ফাহাদ বিন সাঈদ, জাককানইবি
করোনার কারণে বন্ধ থাকলেও ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩৪ লাখ টাকা বিদ্যুৎ বিল দেখিয়েছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় (জাককানইবি)। এ বিল 'সংগতিপূর্ণ নয়' বলে অনেকেই সমালোচনা করছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুন্নয়ন তহবিলের বাজেট সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরের বিদ্যুৎ বিল ছিল ৩৫ লাখ ৫১ হাজার টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এই বিলের পরিমাণ ছিল ৩৫ লাখ ১৮ হাজার টাকা। কিন্তু করোনার কারণে ১৮ মাস ধরে সব বিভাগের দাপ্তরিক ও একাডেমিক (ক্লাস-পরীক্ষা) কার্যক্রম, আবাসিক হল, লাইব্রেরি, অধিকাংশ প্রশাসনিক দপ্তর বন্ধ থাকলেও ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে বিল এসেছে ২২ লাখ ২৪ হাজার। বাকি ৩ মাসের বিল সম্পর্কে জানতে অর্থ ও হিসাব শাখার অতিরিক্ত পরিচালক মো. নজরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি জানান—বাকি ৩ মাস মিলে এই বছর মোট বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৩৪ লাখ টাকা। হাতে গোনা কিছু দপ্তর সীমিত সময়ের জন্য খোলা ও অল্পসংখ্যক শিক্ষক ক্যাম্পাসে থাকার পরেও কীভাবে এত বিল এল? এ নিয়ে অনেকেই হতবাক, উঠেছে প্রশ্ন।
অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবির বলেন, এখন কেবল আবাসিক হল, বিভাগের ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ। নয়তো সব চালু। সেহেতু বিদ্যুৎ বিল এমনটা আসতেই পারে। সচল ক্যাম্পাসের বিদ্যুৎ বিল আর বন্ধ ক্যাম্পাসের বিদ্যুৎ প্রায় সমান কেন? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ তা ঠিক। কিন্তু এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৌশল দপ্তর বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিতে পারবে।’
এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-প্রধান প্রকৌশলী মো. মাহবুবুল ইসলামকে বেশ কয়েকবার ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। একপর্যায়ে তিনি ফোন বন্ধ করে ফেলেন।
পরে নির্বাহী প্রকৌশলী মোফাজ্জল হোসাইনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ বিলের বিষয়ে আমরা বলতে পারব না। যারা মিটার দেখে বিল তৈরি করে তারা বলতে পারবে অতিরিক্ত বিল কেন। আর আমরা প্রতি মাসে বিল পে করে থাকি। একত্রে এক বছরের বিল কত আমাদের দপ্তর জানে না।’
বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের (বিপিডিবি) ত্রিশাল ব্রাঞ্চের বিদ্যুৎ প্রকৌশলী ফারুক হোসেন বলেন, ‘আমি কয়েক দিন যাবৎ অসুস্থ, তাই ফোন রিসিভ করতে পারি নাই। বিদ্যুৎ বিলের বিষয়ে আমি কিছু জানি না। যারা বিদ্যুৎ বিল তৈরি করে ওনাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন।’
এই বিভাগের একজন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের এই বিভাগের দায়িত্বে থাকা কেউ এ বিষয়ে তদারকি করে না। অনিয়ম না হলে সচল থাকা অবস্থার সমপরিমাণ বিদ্যুৎ বিল এখন আসাটা কখনোই যুক্তিসংগত নয়। কিছু একটা ঘাপলা রয়েছে।
করোনার কারণে বন্ধ থাকলেও ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩৪ লাখ টাকা বিদ্যুৎ বিল দেখিয়েছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় (জাককানইবি)। এ বিল 'সংগতিপূর্ণ নয়' বলে অনেকেই সমালোচনা করছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুন্নয়ন তহবিলের বাজেট সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরের বিদ্যুৎ বিল ছিল ৩৫ লাখ ৫১ হাজার টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এই বিলের পরিমাণ ছিল ৩৫ লাখ ১৮ হাজার টাকা। কিন্তু করোনার কারণে ১৮ মাস