প্রতিনিধি, জাককানইবি
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাককানইবি) আগামী সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই শুরু হচ্ছে স্থগিত হওয়া পরীক্ষা। কিন্তু হল বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন পরীক্ষা দিতে আসা শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অভ্যন্তরীণ স্থগিত পরীক্ষাগুলো সশরীরে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও বন্ধ থাকছে আবাসিক হল। এতে বিপাকে পড়েছে শিক্ষার্থীরা। পরীক্ষাকালীন সময়ে আবাসিক শিক্ষার্থীরা কোথায় থাকবে তা নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পরীক্ষা দিতে আসা শিক্ষার্থীদের থাকার জায়গা পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন।
পরীক্ষার রুটিন প্রকাশের পর এরই মধ্যে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে আসতে শুরু করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের ছাত্রাবাসগুলোতে সিট খালি না থাকায় অনেক শিক্ষার্থীকে দূরবর্তী স্থানে বাসা ভাড়া নিতে হচ্ছে। এতে যেমন বাড়তি অর্থ খরচ হচ্ছে তেমনি হয়রানির শিকার হচ্ছেন তাঁরা। বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। সেই সাথে থাকছে বাড়ছে নিরাপত্তার ঝুঁকি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী মো. আবু রায়হান তাজভিদ বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এমনিতেই ছাত্রাবাস সংকট রয়েছে। উপরন্তু আবাসিক হল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত আমাদের জন্য 'মরার ওপর খাঁড়ার ঘা' হয়ে দেখা দিয়েছে।
আবাসিক হল বন্ধ রাখার বিষয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. মনিরুজ্জামান বলেন, মহামারির অজুহাতে আবাসিক হল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিতান্তই হাস্যকর। আবাসিক হলের চেয়ে ছাত্রাবাসগুলোতে আরও বেশি গাদাগাদি করে থাকতে হয়।
ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী সানজিদা ইয়াসমিন বলেন, ছাত্রীবাস ভাড়া করা নিয়ে খুবই সমস্যায় আছি। বন্ধুদের মাধ্যমে সিট ঠিক করাতে হচ্ছে। এ নিয়ে খুবই চাপ যাচ্ছে। তাঁর মধ্যে পরিবেশ পরিবর্তন হওয়াতে সামঞ্জস্য করা কঠিন হচ্ছে। অপরদিকে, মেস মালিকেরা এক মাসের জন্য ভাড়া দেয় না। তাই ৬ মাসের জন্য চুক্তি করতে হচ্ছে। এ বিষয়ে প্রশাসনের সুদৃষ্টি আশা করছি।
সানজিদা ইয়াসমিন আরও বলেন, পরীক্ষা শেষে আসবাবপত্র আবার হলে রেখে আসতে হবে। আমাদের অনেক ঝামেলা হবে। তাই কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের অনুরোধ হলগুলো খুলে দিন।
পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে কেন হল বন্ধ থাকবে? এমন প্রশ্নের জবাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং অগ্নিবীণা হল প্রভোস্ট ড. মাসুদ চৌধুরী বলেন, আবাসিক হল খোলা রাখার বিষয়ে একাডেমিক কাউন্সিল থেকে আমাদের কাছে কোন নির্দেশনা আসেনি। তা ছাড়া করোনাকালীন সময়ে সংক্রমণের কথা বিবেচনা করেই আবাসিক হল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
হল বন্ধ রেখে পরীক্ষা নেওয়ায় বিপাকে আছে শিক্ষার্থীরা এমন প্রশ্নের জবাবে বিশ্ববিদ্যালয় ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. হুমায়ূন কবির বলেন, গত ১৭ মার্চ ২০২০ থেকে করোনা মহামারির কারণে সরকারি সিদ্ধান্তেই হল বন্ধ রয়েছে। শিক্ষার্থীদের কষ্ট হচ্ছে তা আমরা বুঝতে পারছি। কিন্তু এসব বিষয়ে সরকারের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত ছাড়া আমাদের কিছু করার নেই। তবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের টিকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় আগামী অক্টোবরে হল খুলে দেওয়ার ব্যাপারে গণমাধ্যম প্রকাশিত হয়।
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাককানইবি) আগামী সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই শুরু হচ্ছে স্থগিত হওয়া পরীক্ষা। কিন্তু হল বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন পরীক্ষা দিতে আসা শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অভ্যন্তরীণ স্থগিত পরীক্ষাগুলো সশরীরে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও বন্ধ থাকছে আবাসিক হল। এতে বিপাকে পড়েছে শিক্ষার্থীরা। পরীক্ষাকালীন সময়ে আবাসিক শিক্ষার্থীরা কোথায় থাকবে তা নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে পরীক্ষা দিতে আসা শিক্ষার্থীদের থাকার জায়গা পাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন।
