন্য অনুদান নিতে হলে প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কেন্দ্রে গবেষণা প্রস্তাবনা জমা দিতে হয়। পরে প্রস্তাবনা রিভিউ করার জন্য বিশেষজ্ঞদের নিকট পাঠানো হয়। বিশেষজ্ঞরা যদি এটার সপক্ষে ইতিবাচক মতামত দেন তাহলে আমাদের এ সংক্রান্ত কমিটি মিটিং করে অনুমোদন দেয়। পাশাপাশি গবেষণা খাত থেকে টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়।
গবেষণার জন্য মাসিক যে তিন হাজার টাকা দেওয়া হয়, সে টাকায় শিক্ষকেরা গবেষণা করে কি’না তা মনিটরিং করেন কি’না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ওটার দায়িত্ব আমাদের না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব নিয়ামক (ভারপ্রাপ্ত) মো. ফরিদুল আলম চৌধুরী বলেন, শিক্ষকদের প্রতি মাসে গবেষণার জন্য ৩ হাজার টাকা বেতনের সঙ্গে দেওয়া হয়। এ ছাড়া বছরে একবার বই কেনার জন্য টাকা দেওয়া হয়। তবে তিনি এর বাইরে অন্য বিষয়ে কিছু বলতে রাজি হননি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক এস এম মনিরুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গবেষণা ভাতা শুধু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নয়, সব বিশ্ববিদ্যালয়ে দেওয়া হচ্ছে। বাড়ি ভাড়া যে ৪০ শতাংশ নেওয়া হচ্ছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ও নিচ্ছে। তাঁরাও আমাদের মতো শহর থেকে দূরে। তাঁরা আদালতের মাধ্যমে ৪০ শতাংশ করে ফেলছে। আমরাও এই প্রক্রিয়া আগাবো। বাকিগুলোর বিষয়েও আমরা ইউজিসিকে বলছি সেগুলো নৈতিকভাবে আমাদের প্রাপ্য।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. আবু তাহের বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে একাডেমিক স্বায়ত্তশাসন দেওয়া হয়েছে, কিন্তু অর্থনৈতিক স্বায়ত্তশাসন দেওয়া হয়নি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের বারবার বলি অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডগুলো যেন সরকারি নিয়ম নীতি অনুযায়ী পরিচালিত হয়।’
সারা দেশে একযোগে শুরু হয়েছে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। পরীক্ষার শুরুর দিনেই আজ বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ১১ শিক্ষাবোর্ডে অনুপস্থিত ছিল ১৯ হাজার ৭৫৯ জন শিক্ষার্থী।
১৯ ঘণ্টা আগেইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির (আইএসইউ) মহাখালী ক্যাম্পাসে বৃহস্পতিবার সকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে স্প্রিং-২০২৫ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ। আইএসইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খানের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম মোশার
১৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটিতে (বিএমইউ) যথাযোগ্য মর্যাদায় ‘ওয়ার্ল্ড ওশানস ডে ২০২৫’ উদ্যাপন করা হয়েছে। এ বছরে দিবসটির প্রতিপাদ্য হলো—‘সাসটেইনিং হোয়াট সাসটেইনস আস’। বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি অব আর্থ অ্যান্ড ওশান সায়েন্সের আয়োজনে দিবসটি উদ্যাপন উপলক্ষে মিরপুর-১৪-এ শহীদ মোয়াজ্জেম হল অডিটোরিয়ামে...
১৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ সংবাদ সম্মেলনে এ ফলাফল ঘোষণা করেন। দীর্ঘ আট বছর পর ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে এবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী ভর্তি করা হচ্ছে।
২০ ঘণ্টা আগে