ধরে সব বিভাগের দাপ্তরিক ও একাডেমিক (ক্লাস-পরীক্ষা) কার্যক্রম, আবাসিক হল, লাইব্রেরি, অধিকাংশ প্রশাসনিক দপ্তর বন্ধ থাকলেও ২০২০-২১ অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে বিল এসেছে ২২ লাখ ২৪ হাজার। বাকি ৩ মাসের বিল সম্পর্কে জানতে অর্থ ও হিসাব শাখার অতিরিক্ত পরিচালক মো. নজরুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি জানান—বাকি ৩ মাস মিলে এই বছর মোট বিদ্যুৎ বিল এসেছে ৩৪ লাখ টাকা। হাতে গোনা কিছু দপ্তর সীমিত সময়ের জন্য খোলা ও অল্পসংখ্যক শিক্ষক ক্যাম্পাসে থাকার পরেও কীভাবে এত বিল এল? এ নিয়ে অনেকেই হতবাক, উঠেছে প্রশ্ন।
অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবির বলেন, এখন কেবল আবাসিক হল, বিভাগের ক্লাস পরীক্ষা বন্ধ। নয়তো সব চালু। সেহেতু বিদ্যুৎ বিল এমনটা আসতেই পারে। সচল ক্যাম্পাসের বিদ্যুৎ বিল আর বন্ধ ক্যাম্পাসের বিদ্যুৎ প্রায় সমান কেন? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ তা ঠিক। কিন্তু এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রকৌশল দপ্তর বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিতে পারবে।’
এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-প্রধান প্রকৌশলী মো. মাহবুবুল ইসলামকে বেশ কয়েকবার ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। একপর্যায়ে তিনি ফোন বন্ধ করে ফেলেন।
পরে নির্বাহী প্রকৌশলী মোফাজ্জল হোসাইনের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘বিদ্যুৎ বিলের বিষয়ে আমরা বলতে পারব না। যারা মিটার দেখে বিল তৈরি করে তারা বলতে পারবে অতিরিক্ত বিল কেন। আর আমরা প্রতি মাসে বিল পে করে থাকি। একত্রে এক বছরের বিল কত আমাদের দপ্তর জানে না।’
বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের (বিপিডিবি) ত্রিশাল ব্রাঞ্চের বিদ্যুৎ প্রকৌশলী ফারুক হোসেন বলেন, ‘আমি কয়েক দিন যাবৎ অসুস্থ, তাই ফোন রিসিভ করতে পারি নাই। বিদ্যুৎ বিলের বিষয়ে আমি কিছু জানি না। যারা বিদ্যুৎ বিল তৈরি করে ওনাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন।’
এই বিভাগের একজন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের এই বিভাগের দায়িত্বে থাকা কেউ এ বিষয়ে তদারকি করে না। অনিয়ম না হলে সচল থাকা অবস্থার সমপরিমাণ বিদ্যুৎ বিল এখন আসাটা কখনোই যুক্তিসংগত নয়। কিছু একটা ঘাপলা রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় কেবল উচ্চশিক্ষা অর্জনের জায়গা নয়, এটি জীবনের বৃহত্তর পাঠশালা। পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি এখানে শেখার আছে নেতৃত্বের দক্ষতা, আত্ম-উন্নয়নের কৌশল এবং ভবিষ্যতের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
২ দিন আগেইউরোপের দেশ সুইডেন। দেশটির মেরিন জেট পাওয়ার কোম্পানির টেস্ট অ্যান্ড ভ্যালিডেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মুহাম্মদ শাকিরুল্লাহ। সুইডেনে বাংলাদেশিদের ক্যারিয়ার গড়ার সম্ভাবনা...
২ দিন আগেসব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) নিয়মিত পরিচালনা পর্ষদ গঠনের প্রক্রিয়া স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ রোববার (২৭ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক-১) সাইয়েদ এ জেড মোরশেদ আলী স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
২ দিন আগেএই তালিকায় সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সারিতে না থাকলেও বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় জায়গা করে নিয়েছে। প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে যৌথভাবে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
২ দিন আগে