পরীক্ষার রুটিন প্রকাশের পর এরই মধ্যে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে আসতে শুরু করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের ছাত্রাবাসগুলোতে সিট খালি না থাকায় অনেক শিক্ষার্থীকে দূরবর্তী স্থানে বাসা ভাড়া নিতে হচ্ছে। এতে যেমন বাড়তি অর্থ খরচ হচ্ছে তেমনি হয়রানির শিকার হচ্ছেন তাঁরা। বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। সেই সাথে থাকছে বাড়ছে নিরাপত্তার ঝুঁকি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী মো. আবু রায়হান তাজভিদ বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এমনিতেই ছাত্রাবাস সংকট রয়েছে। উপরন্তু আবাসিক হল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত আমাদের জন্য 'মরার ওপর খাঁড়ার ঘা' হয়ে দেখা দিয়েছে।
আবাসিক হল বন্ধ রাখার বিষয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. মনিরুজ্জামান বলেন, মহামারির অজুহাতে আবাসিক হল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিতান্তই হাস্যকর। আবাসিক হলের চেয়ে ছাত্রাবাসগুলোতে আরও বেশি গাদাগাদি করে থাকতে হয়।
ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী সানজিদা ইয়াসমিন বলেন, ছাত্রীবাস ভাড়া করা নিয়ে খুবই সমস্যায় আছি। বন্ধুদের মাধ্যমে সিট ঠিক করাতে হচ্ছে। এ নিয়ে খুবই চাপ যাচ্ছে। তাঁর মধ্যে পরিবেশ পরিবর্তন হওয়াতে সামঞ্জস্য করা কঠিন হচ্ছে। অপরদিকে, মেস মালিকেরা এক মাসের জন্য ভাড়া দেয় না। তাই ৬ মাসের জন্য চুক্তি করতে হচ্ছে। এ বিষয়ে প্রশাসনের সুদৃষ্টি আশা করছি।
সানজিদা ইয়াসমিন আরও বলেন, পরীক্ষা শেষে আসবাবপত্র আবার হলে রেখে আসতে হবে। আমাদের অনেক ঝামেলা হবে। তাই কর্তৃপক্ষের কাছে আমাদের অনুরোধ হলগুলো খুলে দিন।
পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে কেন হল বন্ধ থাকবে? এমন প্রশ্নের জবাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এবং অগ্নিবীণা হল প্রভোস্ট ড. মাসুদ চৌধুরী বলেন, আবাসিক হল খোলা রাখার বিষয়ে একাডেমিক কাউন্সিল থেকে আমাদের কাছে কোন নির্দেশনা আসেনি। তা ছাড়া করোনাকালীন সময়ে সংক্রমণের কথা বিবেচনা করেই আবাসিক হল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
হল বন্ধ রেখে পরীক্ষা নেওয়ায় বিপাকে আছে শিক্ষার্থীরা এমন প্রশ্নের জবাবে বিশ্ববিদ্যালয় ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. হুমায়ূন কবির বলেন, গত ১৭ মার্চ ২০২০ থেকে করোনা মহামারির কারণে সরকারি সিদ্ধান্তেই হল বন্ধ রয়েছে। শিক্ষার্থীদের কষ্ট হচ্ছে তা আমরা বুঝতে পারছি। কিন্তু এসব বিষয়ে সরকারের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত ছাড়া আমাদের কিছু করার নেই। তবে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের টিকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় আগামী অক্টোবরে হল খুলে দেওয়ার ব্যাপারে গণমাধ্যম প্রকাশিত হয়।
গবেষণার জগতে পা রাখার পর প্রায় সবার স্বপ্ন থাকে একটি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন গবেষণা প্রবন্ধ (রিসার্চ পেপার) প্রকাশ করার। তবে শুধু প্রবন্ধ প্রকাশ নয়, অনেকের লক্ষ্য থাকে কিউওয়ান র্যাংকের জার্নালে নিজের গবেষণাকাজ ছাপানো—যা একাডেমিক ও প্রফেশনাল জীবনে অসাধারণ একটি অর্জন।
১ ঘণ্টা আগেআলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজনে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হলো সামার সেমিস্টার ২০২৫-এর নবীনবরণ অনুষ্ঠান। রোববার (২২ জুন) পূর্বাচলের আমেরিকান সিটি ক্যাম্পাসে এই আয়োজন সম্পন্ন হয়।
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) শিক্ষার্থীরা পঞ্চম আন্তর্জাতিক রোবো টেক অলিম্পিয়াড ২০২৫-এ গৌরবময় সাফল্য অর্জন করেন। গতকাল শনিবার (২১ জুন) উত্তরা ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত এ প্রতিযোগিতায় দেশ-বিদেশের মোট ৭০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৫০-এর অধিক দল অংশ নেয়, যেখানে মোট ১২
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলা দ্বিতীয় পত্রে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। সাবার আগে ৩০ নম্বরের ব্যাকরণের কথা আসে। এখানে মোট ৬টি প্রশ্ন। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৫। সব প্রশ্নে একটি বর্ণনামূলক এবং এর অথবায় একটি করে নির্ণয়মূলক প্রশ্ন থাকে। আমার মনে হয়, নির্ণয়মূলক প্রশ্নের উত্তর করা ভালো।
১ দিন আগে