মো. আশিকুর রহমান
ইউরোপে শিক্ষা ও জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত। এমন উন্নত জীবনে ভালো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন নিয়ে দেশ ছেড়ে যাচ্ছেন অনেক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী। ইউরোপের অনন্য সাধারণ বিদ্যাপীঠের একটি হচ্ছে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। ১২০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টি সূচনালগ্ন থেকেই সমগ্র বিশ্বে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে চলেছে। যুক্তরাজ্যের সেই কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় দিচ্ছে ‘গেটস কেমব্রিজ স্কলারশিপ’।
যুক্তরাজ্যের গেটস কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ ২০০০ সালের অক্টোবরে শুরু হয়েছিল। মাইক্রোসফটের বিল গেটস ও তাঁর স্ত্রী মেলিন্ডা গেটস তাঁদের ‘বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন’ থেকে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়কে ২২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদান দেয়। যুক্তরাজ্যের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে দেওয়া সর্বকালের সবচেয়ে বড় এই অনুদান দিয়েই স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি বৃত্তির সব খরচ বহন
করা হয়। এটি যুক্তরাজ্যে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য
একটি সম্মানজনক বৃত্তি।
সুযোগ–সুবিধা
বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীর টিউশন ফি লাগবে না। এর সঙ্গে থাকছে অতিরিক্ত ভাতার ব্যবস্থা। পুরো বছরের জন্য রক্ষণাবেক্ষণ ভাতা হিসেবে শিক্ষার্থীরা ২০ হাজার পাউন্ড পাবেন (২৭ লাখ ৯০ হাজার ৭৬৪ টাকা)। পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য চার বছর পর্যন্ত এ সুযোগ মিলবে। বিমানে যাতায়াতের খরচ, ভিসা ও ইমিগ্রেশন স্বাস্থ্য পরীক্ষার খরচ।
বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী বিভিন্ন কনফারেন্স ও কোর্সে অংশ নিতে ৫০০ থেকে ২ হাজার পাউন্ড পর্যন্ত পাবেন। পারিবারিক ভাতা বাবদ প্রথম সন্তানের জন্য ১১ হাজার ৬০৪ পাউন্ড এবং দ্বিতীয় সন্তানের জন্য ১৬ হাজার ৫৪৮ পাউন্ড পাবেন। পিএইচডির অংশ হিসেবে ফিল্ডওয়ার্কের সময় স্বাভাবিক রক্ষণাবেক্ষণ খরচ। রয়েছে মাতৃত্ব বা পিতৃত্ব তহবিলের ব্যবস্থাও।
প্রার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়া
আবেদন প্রক্রিয়া
‘গেটস কেমব্রিজ স্কলারশিপ’–এর জন্য অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদন করতে এবং বিস্তারিত এ লিংকে গিয়ে জানা যাবে।
আবেদনের সময়
কোর্সভেদে আবেদনের শেষ সময়ের ভিন্নতা রয়েছে। কিছু কোর্সে আবেদন ৩ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত। আবার কিছু কোর্সের আবেদনের শেষ সময় ৭ জানুয়ারি ২০২৫।
ইউরোপে শিক্ষা ও জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত। এমন উন্নত জীবনে ভালো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন নিয়ে দেশ ছেড়ে যাচ্ছেন অনেক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী। ইউরোপের অনন্য সাধারণ বিদ্যাপীঠের একটি হচ্ছে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। ১২০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টি সূচনালগ্ন থেকেই সমগ্র বিশ্বে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে চলেছে। যুক্তরাজ্যের সেই কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় দিচ্ছে ‘গেটস কেমব্রিজ স্কলারশিপ’।
যুক্তরাজ্যের গেটস কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি স্কলারশিপ ২০০০ সালের অক্টোবরে শুরু হয়েছিল। মাইক্রোসফটের বিল গেটস ও তাঁর স্ত্রী মেলিন্ডা গেটস তাঁদের ‘বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন’ থেকে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়কে ২২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অনুদান দেয়। যুক্তরাজ্যের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে দেওয়া সর্বকালের সবচেয়ে বড় এই অনুদান দিয়েই স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি বৃত্তির সব খরচ বহন
করা হয়। এটি যুক্তরাজ্যে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য
একটি সম্মানজনক বৃত্তি।
সুযোগ–সুবিধা
বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীর টিউশন ফি লাগবে না। এর সঙ্গে থাকছে অতিরিক্ত ভাতার ব্যবস্থা। পুরো বছরের জন্য রক্ষণাবেক্ষণ ভাতা হিসেবে শিক্ষার্থীরা ২০ হাজার পাউন্ড পাবেন (২৭ লাখ ৯০ হাজার ৭৬৪ টাকা)। পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য চার বছর পর্যন্ত এ সুযোগ মিলবে। বিমানে যাতায়াতের খরচ, ভিসা ও ইমিগ্রেশন স্বাস্থ্য পরীক্ষার খরচ।
বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী বিভিন্ন কনফারেন্স ও কোর্সে অংশ নিতে ৫০০ থেকে ২ হাজার পাউন্ড পর্যন্ত পাবেন। পারিবারিক ভাতা বাবদ প্রথম সন্তানের জন্য ১১ হাজার ৬০৪ পাউন্ড এবং দ্বিতীয় সন্তানের জন্য ১৬ হাজার ৫৪৮ পাউন্ড পাবেন। পিএইচডির অংশ হিসেবে ফিল্ডওয়ার্কের সময় স্বাভাবিক রক্ষণাবেক্ষণ খরচ। রয়েছে মাতৃত্ব বা পিতৃত্ব তহবিলের ব্যবস্থাও।
প্রার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়া
আবেদন প্রক্রিয়া
‘গেটস কেমব্রিজ স্কলারশিপ’–এর জন্য অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদন করতে এবং বিস্তারিত এ লিংকে গিয়ে জানা যাবে।
আবেদনের সময়
কোর্সভেদে আবেদনের শেষ সময়ের ভিন্নতা রয়েছে। কিছু কোর্সে আবেদন ৩ ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত। আবার কিছু কোর্সের আবেদনের শেষ সময় ৭ জানুয়ারি ২০২৫।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
৩ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে