নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের সাতটি সরকারি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় যোগ্যপ্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর সাত বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩ হাজার ৪১৯টি আসনের বিপরীতে ৩৪ হাজার ১৯০ জন পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন। সে হিসাবে প্রতি আসনে লড়বেন ১০ জন।
এর আগে গত ১৬ জুলাই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যোগ্য প্রার্থীদের ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
কৃষি গুচ্ছ পরীক্ষার নিয়ম অনুযায়ী, ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী সাতটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৪১৯ টি। এর মধ্যে ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার ১১৬ টি, ঢাকার শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭০৪ টি, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৪৫ টি, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৩১ টি, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫০ টি, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৪৩টি এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৩০টি আসন রয়েছে।
মাধ্যমিক/সমমান ও উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার জীববিজ্ঞান, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান ও গণিত বিষয়গুলোয় প্রাপ্ত মোট নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম তৈরি করে ফল প্রকাশ করা হয়। যেসব আবেদনকারীর মোট প্রাপ্ত নম্বর ১০৩৭ বা এর বেশি কেবল তাঁরাই ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন। তবে যেসব প্রার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন না, তাঁদের আবেদনসংক্রান্ত প্রসেসিং ফি বাবদ ৩০০ টাকা কেটে রেখে অবশিষ্ট ৭০০ টাকা তাঁদের দেওয়া হিসাব নম্বরে ফেরত দেওয়া হবে।
এবার ভর্তি পরীক্ষার জন্য ৮০ হাজার ৯৩৩টি মধ্যে আবেদন জমা পড়েছে বলা জানা গেছে। দেশে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ৩১ জুলাই থেকে পিছিয়ে ৪ সেপ্টেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।
দেশের সাতটি সরকারি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় যোগ্যপ্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর সাত বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩ হাজার ৪১৯টি আসনের বিপরীতে ৩৪ হাজার ১৯০ জন পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন। সে হিসাবে প্রতি আসনে লড়বেন ১০ জন।
এর আগে গত ১৬ জুলাই কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যোগ্য প্রার্থীদের ফলাফল প্রকাশ করা হয়।
কৃষি গুচ্ছ পরীক্ষার নিয়ম অনুযায়ী, ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে কৃষিবিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী সাতটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আসনসংখ্যা ৩ হাজার ৪১৯ টি। এর মধ্যে ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার ১১৬ টি, ঢাকার শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭০৪ টি, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৪৫ টি, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৩১ টি, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫০ টি, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৪৩টি এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৩০টি আসন রয়েছে।
মাধ্যমিক/সমমান ও উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার জীববিজ্ঞান, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান ও গণিত বিষয়গুলোয় প্রাপ্ত মোট নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম তৈরি করে ফল প্রকাশ করা হয়। যেসব আবেদনকারীর মোট প্রাপ্ত নম্বর ১০৩৭ বা এর বেশি কেবল তাঁরাই ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পাবেন। তবে যেসব প্রার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন না, তাঁদের আবেদনসংক্রান্ত প্রসেসিং ফি বাবদ ৩০০ টাকা কেটে রেখে অবশিষ্ট ৭০০ টাকা তাঁদের দেওয়া হিসাব নম্বরে ফেরত দেওয়া হবে।
এবার ভর্তি পরীক্ষার জন্য ৮০ হাজার ৯৩৩টি মধ্যে আবেদন জমা পড়েছে বলা জানা গেছে। দেশে করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ৩১ জুলাই থেকে পিছিয়ে ৪ সেপ্টেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত স্নাতক পর্যায়ের বেসরকারি কলেজগুলোর গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক। তবে চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীদের জন্য তা শিথিল করা হয়েছে। ফলে এমবিবিএস চিকিৎসক, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবীরা
৪ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ডে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় বৃত্তি-২০২৫-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়টি থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
১৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগ প্রযুক্তি ও জ্ঞানের যুগ। একাডেমিক ডিগ্রি যতটা গুরুত্বপূর্ণ, বাস্তব জীবনে টিকে থাকতে ততটাই প্রয়োজন বাস্তবভিত্তিক দক্ষতা। বিশেষ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য দক্ষতা উন্নয়ন এখন সময়ের চাহিদা। এ পরিস্থিতিতে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগও তৈরি হচ্ছে।
১৫ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
৩ দিন আগে