ফারুক ছিদ্দিক, ঢাবি
উচ্চশিক্ষা শেষ করেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) গাড়িচালক হিসেবে সাধের চাকরি বেছে নেন নাটোরের ঝর্ণা কস্তা। সন্তানকে পড়াশোনার সুন্দর পরিবেশ দিতে ২০১৩ সাল থেকে এই নারী ঢাবি উপ-উপাচার্যের (শিক্ষা) গাড়ি চালাচ্ছেন বলে জানান আজকের পত্রিকাকে।
প্রশিক্ষণ নিয়ে এখন ড্রাইভিংই তাঁর পেশা। ঝর্ণা বলেন, ‘কেয়ার বাংলাদেশ-এ থাকা অবস্থায় আমাকে বলা হয়, যদি ড্রাইভিং পারি তাহলে ট্রান্সপোর্ট সুপারভাইজারের পদটা আমাকে দেওয়া হবে। আমি প্রশিক্ষণে অংশ নিই এবং ভালোভাবে তা শেষ করি। আমি কেয়ারে থাকা অবস্থায় বিয়ে করি। পরে জন্ম হয় ছেলে জেবিয়ারের। পরবর্তী সময়ে স্বামীর চাকরির সুবাদে ঢাকায় আসি। এর মধ্যে নাসরীন ম্যামের (ঢাবির সাবেক উপ-উপাচার্য) সঙ্গে ২০১৩ সালের এপ্রিলে পরিচয় হয়। অক্টোবরে আমি কাজে যোগ দিই।’
প্রায় সাত বছরের কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে ঝর্ণা বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাটা খুবই সুন্দর জায়গা। এখানকার পরিবেশ ভালো। আমি আমার সন্তানের সুন্দর ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেই এ এলাকায় গাড়ি চালাচ্ছি। এখানে শিক্ষার পরিবেশ খুব সুন্দর।’
উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করার পরেও কেন ড্রাইভিং, জানতে চাইলে ঝর্ণা বলেন, ‘শখের বসে পেশা হিসেবে গ্রহণ করেছি। আমি মনে করি, আমাকে দেখে অনেক নারীই এ পেশায় আসবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমানে অধ্যাপক ড. এ এস এম মকসুদ কামাল স্যারের গাড়ি চালাই। খুব ভালো অবস্থায় রয়েছি। স্যারের আচরণ ও মনমানসিকতা অনেক ভালো।’
ঝর্ণার গ্রামের বাড়ি নাটোরে। বনপাড়ার সেন্ট জোসেফ স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে বাণিজ্য বিভাগে ১৯৯৮ সালে এসএসসি পাস করে ভর্তি হন একই এলাকার শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজে। সেখান থেকে এইচএসসি ও দুই বছরের ডিগ্রি পাস করে রাজশাহী সরকারি কলেজে মাস্টার্স করেন। ঝর্ণার একমাত্র বোন কাজ করেন সেভ দ্য চিলড্রেনে। আর ভাই কাজ করেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির সিসিটিভির মনিটরিংয়ে। স্বামী জেমস গোমেজও গাড়িচালক হিসেবে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনে (মাস্টাররোল) আছেন প্রায় দুই দশক ধরে। একমাত্র ছেলে জেবিয়ার সম্পদ গোমেজ উদয়ন উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে।
উচ্চশিক্ষা শেষ করেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) গাড়িচালক হিসেবে সাধের চাকরি বেছে নেন নাটোরের ঝর্ণা কস্তা। সন্তানকে পড়াশোনার সুন্দর পরিবেশ দিতে ২০১৩ সাল থেকে এই নারী ঢাবি উপ-উপাচার্যের (শিক্ষা) গাড়ি চালাচ্ছেন বলে জানান আজকের পত্রিকাকে।
প্রশিক্ষণ নিয়ে এখন ড্রাইভিংই তাঁর পেশা। ঝর্ণা বলেন, ‘কেয়ার বাংলাদেশ-এ থাকা অবস্থায় আমাকে বলা হয়, যদি ড্রাইভিং পারি তাহলে ট্রান্সপোর্ট সুপারভাইজারের পদটা আমাকে দেওয়া হবে। আমি প্রশিক্ষণে অংশ নিই এবং ভালোভাবে তা শেষ করি। আমি কেয়ারে থাকা অবস্থায় বিয়ে করি। পরে জন্ম হয় ছেলে জেবিয়ারের। পরবর্তী সময়ে স্বামীর চাকরির সুবাদে ঢাকায় আসি। এর মধ্যে নাসরীন ম্যামের (ঢাবির সাবেক উপ-উপাচার্য) সঙ্গে ২০১৩ সালের এপ্রিলে পরিচয় হয়। অক্টোবরে আমি কাজে যোগ দিই।’
প্রায় সাত বছরের কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে ঝর্ণা বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাটা খুবই সুন্দর জায়গা। এখানকার পরিবেশ ভালো। আমি আমার সন্তানের সুন্দর ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেই এ এলাকায় গাড়ি চালাচ্ছি। এখানে শিক্ষার পরিবেশ খুব সুন্দর।’
উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করার পরেও কেন ড্রাইভিং, জানতে চাইলে ঝর্ণা বলেন, ‘শখের বসে পেশা হিসেবে গ্রহণ করেছি। আমি মনে করি, আমাকে দেখে অনেক নারীই এ পেশায় আসবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমানে অধ্যাপক ড. এ এস এম মকসুদ কামাল স্যারের গাড়ি চালাই। খুব ভালো অবস্থায় রয়েছি। স্যারের আচরণ ও মনমানসিকতা অনেক ভালো।’
ঝর্ণার গ্রামের বাড়ি নাটোরে। বনপাড়ার সেন্ট জোসেফ স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে বাণিজ্য বিভাগে ১৯৯৮ সালে এসএসসি পাস করে ভর্তি হন একই এলাকার শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব সরকারি মহিলা কলেজে। সেখান থেকে এইচএসসি ও দুই বছরের ডিগ্রি পাস করে রাজশাহী সরকারি কলেজে মাস্টার্স করেন। ঝর্ণার একমাত্র বোন কাজ করেন সেভ দ্য চিলড্রেনে। আর ভাই কাজ করেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটির সিসিটিভির মনিটরিংয়ে। স্বামী জেমস গোমেজও গাড়িচালক হিসেবে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনে (মাস্টাররোল) আছেন প্রায় দুই দশক ধরে। একমাত্র ছেলে জেবিয়ার সম্পদ গোমেজ উদয়ন উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণিতে পড়াশোনা করছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন-২০২৫ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা এবং সাইবার বুলিং প্রতিরোধের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেজুবেল বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে যারা ছাত্র নির্যাতন এবং ভিন্নমতাবলম্বী শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা-মামলা করেছে, তারা যাতে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারে এবং তাদের প্রার্থীতা বাতিল করা হয়, সে ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে আমরা জানাব।’
২ ঘণ্টা আগেকিছু প্রার্থীর আচরণবিধি লঙ্ঘন দেখেও প্রশাসন ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’-এর সহসভাপতি (ভিপি) পদপ্রার্থী আবু সাদিক কায়েম। তিনি বলেছেন, ‘কোনো কোনো প্রার্থী আচরণবিধি লঙ্ঘন করছে। কনসার্ন দেওয়ার পরেও প্রশাসন নীরব ভূমিকা দেখাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন..
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ছয় বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন ২০২৫। এই নির্বাচন শুধু শিক্ষার্থীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার নয়, ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ে তোলারও সুযোগ এনে দিচ্ছে। ইতিহাস বলে, ডাকসুর ভেতর থেকে উঠে আসা নেতৃত্বই জাতীয় পরিসরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
৬ ঘণ্টা আগে